দুদিন ট্রেন জার্নি করে দেশের পশ্চিমে এক শহরে এসে উপস্থিত হলাম। ভোর বেলা ট্রেন থেকে নেমে যেখানে যাওয়ার কথা ছিল সেই জায়গায় পৌঁছালাম। একটূ ফ্রেশ হতে হতেই ১০ টা বাজল। আর রেডি হয়ে ইন্টারভিউ এর জন্য বসলাম। আর বেশ কয়েকজন ছেলেমেয়ে বসে আছে। সব মিলিয়ে জনা ৩০ তো হবেই। শুনলাম ৪টি পোস্ট খালি। এইদিক থেকে আমি একাই আছি।
১১ টা নাগাদ আমার ডাক পড়ল। একটি লোক এসে আমার নাম ধরে ডাকল।
ইন্টারভিউ দিয়ে বসে আছি। প্রায় সন্ধ্যে সাতটায় সব প্রক্রিয়া শেষ হল। দেখলাম যে আমি ছাড়া আর দুটি ছেলে আর একটি মেয়ে রইলাম। দুটি ছেলের একজন মুম্বাই এর নাম রীতেশ পুরি আর অন্য জন পুনায বাড়ী নাম রজত নায়ার। আমি অনিত রায় আর একটি ই মেয়ে পঞ্জাবের সিমরঞ্জিৎ কৌর।
শুনলাম আমাদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে গেস্ট হাউসে। কিন্তু ১৫ দিন ট্রেনিং। তার মধ্যে আমাদের থাকার জায়গা খুঁজে নিতে হবে শুধু সিমরন কোয়ার্টার পাবে। যেহেতু ফিমেল।
পরদিন সকালে নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেনিং এ গেলাম। প্রথম দুদিন হাফ বেলা করে হবে তার কারন রীতেশ আর রজত মেডিক্যাল চেক আপে যাবে। পরের দিন আমি আর সিমরন।
এদিকে থাকার জায়গা খুজতে হবে এখানে কোথায় পাবো তাও জানি না।
ট্রেনিং ম্যানেজার মি: কালেকার আমাকে বললেন যে রিশেপসনিস্ট মিসেস নীতা আয়ারের সাথে দেখা করতে।
টিফিন টাইমের পর সেদিন শেষ। মিসেস আয়ারের সাথে দেখা করতে তিনি বললেন যে ট্রেনিং শেষ হওয়ার আগেই তিনি বলে দেবেন।
পরদিন টিফিন টাইমের পর কম্পানীর গাড়ি আমাকে আর সিমরন কে নিয়ে গেল এক জায়গায়। একটা চেম্বার। নাম লেখা ড : মিসেস পামেলা হিরানি।
গাড়ির ড্রাইভার আমাদের নামিয়ে দিয়ে চলে গেল।
১১ টা নাগাদ আমার ডাক পড়ল। একটি লোক এসে আমার নাম ধরে ডাকল।
ইন্টারভিউ দিয়ে বসে আছি। প্রায় সন্ধ্যে সাতটায় সব প্রক্রিয়া শেষ হল। দেখলাম যে আমি ছাড়া আর দুটি ছেলে আর একটি মেয়ে রইলাম। দুটি ছেলের একজন মুম্বাই এর নাম রীতেশ পুরি আর অন্য জন পুনায বাড়ী নাম রজত নায়ার। আমি অনিত রায় আর একটি ই মেয়ে পঞ্জাবের সিমরঞ্জিৎ কৌর।
শুনলাম আমাদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে গেস্ট হাউসে। কিন্তু ১৫ দিন ট্রেনিং। তার মধ্যে আমাদের থাকার জায়গা খুঁজে নিতে হবে শুধু সিমরন কোয়ার্টার পাবে। যেহেতু ফিমেল।
পরদিন সকালে নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেনিং এ গেলাম। প্রথম দুদিন হাফ বেলা করে হবে তার কারন রীতেশ আর রজত মেডিক্যাল চেক আপে যাবে। পরের দিন আমি আর সিমরন।
এদিকে থাকার জায়গা খুজতে হবে এখানে কোথায় পাবো তাও জানি না।
ট্রেনিং ম্যানেজার মি: কালেকার আমাকে বললেন যে রিশেপসনিস্ট মিসেস নীতা আয়ারের সাথে দেখা করতে।
টিফিন টাইমের পর সেদিন শেষ। মিসেস আয়ারের সাথে দেখা করতে তিনি বললেন যে ট্রেনিং শেষ হওয়ার আগেই তিনি বলে দেবেন।
পরদিন টিফিন টাইমের পর কম্পানীর গাড়ি আমাকে আর সিমরন কে নিয়ে গেল এক জায়গায়। একটা চেম্বার। নাম লেখা ড : মিসেস পামেলা হিরানি।
গাড়ির ড্রাইভার আমাদের নামিয়ে দিয়ে চলে গেল।
Last edited: