- 90
- 123
- 34
আমার নাম শুভ, বয়স ১৬, কিন্তু আমাকে দেখতে আরো বয়স্ক মনে হয়। আমি বাবা বয়স ৫০, মার নাম নার্গিস, বয়স ৩৪ আর ছোট ভাই বয়স ৯ এর সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে থাকি । আমাদের জীবন খুব সুখেই যাচ্ছিল। বাবা ট্রাক চালক, এক বড় ট্রান্সপোর্ট company te truck ড্রাইভার এর চাকরি করতেন। ২-৪ দিন পর পর বাসায় আসতেন। আমার মা গৃহিণী, তবে মা ইন্টার পাস, নানার আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে মা আর পড়তে পারেনি। বাবা এসএসসি ফেল। আমার মা আবার দেখতে বেশ সুন্দরী মহিলা। মার উচ্চতা হবে ৫ ফিট, ফর্সা, মেদহীন শরীর, বাসায় সব সময় সুন্দর ভাবে শারী পরে থাকে, তবে শারী পরে নাভির ৪ আঙ্গুল নিচে, এ নিয়ে আমার বাবা প্রায় সময় মা কে শাসন করে এবং শারী নাভির উপর পড়তে বললেও মা বাবার কথায় পাত্তা দেয় না। আর বাবা প্রায় মাকে সন্দেহ করেন যা নিয়ে প্রায় মা বাবার মধ্যে গন্ডগোল হয়।
আমিও এসএসসি পরীক্ষা দিব, সব ঠিকই চলছিল। হটাত একদিন মার মোবাইল এ বাবার call ase এবং বাবা জানায় যে বাবার ট্রাক থেকে নাকি মূল্যবান জিনিস হারিয়ে গেছে, বাবার অফিসার লোকেরা নাকি বাবাকে police e dibe। Amra যেনো বাসা লক করে ঢাকায় চলে যাই, আর কোনো আত্মীয়র বাসায় না উঠে বাবার এক বন্ধু যার নাম হায়দার, তার বাসায় উঠি। বলেই বাবা ফোন কেটে দেয়।
মা আর আমি অনেক বিচলিত হয়ে পড়ি, আর কোনো কথা না ভেবেই আমাদের ব্যাগ এ কয়েক দিনের কাপড় নিয়ে বাসা লক করে ছোট ভাই সহ বেরিয়ে পড়ি। তখন বাজে রাত ৮ টা।
হায়দার কাকা আমাদের পূর্বপরিচিত। উনিও আগে ট্রাক চালাতেন কিন্তু এখন উনি কোনো এক বড় লোকের বাসায় থাকেন আর ওই লোকের পার্সোনাল গাড়ি চালান। তবে আমরা আগে উনার মালিকের বাসায় যাই নাই।
আমরা প্রায় ভোর ৫ টায় ঢাকায় পৌঁছায়। মা হায়দার কাকাকে বাস স্ট্যান্ড থেকে ফোন দেয়। সারা রাত আমাদের অনেক কষ্ট গেছে বিধায় মার নিজের কাপড় চোপড় এর দিকে কোনো খেয়াল ছিল না, চুল ছিলো এলো মিলো। আমরা এক চায়ের দোকানে গিয়ে বসলাম। দেখলাম ওই খানে সব লোক মার দিকে খারাপ নজরে দেখছে, কিন্তু মার সেই খেয়াল ছিল না। ছোট ভাই মার কাছে কিছু খেতে চাইলো। মা ব্যাগ খুলে দেখল মাত্র ৫০০ টাকার একটা নোট যা মা ভাঙ্গতে চাইলো না। মা বাবাকে বললো হায়দার কাকার বাসায় গিয়ে কিছু দিবে। এটা শুনে চায়ের দোকানদার একটি বিস্কিট এর প্যাকেট নিয়ে বাবুর হতে দিল আর মাকে বলল : ভাবী বাচ্চা খেতে চাইলো, আপনি না কইরেন না, নেও বাবু বিস্কিট নাও আর বাসায় গিয়ে তোমার মার কাছ থেকে দুদ নিয়ে খেয়ো।
বলে লোকটা মার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসতে লাগলো আর লুঙ্গির উপর দিয়েই তার নুনুটা চুলকাতে লাগলো। এই কথাটা শুনে মা একটু হোস পেলো আর দেখলো যে তার বড় বড় দূদু র বোঁটা blouse r উপর খাড়া হয়ে চা ওলার দিকে তাকিয়ে আছে, মা তখনই শাড়ীর আঁচল দিয়ে ডুদু ঢাকলো আর মার উদাম পেট টাও ঢেকে আমাদের হাত ধরে টেনে অন্য দিকে নিয়ে গেল। দেখলাম লজ্জায় মার মুখ লাল হয়ে গেছে।আসলে মার ব্র আ পড়ার অভ্যাস নাই, তাছাড়া রাতের বেলায় হুড়োহুড়ির মধ্যে মার হয়তো ব্র আ পড়ার কথা মনেই নেই।
প্রায় ১৫ মিনিট পর দেখলাম হায়দার কাকা এক বড় পাজেরো গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে আসলেন। এটা নাকি উনার মালিকের গাড়ি, মালিক দেশে নেই, তাই উনি এই গাড়ি নিয়ে এসেছেন। ঢাকার একটু দূরে টঙ্গী তে হায়দার কাকার মালিকের বাড়ী। এখানে দেখলাম গেট থেকে প্রায় বাড়ি বেশ দূরে, চারিদিকে গাছ পালায় ঘেরা, প্রায় ৩০ বিঘা জমিতে ওই মালিকের বাগান বাড়ি। মেইন বাড়ী থেকে হায়দার কাকার থাকার জায়গা বেশ দূরে। হায়দার কাকা যেখানে থাকে সেখান তার বর্ণনা এই রকম যে ২ রুমের একটি ছোট টিনের চাল ওয়ালা বাড়ি, এক রুমের ভিতর দিয়ে আরেক রুমে যেতে হয়, আর দুই রুমের মধ্যে কোনো দরজা নেই। খাট আছে দুই রুমেই। আর টয়লেট আছে শুধু বাহিরের রুমের সঙ্গে। হায়দার কাকা আমাদের বললো যে তার মালিক তাকে এখানে থাকতে দিয়েছে, বাকি কাজের লোকেরা অন্য জায়গায় থাকে। তখন জুলাই মাসের গরম কাল, প্রায় সকাল ৭ টা বাজে।
হায়দার কাকার বর্ণনা এইরকম উনি প্রায় ৬ ফিট লম্বা, বেশ সুঠাম শরীর, বয়স হবে ৫৫ এর মত, তবে বাবার থেকে বয়স বেশি হলেও বেশ ফিট উনি। বড়ো বড়ো মোচ আছে, দেখতে পুরো কালো, মাথা ভর্তি কালো চুল, আর সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার উনার গায়ের গন্ধ, যা কখনো যায় না। উনি বিয়ে করেন নাই। তাই উনার রুম দুইটি দেশ অগোছালো আর নোংরা।
উনি আমাদের ফ্রেশ হতে বললেন, আর মাকে বললেন যে ভিতরের রুম টি তে উনি থাকবেন আর আমরা থাকবো বাহিরের রুম টি তে। আমরা বাহিরের রুমে একটি বেঞ্চ ছিল যাতে বসলাম। মা ওই রুমের পাশেই টিন এর দরজা দিয়ে ঘেরা টয়লেট এ গেলো, আমি, কাকা আর আমার ছোট ভাই চুপ চাপ বসে আছি। মা টয়লেট এর ভিতরে। হটাত করে ccchhcuuuuuu.....................ccchhhuuuu..,............................. করে আওয়াজ আস্তে লাগলো টয়লেট এর ভিতর থেকে। আমি বুজলাম এটা মার পেসাব করার আওয়াজ। আমি দেখলাম কাকা হটাত বিচলিত হয়ে গেলো আর ৩-৪ second পর চুপ চাপ হয়ে পড়লো। আমার সঙ্গে সঙ্গে উনিও লজ্জা পেলেন। কিন্তু মার পেসাব শেষ হবার নয় cccchhhhhuuuuuu,............... হয়েই যাচ্ছে। আসলে মার শরীর চিকন হলেও পেট টা বেশ বড়, গোলাকার, দেখলে মনে হবে মার পেটে ৫ মাসের বাচ্চা আছে। কিছুক্ষণ পর মা বের হলে, কাকা আমাদের নিয়ে যায় মেইন বাসার রান্না ঘরে, যা মেইন বাসার পিছন দিয়ে যাওয়া যায়। আমরা ঐ খানে গিয়ে বাকি কাজের লোকদের সঙ্গে পরিচিত হলাম। সবাই মোটামুটি ভালই ছিল তবে একজন যার নাম দেবাশীষ (দেবু), বয়স হবে ৫৫-৬০, কাকার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছিল। আমার খাওয়া হয়ে গেলে আমি kitchen থেকে বাহির হওয়ার সময় আড়াল থেকে শুনি:
দেবু : কি হায়দার মিয়ে এবার একটু তোমার বাড়াটা কে শান্তি দাও, বাসায় যে মাল তুলেছ, আমার তো এখানেই বের হয়ে যাবে।
হায়দার: ধুরো দেবু দা কি উল্টো পাল্টা বলছো।
দেবু : তুমি কিছু না করলে আমাকে সুযোগ দাও, নার্গিস মাগীতার একটু পেট ভরিয়ে আসি। আর তুমিও বেশি ভালো সাইজও না। তুমি কি আমি জানি।
হায়দার : ( গ হো করে হেসে উঠলো, কিছু বললো না)
এসব শুনে আমার খুব খারাপ লাগলো।
আমিও এসএসসি পরীক্ষা দিব, সব ঠিকই চলছিল। হটাত একদিন মার মোবাইল এ বাবার call ase এবং বাবা জানায় যে বাবার ট্রাক থেকে নাকি মূল্যবান জিনিস হারিয়ে গেছে, বাবার অফিসার লোকেরা নাকি বাবাকে police e dibe। Amra যেনো বাসা লক করে ঢাকায় চলে যাই, আর কোনো আত্মীয়র বাসায় না উঠে বাবার এক বন্ধু যার নাম হায়দার, তার বাসায় উঠি। বলেই বাবা ফোন কেটে দেয়।
মা আর আমি অনেক বিচলিত হয়ে পড়ি, আর কোনো কথা না ভেবেই আমাদের ব্যাগ এ কয়েক দিনের কাপড় নিয়ে বাসা লক করে ছোট ভাই সহ বেরিয়ে পড়ি। তখন বাজে রাত ৮ টা।
হায়দার কাকা আমাদের পূর্বপরিচিত। উনিও আগে ট্রাক চালাতেন কিন্তু এখন উনি কোনো এক বড় লোকের বাসায় থাকেন আর ওই লোকের পার্সোনাল গাড়ি চালান। তবে আমরা আগে উনার মালিকের বাসায় যাই নাই।
আমরা প্রায় ভোর ৫ টায় ঢাকায় পৌঁছায়। মা হায়দার কাকাকে বাস স্ট্যান্ড থেকে ফোন দেয়। সারা রাত আমাদের অনেক কষ্ট গেছে বিধায় মার নিজের কাপড় চোপড় এর দিকে কোনো খেয়াল ছিল না, চুল ছিলো এলো মিলো। আমরা এক চায়ের দোকানে গিয়ে বসলাম। দেখলাম ওই খানে সব লোক মার দিকে খারাপ নজরে দেখছে, কিন্তু মার সেই খেয়াল ছিল না। ছোট ভাই মার কাছে কিছু খেতে চাইলো। মা ব্যাগ খুলে দেখল মাত্র ৫০০ টাকার একটা নোট যা মা ভাঙ্গতে চাইলো না। মা বাবাকে বললো হায়দার কাকার বাসায় গিয়ে কিছু দিবে। এটা শুনে চায়ের দোকানদার একটি বিস্কিট এর প্যাকেট নিয়ে বাবুর হতে দিল আর মাকে বলল : ভাবী বাচ্চা খেতে চাইলো, আপনি না কইরেন না, নেও বাবু বিস্কিট নাও আর বাসায় গিয়ে তোমার মার কাছ থেকে দুদ নিয়ে খেয়ো।
বলে লোকটা মার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসতে লাগলো আর লুঙ্গির উপর দিয়েই তার নুনুটা চুলকাতে লাগলো। এই কথাটা শুনে মা একটু হোস পেলো আর দেখলো যে তার বড় বড় দূদু র বোঁটা blouse r উপর খাড়া হয়ে চা ওলার দিকে তাকিয়ে আছে, মা তখনই শাড়ীর আঁচল দিয়ে ডুদু ঢাকলো আর মার উদাম পেট টাও ঢেকে আমাদের হাত ধরে টেনে অন্য দিকে নিয়ে গেল। দেখলাম লজ্জায় মার মুখ লাল হয়ে গেছে।আসলে মার ব্র আ পড়ার অভ্যাস নাই, তাছাড়া রাতের বেলায় হুড়োহুড়ির মধ্যে মার হয়তো ব্র আ পড়ার কথা মনেই নেই।
প্রায় ১৫ মিনিট পর দেখলাম হায়দার কাকা এক বড় পাজেরো গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে আসলেন। এটা নাকি উনার মালিকের গাড়ি, মালিক দেশে নেই, তাই উনি এই গাড়ি নিয়ে এসেছেন। ঢাকার একটু দূরে টঙ্গী তে হায়দার কাকার মালিকের বাড়ী। এখানে দেখলাম গেট থেকে প্রায় বাড়ি বেশ দূরে, চারিদিকে গাছ পালায় ঘেরা, প্রায় ৩০ বিঘা জমিতে ওই মালিকের বাগান বাড়ি। মেইন বাড়ী থেকে হায়দার কাকার থাকার জায়গা বেশ দূরে। হায়দার কাকা যেখানে থাকে সেখান তার বর্ণনা এই রকম যে ২ রুমের একটি ছোট টিনের চাল ওয়ালা বাড়ি, এক রুমের ভিতর দিয়ে আরেক রুমে যেতে হয়, আর দুই রুমের মধ্যে কোনো দরজা নেই। খাট আছে দুই রুমেই। আর টয়লেট আছে শুধু বাহিরের রুমের সঙ্গে। হায়দার কাকা আমাদের বললো যে তার মালিক তাকে এখানে থাকতে দিয়েছে, বাকি কাজের লোকেরা অন্য জায়গায় থাকে। তখন জুলাই মাসের গরম কাল, প্রায় সকাল ৭ টা বাজে।
হায়দার কাকার বর্ণনা এইরকম উনি প্রায় ৬ ফিট লম্বা, বেশ সুঠাম শরীর, বয়স হবে ৫৫ এর মত, তবে বাবার থেকে বয়স বেশি হলেও বেশ ফিট উনি। বড়ো বড়ো মোচ আছে, দেখতে পুরো কালো, মাথা ভর্তি কালো চুল, আর সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার উনার গায়ের গন্ধ, যা কখনো যায় না। উনি বিয়ে করেন নাই। তাই উনার রুম দুইটি দেশ অগোছালো আর নোংরা।
উনি আমাদের ফ্রেশ হতে বললেন, আর মাকে বললেন যে ভিতরের রুম টি তে উনি থাকবেন আর আমরা থাকবো বাহিরের রুম টি তে। আমরা বাহিরের রুমে একটি বেঞ্চ ছিল যাতে বসলাম। মা ওই রুমের পাশেই টিন এর দরজা দিয়ে ঘেরা টয়লেট এ গেলো, আমি, কাকা আর আমার ছোট ভাই চুপ চাপ বসে আছি। মা টয়লেট এর ভিতরে। হটাত করে ccchhcuuuuuu.....................ccchhhuuuu..,............................. করে আওয়াজ আস্তে লাগলো টয়লেট এর ভিতর থেকে। আমি বুজলাম এটা মার পেসাব করার আওয়াজ। আমি দেখলাম কাকা হটাত বিচলিত হয়ে গেলো আর ৩-৪ second পর চুপ চাপ হয়ে পড়লো। আমার সঙ্গে সঙ্গে উনিও লজ্জা পেলেন। কিন্তু মার পেসাব শেষ হবার নয় cccchhhhhuuuuuu,............... হয়েই যাচ্ছে। আসলে মার শরীর চিকন হলেও পেট টা বেশ বড়, গোলাকার, দেখলে মনে হবে মার পেটে ৫ মাসের বাচ্চা আছে। কিছুক্ষণ পর মা বের হলে, কাকা আমাদের নিয়ে যায় মেইন বাসার রান্না ঘরে, যা মেইন বাসার পিছন দিয়ে যাওয়া যায়। আমরা ঐ খানে গিয়ে বাকি কাজের লোকদের সঙ্গে পরিচিত হলাম। সবাই মোটামুটি ভালই ছিল তবে একজন যার নাম দেবাশীষ (দেবু), বয়স হবে ৫৫-৬০, কাকার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছিল। আমার খাওয়া হয়ে গেলে আমি kitchen থেকে বাহির হওয়ার সময় আড়াল থেকে শুনি:
দেবু : কি হায়দার মিয়ে এবার একটু তোমার বাড়াটা কে শান্তি দাও, বাসায় যে মাল তুলেছ, আমার তো এখানেই বের হয়ে যাবে।
হায়দার: ধুরো দেবু দা কি উল্টো পাল্টা বলছো।
দেবু : তুমি কিছু না করলে আমাকে সুযোগ দাও, নার্গিস মাগীতার একটু পেট ভরিয়ে আসি। আর তুমিও বেশি ভালো সাইজও না। তুমি কি আমি জানি।
হায়দার : ( গ হো করে হেসে উঠলো, কিছু বললো না)
এসব শুনে আমার খুব খারাপ লাগলো।