- 1
- 1
- 3
হায়
আমি সবুজ।বাড়ি বাংলাদেশ।বয়স ২০।
পরিবারে সদস্য ৩ জন। আমার আব্বার নাম জহিরুল আর মায়ের নাম সুমি।আমার আব্বার বয়স ৪৫ আর মায়ের বয়স ৩৫।আমার আর মায়ের বয়সের পার্থক্য মাত্র ১৫ বছর।
যাই হোক আসল কথায় আসি।আমার মা সুমি ফ্রি মাইন্ড এবং মিশুক স্বভাবের মহিলা। আর আমার কলেজের কয়েকটা বন্ধু সে সুজোগে পয়দা তুলে নিয়েছে
আমার মা সুমি লাম্বা ৫. ৫
আর পিগারে পুরা বাংলা সিনেমার নাইকা পপি।
তো আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ার সময় আমার ২ বন্ধু আমাদের বাড়ি আসে ঘুরতে।এবং সে ঘুরাযে আমার মাকে বারোবাতারী বানাবে সেটা আমি কখনো বুঝতে পারিনি।আমাদের বাড়ি আসার কিছুক্ষন তারা আমার মায়ের সাথে গল্প জুড়ে দেয় আর মাও তাদের সাথে ছেলের বন্ধু হিসেবে মাতৃস্নেহে কথা বলতেছিল।কিন্তু তাদের মনে ছিলো হারামী কারন মায়ের কাপড় পরা ছিলো নাভীর নিছে আর ওরা বার বার মায়ের পিগার এবং নাভী দেখতেছিলো কথার মাঝে মাঝে।
ওরা যখন বুঝতে পারলো আমার মা অনকটা ইজি নারী তখন ওরা মায়ের সাথে ফাজলামি শুরু করলো।আমার ২ টা বন্ধুর মধ্যে একটার নাম তামীম।আরেকটার নাম সাদি।তামিম মাকে বললো আন্টি আপনার মত এত মিশুক মানুষ জীবনেও দেখিনি।আপনি যেমন সুন্দর তেমন ভালো। মা ওদের কথা শুনে।গদগদ হয়ে গেলো।তামিমের সাথে তাল মিলিয়ে সাদি বললো বেটা সবছেয়ে অবাক করা বিষয় আন্টি সবুজের মা।বড়জোর সবুজের আপু হলে মানা যায় কিন্তু আন্টি কারো কাছে না বললে কেউ বুঝতেই পারবে না ওনার ইন্টারে পড়া ছেলে আছে।
মাতো ওদের এমন কথা শুনে প্রায় গলে গেলো।আমি এবার আর সহ্য করতে না পেরে ওদেরকে বাহিরে যাওয়ার জন্য তাড়া দিলাম।ওরা বললো আন্টি দেখছেন সবুজ আপনার সাথে কথা বলতে দেয় না হিংসা করে।ওকে আমরা যাই।আমাকে অবাক করে মা ওদেরকে বললো যাই মানে আসছ তোমরা আমার বাড়িতে আজকে বেড়াবা খাওয়া দাওয়া করবা তারপর যাওয়ার চিন্তা তার আগে নয়।
ওরাতো মহা খুশি। ওরা বললো আন্টি আপনি ঠিক আছেন কিন্তু আপনার ছেলে কিপ্টামি করে দেখছেন? মা বললো বাদ দাও তোমরা তোমাদের বন্ধুর কথায় মাইন্ড করো না।
ওরা বললো ধুর কিসের মাইন্ড।যাই হোক এ দিনটা এভাবে গেলো।ওরা মহা খুশি আমার মায়ের সাথে এভাবে মিশতে পেরে।ওরা মোটামুটি খুশিতে পুরো সপ্তাহ কাটালো। ঠিক পরের সপ্তাহে দুপুরের খাওয়ার পর আমি আর মা দুজনে দুজনের রুমে বিশ্রাম নিচ্ছি এমন সময় তামিম আর সাদ এসে হাজির।তামিম বললো আন্টি কত যুগ পর আপনাকে দেখতে আসলাম। সাদ বললো কিসের যুগ বলতে পারিস শতাব্দী পর।আমি বুঝলাম দুইটা আজকে আবার আমার মায়ের সাথে ফাজলামি করবে।
মা বললো কি বাবারা তোমরা আসবা আরো আগে আসতা একসাথে খাওয়া দাওয়া করতাম।তামিম বললো আন্টি আপনি আমাদেরকে বাবা বলবেন না।আপনাকে আন্টি মানি না।আপনাকে ভাবি ডাকবো আর আপনি আপনি আমাদেরকে নাম ধরে ডাকবেন।ওদের কথা শুনে মা হাসতে লাগলো।আর শুরু হলো ওদের প্ল্যাট করা।সাদি বললো এভাবে হাসবেন না ভাবি বুকে লাগে আপু।মা বললো পাগল ছেলেরা।ও আগে বলতে ভুলেই গেলাম আমার আব্বা মালয়েশিয়া ব্যাবসা করে আর তাই আমাদের পরিবার খুব স্বচ্ছল পরিবার।আমাকে বললো সবুজ আজ থেকে তুই আমাদের ভাতিজা আর তোর মা আমাদের ভাবি।আমি এবার একটু বিরক্ত হয়ে বললাম বেশি বেশি।ওরা বললো দেখেন না ভাবি আপনার পোলা কি বলে।মা বললো তুই এমন কেনরে ওরা আসে তুইত খুশি হওয়ার কথা।
আমি বললাম খুশি হয়েছি। ওরা বললো ভাবি ভাতিজা অবুজ নামটা সবুজ তাই বুঝে না বন্ধুত্ব।এটা বললে মা সহ সবাই হাসাহাসি শুরু করলো।আমার একটু বিরক্তই লাগলো তাই আমি রুমে এসে শুয়ে পড়লাম।ওদের মাঝে আর কি কি কথা হলো জানি না ঘুম থেকে উঠলাম বিকাল ৫ টায়। ওরা দেখি এখনো আছে।মায়ের সাথে গল্প করতেছে আর ওদের কি দোষ দেবো আমার মা-ই মনে হয় ওদেরকে আস্কারা দিতেছে।আমি ড্রইং রুমে আসার সাথে সাথে তামিম বললো কি ভাবি আমাদের ভাতিজার ঘুম ভাঙছে তাহলে।মা বললো তাতো তোমরা দেখতেই পাচ্ছ।ওদের বিরক্তিকর আড্ডা দেখতে দেখতে সন্ধা হয়ে গেলো।ওরা বললো ভাবি তুমি কি খাবে বল? আমরা তোমাকে আজ সন্ধায় নাস্তা খাওয়াবো।মানে আমি অবাক আপনি থেকে তুমি।
আমি বললাম কিরে তোরা আমার মায়েরে আন্টি থেকে ভাবি বানালি এখন আবার আপনি থেকে তুমি এগুলা কি? ওরা কিছু বলার আগেই মা জবাব দিলো সব কিছুতে তোর এত খুঁতখুঁত ভাব কেন?ইন্টারে পড়িস এখনো বন্ধুত্ব ধরে রাখতে শিখিস নি।ওরা না হয় একটু মজা করতেছে তোর এত খারাপ লাগার কিছুত আমি দেখি না।ওরা উল্টো মাকে বুঝালো।বললো থাক ভাবি আমাদের জন্য তোমরা জগড়া করো না।আমরা বরং আজ যাই।মা আমাকে অবাক করে বললো তোমরা যাবা মানে? তোমরা আমার দেবর আর দেবর হচ্ছে বন্ধুর মত তাই তোমরা থাকবা।নাস্তা কি খাবা বল আমি বানাবো।ওরা বললো না ভাবি তোমার কষ্ট করার দরকার নাই।আমরা চেয়েছিলাম বাহিরে খাবো সবুজ আর তুমি সহ।মা বললো আচ্ছা আমি রেডি হচ্ছি।
আমি রাগ করে যাবো না বলে দিয়েছি।প্রায় ৩০ মিনিট পর মা রেডি হয়ে ওনার রুম থেকে বের হলো।কিন্তু এ কি দেখলাম মা পুরো বোল্ড একটা সাজে সেজেছে।শাড়ি পিটিং ব্লাউজ ঠোঁটে ঘাড় গোলাপি লিপস্টিক সব ম্যাচিং।ওদেরকে কি বলবো মাকে দেখে আমারই অবস্থা খারাপ।ওরা মাকে বললো বাহ ভাবি তোমাকে দেখেত যে কোন লোক পাগল হয়ে যাবে। মা হেঁসে বললো জীবনে প্রথম দেবরদের সাথে ঘুরতে যাবো একটু না সাজুগুজু করলে হয় নাকি? ছল তোমরা।
আমি সবুজ।বাড়ি বাংলাদেশ।বয়স ২০।
পরিবারে সদস্য ৩ জন। আমার আব্বার নাম জহিরুল আর মায়ের নাম সুমি।আমার আব্বার বয়স ৪৫ আর মায়ের বয়স ৩৫।আমার আর মায়ের বয়সের পার্থক্য মাত্র ১৫ বছর।
যাই হোক আসল কথায় আসি।আমার মা সুমি ফ্রি মাইন্ড এবং মিশুক স্বভাবের মহিলা। আর আমার কলেজের কয়েকটা বন্ধু সে সুজোগে পয়দা তুলে নিয়েছে
আমার মা সুমি লাম্বা ৫. ৫
আর পিগারে পুরা বাংলা সিনেমার নাইকা পপি।
তো আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ার সময় আমার ২ বন্ধু আমাদের বাড়ি আসে ঘুরতে।এবং সে ঘুরাযে আমার মাকে বারোবাতারী বানাবে সেটা আমি কখনো বুঝতে পারিনি।আমাদের বাড়ি আসার কিছুক্ষন তারা আমার মায়ের সাথে গল্প জুড়ে দেয় আর মাও তাদের সাথে ছেলের বন্ধু হিসেবে মাতৃস্নেহে কথা বলতেছিল।কিন্তু তাদের মনে ছিলো হারামী কারন মায়ের কাপড় পরা ছিলো নাভীর নিছে আর ওরা বার বার মায়ের পিগার এবং নাভী দেখতেছিলো কথার মাঝে মাঝে।
ওরা যখন বুঝতে পারলো আমার মা অনকটা ইজি নারী তখন ওরা মায়ের সাথে ফাজলামি শুরু করলো।আমার ২ টা বন্ধুর মধ্যে একটার নাম তামীম।আরেকটার নাম সাদি।তামিম মাকে বললো আন্টি আপনার মত এত মিশুক মানুষ জীবনেও দেখিনি।আপনি যেমন সুন্দর তেমন ভালো। মা ওদের কথা শুনে।গদগদ হয়ে গেলো।তামিমের সাথে তাল মিলিয়ে সাদি বললো বেটা সবছেয়ে অবাক করা বিষয় আন্টি সবুজের মা।বড়জোর সবুজের আপু হলে মানা যায় কিন্তু আন্টি কারো কাছে না বললে কেউ বুঝতেই পারবে না ওনার ইন্টারে পড়া ছেলে আছে।
মাতো ওদের এমন কথা শুনে প্রায় গলে গেলো।আমি এবার আর সহ্য করতে না পেরে ওদেরকে বাহিরে যাওয়ার জন্য তাড়া দিলাম।ওরা বললো আন্টি দেখছেন সবুজ আপনার সাথে কথা বলতে দেয় না হিংসা করে।ওকে আমরা যাই।আমাকে অবাক করে মা ওদেরকে বললো যাই মানে আসছ তোমরা আমার বাড়িতে আজকে বেড়াবা খাওয়া দাওয়া করবা তারপর যাওয়ার চিন্তা তার আগে নয়।
ওরাতো মহা খুশি। ওরা বললো আন্টি আপনি ঠিক আছেন কিন্তু আপনার ছেলে কিপ্টামি করে দেখছেন? মা বললো বাদ দাও তোমরা তোমাদের বন্ধুর কথায় মাইন্ড করো না।
ওরা বললো ধুর কিসের মাইন্ড।যাই হোক এ দিনটা এভাবে গেলো।ওরা মহা খুশি আমার মায়ের সাথে এভাবে মিশতে পেরে।ওরা মোটামুটি খুশিতে পুরো সপ্তাহ কাটালো। ঠিক পরের সপ্তাহে দুপুরের খাওয়ার পর আমি আর মা দুজনে দুজনের রুমে বিশ্রাম নিচ্ছি এমন সময় তামিম আর সাদ এসে হাজির।তামিম বললো আন্টি কত যুগ পর আপনাকে দেখতে আসলাম। সাদ বললো কিসের যুগ বলতে পারিস শতাব্দী পর।আমি বুঝলাম দুইটা আজকে আবার আমার মায়ের সাথে ফাজলামি করবে।
মা বললো কি বাবারা তোমরা আসবা আরো আগে আসতা একসাথে খাওয়া দাওয়া করতাম।তামিম বললো আন্টি আপনি আমাদেরকে বাবা বলবেন না।আপনাকে আন্টি মানি না।আপনাকে ভাবি ডাকবো আর আপনি আপনি আমাদেরকে নাম ধরে ডাকবেন।ওদের কথা শুনে মা হাসতে লাগলো।আর শুরু হলো ওদের প্ল্যাট করা।সাদি বললো এভাবে হাসবেন না ভাবি বুকে লাগে আপু।মা বললো পাগল ছেলেরা।ও আগে বলতে ভুলেই গেলাম আমার আব্বা মালয়েশিয়া ব্যাবসা করে আর তাই আমাদের পরিবার খুব স্বচ্ছল পরিবার।আমাকে বললো সবুজ আজ থেকে তুই আমাদের ভাতিজা আর তোর মা আমাদের ভাবি।আমি এবার একটু বিরক্ত হয়ে বললাম বেশি বেশি।ওরা বললো দেখেন না ভাবি আপনার পোলা কি বলে।মা বললো তুই এমন কেনরে ওরা আসে তুইত খুশি হওয়ার কথা।
আমি বললাম খুশি হয়েছি। ওরা বললো ভাবি ভাতিজা অবুজ নামটা সবুজ তাই বুঝে না বন্ধুত্ব।এটা বললে মা সহ সবাই হাসাহাসি শুরু করলো।আমার একটু বিরক্তই লাগলো তাই আমি রুমে এসে শুয়ে পড়লাম।ওদের মাঝে আর কি কি কথা হলো জানি না ঘুম থেকে উঠলাম বিকাল ৫ টায়। ওরা দেখি এখনো আছে।মায়ের সাথে গল্প করতেছে আর ওদের কি দোষ দেবো আমার মা-ই মনে হয় ওদেরকে আস্কারা দিতেছে।আমি ড্রইং রুমে আসার সাথে সাথে তামিম বললো কি ভাবি আমাদের ভাতিজার ঘুম ভাঙছে তাহলে।মা বললো তাতো তোমরা দেখতেই পাচ্ছ।ওদের বিরক্তিকর আড্ডা দেখতে দেখতে সন্ধা হয়ে গেলো।ওরা বললো ভাবি তুমি কি খাবে বল? আমরা তোমাকে আজ সন্ধায় নাস্তা খাওয়াবো।মানে আমি অবাক আপনি থেকে তুমি।
আমি বললাম কিরে তোরা আমার মায়েরে আন্টি থেকে ভাবি বানালি এখন আবার আপনি থেকে তুমি এগুলা কি? ওরা কিছু বলার আগেই মা জবাব দিলো সব কিছুতে তোর এত খুঁতখুঁত ভাব কেন?ইন্টারে পড়িস এখনো বন্ধুত্ব ধরে রাখতে শিখিস নি।ওরা না হয় একটু মজা করতেছে তোর এত খারাপ লাগার কিছুত আমি দেখি না।ওরা উল্টো মাকে বুঝালো।বললো থাক ভাবি আমাদের জন্য তোমরা জগড়া করো না।আমরা বরং আজ যাই।মা আমাকে অবাক করে বললো তোমরা যাবা মানে? তোমরা আমার দেবর আর দেবর হচ্ছে বন্ধুর মত তাই তোমরা থাকবা।নাস্তা কি খাবা বল আমি বানাবো।ওরা বললো না ভাবি তোমার কষ্ট করার দরকার নাই।আমরা চেয়েছিলাম বাহিরে খাবো সবুজ আর তুমি সহ।মা বললো আচ্ছা আমি রেডি হচ্ছি।
আমি রাগ করে যাবো না বলে দিয়েছি।প্রায় ৩০ মিনিট পর মা রেডি হয়ে ওনার রুম থেকে বের হলো।কিন্তু এ কি দেখলাম মা পুরো বোল্ড একটা সাজে সেজেছে।শাড়ি পিটিং ব্লাউজ ঠোঁটে ঘাড় গোলাপি লিপস্টিক সব ম্যাচিং।ওদেরকে কি বলবো মাকে দেখে আমারই অবস্থা খারাপ।ওরা মাকে বললো বাহ ভাবি তোমাকে দেখেত যে কোন লোক পাগল হয়ে যাবে। মা হেঁসে বললো জীবনে প্রথম দেবরদের সাথে ঘুরতে যাবো একটু না সাজুগুজু করলে হয় নাকি? ছল তোমরা।