আমি সেই সময় ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি। রেজাল্ট বেরোতে তিন মাস দেরী। আমি খেলাধুলায় বরাবরই ভাল। স্কুল এবং অন্যান্য দলে আমি নিয়মিত প্লেয়ার। আমার তখন ঠিক ১৮ বছর বয়স।
আমার বন্ধুরা যে যার মতো আছে। আমার খুব ক্লোজ বন্ধু নীল তখন বাবার কাছে বিদেশে গেল।
নীলদের পরিবার তিনজনের। বাবা বিদেশে থাকত চাকরি সূত্রে। এখানে নীল ওর মা নন্দিতা মাসী র সাথে থাকত। নন্দিতা মাসী বিভিন্ন বিজনেস করতেন। নন্দিতা মাসী র খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়। এখন নন্দিতা মাসী র বয়স ৩৪। সুন্দর ফিগার।
আমি সেই সময় থাকতাম আমার পিসির কাছে। পিসি একাই মানুষ চাকরি করতেন। আমার বাড়ি ছিল অন্য জায়গায়।
একদিন নন্দিতা মাসী আমাকে ডাকল। আমি গেলাম।
নন্দিতা মাসী স্লিভলেস সালোয়ার কামিজ পরে ছিল।
নন্দিতা: রনি। তোর সাথে কথা আছে।
বসলাম।
আমি: বলো।
নন্দিতা: আগে এটা দেখ।
একটা কাগজের কাটিং। ভাল করে পরে দেখলাম। এক অদ্ভূত ব্যাপার। মহিলাদের ফুটবল খেলা।
বিষয়টি কিছুই না। একটা আন্তর্জাতিক মহিলাদের ক্লাব আছে। কিছু দেশে। তারাই একটা ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। ফাইভ আ সাইড।
মহিলাদের বয়সভিত্তিক। বয়স হতে হবে ৩০ থেকে ৪০।
তারপর নন্দিতা মাসী যেটা দেখালো। তা হল প্রতিযোগিতার কাগজ ইত্যাদি। দেখলাম মাত্র আটটি দেশে এই ক্লাবের অস্তিত্ব আছে। তাদের মধ্যে খেলা।
ক্লাবটির নাম Fairies.
আমাদের এখান ছাড়া এই ক্লাব আছে ব্রাজিল, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফ্রান্স, স্পেন আর সিঙ্গাপুর এ।
যেটা বুঝলাম। নন্দিতা মাসী আমাকে এই দলটাকে ট্রেনিং দিয়ে তৈরী করার জন্য বলল। টিমে দেখলাম সবাই প্রায় আমার বন্ধুদের মা। ওই ৩৪ থেকে ৩৮।
আমি: সময় লাগবে কারণ একটু বয়স সবার ই হয়েছে।
নন্দিতা: তিনমাস সময়। পরশু থেকে শুরু কর।
কথা বললাম। নন্দিতা মাসিদের একটা বাগানবাড়ি আছে। সেখানে মাঠ আছে।
পরদিন আবার নন্দিতা মাসী র বাড়িতে সাতজন খেলোয়াড় এর সাথে বসলাম কথাবলতে।
যথাক্রমে
নীলের মা নন্দিতা মাসী
অনিন্দ্যর মা স্বান্তনা মাসী
জয়ের মা লীনা মাসী
শুভর মা সুনীতা মাসী
পলাশের মা প্রিয়া মাসী
অভীকের মা রত্না মাসী আর
পল্লবের মাসী লাবণী মাসী
আমার বন্ধুরা যে যার মতো আছে। আমার খুব ক্লোজ বন্ধু নীল তখন বাবার কাছে বিদেশে গেল।
নীলদের পরিবার তিনজনের। বাবা বিদেশে থাকত চাকরি সূত্রে। এখানে নীল ওর মা নন্দিতা মাসী র সাথে থাকত। নন্দিতা মাসী বিভিন্ন বিজনেস করতেন। নন্দিতা মাসী র খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়। এখন নন্দিতা মাসী র বয়স ৩৪। সুন্দর ফিগার।
আমি সেই সময় থাকতাম আমার পিসির কাছে। পিসি একাই মানুষ চাকরি করতেন। আমার বাড়ি ছিল অন্য জায়গায়।
একদিন নন্দিতা মাসী আমাকে ডাকল। আমি গেলাম।
নন্দিতা মাসী স্লিভলেস সালোয়ার কামিজ পরে ছিল।
নন্দিতা: রনি। তোর সাথে কথা আছে।
বসলাম।
আমি: বলো।
নন্দিতা: আগে এটা দেখ।
একটা কাগজের কাটিং। ভাল করে পরে দেখলাম। এক অদ্ভূত ব্যাপার। মহিলাদের ফুটবল খেলা।
বিষয়টি কিছুই না। একটা আন্তর্জাতিক মহিলাদের ক্লাব আছে। কিছু দেশে। তারাই একটা ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। ফাইভ আ সাইড।
মহিলাদের বয়সভিত্তিক। বয়স হতে হবে ৩০ থেকে ৪০।
তারপর নন্দিতা মাসী যেটা দেখালো। তা হল প্রতিযোগিতার কাগজ ইত্যাদি। দেখলাম মাত্র আটটি দেশে এই ক্লাবের অস্তিত্ব আছে। তাদের মধ্যে খেলা।
ক্লাবটির নাম Fairies.
আমাদের এখান ছাড়া এই ক্লাব আছে ব্রাজিল, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফ্রান্স, স্পেন আর সিঙ্গাপুর এ।
যেটা বুঝলাম। নন্দিতা মাসী আমাকে এই দলটাকে ট্রেনিং দিয়ে তৈরী করার জন্য বলল। টিমে দেখলাম সবাই প্রায় আমার বন্ধুদের মা। ওই ৩৪ থেকে ৩৮।
আমি: সময় লাগবে কারণ একটু বয়স সবার ই হয়েছে।
নন্দিতা: তিনমাস সময়। পরশু থেকে শুরু কর।
কথা বললাম। নন্দিতা মাসিদের একটা বাগানবাড়ি আছে। সেখানে মাঠ আছে।
পরদিন আবার নন্দিতা মাসী র বাড়িতে সাতজন খেলোয়াড় এর সাথে বসলাম কথাবলতে।
যথাক্রমে
নীলের মা নন্দিতা মাসী
অনিন্দ্যর মা স্বান্তনা মাসী
জয়ের মা লীনা মাসী
শুভর মা সুনীতা মাসী
পলাশের মা প্রিয়া মাসী
অভীকের মা রত্না মাসী আর
পল্লবের মাসী লাবণী মাসী
Last edited: