অামাদের মধ্যবিত্ত পরিবারে সবাই বেশ শান্তিস্নাত এক পশলা বৃষ্টিতে সিক্ত।বেশ সুন্দর ভাবেই জীবন অতিবাহিত হতে থাকে।
প্রতিদিন যে যার কাজে নিযুক্ত হয়ে পরে।
মা মিনতি যেমন সারাক্ষণ ঘরের কাজকর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকে।সেই কাকভোরে ওঠে,অার সবার শেষে ঘুমের পৃথিবীতে পা রাখে।
বাবা মুদিখানা দোকান অার জুট বিজনেস এ সারাদিন সময় কাটায়।শুধু যা স্নান বা লান্চ করতে সময় লাগে।
অামরা তিন ভাই -বোনের বিশ্ববিদ্যালয় -কলেজ -স্কুলে পড়াশোনায় করতে সপ্তাহের বারগুলি কেটে যায়।এরপর তো টিউশনি।
অর্পনাদি তো অাবার পড়াশোনার পাশাপাচি ডান্সও শেখে।
রবিবারটাই অামাদের তিন ভাই বোনের কাছে ছুটির দিন।সেদিন অামরা তিনজন কোন কিছু প্রোগ্রাম রাখি না।
এমনই রবিবারের এক ছুটির দিনে...
সকালবেলায় সুমিত ঘুম ঘুম চোখে অর্পনার ডাকে দরজা খুলে...
সুমিতের চোখ অর্পনার চেহারারা দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলে (পরনে নাইটির দুটো বোতাম খোলা)
অর্পনা-(একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখে কামুকি হাসির অাবেশে) কি রে ভাই ভিতরে অাসতে বলবি না,অামন করে তাকিয়ে অাছিস যে,অামায় বুঝি প্রথম দেখছিস!
সুমিত-তা নয় দিদি,,,অাসলে মায়ের ডাকে রোজ ঘুম ভাঙে ও দরজা খুলেই সকাল বেলায় প্রথমেই মাকে দেখি তো তাই!
অার তাই বিস্মিত চোখে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রয়েছিলাম।
অর্পনা-তবে তোকে কেমন সারপ্রাইজ দিলাম বল তো!
সারপ্রাইজের কথা শুনে মুখ ফস্কে অালতো ভাবে,,মালের মত মাল,,,
একথা শুনে...
অর্পনা-কি বললি! (বলেই কামুকি হাসি দিল) তোকে এক থাপ্পড় দিব,,অার একবার বললে...
সুমিত-ভুল হয়ে গেছে দিদি...i am so sory...দ্বিতীয়বার অার হবে না,,
অর্পনা-ঠিক অাছে।প্রথম বারের মত মাফ করে দিলাম।
সুমিত-একটা কথা বলছি,ভুল বুঝবেন না,,,
অর্পনা-কি কথা অাগে বল, তারপর তো ভুল বুঝব কি না বলা যাবে।
সুমিত-অাগে বলুন ভুল বুঝবেন না।
অর্পনা-O.K. তোকে নিয়ে অার পারি না,,বলছি কানদুটি ধরে তোকে ভুল বুঝব না(মিষ্টি হাসির অাবেশে)
সুমিত-অাপনার নাইটি পড়াটা ঠিক হয় নি,,,
একথা শুনে নিজের নাইটির দিকে চোখ পড়লে নয়নদ্বয় লজ্জায় লাল হয়ে যায়,,
অার অর্পনা নাইটির উন্মুক্ত দুটি বোতাম লাগিয়ে...এক দৌড়ে নিজের রুমে পলাশন করে।
অার নিজের রুমে গিয়ে,, ছোট ভাইটি অামার এগুলির অাংশিক অংশগুলি দেখে নিলো,ও কি যে ভাববে!
তবে এটুকু বুঝেছি,, অামার যৌবন মায়াজালে ওকে অাটকাতে পারব,,যে ভাবে
হা করে তাকিয়ে ছিল!অামি যেনো কলকাতার রসগোল্লা।
অামার মনের বাসনা হট ডান্সার হবার। অার তা হতে গেলে ভাইটিকে অামার যৌবন জোয়ারে ভাসিয়ে দিতে হবে,,নেশার ফোয়ারায় ভাইটিকে ডুবিয়ে রাখতে হবে।অার ছোট ভাইটির সামনে মিয়উজিকের সাথে সাথে অাইটেম গান পরিবেশনে করলে ওর লাজুকতাময় জীবন পথকে এলোমেলো করতে হবে,,,নির্লজ্জতায়,, চরিত্রহীন করে তুলতে পারলেই হেলেন খানের মত ডান্সার হবার অনলি সময়ের অপেক্ষা।
(মনে মনে দীর্ঘক্খন এমন স্বপ্নবিলাসী চিন্তাধারায় মনের জানালাকে পরিপূর্ন করে তোলে,,,একাগ্রচিত্তে ভাবার মাঝে কামুকী হাসিতে ওর মন ফল ও ফুলে বিকশিত হতে শুরু করল)
***পরবর্তী অংশ উপযুক্ত সঠিক সময় পেলে...তো গল্পের প্লট কেমন হচ্ছে,,এ বিষয়ে সমালোচনামূলক সহ মতামত দিন কেমন,,,শুভরাত্রি সবাইকে***