আমি (রাজু) মা বাবার একমাত্র পুত্র।বড্ড আদরের পুত্র আমি। লেখা পড়ায় বেশ কচা।খুব কস্ট করে MP exam পাশ করলেও H.S. exam পাশ করব কি টা নিয়ে আমার চ্চেয়ে বাবা মা আরো বেশ দুশ্চিন্তায়। আমি লেখা পডাই ঠিক মনোযোগী হতে পারি নি
আমার এই সামনের আসনন পরীক্ষা নিয়ে বাবা মা রোজ আলোচনা করে খাবার টেবিলে বসে ।আর পরীক্ষার বাকি মাত্র six months.
এই তো সেদিন...ডিনার করতে করতে।।
বাবা: ওই রাজু।।কেমন লেখা পডা চলছে!
রাজু: ভালোই।
এই কথা শুনে...
মা: ভালো না কচু।কিছুই উন্নতি ঘটছে না তোমার ছেলের।সেদিন ওর প্রাইভেট টিউত্র আমার সাথেই রাজুর লেখা পড়া নিয়ে গল্পের মাঝে জানিয়ে দিল রাজু এবার হইতো আর পাশ করতে পারবে ন।
বাবা: এখন কি করা যায়?
মা: আমি কি করে বলব।
এই বার্তার মানে রাজু ডিনার শেষ করে নিজ রুমে গেলো।
তখন বাবা: পারলে তুমিই পারবে।লেখা পডায় রাজুকে ব্রিলিয়ান্ট করতে।আর তুমি না পারলে কেউ পারবে না।
মা: কিভাবে আমি পারব.. বলো দেখি।
বাবা: তুমি রাজুকে seduce করবে।
মা: মুখে বুঝি কিছু আটকাই না।আমার পেটে ধরা ছেলেকে seduce ! এসব কি বলো,!!!
বাবা: হা ,আমি ঠিক বলছি। মনে রেখো,তুমি হেড মিষ্ট্রেস।আর আমি ব্যাংক ম্যানেজার।সমাজে আমাদের বেশ নাম আছে।আর আমাদের রাজু ফেল করে গেলে সমাজের চোখে কেমন যেনো বেমানান লাগবে আর তাই .
মা: কিন্তু ,রাজু তো আমার পেটে ধরা একমাত্র ছেলে।আর ওকে seduce...পারব না আমি কোনমতেই।
বাবা: পারব না বললে হবে না,তোমাকে পারতেই হবে। আর তুমি পারবে।নিশ্চই পারবে।
মা: না ,
বাবা: না না করে না ।আমাদের ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যত এর জন্য তোমায় পরতে হবে 7
মা: তাই বুঝি!
বাবা: হা,একদম তাই।
মা: ঠিক আছে।চেষ্টা করব।
বাবা: আশা করি তোমার হাত দিয়ে ও হবে সেরা ছাত্র।তুমি ওকে সেরা বানিয়ে দাও।
মা: দেখা যাক কি হয়।
এভাবে গল্প করতে করতে ডিনার সেহ করে।ঘুমোতে গেলো।
পরের দিন সকালে....
ব্রেক ফাস্ট করার ফাঁকে...
বাবা,: রাজুর ঘুম ভাঙ্গেনি কি এখনো!বেলা জরিয়ে গেছে তো।
মা: না গো।
বাবা: ওর রুমে গিয়ে চা দিয়ে seduce করবে ভেখন।যাও রাজুর রুমে।
টিনা তখন...
রাজু ওর মাকে এভাবে দেখে,কেমন যেনো হতে থাকল।তখন টিনা..নিজের বুকের দিকে তাকিয়ে...
লজ্জার মত অভিনয় করে..শাড়িটা টিক করে দিল দৌর।
টিনা তখন সুনীলের ঘরে গিয়ে...
এই শুনছো।।রাজু আমার উন্মুক্ত বুবস দেখিল গো।চোখ ফর ফর করে দেখিল।
বাবা: তবে।ওহ! তো তোমার ওগুলো খাবেই।কিন্তু খেতে অমনি অমনি দেবে না।লেখা পডার উন্নয়নে ধীরে ধীরে তোমার সারা শরীর ওকে দেবে। যেভাবেই হোক ওকে ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র বানাবে।
টিনা: তাই! সারা শরীর ।তুমি কি খাবে তখন।
বাবা: আমি যা খাবার খেয়েছি।এবার ছেলেকে খাওয়াও।আর ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র বানাও।তুমিই তো কমপ্লান।আর তোমার দুধে যেভাবে তাকাচ্ছিল বললে...তাতে মনে হচ্ছে কাজ হবে ।জনই তো কট ফেল করা ছাত্র গার্ল ফ্রেন্ডের চ্ত্র ছায়ায়।নামিদামি চাকুরী পায়।
টিনা: ঠিক আছে আমার চেষ্টার কসুর থাকবে না ।
বাবা: সাবাস!এই না হলে আমার ডিয়ার।তোমার মিশন শুরু কর।এক মাসেই যেনো লেখা পডার উন্নয়ন ঘটে।মনোনিবেশ করে।আর H.S.exam এ ভালো রেজাল্ট করে।
এমন কথার ফেক ফাঁকে সুনীল ...এরে দশ টা বেজে গেছে।এখুনি ব্যাংক এ যেতে হবে।।
আর টিনাও স্কুলের পথে রওনা দিতে থাকল।
এভাবেই জার জার রুটিন মাফিক প্রোগ্রামে বেরিয়ে পরল।রাজুও স্কুলে গেল।
সেদিনের মত সারাদিন শেষ করে একে একে সবাই বাড়ি ফিরল।আর সেই রাতেও ডিনার শেষ করে নিল।
এরকম ভাবে দু দিন কেটে গেল।
একদিন। এমনই এক রাত্রিতে...
আমি ঘুমের পথে বিভোর।আর টিক সেই মুহূর্তে মা ক্লিভার্জ বের করে আমার রুমে এসে পাশে বসল।আমি ঘুমের ভান করে আছি ।আকস্মিক ভাবে আমার বুকে হাত দিয়ে একটু আলতো আদরে ঘুম আমি চোখ বন্ধ করে মনেমনে উত্তেজনায় ছটফট করতে থাকি।পরিশেষে আর না থাকতে পেরে চোখ খুলে মাকে পাশে বসতে দেখি।তখন সে আমার স্পর্শ করা বাদ দিয়েছে।
আমার চোখ খুলেই দেখেই আসি বলে চলে যেতে চাইলে আলতো করে দুধ টাচ করলে,,
মা আমার রুম থেকে প্রস্থান করল।
প্রস্থান করার সময় মায়ের ক্লিভারজ এভাবেই দেখতে পেলাম।আর পেনিস ত যে স্কট হয়েছে।টা মাও অনুধাবন করে যাবার টাইম মিচকি হাঁসি দিয়েই চলে গেল।
এই ভাবেই আর তিনটি দিন চলে গেল।তিনদিন পর ছুটির রবিবারে ....দুপুর বেলায় মা স্নান করতে বাথরুমে গেছে।এমন সময় ব্লেডে নখ কট গিয়ে একটু আঙ্গুল কেটে গেলে,বোরোলিন খোঁজ করতে করতে মায়ের রুমে চলে যায়...
আর রুমে দেখি, খাটের উপর লাল কালারের ব্রা।ব্রা টা মায়ের টা বুঝতে অসুবিধা হল না ।আর তখন আমি....
ব্রা টা হাতে নিয়ে বেশ ভালো ভাবে দেখতে থাকলাম।আর দেখতে দেখতে যেই মুখে ধরেছি সুগন্ধে মাতোয়ারা হতে...আর তখনি ...
মা উপস্থিত।
স্নান করে ঠিক এভাবেই আমার দিকে তাকালে,
আমায় দেখে ব্রা মুখে নিতে।আর তখন আমি লজ্জায় চোখ দুটো লাল করে এক দৌরে প্রস্থান করলাম।
আসলে মা ইচ্ছা করেই যেখানে সেখানে ব্রা, প্যানটি ফেলে রাখে।যাতে রাজুকে সিদিয়াস করা যায়।আজ যেমন সেই মিশনে সফল।
মা জানে রাজুও তো রক্তমাংসের মানুষ।তাই রাজুও ও সব নিয়ে আনন্দ করবেই।এইভাবে আর একদিন ফেলে রাখা প্যানটি নিয়েও আনন্দ করেছে।যা গোপনে মা দেখেছে।
এভাবেই দেখতে দেখতে আট দিন কেটে গেল।
এইভাবে চলতে চলতে একদিন মা বাথরুমে স্নান করার সময় লক্ষ্য করে কে যেনো মায়ের স্নান করা দেখছি।বুঝতে অসুবিধা হলো না ওর নিজের ছেলে রাজু।
এভাবেই রবিবারে আর এক ছুটির দিনে,মা ঠিক করল .. একে একে সব কাপ্র খুলে ulng হয়ে স্নান করব।যাতে রাজুর দেখা সুবিধা হয়।
যেই ভাবা সেই কাজ...
রাজু ওর মা কে স্নান করতে দেখছে আর উ উ করে।একেবারে সব কিছু ফেলে উলনগ হয়ে স্নান।রাজু আর কি স্থির থাকতে পারে!সেও নিজ পেনিস সক্তবকরে ফেলেন।
এই রকম ভাবে রাজু ওর মা কে স্নান করতে দেখল।খুব গোপনে একেবারে ulng হতেও দেখেছে।
রাজুর মা বুঝে গেল।ওর যৌবন রসে ও পাগল।আর পাগল না হলে এভাবে কেউ কি স্নান করা দেখছি।
এরপর আর একদিন রাতের বেলায় টিনা ওর কলিগের বাসায় যাবার জন্য প্রস্তুত হতে চলেছে।কলিগের ছোট্ট নতির জন্মদিন ইনভাইট রক্ষার্থে টিনা রেডি হতে চলেছে।একটি সুন্দর দেখে শাড়ি পরিধান করল।আর স্টাইলিশ ব্লাউজ পরতে গিয়ে...
পিছনের ফি তে কোনমতেই বাঁধতে পারলে না তখন রাজুকে ডাক দিল ও বলল দিতে টা লাগিয়ে দিতে।
কিন্তু,রাজু লজ্জায় ওই ফিতে লাগতে চাইছে না।
তখন টিনা: কি হলো লাগিয়ে দে,দেরি হচ্ছে তো!!!
রাজু e বিষয়ে কোন কথা না বলে নীরব থাকছে ।
এমন মুহূর্তে টিনা: এই বোকা।এট লজ্জা তোর! নিজ মায়ের এই ফিতেটা বেঁধে দিচ্ছিস না! দে বেঁধে দে বলছি।
রাজু: না মা,ভিসন লজ্জা করে তো।
টিনা: কিসের লজ্জা! লাগিয়ে দে...
বারবার মায়ের আবদারে অবশেষে কাপা হাত এ রাজু ফিতে টা বেঁধে দিতে গিয়ে হাত টা মাঝে খোলা পিঠে টাচ করল।আর উন্মুক্ত পিঠ দেখেই যাচ্ছিল।টাটা ফিতে বাধার বারোটা বেজে গেছে।
তখন টিনা একটু রেগে গিয়ে,ফিতেটা বেঁধে দিতেই এট দেরি।পারি না বাপু(হাসতে হাসতে)
রাজু এরপর ফিতেটা বেঁধে দিয়ে...
হলো মা ফিতে বেজে দেওয়া।
মা রাজুর হাত পিঠে টাচ করলে বেশ শিহরিত ও রোমাঞ্চিত।
এরপর মা সেই রাতে কলিগের বাড়িতে চলে গেল।
পরের দিন সকালে মা বাবা ব্রেক ফাস্ট করতে করতে...
বাবা: ছেলেকে সিদিউস করছো তো ঠিক থাক।
টিনা: টা বলতে ! এই তো সেদিন।।আমি ওকে আদর করেছি।সারা বুকে হাত দিয়ে শিহরিত করেছি। ও ঘুমের ঘোরে ।
বাবা,: তাই,! আর কিছু করা নি।
টিনা: হা,আমার ব্রা র সুগন্ধ নিতে দেখেছি।ইচ্ছে করেই ও কে দিয়ে টেস্ট নিতে দিব বলে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে।
বাবা: তাই!
টিনা,: হা,গো তাই।
বাবা: এবার ছেলেকে এক গ্লাস দুধে এই ট্যাবলেট মিশিয়ে খেইয়ে দাও।আর সারারাত নেশার ঘোরে ও কে সুখ দাও।আর তারপর একদিন ... আমি ছেলের সাঠে কথা বলব।আর কন্ডিশন থাকবে,সারাদিন লেখা পড়া করবে আর রাতে ,,,তার বিনিময় তুই তোর মাকে ভোগ করবে।আর রেজাল্ট ভালো হলে, এই পৃথিবীতেই আসবে নেমে তোর জিবনে সর্গ।।
তাই বলি কি আগামীকাল রাতে তুমি প্রস্তুত থাকবে।একবার নেশার ঘরে ওকে আনন্দ দিতে পারলে ..হইতো রাতের কথা বেমালুম ভুলে যাবে ।কারন ও থাকবে নেশার জগতে।
কিন্তু,এই নেশার রেশেই তুমি বুঝে যাবে,,এমন নেশা পেতে হলে আমরা জা চাই।সেই কন্ডিশন মানবেই বাঁধয ছাত্র র মট।
টিনা: টিক আছে।অনেক কথা হলো ।এবার কিচেন রুমে যায়।
এই বলে কিচেন রুমে গেল।
এর পরের দিন ঠিক রাত্রি বেলায়...
স্লিভলেস নাইটি পরে রাত ১০টায়...রাজু তখন পরছে।।কিন্তু সেই মনোনিবেশ নেই ...আর। এরকম স্টাডি ওকে ভালো রেজাল্ট তো দূরের কথা ...ফেল করার দিকে গেলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
ঠিক এই মুহূর্তে টিনা এক গ্লাস দুধ নিয়ে (আগেই মিশ্রিত করা আছে দুধে ও ই ট্যাবলেট।নেশার
ট্যাবলেট।।আর টা হই পাওয়র।।)
স্লিভলেস নাইটির ক্লাইভার্জ দেখতে দেখতে রাজু দুধের গ্লাসটা নিয়ে খাচ্ছিল একবার আর দেখছিল ক্লাইভারজ।
এক গ্লাস দুধ খেতে খেতেই ,,,রাজু কেমন যেনো হতে থাকল।চোখ দুটো নেশা নেশাই পাগল হতে থাকল ।সামনে মা টা বুঝতে পরছে তবুও নেশাই পাগল হতে থাকল।স্লিভলেস নাইটিতে মেক দেখছিল ।আর নেশার ঘোরে হাসছিল।
where can i upload photos to share for free
Aar তখন রাজু (নেশার আবহে): কে এই সুন্দরী গো,এলে আমার ঘরে।কি সেক্সী গো তুমি।আমার সপ্নের রাণী।কি দারুন দেখতে।শুধু বলে কাছে আস্তে,চোখ দুটি যে টানা টানা।
টিনা( পুরোপুরি নেশাই পাগল): তাই।আমি তবে তোর সপ্নের রাণী। আজ এই রনি তোকে নিয়ে যাবে এক মজার দেশে।যেখানে পাবি মজা আর মজা।মজার ছোয়ায় পাবি মনের তৃপ্তি।
রাজু: হা,যাবো গো ।nischy যাবো।এখন এই
রাণী ও টা এক ঝলক দেখাও।
টিনা: কোনটা দেখাবো! বল।
রাজু: দুধ।
টিনা: তাই!
এই বলে নাইটিটা একটু উন্মুক্ত করলে,হা করে দেখতে থাকে।চোখের পলক পরছে না।
তখন টিনা ...
t image
নেশাতুর রাজুকে বিছানায় সেক্সী কামুকি আদরে শুয়ে দিতে গেল।রাজু শুয়ে গেলে,রাজুর উপরে এমন ভাবে সেক্সী কামুকি ঝাঁপিয়ে পরল।
টিক এই ভাবেই...
রাজু তখন আর রাজুর মাঝে নেই মা কে তখন দেখছে প্রেমিকার আবেশে। আর মা রাজুর সারা বুকে হাতের ছোয়ায় আদর করতে থাকল।ঠোঁটে,গলায়,মুখে,কপালে চুমুর উপর চুমু ।সেই চুমুতে ছিল যৌবন জোয়ারে ভাষার সুর।সেই চুমুতে শিহরিত রাজু।
নেশা নেশা চোখে ক্লিভার্য প্রদর্শন করতে থাকল।আর রাজু নেশার ঘোরে...
ভুল ভাল বলার সময় ...
আকস্মিক ভাবে...
কে গো তুমি!এট রাতে! মায়ের মতন দেখতে কেন তুমি,! একেবারে মায়ের মট লাগছে।সেই সুন্দরী মায়ের মট।
টিনা: তাই বুঝি! তোর মা খুব সুন্দরী বুঝি!
রাজু: হা গে সপ্নের রানি।
টিনা: তো ,তোর মায়ের কি ভিসন ভালো লাগে ,,বল তো।
রাজু: সব।তবে দুধ স্পেশাল।
টিনা: তাই: কোনদিন দুধ দেখেছিস !
রাজু,: হা,দেখেছি।
টিনা: কি দুষ্টু তুই।মায়ের দুধ দেখে নিয়েছিস।বেশ করেছিস।একটু টিপলেই তো টিপতে পারিস?
রাজু: কি ভাবে টিপবো বলতো!লজ্জা করে যে!
টিনা: টিপেই দেখ একবার।লজ্জা গায়েব হবে।
এখন আমার দুধ দেখবি কি!
রাজু: হা ।
রাজুর মুখ টেকে হা শুনে ....
টিনা...
low cost spay and neuter longview tx
একটি দুধ বের করে হাত দিয়ে দেখলো।আর হাসতে হাসতে মনে মনে,...এবার ।রাজু এই দুধ খেলিয়ে তোকে ব্রিলিয়ান্ট করে তুলবো।
রাজু তখন ::ওহ! সেক্সী ।দুধটা মুখে পুরে চুষব।কি চুষতে দেবে তো,,
টিনা: কেনো দেব না।তোর মা হলেও দেবে।
রাজু: তাই! তুমি বলছো মাও দিবে।যখন তুমি...
টিনা: দিবে তো..নিশ্চিত।
রাজু,: ও সব পরে হবে।এখন তোমার দুধ চুষব।
টিনা তখন: তবে রে।এই বলেই ...
টিনা কামুকি আবেশে,চোখে নেশার সুর,।।এমতাবস্থায় রাজুকে দুধ চুষতে দিল।
।রাজু চুষেই চলে যাচ্ছে
টিনা সরিয়ে দিলেও আবার চুষতে লাগছে।এই ভাবে দীর্ঘ্ষণ চুষছিল ।
এরপর টিনা পুরোপুরি উন্মুক্ত করে দুধ রাজুর সামনে ধরলে,রাজু চুষতেই থাকল ।
টিক এমন ভাবে.....
সেক্সী ছোয়ায় হাসতে হাসতে দুধ কে ধরল রাজুর সামনে।আর রাজু গোগ্রাসে পান করতে থাকল।।
রাজু তখন দুধের নেশাই বুদ।আর টিনা হাসছিল।
এমন ভাবে সারারাত আনন্দে কাটিয়ে,ভোরের দিকে ঘুমিয়ে গেল।টিনাও নিজ রুমে চলে গেল।
পরের দিন রাজু ঘুম থেকে উঠে রাতের কান্ডকারখানা ভুলে গেছে।নতুন দিনে নতুন সকাল পরিস্ফুট হল।
****চলছে...
গল্পটির পথ করে মতামত দিন।তবে উৎসাহ পাব গল্প লেখায়।আর সমালোচনা মূলক লেখায় ভরিয়ে দিল।।