চিরাচরিত ভাবে এক নারীর জীবনের পরিবর্তন টা হয় কন্যা, স্ত্রী এবং মাতা কিন্তু এক্ষেত্রে বিষয়টি হয়েছিল ঠিক একদম উল্টো। প্রথমে মাতা, তারপর স্ত্রী আর শেষে কন্যা । সেই ঘটনাই আজকে বলব। আমি তখন সবে হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা দিয়েছি। আঠেরো বছর বয়স। আমি আর আমার বাবা হরেন মিত্র একসাথে থাকতাম। বহুদিন তিনি ডিভোর্সি । একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে খুব বড় পোস্টে আছেন। ওনার বয়স পঁয়তাল্লিশ ।
যা হোক চলছিল। একদিন রাতে শুনলাম কার সাথে কথা বলে নিজের পরিবারের ব্যাপারে বলছে। তার পরদিন সকালে আমাকে ডাকল।
হরেন: শোনো পলাশ
আমি: হ্যাঁ ।
হরেন: আজ আমাদের সব জিনিসপত্র অন্য বাড়িতে যাবে।
কিছুক্ষণ পরে একদল লোক এল। বুঝলাম এরা প্যাকারের দল। এক ঘন্টার মধ্য সব প্যাক করে নিয়ে চলে গেল। আমরা দুজনে চলে গেলাম দুপুরে। আমরা যে বাড়িটাতে এলাম সেটা বেশ বড় বাড়ি । চারদিকে গাছপালা। পিছনে বাগান আর একটা স্যুইমিং পুল।
আমরা বসবার একটু পরেই এক উকিল এলেন।
উকিল: মিঃ মিত্র দলিল কাকে দেব?
হরেন: আমার ছেলের বাড়ি অতএব ওকে।
দেখলাম আমার নামে বাড়ি ।
পরদিন ঘুম থেকে উঠে বাগানে জগিং পিটি করছি। আমার বহুদিনের অভ্যাস । দিনটা রবিবার ছিল।
আমার বাবা আমাকে ডাকল।
হরেন: পলাশ।
আমি: হ্যাঁ
হরেন: আমি বেরোচ্ছি । একজনকে আনব। এনে সব বলব।
গাড়ি নিয়ে বেরোল। আমি বাড়িতেই আছি। ঘন্টা চারেক পরে গাড়ি এল। বাবা এল সাথে একজন মহিলা। এই বাইশ-তেইশ বছর বয়স । আমার থেকে ওই চার কি পাঁচ বছরের বড়। দেখলাম লাল শাড়ি আর মালা পরা।
হরেন: পলাশ। ও পাপিয়া। তোমার নতুন মা। আমরা আজ মন্দিরে বিয়ে করেছি।
আমি: রেজিস্ট্রি?
হরেন: না করিনি।
আমি: এস।
হরেন: পাপিয়া। তোমার ছেলে, পলাশ।
পাপিয়া এসে আমার পাশে বসল। আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল।
পাপিয়া: পলাশ। তুমি খুশি তো?
আমি: হ্যাঁ ।
দেখলাম পাপিয়া দেখতে মোটামুটি সুন্দরী । সেদিন আমি বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে তিনজনে খেলাম।
রাতে ওদের ঘরে খাট সাজানোর জন্য একজনকে ডেকেছিলাম। সে খাট সাজিয়ে দিয়ে গিয়েছিল।রাতে আমার ঘরে শুতে যাওয়ার আগে ওরা ওদের ঘরে খাট দেখে খুশী। রাতে ওই ঘরে শুল।
যা হোক চলছিল। একদিন রাতে শুনলাম কার সাথে কথা বলে নিজের পরিবারের ব্যাপারে বলছে। তার পরদিন সকালে আমাকে ডাকল।
হরেন: শোনো পলাশ
আমি: হ্যাঁ ।
হরেন: আজ আমাদের সব জিনিসপত্র অন্য বাড়িতে যাবে।
কিছুক্ষণ পরে একদল লোক এল। বুঝলাম এরা প্যাকারের দল। এক ঘন্টার মধ্য সব প্যাক করে নিয়ে চলে গেল। আমরা দুজনে চলে গেলাম দুপুরে। আমরা যে বাড়িটাতে এলাম সেটা বেশ বড় বাড়ি । চারদিকে গাছপালা। পিছনে বাগান আর একটা স্যুইমিং পুল।
আমরা বসবার একটু পরেই এক উকিল এলেন।
উকিল: মিঃ মিত্র দলিল কাকে দেব?
হরেন: আমার ছেলের বাড়ি অতএব ওকে।
দেখলাম আমার নামে বাড়ি ।
পরদিন ঘুম থেকে উঠে বাগানে জগিং পিটি করছি। আমার বহুদিনের অভ্যাস । দিনটা রবিবার ছিল।
আমার বাবা আমাকে ডাকল।
হরেন: পলাশ।
আমি: হ্যাঁ
হরেন: আমি বেরোচ্ছি । একজনকে আনব। এনে সব বলব।
গাড়ি নিয়ে বেরোল। আমি বাড়িতেই আছি। ঘন্টা চারেক পরে গাড়ি এল। বাবা এল সাথে একজন মহিলা। এই বাইশ-তেইশ বছর বয়স । আমার থেকে ওই চার কি পাঁচ বছরের বড়। দেখলাম লাল শাড়ি আর মালা পরা।
হরেন: পলাশ। ও পাপিয়া। তোমার নতুন মা। আমরা আজ মন্দিরে বিয়ে করেছি।
আমি: রেজিস্ট্রি?
হরেন: না করিনি।
আমি: এস।
হরেন: পাপিয়া। তোমার ছেলে, পলাশ।
পাপিয়া এসে আমার পাশে বসল। আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল।
পাপিয়া: পলাশ। তুমি খুশি তো?
আমি: হ্যাঁ ।
দেখলাম পাপিয়া দেখতে মোটামুটি সুন্দরী । সেদিন আমি বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে তিনজনে খেলাম।
রাতে ওদের ঘরে খাট সাজানোর জন্য একজনকে ডেকেছিলাম। সে খাট সাজিয়ে দিয়ে গিয়েছিল।রাতে আমার ঘরে শুতে যাওয়ার আগে ওরা ওদের ঘরে খাট দেখে খুশী। রাতে ওই ঘরে শুল।
Last edited: