আমার মাসীর নাম লতা। আমার মার থেকে অনেকটাই বড়ো। বড় লোক। চেহারার বর্ণনা দিতে গেলে: ওপর থেকে বেশ রাশভারী। ৫ফুট১০ ইঞ্চি লম্বা। বেশ দশাসই চেহারা। ফর্সা রঙ। পরিবারের সদস্য বলতে গেলে স্বামী, ছেলে, মেয়ে। অর্থাৎ আমার মেশো, দাদা আর দিদি।ওরাও আমার থেকে বড়। দিদি পড়ত কলেজে আর দাদা বিশ্ববিদ্যালয়ে। মেশো ছিলেন সরকারী বড় অফিসার।
আমাদের বাড়ী ছিল ওদের বাড়ী থেকে অনেকটা দুরে। কিন্তু আমার স্কুল ছিল ওদের বাড়ীর কাছে।
মাসী এমনিতে বাড়ীতেই থাকতেন। কিন্তু বড়লোক হওযার সুবাদে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ক্লাব টাবে সদস্য ছিলেন। তার মধ্যে একটি মহিলা ক্লাবে সেক্রেটারী ছিল মাসী।
আমার মেশোর নাম রমেন, দাদা সুজয় আর দিদি সুনীতা।
মাসী খুবই রাশভারী হওয়ার সুবাদে বাকিরা খুবই সমীহ করে চলত। মেশো, দাদা,দিদি কে কোনোদিন দেখিনি মাসীর ওপর কথা বলতে। যাকে বলে বেশ ভয়ই পেত।
মাসীর বাড়ী ছিল চারতলা। একতলায় দুজন কাজের দিদি আর একজন রান্নার দিদি থাকত। দোতলায় চারটে ঘর। একটা মাসী-মেশোর ঘর। একটা বসার ঘর। আর দুটো অন্যান্য ঘর।
তিনতলাও তাই। একটা ঘরে দাদা আর আরেকটা ঘরে দিদি থাকত। আর দুটো ঘর এমনি।
চারতলায় ঘর থাকলেও ফাঁকাই থাকত। তার ওপরে ছাদ।
আমি মাঝে মাঝেই যেতাম। থেকেও যেতাম। আমি থাকতাম মাসীর ঘরের পাশের ঘরটাতে।
মেশো, দাদা আর দিদি ছিল একেবারে মাসীর আন্ডারে। মাসী ও ছিল বেশ ডমিনেটিং।
সকালে মেশো কাজে বেরোত, ফিরত সন্ধে ৭টা। দাদা, দিদি বেরলে ৫টার আগে আসতনা। আর বাড়ীতে থাকলেও বেলা ২ টো থেকে ৫ টা কেউ দোতলাতে আসতনা। সিঁড়ি র দুদিকে কোলাপসিবল গেট আটকানো থাকত।
আমাদের বাড়ী ছিল ওদের বাড়ী থেকে অনেকটা দুরে। কিন্তু আমার স্কুল ছিল ওদের বাড়ীর কাছে।
মাসী এমনিতে বাড়ীতেই থাকতেন। কিন্তু বড়লোক হওযার সুবাদে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ক্লাব টাবে সদস্য ছিলেন। তার মধ্যে একটি মহিলা ক্লাবে সেক্রেটারী ছিল মাসী।
আমার মেশোর নাম রমেন, দাদা সুজয় আর দিদি সুনীতা।
মাসী খুবই রাশভারী হওয়ার সুবাদে বাকিরা খুবই সমীহ করে চলত। মেশো, দাদা,দিদি কে কোনোদিন দেখিনি মাসীর ওপর কথা বলতে। যাকে বলে বেশ ভয়ই পেত।
মাসীর বাড়ী ছিল চারতলা। একতলায় দুজন কাজের দিদি আর একজন রান্নার দিদি থাকত। দোতলায় চারটে ঘর। একটা মাসী-মেশোর ঘর। একটা বসার ঘর। আর দুটো অন্যান্য ঘর।
তিনতলাও তাই। একটা ঘরে দাদা আর আরেকটা ঘরে দিদি থাকত। আর দুটো ঘর এমনি।
চারতলায় ঘর থাকলেও ফাঁকাই থাকত। তার ওপরে ছাদ।
আমি মাঝে মাঝেই যেতাম। থেকেও যেতাম। আমি থাকতাম মাসীর ঘরের পাশের ঘরটাতে।
মেশো, দাদা আর দিদি ছিল একেবারে মাসীর আন্ডারে। মাসী ও ছিল বেশ ডমিনেটিং।
সকালে মেশো কাজে বেরোত, ফিরত সন্ধে ৭টা। দাদা, দিদি বেরলে ৫টার আগে আসতনা। আর বাড়ীতে থাকলেও বেলা ২ টো থেকে ৫ টা কেউ দোতলাতে আসতনা। সিঁড়ি র দুদিকে কোলাপসিবল গেট আটকানো থাকত।
Last edited: