সারা রাত যাবত বৃষ্টির পরের দিন, সকালের মিষ্টি রোদের সোনালি রঙ ধারণ করেছিল সবুজ পাতার রাশি, এক অদ্ভুত শান্তির ছোঁয়া ছিল সকালের সেই হাওয়ায় । কিন্তু সেই শান্তি মাঝেও কোথাও যেন এক অস্থিরতা ছিল সফরানের মনে ।
আজ তার বিধবা জীবনের আট আটটি বছর হতে চলল প্রায়, তার মনের গভীরে জমা করেছিল অগাধ শূণ্যতা ও নিস্তব্ধতা । তার মনে হয়, এই সেই দিন সে তার ভালবাসার মানুষটাকে বিয়ে করে ঘরে এসেছিল, বাড়ীর অমতে বিয়ে করলেও সেই অভাবকে তার স্বামী কখনও বুঝতে দেয়নি, সব সময় আগলে রাখতো তাকে, সারা জীবন একসাথে থাকার প্রতিস্রুতিও দিয়েছিল তাকে । কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে সবই আজ অধরা স্বপ্ন হয়েই থেকে গেল । নিজের অজান্তেই এক ফোটা জল জমে সফরনের চোখের কোনে, প্রতিদিনের মতোই আজও সে তার চাকরির উদ্দেশ্যে বেরিয়েছে । একটি প্রাইমারী স্কুলে চাকরী করে সে, তেমন কোনো অর্থাভাব না থাকলেও স্বামীর মৃত্যুর পর জীবনের নি:সঙ্গতা কাটাতে এই চাকরী জয়েন করেছিল সে ।
সকালের মিষ্টি হাওয়ায় সফরানের সৌন্দর্য যেন প্রকৃতিতে আভা বিচ্ছুরিত করছিল । সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো হাওয়ায় উড়ছিল তার কালো চুল, তার দেহ ছিল সুগঠিত, যৌবনের চুম্বনে রাঙিত আভা দীপ্তী হয়ে ফুটে বেরোচ্ছে তার দেহের প্রতি ইঞ্চি থেকে । কিন্তু এই সৌন্দর্যই কী তার অভিশাপ...!! মনে মনে ভাবে সে.... স্বামীর মৃত্যুর পর, সমাজের কু শ্রেনীর অনেক মানুষের নজর ছিল তার উপর, তাদের কামনার শানিত দৃষ্টিতে বিদ্ধ হতো সফরনের আত্মা ।
সফরানের জীবন ছিল সংগ্রামের। স্বামীর মৃত্যুর পর, একা হয়ে গিয়েছিল সে। কিন্তু সে লড়াই করেছে, নিজের ও ছেলের জন্য। সে কখনোই নিজের সৌন্দর্যকে অস্ত্র করেনি। বরং সে নিজেকেই দোষী মনে করত, যখন কেউ তাকে অশ্লীল দৃষ্টিতে দেখত।
সফরানের কাছে তার ছেলেই ছিল তার সবচেয়ে বড় সম্পদ। সেই ছেলেই ছিল তার স্বপ্ন, তার ভবিষ্যৎ। সেই ছেলের জন্যই সে প্রতিদিন লড়াই করে যায়, সমাজের নানা প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে । এভাবে অনেক কথা ভাবতে ভাবতে স্কুলের গেট চলে আসে, সে নিত্য দিনের ব্যাস্ততায় নিজেকে ভুলিয়ে রাখে ।
দিনের শেষে স্কুল সেরে টিউশন করিয়ে বাড়ী ফেরে সফরন, তার ছেলে তখনো পড়া থেকে ঘরে ফেরেনি । সফরনের বয়স এখন ওই তিরিশের আশে পাশে, আর ছেলের বয়স তেরো চোদ্দ বছর মতো । তার ছেলেটার কথা মনে পড়ে সফরনের, বয়স হলেও তার ছেলেটা তার বড়ই নেওটা খুবই ভালোবাসে তাকে, যাকে বলে মা অন্তপ্রাণ । বাড়ী ফিরলেই মা মা করে বাড়ী মাথায় করে মা কে ছাড়া একমুহুর্তো থাকতে পরে না সে, সফরনও তার ছেলের জন্য ভালো কিছু রাধে । যথা সময় তার ছেলে বাড়িতে ফিরলে হাত-মুখ ধুয়ে টেবিলে খেতে বসে, তারপর চলে একপ্রস্থ সারাদিনের দিনলিপির চর্চা ।
আলাদা ঘর থাকলেও সফরনের সাথেই শোয় তার ছেলে, তবে ইদানীং তারও কখনো ছেলেকে অজানা লাগে । যাইহোক প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে সেও তো বড় হচ্ছে, তারও শরীরের গঠনের পরিবর্তন তো হচ্ছে।
ইদানীং মাঝে মধ্যেই সে সকালের দিকে ছেলের প্যান্টের জাগাটা উচু হয়ে থাকতে দেখে, সে বোঝে ছেলে বড় হচ্ছে, মনে মনে হাসে সফরন ।
সফরন বরাবরই সকালেই ওঠে, স্নান সেরে পুজো করে । পুজো করে ছেলে ঘুম থেকে তোলে, ছেলেও ঘুম থেকে উঠে মর্নিং বলে মায়ের বুকে ঝাপিয়ে পড়ে একরকম কোলে উঠেই মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে ।
সফরনের ভাল লাগে তার ছেলের এই নিস্পাপ মুহুর্তো গুলো, একদিন হয়তো সে আর তাকে এভাবে জড়িয়ে ধরবে না, গালে হামি খাবে না, সে দিন সে বুঝবে ছেলে বড় হয়ে গেছে ।
এরকম করেই দিন কাটছিল, কখনো কখনো টিউশন না থাকলে, সফরণ স্কুল শেষ করেই প্রায় সন্ধ্যের দিকে বাড়ি ফিরে আসে । কিছুক্ষনের মধ্যে ছেলেও খেলা থেকে বাড়ী ফিরে আসে, কিছুক্ষন বাদে সফরন চা বানিয়ে সোফায় বসতে যাবে দেখে ছেলে সোফায় একদিকে হেলান দিয়ে মাথা এলিয়ে শুয়ে আছে । পরনে তার ড্রয়ার আর গা খালি, সফরন বিচলিত হয় না সে ছেলেকে এভাবে দেখতে অভ্যস্ত , মনে মনে ভাবে মাঠে কুস্তি করে এসে ক্লান্ত গয়ে গেছে ।
পাশে বসে হেলান দিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে যাবে হঠাৎ কি মনে করে আবার ছেলের দিকে তাকায় সে । চট করে উঠে দাঁড়িয়ে সামনে থেকে দেখে, ছেলের underwear টা নাভীর অনেকটাই নীচে আর সেটার নীল রঙের ইলাস্টিক বর্ডার টা থেকে কয়েকটা চুল উকি মারছে, সে প্রথমে খানিকটা অপ্রস্তুত হলেও মনে মনে হাসিই পায় তার । তার ছেলের ওখানটায় চুল হয়েছে, বাবারে সত্যিই দেখতে দেখতে কত বড় হয়ে গেল তার ছেলেটা, তারপর সে ভাবে, আচ্ছা কতটা চুল হয়েছে.... ওর ওখানে... কৈশোরের প্রথম কোমল লোমের রেখা হবে হয়তো.... নিজের অজান্তে সফরনের বাম হাতটা শাড়ীর ভিতরে চলে যায়, নিজ আবেশে নিজের ঘন যৌনকেশ মুঠি করে ধরতেই সারা শড়ীরে কাটক দিয়ে ওঠে সফরিনের, কত বছর হয়ে গেল একবারও সেভ করেনি... আর কার জন্যেই বা করবে... বগলটা তাও মাসে দু বার মতো সেভ করে সে
আচ্ছা.... ওর ওটা কেমন দেখতে হয়েছে এখন...!!
এই তো সেই দিনও যেন নিজের ছেলেকে স্নান করিয়ে দিত সে... সত্যি সময় কী তাড়াতাড়ি চলে যায়... কতদিন সে তার ছেলেকে বিবস্ত্র দেখেনি... নিজের মনে কীসব ভাবতে থাকে সফরিন ।
হঠাৎ করে কিসের যেন একা যে সফরিনের আবেশটা কেটে গেল, নিজের ভাবনার কারনে নিজেই কুন্ঠিত বোধ করল সে, ইসসসস তার কী মাথা খারাপ হল নাকী...!! কীসব ভাবছে সে.... তাও আবার নিজের পেটের ছেলেকে নিয়ে.... ছি:
পাশে ফিরে নিজের ঘুমন্ত ছেলের দিকে তাকায় সে, আহা কি নিষ্পাপ মুখখানি, মুহূর্তে নিজের ভেতরে মাতৃস্নেহ জেগে ওঠে সফরিনের, ছেলের মাথায় একবার হাত বুলিয়ে দেয় সে, সফরিনের মনে বাতসল্য রসের জোয়ার আসে, মনে মনে ভাল লাগে তার ।
সে যথারীতি সোফায় হেলান দিয়ে বসে চা খেতে থাকে, মিনিট তিন চার পর তার ছেলে উঠে মা কে দেখে গলা জড়িয়ে ধরে, সফরনও নাক বেকিয়ে বলে ওঠে, " ইসসস, বাবু ঘেমো গায়ে একদম না.... আগে গিয়ে স্নান সেরে এস "
ছেলও মায়ের গালে চকাশ করে একটা চুমু খেয়ে, মায়ের কানটা টেনে পালিয়ে যায়, হাসে সফরন । ছেলেটা সত্যিই তাকে বড় ভালবাসে । স্নান সেড়ে এসে মায়ের পাশে বসে ছেলে, ক্রমে দুজনের মধ্যে সারাদিনের গল্প জমে ওঠে, কখনো কখনো স্ফরিনের ছেলেকে পেটে খোচা মারে তো ছেলেও মা কে কাতুকুতু দিতে উদ্যমী হয়ে ওঠে... ক্রমে তাদের বার্তালাপ এক হাসি আর খেলার আঙ্গিক নেয় । এক পর্যায়ে সফরিন আর পেরে না উঠতে পেরে, এক ঝাপটে ছেলে কোলে টেনে নিয়ে চেপে ধরে, ছেলেও একদম মায়ের মিষ্টি খোকার মত শাড়ীর ফাক দিয়ে মায়ের পেটে মাথাটা গুজে দেয়, সফরিনও পা দুটো সামনে ছেলের দু পাশ দিয়ে সামনে মেলে দিয়ে সোফায় গা এলিয়ে দেয় । তারপর আস্তে আস্তে ছেলের মাথায় পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে চলে আরো কত কথা ।
বেশ খানিকক্ষণ পর সফরিন ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বলে, বাবু চল এবার ওঠো, আমায় ডিনারটা রেডি করতে হবে । তুমিও যাও তোমার পড়ার কোন ছোটখাটো কাজ থাকলে সেটা সেরে নাও । ছেলে বলে, " মা আর একটু থাকনা... পরে কোরো "
সফরিন হাসে, বলে, ঠিক আছে আর কিন্তু পাঁচ মিনিট । সফরিনের ছেলে মায়ের পেট থেকে মাথাটা বের করে ফিক করে একটু হেসে, আবার মায়ের পেটে মাথাটা গুঁজে দিল, এতে সুড়সুড়ি লাগে সফরিনের ।
তারপর ছেলে বলে ওঠে, " তোমার গায়ে একটা মিষ্টি মা মা গন্ধ আছে জান...."
সফরিনের হাসি পায় ছেলের কথা শুনে, বলে, " ও তাই..."
ছেলে বলে, " হ্যা মা, আর এই গন্ধটা না সকলের থেকে আলাদা, আচ্ছা মা.... আমি তো তোমার ছেলে কিন্তু আমার গায়ে এরম গন্ধ নেই কেন? "
সফরিন পড়ল মহা বিপাকে, এ আবার কী কথা..., তারপর বলল, " কে বলল নেই, তুমি যখন ছোট ছিলে তোমারও তো গায়ে এরম গন্ধই ছিল... কিন্তু তুমি তো এখন বড় হচ্ছো তাই না.... তাই তোমার গন্ধ আলাদা হয়ে গেছে "
ছেলে জিজ্ঞাসা করে, " কেন? "
সফরিন বলে, " এটাইতো প্রকৃতির নিয়ম বাবা, প্রত্যেকটা মহিলার শরীরেই একটা মেয়েলী গন্ধ থাকে, আর ছেলের শরীরে পুরুষালি গন্ধ থাকে, তুমি ক্রমে কৈশোরে পদার্পন করবে, তারপর যৌবনে... এটাই তো নিয়ম "
ছেলে বলে, " কিন্তু আমার ঘামের গন্ধটা বড় কড়া, কিন্তু তোমার ঘামে কিরম যেন মাটির মতো গন্ধ "
এর জবাবে সফরিন কী বলবে ভেবে পায় না... তারপর স্মিত হেসে বলে, " শারীরিক গন্ধ তো খানিকটা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার ওপরেও নির্ভর করে বাবু... এই জন্যেই তো আমরা নিজের গ্রুমিং করি তাই না... যেমন ধর তোমার স্কুলের টিচাররা নিয়মিত সেভ করে স্কুলে আসেন, পরিস্কার কাপড় পড়ে আসেন তাই না "
ছেলে সম্মতিতে মাথা নাড়ে, তারপর বলে, আছা মা " আমার দাড়ি কবে হবে...? "
সফরিন ছেলের গালে ছোট্ট করে একটা চাপড় মেরে বলে, " এতো তাড়া কীসের বাবু... হবে হবে সব হবে... যখন হবে কেটে কেটে কাহিল হয়ে পড়বে.. বুঝেছ.."
ছেলে এবার উঠে বসে আমার দিকে তাকিয়ে বলে, " আচ্ছা মা, আমার অন্য জায়গায়ও না চুল হয়েছে জান.."
সফরিন এবার খানিকটা আভাস পায় ছেলে কীসের কথা বলছে, কিন্তু মুখে বলে, " ও তাই... সে তো হতেই পারে এ আর নতুন কী? "
ছেলে এবার মায়ের মুখের কাছে মুখ এনে বলে ওঠে, " কিন্তু মা আমার এখন যেখানে চুল হয়েছে, সেখানে আগে কিন্তু চুল ছিল না, এটা এমনি এমনি হয়ে গেছে "
ছেলের কথা শুনে হাসি পায় সফরিনের, কিভাবে কি বলবে বুঝে উঠতে পারে না সে । ছেলে আবার বলে ওঠে, " আচ্ছা মা, আমি চুলগুলোকে সেভ করতে চাই... কিন্তু আমি তো সেলুনে গিয়ে এই চুলগুলো কাটতে পারবো না.... কী করে করব? "
সফরিন সহজ ভাবে বলল, ”কেনো সোনা …তুমি একথা জিজ্ঞাসা করছ কেনো?”
ছেলে উত্তরে বলল, " আসলে, আমার চুলটা হয়েছে ওখানে... ঐ হিসু জায়গাটায় " বলে প্যান্টের দিকে নির্দেশ করল সে ।
সফরিন কী বলবে ভাবছে, এরম সময় মোক্ষম প্রশ্নটা করে বসলো তার ছেলে, " আচ্ছা মা... আমার মতো তোমারও কী ওখানে চুল আছে...? "
এই প্রশ্ন শুনে সফরিনের ইচ্ছা করছিল, ঠাস করে ছেলের গালে একটা চড় কষিয়ে দিতে । কিন্তু ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সফরিন বুঝতে পারে, ছেলে নিতান্তই অবুঝ, ও খুবই সরল মনে প্রশ্নগুলো করছে..
সফরিন এবার দৃঢ়ভাবে বলে, " সে সব তো পরের কথা, কিন্তু তার আগে তুমি আমাকে এটা বল যে তোমার হঠাৎ করে ঐ গুলো সেভ করার প্রয়োজন হচ্ছে কেন?"
" স্কুলে কেউ কিছু বলেছে? "
একথায় ছেলে ভয় ভয় সফরিনকে বলল, " আমার চুল গুলি খুব বড় হয়ে গিয়েছে মা … সবসময় নুনুর চারপাশটা আর ডীমের জাগাটাও কুট কুট করে গো মা …. চুলকায়ও... তুমি যদি পার… তো তুমি কেটে দাও না মা ”
সফরিন কঠিনভাবে ছেলের চোখের দিকে তাকায়, বোঝার চেষ্টা করে তার মনের ভাব । ছেলে আবার কাপা কাপা গলায় বলে ওঠে, " সত্যি বলছি গো মা, তুমি চাইলে দেখাতেও পারি.... তুমি দেখবে "
যদিও সফরিনের ছেলে খুবই সরল মনে কথাগুলি বলছিলো, কিন্তু তবুও ওর কথা শুনে কেমন যেন অসস্তি হতে লাগলো সফরিনের । ওকে প্রায় বছর তিনেক আগে অবদিও শেষ স্নান করিয়ে দিয়েছে সফরিন, তারপর থেকে ও নিজেই করে । অনেক দিন হয়েছে, সফরিন ওকে নগ্নও দেখেনি, তাই কেমন যেন একটু লজ্জা লজ্জা করতে লাগলো তার । এজন্যই বোধহয় ঘরে একজন বাবার থাকাটা প্রয়োজন, কিন্তু তার ছেলেই বা কি করবে, ঘরে তার অভিভাবক বলতে একমাত্র সফরিন নিজে, তাই তার ছেলেকে তো তাকেই সব কথা বলতে হবে । আর তাছাড়া সেই বা এত লজ্জা পাচ্ছে কেন... তার ছেলের কি আর এমন আছে, যা সে আগে দেখেনি... সেই তো তাকে স্নানও করিয়ে দিয়েছে, তাহলে...? নিজের মনেই নিজেকে প্রশ্ন করে সফরিন ।
মাকে অনেক্ষন চুপ করে থাকতে দেখে ছেলে বলল, " মা... তুমি কী রাগ করলে? " একথায় স্মবিত ফিরল সফরিনের, তারপর সে মনে মনে ভাবে ছেলের কথা যদি সত্যি হয় তাহলে তো তাকেই সাহায্য করতে হবে, আর সেটা করতে গেলে যতই অস্বস্তি লাগুক, ছেলেকে তার সামনে নগ্ন তো হতেই হবে, আর শুধু নগ্নই বা কেন সাহায্য করতে গেলে তো স্বাভাবিক ভাবেই তাকে ছেলের পুরুষাঙ্গটি ধরতেও হবে ।
এসব ভেবে সফরিন গলাটা খানিকটা নরম করে তারপর বলল , " হুমমমম... সে তো দেখতেই হবে... কী এমন হল হট করে... দেখি উঠে দাঁড়াও "
ছেলে এক নিমেষে দাঁড়িয়ে পড়ে, পরনে থাকা প্যান্টটার ইলাস্টিকে আঙুল ঢোকায় সে, সফরিন ইশারা করতেই এক টানে নীচে নামিয়ে দিল সে । প্যান্টটা নিচে নামতেই ছেলের সুপ্ত ঈষৎ শ্যাম বর্ণের পুরুষাঙ্গটি গোচরে এল সফরিনের, লম্বা হয়ে নীচে ঝুলে আছে, লম্বায় ঐ ইঞ্চি পাচেক হবে হয়তো.... উন্মুক্ত শিশ্ন মুন্ডটি বেশ পুরুষ্ট দেখাচ্ছে । শেষবারের তুলনায় অনেকটাই বড় দেখাচ্ছে যদিও সেটি তখনও সুপ্ত অবস্থাতেই ছিল তাই সঠিক সাইজটা বোঝা যাচ্ছে না, তবে এটাকে আর যাইহোক আর নুনু বলা যায় না ।
গোড়ায় বেশ খানিকটা লোম গজিয়েছে । খানিকটা এগিয়ে গিয়ে বাম হাতে স্পর্শ করে গজিয়ে ওঠা লোমগুলোকে... কী নরম লোমগুলো... যাকে বলে একেবারে কচি লোম । না এগুলোকে সেভ করাটা উচিত হবে না এত ছোট বয়সে ভাবে সফরিন, এটাকে ট্রিম করে দিতে হবে.... কিন্তু ট্রিমার তো বাড়ীতে নেই...
তারপর ছেলের দিকে তাকিয়ে সফরিন বলে, " ঠীক আছে, কাল দেখব কী করা যায় "
" এবার প্যান্ট পড়ে নাও "
ছেলে আবার এক টানে প্যান্টটা ওপরে তুলে নিল ।
তারপর সফরিন বলে ওঠে, "চলো সোনা অনেক সময় বয়ে গেল এবার আমার ডিনার রেডি করতে হবে... তুমিও যাও গিয়ে পড়ার কাজ সেরে নাও"
পরের দিন স্কুল থেকে ফেরার পথে দোকান থেকে একটা ইলেকট্রিক ট্রিমার কিনে নেয় সফরিন, বাড়ী ফিরে দেখে ছেলে আগেই ফিরে গেছে পড়ার টেবিলে বসে কী যেন লেখা লেখি করছে ...
যথারীতি ঘরের অন্যান্য কাজ করতে থাকে সফরিন, ক্রমে রাত হলেবডিনার রেডি হলে ছেলেকে ডাক দেয় সে, ছেলে পড়া শেষ করে খাবার খেতে আসে, ক্রমে একথা ওকথায় পূর্ব রাত্রের বিষয়টা এল ।
সফরিন বলল, " তাহলে বাবু কী করবে ভাবছ.. "
ছেলে বলে, " হ্যা মা, কেটে দাও না... চুল গুলো "
সফরিন বলে, " ঠিক আছে, তাহলে খাওয়ার পর রেডি হয়ে বাথরুমে এস..." ছেলেও মেনে যায় ।
খাওয়াদাওয়ার পর সফরিন একটা কালো রংয়ের নআইট গাউনটা পরে ছেলেকে বাথরূমে নিয়ে গেল । ওকে বাথরূমের মেঝেতে দাড় করিয়ে ওর প্যান্টের সামনেই হাঁটু ভাজ করে নীলডাওন হয়ে বসে সফরিন । দু হাত দিয়ে ইলাস্টিক টা ধরে এক ঝটকায় টেনে নামিয়ে দেয় সফরিন । নামাতেই ছেলের গোপনাঙ্গটা দেখতে পায় সে, ওমা কালকের থেকে বেশ বড়ই লাগছে যেন, যাইহোক সে বিচলিত না হয়ে ছেলের যৌনকেশে হাত দেয় সফরিন, ট্রিমারটা চালু করে বাম হাতের দু আঙুল দিয়ে লিঙ্গ টাকে অ্যাডজাস্ট করে ট্রিমার দিয়ে কাটতে থাকে লোমগুলো । ট্রিমারটা ইউজ করা হয়ে গেলে এরপর ছোট কাচি দিয়ে, ছেলের অন্ডকোশের চুল গুলো কাটতে থাকে সফরিন । অন্ডকোশটা হাতে ধরতেই বেশ বড় বড় লাগে তার, এদিকে পুরুষাঙ্গে প্রথম কোনো নারীর হাত পরায় স্বাভাবিক ভাবেই ছেলের লিঙ্গে জান আসতে শুরু করে । সফরিনও সেটা বুঝে নিজেকে যথা সম্ভভ স্বাভাবিক রাখল, যাইহোক ছেলেটি তার বড় তো হচ্ছে ।
ট্রিমার টা বন্ধ করে, ছেলের যৌন কেশের জায়গাগুলোয় হাত বোলা সফরিন এরপরেও সেভ করার প্রয়োজন আছে কিনা বোঝার চেষ্টা করে, কিন্তু হাতে তখন তার ছোট ছোট লোমের গোড়াগুলো অনুভূত হয়, তাই সে হাতে করে খানিকটা শেভিং ক্রিম নিয়ে ছেলের পিউবিক রিজিয়নে লাগাতে থাকে, সেই সাথে জাঙ এও লাগায় । তারপর তার নিজস্ব আন্ডার আর্মস শেভিং এর রেজার টা হাতে তুলে নেয়, বাম হাতের দুটো আঙ্গুল দিয়ে ছেলের লিঙ্গ মুন্ডটা টেনে ধরে পিউবিক রিজিয়ানে চামড়াটা টানটান করার জন্য । ক্রমে সফরিন তার ছেলের পিউবিক রিজিয়ন জাঙের লোমের গোড়া গুলিকে উৎখাত করে । এদিকে এতক্ষণ ঘাটাঘাটির ফলে ছেলের পুরুষাঙ্গটি পুরোপুরিভাবে শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে ।
এত বছর পর চোখের সামনে একটা তরতাজা পুরুষাঙ্গ দেখে সফরিনের যৌন চাহিদাটা যেন চাগাড় দিয়ে উঠলো, সফরিন নিজের যৌনাঙ্গে গরম তাপ অনুভব করে । পিউবিক রিজিয়ান ও জাঙ এর অংশটা সেভ করা হয়ে গেলে সফরিন ছেলের ফুলে ওঠা লিঙ্গ মুন্ডটাকে বাম হাতের তালুবন্দী করে, উপরে পেটের দিকে তুলে ধরে অন্ডকোষ ও লিঙ্গের মধ্যবর্তী চুলগুলোকে শেভ করতে থাকে । সফরিন বুঝতে পারে তার ছেলের লিঙ্গ মুন্ডুটা তার তালুর ভেতরে ঘেমে উঠছে, ক্রমে সেভ করা হয়ে গেলে সে লিঙ্গটাকে ছেড়ে দিতেই সেটি সিলিং এর দিকে সোজা হয়ে একেবারে তার মুখের সামনেই কাপতে থাকে।
পুরোপুরি সেভ করা হয়ে গেলে সফরিন উষ্ণ গরম জল নিয়ে ওর লিঙ্গটাকে ভালো করে ধুয়ে দেয় ….তারপর…নিজেরই একটা বডী লোশন নিয়ে ওর উত্থিত পুরুষাঙ্গে আর তার চারপাশে হাত দিয়ে ম্যাসাজ করতে থাকে... লাগানোর সময় সফরিনের হাত এর আঙ্গুল বারবার ওর মুন্ডীর ছিদ্রটাতে ধাক্কা খাচ্ছিলো, ওর পুরুষাঙ্গটাও তখন ভয়ানক ভাবে কাঁপছিলো ।
হট ছেলেটা সফরিনকে বলে ওঠে, " তুমি খুব ভালো ম্যাসেজ করো তো মা... "
সফরিন বলে, " তোমার ভাল লাগছে? "
ছেলে বলে, " হ্যাঁ মা খুব ভালো লাগছে.... তাছাড়া লোমগুলো বেশ অনেকদিন ধরেই কুটকুট করছিল, অস্বস্তি হচ্ছিল, তুমি আজকে সব ঠিক করে দিলে খুব ভালো লাগছে "
সফরিন হাত নামিয়ে উঠতে যাবে, ছেলে আবার বলে ওঠে, " আর ম্যাসেজ করবে না..? "
সফরিন স্মিত হেসে বলে, " করলাম তো বাবু..."
ছেলে বলে, " আরেকটু মেসেজ করে দাও না মা, খুব ভালো লাগছিল "
সফরিন একবার তাকিয়ে দেখে ছেলের পুরুষাঙ্গটির দিকে, কতদিন সে কোন কোনো পুরুষাঙ্গকে স্পর্শ করেনি, কিন্তু ছেলের এই আবদার রাখাটা কি ঠিক হবে সে সবই ভাবতে থাকে সফরিন...
ছেলে বলে, " দাও না মা... ম্যাসাজ করে... প্লিজ মা "
সফরিন বোঝে ছেলের কাছে এটা নতুন ধরনের এক অভিজ্ঞতা, তাই তার ভাল লাগছে । তার ছেলেটা সত্যিই বড় সরল নাহলে মায়ের সামনে ছেলেরা এসব কথা তুলতে লজ্জাই পায় সাধারণত ।
সফরিন আবার হাটু গেড়ে বসে সামনে, ওর লিঙ্গটা ততক্ষনে একদম ফুলে উঠেছে….সামনের ছিদ্রটা সফরিনের চোখের সামনে একেবারে হা হয়ে রয়েছে, অন্যায় হলেও.... খুব লোভ হচ্ছিলো ছেলের লিঙ্গটা দেখে … ইচ্ছা হচ্ছিলো … এখনই ওর ওটা মুখে পুরে খেয়ে নেয় সে.... তাও নিজেকে সংবরণ করে জিজ্ঞাসা করে " বাবু, তুমি কখনও নিজে থেকে এমনটা করেছ?"
ছেলে বলে, " কোনটা মা? "
সফরিন বলে, " এরম ম্যাসাজ... নিজে নিজে করেছ? "
ছেলে ভয়ে ভয়ে মাথা নাড়ায়, বলে, " আমার হিসুর জায়াগাটা এরম অনেক সময়েই শক্ত হয়ে থাকে, প্রথম প্রথম ভাবতাম এরকম কেন হয়, তারপর দেখলাম অনেকক্ষণ বসে থাকলেই আস্তে আস্তে আবার ঠিক হয়ে যায় । কিন্তু আমার এই হিশুর জায়গাটা যেন এখন অনেকক্ষণ ধরে এরম শক্ত হয়ে থাকে, তখন ডিম দুটোতে হালকা হালকা ব্যথাও করে "
সফরিনের চোখের দিকে তাকিয়ে একইভাবে সরল মনে কথাগুলো বলে যাচ্ছিল তার ছেলে, সফরিন বোঝে, তার ছেলে বড় হচ্ছে, অন্ডকোষে বীর্য উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে, তাই তা এখন শরীর থেকে বের হতে চাইছে ।
তারপর একইভাবে হাঁটু গেড়ে বসে ছেলের দুহাত ধরে সফরিন বলে, " ঠিক আছে, কিন্তু তার সাথে আমার একটা কথাও তোমাকে রাখতে হবে... আমাদের আজকের এই কথা তুমি কখনো কাউকে বলবে না... প্রমিস কর আমায় "
ছেলে ফিক করে হেসে সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বলে, " প্রমিস মা " বলে মায়ের নাকটা আলতো করে কামড়ে দেয়, মনে মনে হাসে সফরিন ।
" আরেকটা কথা, তুমি আমাকে দেখবে না যাইহোক না কেন " বলে খুলে রাখা প্যান্টটা দিয়ে ছেলেকে চোখ বাধতে বলে সফরিন । ছেলে কারন জিজ্ঞাসা করলে বলে, " তুমি মা কে বিশ্বাস কর তো? "
ছেলে বলে, " হ্যা মা করি..."
সফরিন বলে, " তাহলে যেটা বলছি কর, প্রশ্ন কর না.. আর আমি যতক্ষন না বলব এই বাধন তুমি খুলবে না "
ছেলে একথায় চোখটা বেধে নেয়, তারপর আর সফরিন নিজেকে বেধে রাখতে পারে না, হাতে খানিকটা বডি লোশন ঢেলে, ডান হাতে মুঠো করে ধরে ছেলের পূর্ণ দন্ডায়মান কৈশোর দন্ডটাকে, ওপর থেকে নীচে চেপে চেপে মালিশ করতে থাকে । সেই সাথে বাম হাতে অন্ডকোশ দুটিকে মর্দন করতে থাকে । এভাবে মিনিট এক দেরেক চলার পরে, ছেলে বলে ওঠে, " আমার নুনুটা কেমন জানি শিরশির করছে গো মা... হিসি বেরিয়ে যাবে মনে হচ্ছে... "
এ কথায় সফরিন বোঝে তার যোনিতে যেন আগুন জ্বলে উঠলো, সে বোঝে তার রসসিক্ত যোনি গহ্বরের ভেতরটা বারবার খাবি খাচ্ছে । সফরিন বোঝে সময় আসন্ন, সে চট করে এক হাতে তার নাইট গাউনের সামনের বোতামটা খুলে দিয়ে নিজের সুস্পষ্ট বক্ষ বিভাজিকা ও থাই উন্মুক্ত করে, তারপর বাম হাতে ছেলের দণ্ডায়মান পুরুষাঙ্গের গোড়াটা চেপে ধরে ডান হাত দিয়ে প্রবল বিক্রমে লিঙ্গ মুন্ডীটাকে পিষতে থাকে । ১৫ - ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই সফরিন বুঝতে পারে, তার ছেলে শরীরটা থরথর করে কেঁপে উঠলো... ওর মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল গোঙানির শব্দ... " ও মা... মা... মা গো..." আর সঙ্গে সঙ্গে…এক গাদা গরম আঠালো বীর্য ওর বাঁড়া থেকে ছিটকে বেরিয়ে সজোরে সফরিনের ঠোঁট আর গালের উপর আছড়ে পড়লো ….. তারপরের দু তিনটে শট গরম লার্ভার মতো কিছুটা আমার থুত্নি আর গলার উপরে পড়ল । তাজা বীর্যের মিষ্টি ঘ্রাণ সফরিনের নাকে ধাক্কা মারে, আবেশে চোখ বুজে নেয় সফরিন ক্রমে হাতের গতি স্তিমিত করে সে.... শেষ বারের মত এক দু বার বীর্য চলকে বেরিয়ে আসে রক্তিম লিঙ্গমুন্ডের হা করা চ্ছিদ্রটি থেকে... কিন্তু এর বেগ বেশী না হওয়ায় সফরিনে উন্মুক্ত বক্ষের ওপর থোকা থোকা আকারে পুঞ্জীভুত হয়, তারপর সফরিনের মসৃণ ত্বক বেয়ে উষ্ণ বীর্যের দলাটা বক্ষ বিভাজিকা বেয়ে তার নাভী গহ্বরে এসে জমা হয় ।
বীর্যের মিষ্টি গন্ধে নেশাতুর চোখে তাকায় সফরিন, ছেলে তখনও চোখ বেধেই আছে দেখে নাভীকুন্ডে জমা হওয়া ছেলের জীবনের প্রথম বীর্যের দলাটা আঙুল দিয়ে তুলে নিয়ে জীভে দেয় সফরিন.... স্বাদটা খুব ভালো লাগে তার , ঠোটে ফুটে ওঠে তৃপ্তির হাসি ।
আজ তার হাত দিয়েই নিজের ছেলের যৌনতার সূত্রপাত হল, মনে মনে মা হিসেবে গৌরবান্বিত অনুভব করে সে ।
নিজেরই নাইট গাউন দিয়ে ছেলের সুপ্ত লিঙ্গটাকে ভালোভাবে মুছে দেয় সফরিন, তারপর নিজে হাতে ছেলের চোখের বাঁধন খুলে দেয় । দু হাতে ছেলের মুখখানি ধরে কপালে একটা দীর্ঘ চুম্বন করে, ছেলেও মা কে জড়িয়ে ধরে বলে, " আই লাভ ইউ মা.... অনেক ধন্যবাদ আমায় এরম ভালো একটা অনুভূতি দেওয়ার জন্য "
ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আবার স্মিত হাসে সফরিন ।
সমাপ্ত****
আজ তার বিধবা জীবনের আট আটটি বছর হতে চলল প্রায়, তার মনের গভীরে জমা করেছিল অগাধ শূণ্যতা ও নিস্তব্ধতা । তার মনে হয়, এই সেই দিন সে তার ভালবাসার মানুষটাকে বিয়ে করে ঘরে এসেছিল, বাড়ীর অমতে বিয়ে করলেও সেই অভাবকে তার স্বামী কখনও বুঝতে দেয়নি, সব সময় আগলে রাখতো তাকে, সারা জীবন একসাথে থাকার প্রতিস্রুতিও দিয়েছিল তাকে । কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে সবই আজ অধরা স্বপ্ন হয়েই থেকে গেল । নিজের অজান্তেই এক ফোটা জল জমে সফরনের চোখের কোনে, প্রতিদিনের মতোই আজও সে তার চাকরির উদ্দেশ্যে বেরিয়েছে । একটি প্রাইমারী স্কুলে চাকরী করে সে, তেমন কোনো অর্থাভাব না থাকলেও স্বামীর মৃত্যুর পর জীবনের নি:সঙ্গতা কাটাতে এই চাকরী জয়েন করেছিল সে ।
সকালের মিষ্টি হাওয়ায় সফরানের সৌন্দর্য যেন প্রকৃতিতে আভা বিচ্ছুরিত করছিল । সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো হাওয়ায় উড়ছিল তার কালো চুল, তার দেহ ছিল সুগঠিত, যৌবনের চুম্বনে রাঙিত আভা দীপ্তী হয়ে ফুটে বেরোচ্ছে তার দেহের প্রতি ইঞ্চি থেকে । কিন্তু এই সৌন্দর্যই কী তার অভিশাপ...!! মনে মনে ভাবে সে.... স্বামীর মৃত্যুর পর, সমাজের কু শ্রেনীর অনেক মানুষের নজর ছিল তার উপর, তাদের কামনার শানিত দৃষ্টিতে বিদ্ধ হতো সফরনের আত্মা ।
সফরানের জীবন ছিল সংগ্রামের। স্বামীর মৃত্যুর পর, একা হয়ে গিয়েছিল সে। কিন্তু সে লড়াই করেছে, নিজের ও ছেলের জন্য। সে কখনোই নিজের সৌন্দর্যকে অস্ত্র করেনি। বরং সে নিজেকেই দোষী মনে করত, যখন কেউ তাকে অশ্লীল দৃষ্টিতে দেখত।
সফরানের কাছে তার ছেলেই ছিল তার সবচেয়ে বড় সম্পদ। সেই ছেলেই ছিল তার স্বপ্ন, তার ভবিষ্যৎ। সেই ছেলের জন্যই সে প্রতিদিন লড়াই করে যায়, সমাজের নানা প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে । এভাবে অনেক কথা ভাবতে ভাবতে স্কুলের গেট চলে আসে, সে নিত্য দিনের ব্যাস্ততায় নিজেকে ভুলিয়ে রাখে ।
দিনের শেষে স্কুল সেরে টিউশন করিয়ে বাড়ী ফেরে সফরন, তার ছেলে তখনো পড়া থেকে ঘরে ফেরেনি । সফরনের বয়স এখন ওই তিরিশের আশে পাশে, আর ছেলের বয়স তেরো চোদ্দ বছর মতো । তার ছেলেটার কথা মনে পড়ে সফরনের, বয়স হলেও তার ছেলেটা তার বড়ই নেওটা খুবই ভালোবাসে তাকে, যাকে বলে মা অন্তপ্রাণ । বাড়ী ফিরলেই মা মা করে বাড়ী মাথায় করে মা কে ছাড়া একমুহুর্তো থাকতে পরে না সে, সফরনও তার ছেলের জন্য ভালো কিছু রাধে । যথা সময় তার ছেলে বাড়িতে ফিরলে হাত-মুখ ধুয়ে টেবিলে খেতে বসে, তারপর চলে একপ্রস্থ সারাদিনের দিনলিপির চর্চা ।
আলাদা ঘর থাকলেও সফরনের সাথেই শোয় তার ছেলে, তবে ইদানীং তারও কখনো ছেলেকে অজানা লাগে । যাইহোক প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে সেও তো বড় হচ্ছে, তারও শরীরের গঠনের পরিবর্তন তো হচ্ছে।
ইদানীং মাঝে মধ্যেই সে সকালের দিকে ছেলের প্যান্টের জাগাটা উচু হয়ে থাকতে দেখে, সে বোঝে ছেলে বড় হচ্ছে, মনে মনে হাসে সফরন ।
সফরন বরাবরই সকালেই ওঠে, স্নান সেরে পুজো করে । পুজো করে ছেলে ঘুম থেকে তোলে, ছেলেও ঘুম থেকে উঠে মর্নিং বলে মায়ের বুকে ঝাপিয়ে পড়ে একরকম কোলে উঠেই মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে ।
সফরনের ভাল লাগে তার ছেলের এই নিস্পাপ মুহুর্তো গুলো, একদিন হয়তো সে আর তাকে এভাবে জড়িয়ে ধরবে না, গালে হামি খাবে না, সে দিন সে বুঝবে ছেলে বড় হয়ে গেছে ।
এরকম করেই দিন কাটছিল, কখনো কখনো টিউশন না থাকলে, সফরণ স্কুল শেষ করেই প্রায় সন্ধ্যের দিকে বাড়ি ফিরে আসে । কিছুক্ষনের মধ্যে ছেলেও খেলা থেকে বাড়ী ফিরে আসে, কিছুক্ষন বাদে সফরন চা বানিয়ে সোফায় বসতে যাবে দেখে ছেলে সোফায় একদিকে হেলান দিয়ে মাথা এলিয়ে শুয়ে আছে । পরনে তার ড্রয়ার আর গা খালি, সফরন বিচলিত হয় না সে ছেলেকে এভাবে দেখতে অভ্যস্ত , মনে মনে ভাবে মাঠে কুস্তি করে এসে ক্লান্ত গয়ে গেছে ।
পাশে বসে হেলান দিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিতে যাবে হঠাৎ কি মনে করে আবার ছেলের দিকে তাকায় সে । চট করে উঠে দাঁড়িয়ে সামনে থেকে দেখে, ছেলের underwear টা নাভীর অনেকটাই নীচে আর সেটার নীল রঙের ইলাস্টিক বর্ডার টা থেকে কয়েকটা চুল উকি মারছে, সে প্রথমে খানিকটা অপ্রস্তুত হলেও মনে মনে হাসিই পায় তার । তার ছেলের ওখানটায় চুল হয়েছে, বাবারে সত্যিই দেখতে দেখতে কত বড় হয়ে গেল তার ছেলেটা, তারপর সে ভাবে, আচ্ছা কতটা চুল হয়েছে.... ওর ওখানে... কৈশোরের প্রথম কোমল লোমের রেখা হবে হয়তো.... নিজের অজান্তে সফরনের বাম হাতটা শাড়ীর ভিতরে চলে যায়, নিজ আবেশে নিজের ঘন যৌনকেশ মুঠি করে ধরতেই সারা শড়ীরে কাটক দিয়ে ওঠে সফরিনের, কত বছর হয়ে গেল একবারও সেভ করেনি... আর কার জন্যেই বা করবে... বগলটা তাও মাসে দু বার মতো সেভ করে সে
আচ্ছা.... ওর ওটা কেমন দেখতে হয়েছে এখন...!!
এই তো সেই দিনও যেন নিজের ছেলেকে স্নান করিয়ে দিত সে... সত্যি সময় কী তাড়াতাড়ি চলে যায়... কতদিন সে তার ছেলেকে বিবস্ত্র দেখেনি... নিজের মনে কীসব ভাবতে থাকে সফরিন ।
হঠাৎ করে কিসের যেন একা যে সফরিনের আবেশটা কেটে গেল, নিজের ভাবনার কারনে নিজেই কুন্ঠিত বোধ করল সে, ইসসসস তার কী মাথা খারাপ হল নাকী...!! কীসব ভাবছে সে.... তাও আবার নিজের পেটের ছেলেকে নিয়ে.... ছি:
পাশে ফিরে নিজের ঘুমন্ত ছেলের দিকে তাকায় সে, আহা কি নিষ্পাপ মুখখানি, মুহূর্তে নিজের ভেতরে মাতৃস্নেহ জেগে ওঠে সফরিনের, ছেলের মাথায় একবার হাত বুলিয়ে দেয় সে, সফরিনের মনে বাতসল্য রসের জোয়ার আসে, মনে মনে ভাল লাগে তার ।
সে যথারীতি সোফায় হেলান দিয়ে বসে চা খেতে থাকে, মিনিট তিন চার পর তার ছেলে উঠে মা কে দেখে গলা জড়িয়ে ধরে, সফরনও নাক বেকিয়ে বলে ওঠে, " ইসসস, বাবু ঘেমো গায়ে একদম না.... আগে গিয়ে স্নান সেরে এস "
ছেলও মায়ের গালে চকাশ করে একটা চুমু খেয়ে, মায়ের কানটা টেনে পালিয়ে যায়, হাসে সফরন । ছেলেটা সত্যিই তাকে বড় ভালবাসে । স্নান সেড়ে এসে মায়ের পাশে বসে ছেলে, ক্রমে দুজনের মধ্যে সারাদিনের গল্প জমে ওঠে, কখনো কখনো স্ফরিনের ছেলেকে পেটে খোচা মারে তো ছেলেও মা কে কাতুকুতু দিতে উদ্যমী হয়ে ওঠে... ক্রমে তাদের বার্তালাপ এক হাসি আর খেলার আঙ্গিক নেয় । এক পর্যায়ে সফরিন আর পেরে না উঠতে পেরে, এক ঝাপটে ছেলে কোলে টেনে নিয়ে চেপে ধরে, ছেলেও একদম মায়ের মিষ্টি খোকার মত শাড়ীর ফাক দিয়ে মায়ের পেটে মাথাটা গুজে দেয়, সফরিনও পা দুটো সামনে ছেলের দু পাশ দিয়ে সামনে মেলে দিয়ে সোফায় গা এলিয়ে দেয় । তারপর আস্তে আস্তে ছেলের মাথায় পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে চলে আরো কত কথা ।
বেশ খানিকক্ষণ পর সফরিন ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বলে, বাবু চল এবার ওঠো, আমায় ডিনারটা রেডি করতে হবে । তুমিও যাও তোমার পড়ার কোন ছোটখাটো কাজ থাকলে সেটা সেরে নাও । ছেলে বলে, " মা আর একটু থাকনা... পরে কোরো "
সফরিন হাসে, বলে, ঠিক আছে আর কিন্তু পাঁচ মিনিট । সফরিনের ছেলে মায়ের পেট থেকে মাথাটা বের করে ফিক করে একটু হেসে, আবার মায়ের পেটে মাথাটা গুঁজে দিল, এতে সুড়সুড়ি লাগে সফরিনের ।
তারপর ছেলে বলে ওঠে, " তোমার গায়ে একটা মিষ্টি মা মা গন্ধ আছে জান...."
সফরিনের হাসি পায় ছেলের কথা শুনে, বলে, " ও তাই..."
ছেলে বলে, " হ্যা মা, আর এই গন্ধটা না সকলের থেকে আলাদা, আচ্ছা মা.... আমি তো তোমার ছেলে কিন্তু আমার গায়ে এরম গন্ধ নেই কেন? "
সফরিন পড়ল মহা বিপাকে, এ আবার কী কথা..., তারপর বলল, " কে বলল নেই, তুমি যখন ছোট ছিলে তোমারও তো গায়ে এরম গন্ধই ছিল... কিন্তু তুমি তো এখন বড় হচ্ছো তাই না.... তাই তোমার গন্ধ আলাদা হয়ে গেছে "
ছেলে জিজ্ঞাসা করে, " কেন? "
সফরিন বলে, " এটাইতো প্রকৃতির নিয়ম বাবা, প্রত্যেকটা মহিলার শরীরেই একটা মেয়েলী গন্ধ থাকে, আর ছেলের শরীরে পুরুষালি গন্ধ থাকে, তুমি ক্রমে কৈশোরে পদার্পন করবে, তারপর যৌবনে... এটাই তো নিয়ম "
ছেলে বলে, " কিন্তু আমার ঘামের গন্ধটা বড় কড়া, কিন্তু তোমার ঘামে কিরম যেন মাটির মতো গন্ধ "
এর জবাবে সফরিন কী বলবে ভেবে পায় না... তারপর স্মিত হেসে বলে, " শারীরিক গন্ধ তো খানিকটা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার ওপরেও নির্ভর করে বাবু... এই জন্যেই তো আমরা নিজের গ্রুমিং করি তাই না... যেমন ধর তোমার স্কুলের টিচাররা নিয়মিত সেভ করে স্কুলে আসেন, পরিস্কার কাপড় পড়ে আসেন তাই না "
ছেলে সম্মতিতে মাথা নাড়ে, তারপর বলে, আছা মা " আমার দাড়ি কবে হবে...? "
সফরিন ছেলের গালে ছোট্ট করে একটা চাপড় মেরে বলে, " এতো তাড়া কীসের বাবু... হবে হবে সব হবে... যখন হবে কেটে কেটে কাহিল হয়ে পড়বে.. বুঝেছ.."
ছেলে এবার উঠে বসে আমার দিকে তাকিয়ে বলে, " আচ্ছা মা, আমার অন্য জায়গায়ও না চুল হয়েছে জান.."
সফরিন এবার খানিকটা আভাস পায় ছেলে কীসের কথা বলছে, কিন্তু মুখে বলে, " ও তাই... সে তো হতেই পারে এ আর নতুন কী? "
ছেলে এবার মায়ের মুখের কাছে মুখ এনে বলে ওঠে, " কিন্তু মা আমার এখন যেখানে চুল হয়েছে, সেখানে আগে কিন্তু চুল ছিল না, এটা এমনি এমনি হয়ে গেছে "
ছেলের কথা শুনে হাসি পায় সফরিনের, কিভাবে কি বলবে বুঝে উঠতে পারে না সে । ছেলে আবার বলে ওঠে, " আচ্ছা মা, আমি চুলগুলোকে সেভ করতে চাই... কিন্তু আমি তো সেলুনে গিয়ে এই চুলগুলো কাটতে পারবো না.... কী করে করব? "
সফরিন সহজ ভাবে বলল, ”কেনো সোনা …তুমি একথা জিজ্ঞাসা করছ কেনো?”
ছেলে উত্তরে বলল, " আসলে, আমার চুলটা হয়েছে ওখানে... ঐ হিসু জায়গাটায় " বলে প্যান্টের দিকে নির্দেশ করল সে ।
সফরিন কী বলবে ভাবছে, এরম সময় মোক্ষম প্রশ্নটা করে বসলো তার ছেলে, " আচ্ছা মা... আমার মতো তোমারও কী ওখানে চুল আছে...? "
এই প্রশ্ন শুনে সফরিনের ইচ্ছা করছিল, ঠাস করে ছেলের গালে একটা চড় কষিয়ে দিতে । কিন্তু ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সফরিন বুঝতে পারে, ছেলে নিতান্তই অবুঝ, ও খুবই সরল মনে প্রশ্নগুলো করছে..
সফরিন এবার দৃঢ়ভাবে বলে, " সে সব তো পরের কথা, কিন্তু তার আগে তুমি আমাকে এটা বল যে তোমার হঠাৎ করে ঐ গুলো সেভ করার প্রয়োজন হচ্ছে কেন?"
" স্কুলে কেউ কিছু বলেছে? "
একথায় ছেলে ভয় ভয় সফরিনকে বলল, " আমার চুল গুলি খুব বড় হয়ে গিয়েছে মা … সবসময় নুনুর চারপাশটা আর ডীমের জাগাটাও কুট কুট করে গো মা …. চুলকায়ও... তুমি যদি পার… তো তুমি কেটে দাও না মা ”
সফরিন কঠিনভাবে ছেলের চোখের দিকে তাকায়, বোঝার চেষ্টা করে তার মনের ভাব । ছেলে আবার কাপা কাপা গলায় বলে ওঠে, " সত্যি বলছি গো মা, তুমি চাইলে দেখাতেও পারি.... তুমি দেখবে "
যদিও সফরিনের ছেলে খুবই সরল মনে কথাগুলি বলছিলো, কিন্তু তবুও ওর কথা শুনে কেমন যেন অসস্তি হতে লাগলো সফরিনের । ওকে প্রায় বছর তিনেক আগে অবদিও শেষ স্নান করিয়ে দিয়েছে সফরিন, তারপর থেকে ও নিজেই করে । অনেক দিন হয়েছে, সফরিন ওকে নগ্নও দেখেনি, তাই কেমন যেন একটু লজ্জা লজ্জা করতে লাগলো তার । এজন্যই বোধহয় ঘরে একজন বাবার থাকাটা প্রয়োজন, কিন্তু তার ছেলেই বা কি করবে, ঘরে তার অভিভাবক বলতে একমাত্র সফরিন নিজে, তাই তার ছেলেকে তো তাকেই সব কথা বলতে হবে । আর তাছাড়া সেই বা এত লজ্জা পাচ্ছে কেন... তার ছেলের কি আর এমন আছে, যা সে আগে দেখেনি... সেই তো তাকে স্নানও করিয়ে দিয়েছে, তাহলে...? নিজের মনেই নিজেকে প্রশ্ন করে সফরিন ।
মাকে অনেক্ষন চুপ করে থাকতে দেখে ছেলে বলল, " মা... তুমি কী রাগ করলে? " একথায় স্মবিত ফিরল সফরিনের, তারপর সে মনে মনে ভাবে ছেলের কথা যদি সত্যি হয় তাহলে তো তাকেই সাহায্য করতে হবে, আর সেটা করতে গেলে যতই অস্বস্তি লাগুক, ছেলেকে তার সামনে নগ্ন তো হতেই হবে, আর শুধু নগ্নই বা কেন সাহায্য করতে গেলে তো স্বাভাবিক ভাবেই তাকে ছেলের পুরুষাঙ্গটি ধরতেও হবে ।
এসব ভেবে সফরিন গলাটা খানিকটা নরম করে তারপর বলল , " হুমমমম... সে তো দেখতেই হবে... কী এমন হল হট করে... দেখি উঠে দাঁড়াও "
ছেলে এক নিমেষে দাঁড়িয়ে পড়ে, পরনে থাকা প্যান্টটার ইলাস্টিকে আঙুল ঢোকায় সে, সফরিন ইশারা করতেই এক টানে নীচে নামিয়ে দিল সে । প্যান্টটা নিচে নামতেই ছেলের সুপ্ত ঈষৎ শ্যাম বর্ণের পুরুষাঙ্গটি গোচরে এল সফরিনের, লম্বা হয়ে নীচে ঝুলে আছে, লম্বায় ঐ ইঞ্চি পাচেক হবে হয়তো.... উন্মুক্ত শিশ্ন মুন্ডটি বেশ পুরুষ্ট দেখাচ্ছে । শেষবারের তুলনায় অনেকটাই বড় দেখাচ্ছে যদিও সেটি তখনও সুপ্ত অবস্থাতেই ছিল তাই সঠিক সাইজটা বোঝা যাচ্ছে না, তবে এটাকে আর যাইহোক আর নুনু বলা যায় না ।
গোড়ায় বেশ খানিকটা লোম গজিয়েছে । খানিকটা এগিয়ে গিয়ে বাম হাতে স্পর্শ করে গজিয়ে ওঠা লোমগুলোকে... কী নরম লোমগুলো... যাকে বলে একেবারে কচি লোম । না এগুলোকে সেভ করাটা উচিত হবে না এত ছোট বয়সে ভাবে সফরিন, এটাকে ট্রিম করে দিতে হবে.... কিন্তু ট্রিমার তো বাড়ীতে নেই...
তারপর ছেলের দিকে তাকিয়ে সফরিন বলে, " ঠীক আছে, কাল দেখব কী করা যায় "
" এবার প্যান্ট পড়ে নাও "
ছেলে আবার এক টানে প্যান্টটা ওপরে তুলে নিল ।
তারপর সফরিন বলে ওঠে, "চলো সোনা অনেক সময় বয়ে গেল এবার আমার ডিনার রেডি করতে হবে... তুমিও যাও গিয়ে পড়ার কাজ সেরে নাও"
পরের দিন স্কুল থেকে ফেরার পথে দোকান থেকে একটা ইলেকট্রিক ট্রিমার কিনে নেয় সফরিন, বাড়ী ফিরে দেখে ছেলে আগেই ফিরে গেছে পড়ার টেবিলে বসে কী যেন লেখা লেখি করছে ...
যথারীতি ঘরের অন্যান্য কাজ করতে থাকে সফরিন, ক্রমে রাত হলেবডিনার রেডি হলে ছেলেকে ডাক দেয় সে, ছেলে পড়া শেষ করে খাবার খেতে আসে, ক্রমে একথা ওকথায় পূর্ব রাত্রের বিষয়টা এল ।
সফরিন বলল, " তাহলে বাবু কী করবে ভাবছ.. "
ছেলে বলে, " হ্যা মা, কেটে দাও না... চুল গুলো "
সফরিন বলে, " ঠিক আছে, তাহলে খাওয়ার পর রেডি হয়ে বাথরুমে এস..." ছেলেও মেনে যায় ।
খাওয়াদাওয়ার পর সফরিন একটা কালো রংয়ের নআইট গাউনটা পরে ছেলেকে বাথরূমে নিয়ে গেল । ওকে বাথরূমের মেঝেতে দাড় করিয়ে ওর প্যান্টের সামনেই হাঁটু ভাজ করে নীলডাওন হয়ে বসে সফরিন । দু হাত দিয়ে ইলাস্টিক টা ধরে এক ঝটকায় টেনে নামিয়ে দেয় সফরিন । নামাতেই ছেলের গোপনাঙ্গটা দেখতে পায় সে, ওমা কালকের থেকে বেশ বড়ই লাগছে যেন, যাইহোক সে বিচলিত না হয়ে ছেলের যৌনকেশে হাত দেয় সফরিন, ট্রিমারটা চালু করে বাম হাতের দু আঙুল দিয়ে লিঙ্গ টাকে অ্যাডজাস্ট করে ট্রিমার দিয়ে কাটতে থাকে লোমগুলো । ট্রিমারটা ইউজ করা হয়ে গেলে এরপর ছোট কাচি দিয়ে, ছেলের অন্ডকোশের চুল গুলো কাটতে থাকে সফরিন । অন্ডকোশটা হাতে ধরতেই বেশ বড় বড় লাগে তার, এদিকে পুরুষাঙ্গে প্রথম কোনো নারীর হাত পরায় স্বাভাবিক ভাবেই ছেলের লিঙ্গে জান আসতে শুরু করে । সফরিনও সেটা বুঝে নিজেকে যথা সম্ভভ স্বাভাবিক রাখল, যাইহোক ছেলেটি তার বড় তো হচ্ছে ।
ট্রিমার টা বন্ধ করে, ছেলের যৌন কেশের জায়গাগুলোয় হাত বোলা সফরিন এরপরেও সেভ করার প্রয়োজন আছে কিনা বোঝার চেষ্টা করে, কিন্তু হাতে তখন তার ছোট ছোট লোমের গোড়াগুলো অনুভূত হয়, তাই সে হাতে করে খানিকটা শেভিং ক্রিম নিয়ে ছেলের পিউবিক রিজিয়নে লাগাতে থাকে, সেই সাথে জাঙ এও লাগায় । তারপর তার নিজস্ব আন্ডার আর্মস শেভিং এর রেজার টা হাতে তুলে নেয়, বাম হাতের দুটো আঙ্গুল দিয়ে ছেলের লিঙ্গ মুন্ডটা টেনে ধরে পিউবিক রিজিয়ানে চামড়াটা টানটান করার জন্য । ক্রমে সফরিন তার ছেলের পিউবিক রিজিয়ন জাঙের লোমের গোড়া গুলিকে উৎখাত করে । এদিকে এতক্ষণ ঘাটাঘাটির ফলে ছেলের পুরুষাঙ্গটি পুরোপুরিভাবে শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে ।
এত বছর পর চোখের সামনে একটা তরতাজা পুরুষাঙ্গ দেখে সফরিনের যৌন চাহিদাটা যেন চাগাড় দিয়ে উঠলো, সফরিন নিজের যৌনাঙ্গে গরম তাপ অনুভব করে । পিউবিক রিজিয়ান ও জাঙ এর অংশটা সেভ করা হয়ে গেলে সফরিন ছেলের ফুলে ওঠা লিঙ্গ মুন্ডটাকে বাম হাতের তালুবন্দী করে, উপরে পেটের দিকে তুলে ধরে অন্ডকোষ ও লিঙ্গের মধ্যবর্তী চুলগুলোকে শেভ করতে থাকে । সফরিন বুঝতে পারে তার ছেলের লিঙ্গ মুন্ডুটা তার তালুর ভেতরে ঘেমে উঠছে, ক্রমে সেভ করা হয়ে গেলে সে লিঙ্গটাকে ছেড়ে দিতেই সেটি সিলিং এর দিকে সোজা হয়ে একেবারে তার মুখের সামনেই কাপতে থাকে।
পুরোপুরি সেভ করা হয়ে গেলে সফরিন উষ্ণ গরম জল নিয়ে ওর লিঙ্গটাকে ভালো করে ধুয়ে দেয় ….তারপর…নিজেরই একটা বডী লোশন নিয়ে ওর উত্থিত পুরুষাঙ্গে আর তার চারপাশে হাত দিয়ে ম্যাসাজ করতে থাকে... লাগানোর সময় সফরিনের হাত এর আঙ্গুল বারবার ওর মুন্ডীর ছিদ্রটাতে ধাক্কা খাচ্ছিলো, ওর পুরুষাঙ্গটাও তখন ভয়ানক ভাবে কাঁপছিলো ।
হট ছেলেটা সফরিনকে বলে ওঠে, " তুমি খুব ভালো ম্যাসেজ করো তো মা... "
সফরিন বলে, " তোমার ভাল লাগছে? "
ছেলে বলে, " হ্যাঁ মা খুব ভালো লাগছে.... তাছাড়া লোমগুলো বেশ অনেকদিন ধরেই কুটকুট করছিল, অস্বস্তি হচ্ছিল, তুমি আজকে সব ঠিক করে দিলে খুব ভালো লাগছে "
সফরিন হাত নামিয়ে উঠতে যাবে, ছেলে আবার বলে ওঠে, " আর ম্যাসেজ করবে না..? "
সফরিন স্মিত হেসে বলে, " করলাম তো বাবু..."
ছেলে বলে, " আরেকটু মেসেজ করে দাও না মা, খুব ভালো লাগছিল "
সফরিন একবার তাকিয়ে দেখে ছেলের পুরুষাঙ্গটির দিকে, কতদিন সে কোন কোনো পুরুষাঙ্গকে স্পর্শ করেনি, কিন্তু ছেলের এই আবদার রাখাটা কি ঠিক হবে সে সবই ভাবতে থাকে সফরিন...
ছেলে বলে, " দাও না মা... ম্যাসাজ করে... প্লিজ মা "
সফরিন বোঝে ছেলের কাছে এটা নতুন ধরনের এক অভিজ্ঞতা, তাই তার ভাল লাগছে । তার ছেলেটা সত্যিই বড় সরল নাহলে মায়ের সামনে ছেলেরা এসব কথা তুলতে লজ্জাই পায় সাধারণত ।
সফরিন আবার হাটু গেড়ে বসে সামনে, ওর লিঙ্গটা ততক্ষনে একদম ফুলে উঠেছে….সামনের ছিদ্রটা সফরিনের চোখের সামনে একেবারে হা হয়ে রয়েছে, অন্যায় হলেও.... খুব লোভ হচ্ছিলো ছেলের লিঙ্গটা দেখে … ইচ্ছা হচ্ছিলো … এখনই ওর ওটা মুখে পুরে খেয়ে নেয় সে.... তাও নিজেকে সংবরণ করে জিজ্ঞাসা করে " বাবু, তুমি কখনও নিজে থেকে এমনটা করেছ?"
ছেলে বলে, " কোনটা মা? "
সফরিন বলে, " এরম ম্যাসাজ... নিজে নিজে করেছ? "
ছেলে ভয়ে ভয়ে মাথা নাড়ায়, বলে, " আমার হিসুর জায়াগাটা এরম অনেক সময়েই শক্ত হয়ে থাকে, প্রথম প্রথম ভাবতাম এরকম কেন হয়, তারপর দেখলাম অনেকক্ষণ বসে থাকলেই আস্তে আস্তে আবার ঠিক হয়ে যায় । কিন্তু আমার এই হিশুর জায়গাটা যেন এখন অনেকক্ষণ ধরে এরম শক্ত হয়ে থাকে, তখন ডিম দুটোতে হালকা হালকা ব্যথাও করে "
সফরিনের চোখের দিকে তাকিয়ে একইভাবে সরল মনে কথাগুলো বলে যাচ্ছিল তার ছেলে, সফরিন বোঝে, তার ছেলে বড় হচ্ছে, অন্ডকোষে বীর্য উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে, তাই তা এখন শরীর থেকে বের হতে চাইছে ।
তারপর একইভাবে হাঁটু গেড়ে বসে ছেলের দুহাত ধরে সফরিন বলে, " ঠিক আছে, কিন্তু তার সাথে আমার একটা কথাও তোমাকে রাখতে হবে... আমাদের আজকের এই কথা তুমি কখনো কাউকে বলবে না... প্রমিস কর আমায় "
ছেলে ফিক করে হেসে সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বলে, " প্রমিস মা " বলে মায়ের নাকটা আলতো করে কামড়ে দেয়, মনে মনে হাসে সফরিন ।
" আরেকটা কথা, তুমি আমাকে দেখবে না যাইহোক না কেন " বলে খুলে রাখা প্যান্টটা দিয়ে ছেলেকে চোখ বাধতে বলে সফরিন । ছেলে কারন জিজ্ঞাসা করলে বলে, " তুমি মা কে বিশ্বাস কর তো? "
ছেলে বলে, " হ্যা মা করি..."
সফরিন বলে, " তাহলে যেটা বলছি কর, প্রশ্ন কর না.. আর আমি যতক্ষন না বলব এই বাধন তুমি খুলবে না "
ছেলে একথায় চোখটা বেধে নেয়, তারপর আর সফরিন নিজেকে বেধে রাখতে পারে না, হাতে খানিকটা বডি লোশন ঢেলে, ডান হাতে মুঠো করে ধরে ছেলের পূর্ণ দন্ডায়মান কৈশোর দন্ডটাকে, ওপর থেকে নীচে চেপে চেপে মালিশ করতে থাকে । সেই সাথে বাম হাতে অন্ডকোশ দুটিকে মর্দন করতে থাকে । এভাবে মিনিট এক দেরেক চলার পরে, ছেলে বলে ওঠে, " আমার নুনুটা কেমন জানি শিরশির করছে গো মা... হিসি বেরিয়ে যাবে মনে হচ্ছে... "
এ কথায় সফরিন বোঝে তার যোনিতে যেন আগুন জ্বলে উঠলো, সে বোঝে তার রসসিক্ত যোনি গহ্বরের ভেতরটা বারবার খাবি খাচ্ছে । সফরিন বোঝে সময় আসন্ন, সে চট করে এক হাতে তার নাইট গাউনের সামনের বোতামটা খুলে দিয়ে নিজের সুস্পষ্ট বক্ষ বিভাজিকা ও থাই উন্মুক্ত করে, তারপর বাম হাতে ছেলের দণ্ডায়মান পুরুষাঙ্গের গোড়াটা চেপে ধরে ডান হাত দিয়ে প্রবল বিক্রমে লিঙ্গ মুন্ডীটাকে পিষতে থাকে । ১৫ - ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই সফরিন বুঝতে পারে, তার ছেলে শরীরটা থরথর করে কেঁপে উঠলো... ওর মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল গোঙানির শব্দ... " ও মা... মা... মা গো..." আর সঙ্গে সঙ্গে…এক গাদা গরম আঠালো বীর্য ওর বাঁড়া থেকে ছিটকে বেরিয়ে সজোরে সফরিনের ঠোঁট আর গালের উপর আছড়ে পড়লো ….. তারপরের দু তিনটে শট গরম লার্ভার মতো কিছুটা আমার থুত্নি আর গলার উপরে পড়ল । তাজা বীর্যের মিষ্টি ঘ্রাণ সফরিনের নাকে ধাক্কা মারে, আবেশে চোখ বুজে নেয় সফরিন ক্রমে হাতের গতি স্তিমিত করে সে.... শেষ বারের মত এক দু বার বীর্য চলকে বেরিয়ে আসে রক্তিম লিঙ্গমুন্ডের হা করা চ্ছিদ্রটি থেকে... কিন্তু এর বেগ বেশী না হওয়ায় সফরিনে উন্মুক্ত বক্ষের ওপর থোকা থোকা আকারে পুঞ্জীভুত হয়, তারপর সফরিনের মসৃণ ত্বক বেয়ে উষ্ণ বীর্যের দলাটা বক্ষ বিভাজিকা বেয়ে তার নাভী গহ্বরে এসে জমা হয় ।
বীর্যের মিষ্টি গন্ধে নেশাতুর চোখে তাকায় সফরিন, ছেলে তখনও চোখ বেধেই আছে দেখে নাভীকুন্ডে জমা হওয়া ছেলের জীবনের প্রথম বীর্যের দলাটা আঙুল দিয়ে তুলে নিয়ে জীভে দেয় সফরিন.... স্বাদটা খুব ভালো লাগে তার , ঠোটে ফুটে ওঠে তৃপ্তির হাসি ।
আজ তার হাত দিয়েই নিজের ছেলের যৌনতার সূত্রপাত হল, মনে মনে মা হিসেবে গৌরবান্বিত অনুভব করে সে ।
নিজেরই নাইট গাউন দিয়ে ছেলের সুপ্ত লিঙ্গটাকে ভালোভাবে মুছে দেয় সফরিন, তারপর নিজে হাতে ছেলের চোখের বাঁধন খুলে দেয় । দু হাতে ছেলের মুখখানি ধরে কপালে একটা দীর্ঘ চুম্বন করে, ছেলেও মা কে জড়িয়ে ধরে বলে, " আই লাভ ইউ মা.... অনেক ধন্যবাদ আমায় এরম ভালো একটা অনুভূতি দেওয়ার জন্য "
ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আবার স্মিত হাসে সফরিন ।
সমাপ্ত****