বেশ খানিকক্ষণ স্যুইমিং পুলের সাঁতার কাটলাম সবাই মিলে। প্রায় ঘন্টাখানেক জলে থেকে উঠে এলাম। তারপর ঘরে চলে গেলাম।
আস্তে আস্তে দেখলাম আমার ফেয়ারীরা আমার সাথে নর্মাল হচ্ছে বা হওয়ার চেষ্টা করছে।
সেদিন দুপুরে আমি বেরোলাম। আমার কিছু প্ল্যান ছিল। সেটাই করার জন্য। এটা অবশ্য আমার আগে হেকেই করা ছিল।
আমি ফিরলাম ঠিক পাঁচটা।
রমা: রনি এই এলে
আমি: হ্যাঁ দিদি। ওদের থাকবার ঘর কোনটা করলে?
রমা: বড় হলটা।
আমি: বেশ চলো।
এই হলটা বাড়ির সব থেকে বড়। দোতলাতেই। আমি যেতেই সবাই এলো।
আমার সাথে দুটো ছেলে আছে। তারা আসছে।
আমি আমার টিমের খেলোয়াড়দের বললাম ঘরে যেতে।
হলের মধ্যে আমার প্ল্যান মতো আমি স্টিল বাঙ্কের শোবার খাট ফিট করালাম। বিদেশী খেলোয়াড়দের যে রকম দেওয়া হয়। নীচে একজন আর সিঁড়ি দিয়ে ওপরে একজন।
আমি আর রমাদি ছিলাম।
রমা: দারুন হয়েছে রনি।
ছেলেদুটোর চলে গেল।
আমি: দিদি তুমি এই ঘরটা সবাইকে এনে দেখাও।
রমাদি সবাইকে ডেকে আনল। সকলে দেখে তো অবাক। টোটাল চারটে ইউনিট। আটজনের।
রত্না: স্যার তুমিও থাকবে?
আমি: না। এটা আমার ফেয়ারীরা জন্য।
ওরা নিজেরা ঠিক করে ফেলল। কে কোথায় থাকবে।
সেদিন রাত নটায় সবাই শুয়ে পড়েছি। পরদিন পাঁচটা থেকে পুরোদমে প্র্যাকটিস।
রাত এগারোট হবে। ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাত্ দরজায় ধাক্কা।
: স্যার, স্যার।
তাড়াতাড়ি উঠে দরজাটা খুলতেই দেখি লীনা। কিছু না পরেই শুয়েছিল সেই অবস্থায় এসেছে। একদম ল্যাংটো।
আমি: কি হয়েছে?
লীনা: একবার চলো। সুনীতা পড়ে গেছে।
আমি: কি করে?
লীনা: ওপর থেকে নামতে গিয়ে।
হাফ প্যান্ট পরেই গেলাম। গিয়ে দেখি বাকিরা সকলেই ল্যাংটো।
আমি: কোথায় ?
আস্তে আস্তে দেখলাম আমার ফেয়ারীরা আমার সাথে নর্মাল হচ্ছে বা হওয়ার চেষ্টা করছে।
সেদিন দুপুরে আমি বেরোলাম। আমার কিছু প্ল্যান ছিল। সেটাই করার জন্য। এটা অবশ্য আমার আগে হেকেই করা ছিল।
আমি ফিরলাম ঠিক পাঁচটা।
রমা: রনি এই এলে
আমি: হ্যাঁ দিদি। ওদের থাকবার ঘর কোনটা করলে?
রমা: বড় হলটা।
আমি: বেশ চলো।
এই হলটা বাড়ির সব থেকে বড়। দোতলাতেই। আমি যেতেই সবাই এলো।
আমার সাথে দুটো ছেলে আছে। তারা আসছে।
আমি আমার টিমের খেলোয়াড়দের বললাম ঘরে যেতে।
হলের মধ্যে আমার প্ল্যান মতো আমি স্টিল বাঙ্কের শোবার খাট ফিট করালাম। বিদেশী খেলোয়াড়দের যে রকম দেওয়া হয়। নীচে একজন আর সিঁড়ি দিয়ে ওপরে একজন।
আমি আর রমাদি ছিলাম।
রমা: দারুন হয়েছে রনি।
ছেলেদুটোর চলে গেল।
আমি: দিদি তুমি এই ঘরটা সবাইকে এনে দেখাও।
রমাদি সবাইকে ডেকে আনল। সকলে দেখে তো অবাক। টোটাল চারটে ইউনিট। আটজনের।
রত্না: স্যার তুমিও থাকবে?
আমি: না। এটা আমার ফেয়ারীরা জন্য।
ওরা নিজেরা ঠিক করে ফেলল। কে কোথায় থাকবে।
সেদিন রাত নটায় সবাই শুয়ে পড়েছি। পরদিন পাঁচটা থেকে পুরোদমে প্র্যাকটিস।
রাত এগারোট হবে। ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাত্ দরজায় ধাক্কা।
: স্যার, স্যার।
তাড়াতাড়ি উঠে দরজাটা খুলতেই দেখি লীনা। কিছু না পরেই শুয়েছিল সেই অবস্থায় এসেছে। একদম ল্যাংটো।
আমি: কি হয়েছে?
লীনা: একবার চলো। সুনীতা পড়ে গেছে।
আমি: কি করে?
লীনা: ওপর থেকে নামতে গিয়ে।
হাফ প্যান্ট পরেই গেলাম। গিয়ে দেখি বাকিরা সকলেই ল্যাংটো।
আমি: কোথায় ?