- 36
- 18
- 8
ছোট থেকেই সরস্বতী পূজার দিন টা আমাদের কাছে ভীষণ আনন্দের ছিল। এই ২৮ বছর বয়সে ও দিন টা আনন্দের তার কারণ অবশ্য আমার মা যার নাম “সরস্বতী”।
আমার ফ্যামিলি তে ৪ জন সদস্য। আমি (নীল), আমার বাবা যিনি পোস্ট অফিস এর একজন কর্মচারী ছিলেন এখন অবসরপ্রাপ্ত, আমার বোন আমার থেকে প্রায় ৬ বছরের ছোট এখন কলেজ সটুডেন্ট, আর আমার মা সরস্বতী।
আমার বাবা এবং মা এর বয়স এর পার্থক্য প্রায় ১৫ বছর। যদি ও তাদের মধ্যে সম্পর্ক খুবই ভালো বলেই জানি। দুজনের যৌণ জীবন ভীষণ ভালো ছিল এটা মনে হয় না তবে খুব খারাপ ও ছিল বলে মনে হয় না। তার কারণ একদিন রাতে হঠাৎ বাবা মা এর ঘরে গিয়ে দেখেছিলাম মা এর সারি কোমর অব্দি তোলা এবং বাবা খুব মন দিয়ে মা এর পাছা টিপছে। আরো একদিন পাড়ায় হঠাৎ আগুন লাগে। আসে পাসে চিৎকার শুনে ঘুম থেকে উঠেই মা বাবার ঘরে আসি। ওরাও আওয়াজ শুনেই উঠেছে কিন্তু মা এর পরনে কাপড় প্রায় খোলা ছিল এবং বাবাও লুঙ্গী ঠিক করতে ব্যাস্ত ছিল। তার সাথেই মা এর মুখে অদ্ভুত একটা তৃপ্তির হাসি ছিলো। এখন বুঝি সেটা ছিল যৌণ তৃপ্তির হাসি।
যাইহোক এবার মূল ঘটনার দিকে যাই। আমাদের ফ্যামিলি একটা সাধারণ বাঙালি মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি। বাবা একাই সংসার চালাতেন অভাব কোনোদিন বুঝতে দেননি। মা ও সাধারণ একজন মহিলা ছিলেন। শাড়ি ছাড়া কোনোদিন কিছু পড়তে দেখিনি। তবে মা বেশ আধুনিক মানসিকতার আর ফিগার ও স্লিম। এই বয়েস এও শরীর এ তেমন মেদ নেই( যেটুকু আছে সব বাঙালি তরুণী দের ও থাকে তার জন্যই হয়ত বাঙালি মেয়েরা শাড়ি পরলে এত সেক্সী লাগে)। তবে বাবা কিছুটা সেকেলে স্বভাবের।
আমি তখন ক্লাস নাইনের সবে পর্ণ দেখতে শুরু করেছি যৌণ সুধার বাসনায়। বাড়িতে সেবার এ পুরনো মোবাইল পাল্টে একটু আধুনিক মোবাইল এলো আমার এক কাকুর হাত দিয়ে। আমার বাবারা ৪ ভাই। ইনি আমার সেজো কাকু। কাস্টম অফিসার। আমাকে অনেক গিফ্ট দিত। মা কে ও দিত। আমাদের বাড়িতে প্রায় আসত। বাড়ি অবশ্য খুব দূরে ছিল না। তবে চাকুরী সূত্রে বেশিরভাগ বাইরে থাকত।
বাবা সকালেই বেরিয়ে যেতেন ফিরতে রাত হতো। বোন খুব ছোট ছিল স্কুল এ চলে যেত আর আমি ও যেতাম। কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করলাম কাকু ফোন করে বাবা চলে যাওয়ার পরে আর আমি ধরলে আমার সাথে অল্প কথা বলেই মাকে চায়। একদিন ঠিক করলাম ফোন এলে মাকে দেবার আগেই কল রেকর্ড অন করবো। সেইমত প্ল্যান করলাম। সুযোগ বুঝে কল রেকর্ড শুনলাম। কথা গুলো ছিল এইরকম –
“কেমন আছো বৌদি।
ভাল।
দাদা বেরিয়ে গেছে।
হুম।
সোনা (বাড়িতে সবাই আমায় এই নামে ডাকে) বুল্টি (বোনের বাড়ীর নাম) স্কুল যায়নি।
এইতো যাবে।
আচ্ছা তাহলে আজ আসবো।
হুম।”
শুনে আমার বুঝতে বাকী রইল না দুজনের একটা অবৈধ সম্পর্ক চলছে। বুঝলেও মন মানতে চাইলনা। রাগ হলো ভীষণ কিন্তু তার সাথেই অবৈধ প্রেমের অথবা অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক এর গন্ধে শরীরে কেমন বিদ্যুৎ খেলে গেলো। সেদিন রাতে এসব ভেবেই ২বার হস্তমৈথুন করি। ঠিক করলাম ব্যাপার টা দেখতেই হবে। আবার প্ল্যান।
সুযোগ এসে গেল। মা বোন কে স্কুল দিতে যাওয়ার সময় বলে গেলো আমি যেনো সাইকেল নিয়ে চলে যাই আর চাবি টা পাশের বাড়ি দিয়ে যাই। জানতাম আজ কাকু আসবেই। পেছনের দরজা হালকা খোলা রাখলাম সামনে চাবি দিয়ে পাশের বাড়ি রেখে দিলাম সাইকেল টা একটা বন্ধু র বাড়ি রেখে এলাম আর পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে লুকিয়ে রইলাম। বাড়িতে একটা এক্সটা চাবি ছিল ওটা কাছে রাখলাম যাতে পরে বেরোতে পারি। কিছুক্ষণ পরেই মা এলো তারপর কাকু। কাকু এসেই উপরে গিয়ে আমার ঘরে চলে গেল এবং সব দরজা জানালা বন্ধ করে দিল। মা এলো বেশকিছু সময় পরে। একটা লাল শাড়ি নাভির নীচে পরা ( আগে কখনও মা কে নাভির নিচে পরতে দেখিনি) , ভেজা চুল , ব্লাউজ টাও প্রায় ভিজে গেসে। মনেহয় তাড়াহুড়ো তে ভালো করে গায়ের জল মোছা হয়নি। মা কখনই পেন্টি পরত না জানি তবে আজ মনেহল ব্রা ও পরেনি।
আগে কখনো মা কে যৌণ নজরে দেখিনি যদিও রোজ ই মা স্নান সেরে ভিজে কাপড়ে পুজো করত কিন্তু আজ তার এই রূপ দেখে আমার শরীর এ কেমন অদ্ভূত অনুভূতি হতে লাগলো। সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত আমার বাড়া এই প্রথম মা কে দেখে বড় হতে শুরু করল।
কাকু ও দেখলাম একভাবে হা করে মা এর শরীর টা গিলছে। এবার মা একটা চেয়ার নিয়ে কাকুর সামনে বসলো। কেউ নেই ভেবে দরজা টা আর বন্ধ করেনি ফলে উকি দিয়ে ওদের দেখতে শুনতে আমার কোনো অসুবিধে হলনা।
মা – অফিস কেমন চলছে?
কাকু – ধুস খুব চাপ গো বৌদি।
মা – সরকার এত টাকা দেবে একটু ত চাপ হবেই । বউ ছেলের কি খবর?
কাকু – ওরা তো ওর বাপের বাড়ী গেছে। ৩ দিন পর আসবে।
মা – ও। তাহলে রান্না ?
কাকু – ওই নিজেই করে নিচ্ছি। ওখানেও ত বাইরে খেতে হয়।
মা – ( দুঃখী মুখ করে) আহা রে। আজ কিন্তু স্নান করে একবারে খেয়ে যেও। ছেলে মেয়ের আস্তে অনেক দেরি। আজ কেনো ৩ দিন ই খেও।
কাকু – খেতেই ত এসছি বলে মা এর বিশাল দুধগুলোকে চোখ দিয়ে গিলে খেতে লাগলো।
মা – শয়তান বলে আলতু করে চড় মেরে হাসতে লাগলো।
এবার মা পা
আমার ফ্যামিলি তে ৪ জন সদস্য। আমি (নীল), আমার বাবা যিনি পোস্ট অফিস এর একজন কর্মচারী ছিলেন এখন অবসরপ্রাপ্ত, আমার বোন আমার থেকে প্রায় ৬ বছরের ছোট এখন কলেজ সটুডেন্ট, আর আমার মা সরস্বতী।
আমার বাবা এবং মা এর বয়স এর পার্থক্য প্রায় ১৫ বছর। যদি ও তাদের মধ্যে সম্পর্ক খুবই ভালো বলেই জানি। দুজনের যৌণ জীবন ভীষণ ভালো ছিল এটা মনে হয় না তবে খুব খারাপ ও ছিল বলে মনে হয় না। তার কারণ একদিন রাতে হঠাৎ বাবা মা এর ঘরে গিয়ে দেখেছিলাম মা এর সারি কোমর অব্দি তোলা এবং বাবা খুব মন দিয়ে মা এর পাছা টিপছে। আরো একদিন পাড়ায় হঠাৎ আগুন লাগে। আসে পাসে চিৎকার শুনে ঘুম থেকে উঠেই মা বাবার ঘরে আসি। ওরাও আওয়াজ শুনেই উঠেছে কিন্তু মা এর পরনে কাপড় প্রায় খোলা ছিল এবং বাবাও লুঙ্গী ঠিক করতে ব্যাস্ত ছিল। তার সাথেই মা এর মুখে অদ্ভুত একটা তৃপ্তির হাসি ছিলো। এখন বুঝি সেটা ছিল যৌণ তৃপ্তির হাসি।
যাইহোক এবার মূল ঘটনার দিকে যাই। আমাদের ফ্যামিলি একটা সাধারণ বাঙালি মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি। বাবা একাই সংসার চালাতেন অভাব কোনোদিন বুঝতে দেননি। মা ও সাধারণ একজন মহিলা ছিলেন। শাড়ি ছাড়া কোনোদিন কিছু পড়তে দেখিনি। তবে মা বেশ আধুনিক মানসিকতার আর ফিগার ও স্লিম। এই বয়েস এও শরীর এ তেমন মেদ নেই( যেটুকু আছে সব বাঙালি তরুণী দের ও থাকে তার জন্যই হয়ত বাঙালি মেয়েরা শাড়ি পরলে এত সেক্সী লাগে)। তবে বাবা কিছুটা সেকেলে স্বভাবের।
আমি তখন ক্লাস নাইনের সবে পর্ণ দেখতে শুরু করেছি যৌণ সুধার বাসনায়। বাড়িতে সেবার এ পুরনো মোবাইল পাল্টে একটু আধুনিক মোবাইল এলো আমার এক কাকুর হাত দিয়ে। আমার বাবারা ৪ ভাই। ইনি আমার সেজো কাকু। কাস্টম অফিসার। আমাকে অনেক গিফ্ট দিত। মা কে ও দিত। আমাদের বাড়িতে প্রায় আসত। বাড়ি অবশ্য খুব দূরে ছিল না। তবে চাকুরী সূত্রে বেশিরভাগ বাইরে থাকত।
বাবা সকালেই বেরিয়ে যেতেন ফিরতে রাত হতো। বোন খুব ছোট ছিল স্কুল এ চলে যেত আর আমি ও যেতাম। কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করলাম কাকু ফোন করে বাবা চলে যাওয়ার পরে আর আমি ধরলে আমার সাথে অল্প কথা বলেই মাকে চায়। একদিন ঠিক করলাম ফোন এলে মাকে দেবার আগেই কল রেকর্ড অন করবো। সেইমত প্ল্যান করলাম। সুযোগ বুঝে কল রেকর্ড শুনলাম। কথা গুলো ছিল এইরকম –
“কেমন আছো বৌদি।
ভাল।
দাদা বেরিয়ে গেছে।
হুম।
সোনা (বাড়িতে সবাই আমায় এই নামে ডাকে) বুল্টি (বোনের বাড়ীর নাম) স্কুল যায়নি।
এইতো যাবে।
আচ্ছা তাহলে আজ আসবো।
হুম।”
শুনে আমার বুঝতে বাকী রইল না দুজনের একটা অবৈধ সম্পর্ক চলছে। বুঝলেও মন মানতে চাইলনা। রাগ হলো ভীষণ কিন্তু তার সাথেই অবৈধ প্রেমের অথবা অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক এর গন্ধে শরীরে কেমন বিদ্যুৎ খেলে গেলো। সেদিন রাতে এসব ভেবেই ২বার হস্তমৈথুন করি। ঠিক করলাম ব্যাপার টা দেখতেই হবে। আবার প্ল্যান।
সুযোগ এসে গেল। মা বোন কে স্কুল দিতে যাওয়ার সময় বলে গেলো আমি যেনো সাইকেল নিয়ে চলে যাই আর চাবি টা পাশের বাড়ি দিয়ে যাই। জানতাম আজ কাকু আসবেই। পেছনের দরজা হালকা খোলা রাখলাম সামনে চাবি দিয়ে পাশের বাড়ি রেখে দিলাম সাইকেল টা একটা বন্ধু র বাড়ি রেখে এলাম আর পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে লুকিয়ে রইলাম। বাড়িতে একটা এক্সটা চাবি ছিল ওটা কাছে রাখলাম যাতে পরে বেরোতে পারি। কিছুক্ষণ পরেই মা এলো তারপর কাকু। কাকু এসেই উপরে গিয়ে আমার ঘরে চলে গেল এবং সব দরজা জানালা বন্ধ করে দিল। মা এলো বেশকিছু সময় পরে। একটা লাল শাড়ি নাভির নীচে পরা ( আগে কখনও মা কে নাভির নিচে পরতে দেখিনি) , ভেজা চুল , ব্লাউজ টাও প্রায় ভিজে গেসে। মনেহয় তাড়াহুড়ো তে ভালো করে গায়ের জল মোছা হয়নি। মা কখনই পেন্টি পরত না জানি তবে আজ মনেহল ব্রা ও পরেনি।
আগে কখনো মা কে যৌণ নজরে দেখিনি যদিও রোজ ই মা স্নান সেরে ভিজে কাপড়ে পুজো করত কিন্তু আজ তার এই রূপ দেখে আমার শরীর এ কেমন অদ্ভূত অনুভূতি হতে লাগলো। সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত আমার বাড়া এই প্রথম মা কে দেখে বড় হতে শুরু করল।
কাকু ও দেখলাম একভাবে হা করে মা এর শরীর টা গিলছে। এবার মা একটা চেয়ার নিয়ে কাকুর সামনে বসলো। কেউ নেই ভেবে দরজা টা আর বন্ধ করেনি ফলে উকি দিয়ে ওদের দেখতে শুনতে আমার কোনো অসুবিধে হলনা।
মা – অফিস কেমন চলছে?
কাকু – ধুস খুব চাপ গো বৌদি।
মা – সরকার এত টাকা দেবে একটু ত চাপ হবেই । বউ ছেলের কি খবর?
কাকু – ওরা তো ওর বাপের বাড়ী গেছে। ৩ দিন পর আসবে।
মা – ও। তাহলে রান্না ?
কাকু – ওই নিজেই করে নিচ্ছি। ওখানেও ত বাইরে খেতে হয়।
মা – ( দুঃখী মুখ করে) আহা রে। আজ কিন্তু স্নান করে একবারে খেয়ে যেও। ছেলে মেয়ের আস্তে অনেক দেরি। আজ কেনো ৩ দিন ই খেও।
কাকু – খেতেই ত এসছি বলে মা এর বিশাল দুধগুলোকে চোখ দিয়ে গিলে খেতে লাগলো।
মা – শয়তান বলে আলতু করে চড় মেরে হাসতে লাগলো।
এবার মা পা