If you are trying to reset your account password then don't forget to check spam folder in your mailbox. Also Mark it as "not spam" or you won't be able to click on the link.
আমার নাম মধুরিমা সেন। আমার ছোটবেলার বন্ধু ছিল অনিন্দিতা। তখন কাছাকাছি থাকতাম। এক স্কুল, এক ক্লাস । এক সাথে ঘোরাঘুরি, পড়াশুনো সবই চলত। খুবই বন্ধু যাকে বলে।
আস্তে আস্তে চলছিল। মাধ্যমিক পাশ করে আবার একই সাথে উচ্চমাধ্যমিক পড়লাম। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পর অনিন্দিতার সম্বন্ধ এল আর ঔর বাড়ি থেকে ওর...
এই লেখাটি পড়লেই এর প্রেক্ষাপটটি বোঝা যাবে। কাউকে আলাদা করে বলে দিতে হবে না যে অবলম্বন টি কি? নাম অবশ্যই আধুনিক হবে। ঘটনা প্রবাহ একধরনের। চরিত্র অবশ্যই অন্যরকম হবে। দেখা যাক কতটা ধরতে পারি। এর একটি বিতর্কিত চরিত্র থাকবে। নারী শক্তি ই মূল হবে এই গল্পে। মহিলারাই মূল চালিকা শক্তি। লেখকের...
তখন বয়স আর কত ? এই আট হবে। এখানে আর কোন কিছুই রইল না। আমার সে সব বোঝার সময় ও হয়নি। আমার মাসী চাকরি পেয়ে আমাকে নিয়ে দেশ ছাড়লেন জাহাজে করে। আমরা চলেছি শ্রীকলা দ্বীপের উদ্দেশ্যে। এখানে যা কিছু সব বিক্রি করে ওখানেই পাকাপাকি ব্যবস্থা করে ফেলেছিল মাসী।
মাসীর নাম উমা রায়। তার তখন বয়স ৩৭। আমারও তখন...
পলাশপুরের সেন বাড়ি ওখানকার সব থেকে বড় বাড়ি। সেন বাড়ির দুই ভাই তপন সেন আর রতন সেন। তপনের ফ্যামিলিতে তিনজন । তপনের বৌ মুনমুন, দুই মেয়ে রিয়া আর পিয়া। ছোটভাই রতনের ফ্যামিলিতে রতন আর তার বৌ জবা।
তপন চাকরি করে বিদেশে। যে দেশে চাকরি করে সে দেশের নিয়ম অনুযায়ী তপন চার বছর অন্তর বাড়ি আসে। রতন বাড়িতেই...
আজ আমার বয়স ৪৫ পূর্ণ হলো। একাই বসে আছি। এখানে কেউ জানেই না যে আজ আমার জন্মদিন। জানলেই বা কি হবে।
এখন আমি আমার দেশ থেকে অনেক দুরে দক্ষিণ গোলার্ধর এক দ্বীপ রাষ্ট্রে। একাই আছি। বাড়ি র একতলার একটা ঘরে। বেশ কিছুদিন হল এখানে এসেছি। আসার প্রয়োজন হয়তো ছিল না। কিন্তু। যাকগে।
পরিচয়: আমি অংশু সেন।
আমি...
আমি সেই সময় ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি। রেজাল্ট বেরোতে তিন মাস দেরী। আমি খেলাধুলায় বরাবরই ভাল। স্কুল এবং অন্যান্য দলে আমি নিয়মিত প্লেয়ার। আমার তখন ঠিক ১৮ বছর বয়স।
আমার বন্ধুরা যে যার মতো আছে। আমার খুব ক্লোজ বন্ধু নীল তখন বাবার কাছে বিদেশে গেল।
নীলদের পরিবার তিনজনের। বাবা বিদেশে থাকত চাকরি সূত্রে।...
এ এক অদ্ভুত কাহিনি। এ আমার কলেজ জীবনের শুরু। আমার নাম সুবীর। সুবীর রায়। আমি তখন আঠারো উনিশের মাঝামাঝি। বাবা আর আমি থাকি। ওরা বহুদিন ডিভোর্সী। বাবা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে খুব বড় পোস্টে আছে। অতীন রায়।
বেশ ভালো ই কাটছিল। ঠিক সেই সময় হঠাৎ বাবা আবার ঠিক করল বিয়ে করবে।
ছোটবেলা থেকেই পিসির কাছে মানুষ। স্কুলে পড়াশুনো, কলেজে পড়াশুনো শেষ করে গ্র্যাজুয়েশনের পর চাকরির চেষ্টা শুরু করলাম। পিসি চাকরি থেকে অবসর নিল। গ্রামের বাড়ি চলে যাওয়ার কথা বলতে লাগল। এখানে ভাড়া বাড়িতে থাকতাম। যাই হোক তিনমাসের মধ্যে একটা কিছু জোটাতে হবে।
বেশী দিন ওয়েট করতে হল না। এক মাসের মধ্যেই...
আমি সুতনু। পিসির কাছে মানুষ। সব ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু পিসির অবসরের পর কথা হল যে পিসি গ্রামের বাড়ি চলে যাবে। আমি তখন সবে হায়ার সেকেন্ডারি পাশ করে কলেজে চেষ্টা করছি। সেই সময় কি করব ভাবছি। পিসির চলে যাবে। এমন সময় অন্য রাজ্যের এক কলেজ থেকে ডাক এল। জায়গাটা দূরে হলেও বাঙালি অধুষ্যিত। স্থির করলাম ওখানে...
আমার স্ত্রী মণিকা তার চাকরির সূত্রে বিদেশে যাওয়ার তোড়জোড় শুরু করল। আমার বাড়িতে আমরা তিনজন। মেয়ে অন্বেষা ও ওই দেশেই পড়ার সুযোগ পেয়ে যাওয়াতে ওরা দুজনেই যাওয়া ঠিক করল। আমি এখানেই থাকব। মেয়ের বয়স একুশ।
যা হোক ওরা যাবে শুনলাম প্রাথমিকভাবে পাঁচ বছরের জন্য। বেশী ও হতে পারে।
আমার বিয়ে হয়েছে আজ বাইশ...
আমার নাম বিজয় । আমার বাড়িতে আমার বৌ, মেয়ে আর শাশুড়ি থাকে। আমি একটা অফিসে চাকরি করি। আমার মেয়ে বুলি ক্লাস এইটে পড়ে। আমার বৌ জয়িতা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে খুব বড় পোস্টে আছে।
বেশ চলে আমার সবকিছু ।
আমার যে বন্ধুবান্ধব আছে তা নয়। আমি অফিস আর ঘর। তবে হ্যাঁ । মাঝে মাঝেই আমাকে অফিস ফেরত একটা বাড়িতে...
চিরাচরিত ভাবে এক নারীর জীবনের পরিবর্তন টা হয় কন্যা, স্ত্রী এবং মাতা কিন্তু এক্ষেত্রে বিষয়টি হয়েছিল ঠিক একদম উল্টো। প্রথমে মাতা, তারপর স্ত্রী আর শেষে কন্যা । সেই ঘটনাই আজকে বলব। আমি তখন সবে হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা দিয়েছি। আঠেরো বছর বয়স। আমি আর আমার বাবা হরেন মিত্র একসাথে থাকতাম। বহুদিন তিনি...
আমার বন্ধু মদনের দাদু থাকত পাশের রাজ্যে। দিদিমা আগেই গত হয়েছে তাই দাদু একাই থাকত। মাঝে মাঝে মদনদের বাড়ি আসত। সেই সূত্রেই পরিচয় ।
তা আমি যখন প্রথম চাকরি পেলাম। আমার পোস্টিং হল ওই রাজ্যে। অফিসটা ছিল মদনের দাদুর বাড়ি থেকে মিনিট পনের। মদনের মা বেলামাসী বলল আমাকে দাদুর কাছে ওনার বাড়ি থেকে চাকরি...
আমার বউ এক মেয়ে । অন্য কেউ নেই। কিন্তু এক শালিকে দেখেছিলাম। কিন্তু আমার নিজের শালি নয়। কি রকম এক মাসীর মেয়ে আমাদের থেকে অনেকটাই বড়। নাম অনিতা। তার বেশ ছোট বয়সেই বিয়ে হয়েছিল। আমাদের বিয়ের সময় তার মেয়ের বয়স বাইশ আর তার বয়স সাঁইত্রিশ । মহিলার কথাবার্তা বেশ বাজেই বলা যায় । লোকজনকে দু চার কথা শুনিয়ে...
গ্র্যাজুয়েশনের পর আরও হায়ার স্টাডির জন্য বিভিন্ন দেশে পড়ার সুযোগ খুঁজতে খুঁজতে দক্ষিণ গোলার্ধের একটি দ্বীপ রাষ্ট্রে সুযোগ এসে গেল। ভারি আনন্দ । কিন্তু ভাবলাম ওই দেশে গিয়ে থাকা। কিন্তু যাই হোক সুযোগ যখন এসেছে। পরদিন আমার বন্ধু অরিত্র র বাড়ি গেলাম।
রবিবার অরিত্রর বাড়িতে ওর বাবা রঞ্জন মেশো আর মা...
মায়া নামের ওই মহিলার সাথে মিশতে শুরু করেই আমার বৌ সুমনা হয়ে উঠতে লাগল অতি আধুনিকা। শনিবার সন্ধ্যায় কিটি পার্টি । কোন কোন দুপুরে তাস খেলার নেমন্তন্ন কারোর বাড়ি । এইসব আর কী? আমাদের মেয়ে রিমি উচ্চমাধ্যমিকের পর ই বিদেশে পড়তে চলে গেছে। বাড়িতে লোক বলতে আমি আর সুমনা। সূমনার বয়স চল্লিশ আমি বিয়াল্লিশ ।...
অনাথ চন্দন ছোটবেলা থেকেই কাকার বাড়ীতে মানুষ। কাকা চাকরির কারণে বাইরে থাকত। এখানে চন্দন থাকত কাকিমা আর দুই খুড়তুতো বোনের সাথে। একটা ওর থেকে এক বছরের ছোট আরেকটা তিন বছরের। কাকিমা খুবই জাঁহাবাজ মহিলা । তার ভয়ে সবাই তটস্থ । কাকা ও পর্যন্ত এড়িয়ে চলে কাকিমাকে।
চন্দন ছোটবেলা থেকেই একটু নরম সরম। আর...
পরেশের ব্যবসা বেশ ভালোই চলছে। কম টাকা নিয়ে শুরু করে এখন বেশ ভালোই অবস্থা । পরেশের বয়স এখন প্রায় পঁয়তাল্লিশ । তার বৌ অলকা একচল্লিশ । তাদের একটি মেয়ে আছে রীনা । সে সবে মাধ্যমিক পাশ করে এগারোতে।
শুরুতে কিছু সমস্যা হলেও পরেশের এখন অফিসে তিন জন কাজ করে। সেও ব্যবসার কাজে মাঝে মাঝেই বাইরে যায়।
শহরের...
আমার নাম রানা। বাড়ি কলকাতার পাশেই। যে ঘটনাটি আজ বলবো এটা আমারই ঘটনা। সেই সময় আমি হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা দিয়েছি। কথা ছিল পরীক্ষাল পর আরেক বন্ধুর সাথে বেড়াতে যাবো কিন্তু বিশেষ কারণে যাওয়া হল না। তখন মা বাবা এক মাসের জন্য বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান করল। আমাদের বাড়ি সেই সময় কাজ করতেন গীতাদি । বয়স্ক...