• If you are trying to reset your account password then don't forget to check spam folder in your mailbox. Also Mark it as "not spam" or you won't be able to click on the link.

Incest যৌথপরিবার (incest/adultery/erotica/romance)

BN22

New Member
8
4
4
এটা একটা যৌথ পরিবার কে নিয়ে লেখা সম্পূর্ণ কাল্পনিক ধারাবাহিক।যেখানে যৌনতা,ভালোবাসা
সুখ, দুঃখ,প্রেম,লালসা,চক্রান্ত,হিংসা - সবকিছু কে দেখানো হয়েছে।আমার প্রথম প্রয়াস হিসাবে এই ধারাবাহিক কে সমর্থন করে উৎসাহিত করবেন।তাহলে পরবর্তী লেখার জন্য প্রেরণা পাবো।

এই ধারাবাহিকের চরিত্র ও গল্পের সাথে বাস্তবের কোনো মিল নেই।যদিওবা মিল থেকে থাকে তা সম্পূরণ অনিচ্ছাকৃত ও কাকতালীয়।ভুল ত্রুটি মার্জনা করবেন।

🧿পরিচয় পর্ব🧿

গুরুদাস দেববর্মণ : বাড়ির কর্তা। বয়স ৭৯, উচ্চতা - ৬'১",ফর্সা গঠিত শরীরের অধিকারী।ইনি একজন সফল বিজনেসম্যান।বর্তমানে বাড়ির সোনার বিজনেস দেখাশোনা করেন মেজো ছেলে ও তার নাতিদের সাথে।সবসময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করেন।বাড়িতে থাকেন যখন তখন ফতুয়া পাজামা পড়েন।বাকি কোথাও যাতায়াত করতে হলে ফরমাল ড্রেস পড়েন।চোখে গোল্ডেন ফ্রেমের চশমা পড়েন।দাড়ি গোঁফ কমিয়ে রাখেন সবসময়।একসময় বেশ দাপুটে ব্যক্তিত্ব ছিলেন।এখনও আছেন।তবে তার স্ত্রী রমলা দেবীর কাছে ভিজে বিড়াল হলে যান।

রমলা দেবী : বাড়ির কর্ত্রী এবং একজন দাপুটে মহিলা। বয়স ৬৭ বছর, ৪'৭" উচ্চতার একজন মোটাসোটা নাদুস নুদুস টাইপের মহিলা।এককালে কম বয়সে দেখতে অসম্ভব সুন্দরী ছিলেন।শুধু উচ্চতাটাই কম,বাকি সব কিছুতেই আগে।দারুন রান্না করতে পারেন।এতগুলো সন্তান মানুষ করেও নিজের হাতে সব সামলেছেন নিপুণভাবে।কম বয়সে বিয়ে হয় এসে থেকে একা হাতে সংসারের হাল ধরেছিলেন।এখন বয়সের কারণে খাটতে না পারলেও ছেলের বউদের সব কাজে নিজে থেকে নজর রাখেন।কোনো কাজে ভুল হলে কথা শোনাতে ছাড়েন না।উনার দাপটে স্বামী ছেলে বৌমারা যেনো ভিজে বিড়াল হয়ে যায়।

🧿ছেলে মেয়ে🧿

১.অতুল দেববর্মণ : দেববর্মণ পরিবারের বড়ো ছেলে।একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারী।৫৬ বছর বয়স, ফর্সা, ৫'১১" উচ্চতা,বেশ শক্ত সামর্থ্য শরীর।মাথার চুল সামান্য কমতে শুরু করেছে।খুব রসিক মানুষ।পুরো বাড়ি হাসি খুশিতে মাতিয়ে রাখতে জানে।বাড়ির বড়ো ছেলে হিসেবে সব কাজে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়তে জানে।নিজের ছেলে মেয়েদের ভীষন ভালোবাসেন।শুধু ছেলে মেয়েই না,বাড়ির প্রত্যেকটা সদস্যকেই ভালোবাসেন।
*ইনার স্ত্রী রুদ্রানি চ্যাটার্জী : বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫০ বছর।দেখতে সুন্দরী না হলেও বেশ বুদ্ধিমতী মহিলা।শরীরের গঠন বেশ ভালই।তবে বয়সের কারণে শরীর একটু ভারিক্কি হয়েছে।শাশুড়ির মতোই গৃহ কর্মে নিপুনা।সারাদিন সংসার নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।অত্যন্ত সংস্কাকারী মহিলা। পুজাপাটেও বেশ নিপুণ।তবে সজো জায়ের সাথে খুব একটা বনিবনা নেই।
অতুল দেববর্মনের ছেলে ও মেয়েরা

দেবব্রত দেববর্মণ : ৬'২",সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মচারী। বয়স ২৮ বছর অবিবাহিত,বেশ স্বাস্থ্যবান পুরুষ।ট্রিম করা চাপ দাড়ি,চোখে পাতলা ফ্রেমের চশমা।খুব রাশভারী ও গম্ভীর মানুষ। বেশ ফর্সা হেয়ারী বডি,বেশিরভাগ সময় ফরমাল ড্রেস পড়তেই পছন্দ করে।বিয়ে করতে একদম নারাজ।বাড়ির সকলকে খুব ভালোবাসে।বিশেষ করে একজন তো তার নয়নের মনি।কে সে?এটা জানতে হলে পড়তে থাকুন।

নুপুর দেববর্মণ : বর্তমানে নুপুর হালদার।বিয়ে হয়েছে ৩ বছর হলো।একটা ফুটফুটে ১ বছরের মেয়ে আছে।নাম রীদ্ধিমা হালদার।সবাই রী বলেই ডাকে।ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে।ছেলের বাড়ির সাথে খুব একটা অ্যাডজাস্টমেন্ট না হওয়াই নুপুর বাপের বাড়িতেই থাকে।তার স্বামী অমিত হালদার মাঝে মধ্যে এসে মেয়ে বউকে দেখে যায়।

আদ্রিজা দেববর্মণ : ২ য় বর্ষ ইকোনমিকসের ছাত্রী।মেজো কাকিমার মতোই সাজতে খুব পছন্দ করে।তবে বাড়ির বড়োদের সামনে ভিজে বেড়াল সাজলেও মুখে যেনো খই ফুটে।
*** ফিগার বর্ণনা করলাম না।পাঠকরা নিজের মতো করে ফিগার কল্পনা করে নিয়ে পড়বেন।তাতে বেশি আনন্দ পাবেন।

রুহি দেববর্মণ: এই বছর মাধ্যমিক দেবে।খুব চঞ্চল আর মিষ্টি একটা মেয়ে।পড়াশোনায় মন নেই একদম।তাই বাড়িতে বড়োদের কাছে বকুনি কম খাইনা।বেশি বন্ধু বান্ধব নেই ঠিক,কিন্তু ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বেশ এক্টিভ।সাজগোজ বেশি পছন্দ নয়,তবে সেলফি কুইন বলতে পারেন।বেশ হাসিখুশি মেয়ে।সাহায্য করতে একপায়ে রাজি।ঠিক বাবার মত গুন পেয়েছে।বাড়ির সবার ছোটো মেয়ে ,তাই সবার চোখের মণি।
*****
২.রাতুল দেববর্মণ : মেজো ছেলে, ৫৩ বছর বয়স,শ্যামবর্ণ।উচ্চতা বাবার মতোই ৬'১"।মাথায় সামান্য টাক।বাবার মতোই সব সময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করে।একজন খাদ্যরসিক মানুষ।তাই তো পেট ত একটু বেড়েছে। খেতে খুব ভালোবাসেন,তাই একটাও নেমন্তন্ন বাড়ি হাতছাড়া করতে চাই না।ইদানিং ভুরি কমানোর জন্য মর্নিং ওয়াক শুরু করেছেন।তবে নিজের আখের গোছাতে বেশ ভালই জানেন।
*ইনার স্ত্রী রতি দেববর্মণ : একজন প্রাইমারি স্কুল টিচার।দেখতে মোটামোটি হলেও শরীর চর্চা তে বেশ এক্সপার্ট।সাজতে খুব পছন্দ করে।বাড়ির কাজ খুব একটা করতে হয়না।কারণ স্কুল টিচার হবার অ্যাডভান্টেজ বলতে পারেন।তবে ইনি বাড়ির সকলকে বেশ ভালোবাসেন।মাঝে মধ্যে অবশ্য শাশুড়ির উপর রেগে যান,তবে মুখফুটে কিছু বলার সাহস ভুল করেও করেননা।​
রাতুল দেববর্মনের ছেলেও মেয়েরা
মৃদুল দেববর্মণ : বয়স ২৬ বছর, উচ্চতা -৬'০",ফর্সা,বডিতে হেয়ার রাখতে একদম পছন্দ করে না।তাই তো বুক পেট বগল সব সময় হয়ার রিমুভ করে রাখে(অবশ্য নিচের চুলগুলোও প্রতি সপ্তাহে সেভ করে নেয়)।খুব স্টাইলিশ পুরুষ।নিজের শরীর নিয়ে খুব সেনসেটিভ।শরীরের সাথে আপোষ করতে নারাজ।তাইতো অয়েলি খাবার বাইরের খাবার অভয়েড করে চলে।একটু জলি টাইপের, মেয়ে দেখলেই ঝাড়ি মারতে শুরু করে দেয়।তবে একটা টেম্পোরারি গার্লফ্রেন্ড আছে।
মৌপর্ণা দেববর্মণ: বাড়িতে সবাই মৌ বলেই ডাকে
মাথাতে কুবুদ্ধি যথেষ্ট আছে। ২৪ বছর বয়স। ব্যাংক এ চাকরি করে।ফ্যাশনেও ইন্টারেস্টেড।একসময় কলেজে যত ধরনের ফ্যাশন শো হতো প্রত্যেকটাটে পার্টিসিপেট করতো।এখন অবশ্য বিয়ের তোড়জোড় চলছে।
রুদ্র দেববর্মণ - ২৪ মৌপর্ণার সমবয়সি।যমজ।বাড়ির সবার মতোই বেশ লম্বা চওড়া।আল্ট্রা মর্ডান একটা ছেলে। ডান হাতে পাঞ্জাবীদের মত মোটা বলা পরে,বা কানে সোনার রিং।খুব ফর্সা।গোলাপী ঠোঁট,বাদামি চোখ।একদম সিনেমার হেরো টাইপ। জিন্স টিশার্ট পড়তে খুব ভালোবাসে।এম. বি. এ করে আপাতত নিজেদের সোনার ব্যবসার হাল ধরেছে।
*****
অরুণিমা লাহিড়ী: দেবর্মন বাড়ির বড়ো মেয়ে ও গুরুদাস দেববর্মনের একমাত্র কন্যাসন্তান।একমাত্র কন্যাসন্তান বলে খুব আদর যত্নে মানুষ হয়েছে।এখন সে হালদার বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫২।ছোটো থেকেই একটু মোটাসোটা।ঘি দুধ খেয়ে মানুষ।গায়ের রং দুধে আলতায়।এখন তো বেশ ভারী শরীর। মোটাই বলা চলে।পা ফেলে মনে হবে জলহস্তী যাচ্ছে।২ সন্তানের জননী।বড়ো ছেলে আবীর ৩০ বছর বয়স।বিবাহিত,একটা ছেলে আছে ৩ বছরের।বর্তমানে হাইদ্রবাদে থাকে ছেলে ও বউ নিশা কে নিয়ে।মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসে।
আর ছোটো ছেলে অঙ্কুর সে ২৭ বছরের যুবক।বেশ সুন্দর হিরো হিরো চেহারা।বিয়ের ঠিক হয়েগেছে।সামনের ফাল্গুনে বিয়ে।সে তার বাবার সাথেই ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি চালায়।

৪. বিপুল দেববর্মণ: গুরুদাস বর্মণের ছোটো ছেলে,৫০।পুলিশ অফিসার,৬'২" উচ্চতা,দুধে আলতা না হলেও ফর্সা।বেশ গম্ভীর মানুষ।সারাদিন চোর ডাকাত গুন্ডাদের পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে এমন গম্ভীর আর রাশভারী মানুষ হয়েগেছেন।এমন হলেও কি হবে,বড়ো বৌদি আর মেজো বৌদির আদরের দেওর।যদিও ইনি বিয়ে করেননি।আর না করার পেছনে যথেষ্ঠ কারণও আছে।সেটা ধারাবাহিক পড়তে পড়তে জানতে পারবেন।

** বাদবাকি আরো ক্যারেক্টার ধারাবাহিকের মাঝে মধ্যে পাওয়া যাবে**
আগেই বলে রাখি এটা একটা incest yadultery erotica romance টাইপের ধারাবাহিক।এতে কিছু সাসপেন্স ও থাকবে।যারা incest পছন্দ করেন না তারা এভয়েড করে চলবেন



 
Last edited:

BN22

New Member
8
4
4
১ ম অধ্যায় কি করে পোস্ট করবো এর সাথে?
প্লীজ যার জানা আছে একটু বলবেন
 

BN22

New Member
8
4
4
এটা একটা যৌথ পরিবার কে নিয়ে লেখা সম্পূর্ণ কাল্পনিক ধারাবাহিক।যেখানে যৌনতা,ভালোবাসা
সুখ, দুঃখ,প্রেম,লালসা,চক্রান্ত,হিংসা - সবকিছু কে দেখানো হয়েছে।আমার প্রথম প্রয়াস হিসাবে এই ধারাবাহিক কে সমর্থন করে উৎসাহিত করবেন।তাহলে পরবর্তী লেখার জন্য প্রেরণা পাবো।

এই ধারাবাহিকের চরিত্র ও গল্পের সাথে বাস্তবের কোনো মিল নেই।যদিওবা মিল থেকে থাকে তা সম্পূরণ অনিচ্ছাকৃত ও কাকতালীয়।ভুল ত্রুটি মার্জনা করবেন।

🧿পরিচয় পর্ব🧿

গুরুদাস দেববর্মণ : বাড়ির কর্তা। বয়স ৭৯, উচ্চতা - ৬'১",ফর্সা গঠিত শরীরের অধিকারী।ইনি একজন সফল বিজনেসম্যান।বর্তমানে বাড়ির সোনার বিজনেস দেখাশোনা করেন মেজো ছেলে ও তার নাতিদের সাথে।সবসময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করেন।বাড়িতে থাকেন যখন তখন ফতুয়া পাজামা পড়েন।বাকি কোথাও যাতায়াত করতে হলে ফরমাল ড্রেস পড়েন।চোখে গোল্ডেন ফ্রেমের চশমা পড়েন।দাড়ি গোঁফ কমিয়ে রাখেন সবসময়।একসময় বেশ দাপুটে ব্যক্তিত্ব ছিলেন।এখনও আছেন।তবে তার স্ত্রী রমলা দেবীর কাছে ভিজে বিড়াল হলে যান।

রমলা দেবী : বাড়ির কর্ত্রী এবং একজন দাপুটে মহিলা। বয়স ৬৭ বছর, ৪'৭" উচ্চতার একজন মোটাসোটা নাদুস নুদুস টাইপের মহিলা।এককালে কম বয়সে দেখতে অসম্ভব সুন্দরী ছিলেন।শুধু উচ্চতাটাই কম,বাকি সব কিছুতেই আগে।দারুন রান্না করতে পারেন।এতগুলো সন্তান মানুষ করেও নিজের হাতে সব সামলেছেন নিপুণভাবে।কম বয়সে বিয়ে হয় এসে থেকে একা হাতে সংসারের হাল ধরেছিলেন।এখন বয়সের কারণে খাটতে না পারলেও ছেলের বউদের সব কাজে নিজে থেকে নজর রাখেন।কোনো কাজে ভুল হলে কথা শোনাতে ছাড়েন না।উনার দাপটে স্বামী ছেলে বৌমারা যেনো ভিজে বিড়াল হয়ে যায়।

🧿ছেলে মেয়ে🧿

১.অতুল দেববর্মণ : দেববর্মণ পরিবারের বড়ো ছেলে।একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারী।৫৬ বছর বয়স, ফর্সা, ৫'১১" উচ্চতা,বেশ শক্ত সামর্থ্য শরীর।মাথার চুল সামান্য কমতে শুরু করেছে।খুব রসিক মানুষ।পুরো বাড়ি হাসি খুশিতে মাতিয়ে রাখতে জানে।বাড়ির বড়ো ছেলে হিসেবে সব কাজে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়তে জানে।নিজের ছেলে মেয়েদের ভীষন ভালোবাসেন।শুধু ছেলে মেয়েই না,বাড়ির প্রত্যেকটা সদস্যকেই ভালোবাসেন।
*ইনার স্ত্রী রুদ্রানি চ্যাটার্জী : বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫০ বছর।দেখতে সুন্দরী না হলেও বেশ বুদ্ধিমতী মহিলা।শরীরের গঠন বেশ ভালই।তবে বয়সের কারণে শরীর একটু ভারিক্কি হয়েছে।শাশুড়ির মতোই গৃহ কর্মে নিপুনা।সারাদিন সংসার নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।অত্যন্ত সংস্কাকারী মহিলা। পুজাপাটেও বেশ নিপুণ।তবে সজো জায়ের সাথে খুব একটা বনিবনা নেই।
অতুল দেববর্মনের ছেলে ও মেয়েরা

দেবব্রত দেববর্মণ : ৬'২",সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মচারী। বয়স ২৮ বছর অবিবাহিত,বেশ স্বাস্থ্যবান পুরুষ।ট্রিম করা চাপ দাড়ি,চোখে পাতলা ফ্রেমের চশমা।খুব রাশভারী ও গম্ভীর মানুষ। বেশ ফর্সা হেয়ারী বডি,বেশিরভাগ সময় ফরমাল ড্রেস পড়তেই পছন্দ করে।বিয়ে করতে একদম নারাজ।বাড়ির সকলকে খুব ভালোবাসে।বিশেষ করে একজন তো তার নয়নের মনি।কে সে?এটা জানতে হলে পড়তে থাকুন।

নুপুর দেববর্মণ : বর্তমানে নুপুর হালদার।বিয়ে হয়েছে ৩ বছর হলো।একটা ফুটফুটে ১ বছরের মেয়ে আছে।নাম রীদ্ধিমা হালদার।সবাই রী বলেই ডাকে।ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে।ছেলের বাড়ির সাথে খুব একটা অ্যাডজাস্টমেন্ট না হওয়াই নুপুর বাপের বাড়িতেই থাকে।তার স্বামী অমিত হালদার মাঝে মধ্যে এসে মেয়ে বউকে দেখে যায়।

আদ্রিজা দেববর্মণ : ২ য় বর্ষ ইকোনমিকসের ছাত্রী।মেজো কাকিমার মতোই সাজতে খুব পছন্দ করে।তবে বাড়ির বড়োদের সামনে ভিজে বেড়াল সাজলেও মুখে যেনো খই ফুটে।
*** ফিগার বর্ণনা করলাম না।পাঠকরা নিজের মতো করে ফিগার কল্পনা করে নিয়ে পড়বেন।তাতে বেশি আনন্দ পাবেন।

রুহি দেববর্মণ: এই বছর মাধ্যমিক দেবে।খুব চঞ্চল আর মিষ্টি একটা মেয়ে।পড়াশোনায় মন নেই একদম।তাই বাড়িতে বড়োদের কাছে বকুনি কম খাইনা।বেশি বন্ধু বান্ধব নেই ঠিক,কিন্তু ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বেশ এক্টিভ।সাজগোজ বেশি পছন্দ নয়,তবে সেলফি কুইন বলতে পারেন।বেশ হাসিখুশি মেয়ে।সাহায্য করতে একপায়ে রাজি।ঠিক বাবার মত গুন পেয়েছে।বাড়ির সবার ছোটো মেয়ে ,তাই সবার চোখের মণি।
*****
২.রাতুল দেববর্মণ : মেজো ছেলে, ৫৩ বছর বয়স,শ্যামবর্ণ।উচ্চতা বাবার মতোই ৬'১"।মাথায় সামান্য টাক।বাবার মতোই সব সময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করে।একজন খাদ্যরসিক মানুষ।তাই তো পেট ত একটু বেড়েছে। খেতে খুব ভালোবাসেন,তাই একটাও নেমন্তন্ন বাড়ি হাতছাড়া করতে চাই না।ইদানিং ভুরি কমানোর জন্য মর্নিং ওয়াক শুরু করেছেন।তবে নিজের আখের গোছাতে বেশ ভালই জানেন।
*ইনার স্ত্রী রতি দেববর্মণ : একজন প্রাইমারি স্কুল টিচার।দেখতে মোটামোটি হলেও শরীর চর্চা তে বেশ এক্সপার্ট।সাজতে খুব পছন্দ করে।বাড়ির কাজ খুব একটা করতে হয়না।কারণ স্কুল টিচার হবার অ্যাডভান্টেজ বলতে পারেন।তবে ইনি বাড়ির সকলকে বেশ ভালোবাসেন।মাঝে মধ্যে অবশ্য শাশুড়ির উপর রেগে যান,তবে মুখফুটে কিছু বলার সাহস ভুল করেও করেননা।​
রাতুল দেববর্মনের ছেলেও মেয়েরা
মৃদুল দেববর্মণ : বয়স ২৬ বছর, উচ্চতা -৬'০",ফর্সা,বডিতে হেয়ার রাখতে একদম পছন্দ করে না।তাই তো বুক পেট বগল সব সময় হয়ার রিমুভ করে রাখে(অবশ্য নিচের চুলগুলোও প্রতি সপ্তাহে সেভ করে নেয়)।খুব স্টাইলিশ পুরুষ।নিজের শরীর নিয়ে খুব সেনসেটিভ।শরীরের সাথে আপোষ করতে নারাজ।তাইতো অয়েলি খাবার বাইরের খাবার অভয়েড করে চলে।একটু জলি টাইপের, মেয়ে দেখলেই ঝাড়ি মারতে শুরু করে দেয়।তবে একটা টেম্পোরারি গার্লফ্রেন্ড আছে।
মৌপর্ণা দেববর্মণ: বাড়িতে সবাই মৌ বলেই ডাকে
মাথাতে কুবুদ্ধি যথেষ্ট আছে। ২৪ বছর বয়স। ব্যাংক এ চাকরি করে।ফ্যাশনেও ইন্টারেস্টেড।একসময় কলেজে যত ধরনের ফ্যাশন শো হতো প্রত্যেকটাটে পার্টিসিপেট করতো।এখন অবশ্য বিয়ের তোড়জোড় চলছে।
রুদ্র দেববর্মণ - ২৪ মৌপর্ণার সমবয়সি।যমজ।বাড়ির সবার মতোই বেশ লম্বা চওড়া।আল্ট্রা মর্ডান একটা ছেলে। ডান হাতে পাঞ্জাবীদের মত মোটা বলা পরে,বা কানে সোনার রিং।খুব ফর্সা।গোলাপী ঠোঁট,বাদামি চোখ।একদম সিনেমার হেরো টাইপ। জিন্স টিশার্ট পড়তে খুব ভালোবাসে।এম. বি. এ করে আপাতত নিজেদের সোনার ব্যবসার হাল ধরেছে।
*****
অরুণিমা লাহিড়ী: দেবর্মন বাড়ির বড়ো মেয়ে ও গুরুদাস দেববর্মনের একমাত্র কন্যাসন্তান।একমাত্র কন্যাসন্তান বলে খুব আদর যত্নে মানুষ হয়েছে।এখন সে হালদার বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫২।ছোটো থেকেই একটু মোটাসোটা।ঘি দুধ খেয়ে মানুষ।গায়ের রং দুধে আলতায়।এখন তো বেশ ভারী শরীর। মোটাই বলা চলে।পা ফেলে মনে হবে জলহস্তী যাচ্ছে।২ সন্তানের জননী।বড়ো ছেলে আবীর ৩০ বছর বয়স।বিবাহিত,একটা ছেলে আছে ৩ বছরের।বর্তমানে হাইদ্রবাদে থাকে ছেলে ও বউ নিশা কে নিয়ে।মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসে।
আর ছোটো ছেলে অঙ্কুর সে ২৭ বছরের যুবক।বেশ সুন্দর হিরো হিরো চেহারা।বিয়ের ঠিক হয়েগেছে।সামনের ফাল্গুনে বিয়ে।সে তার বাবার সাথেই ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি চালায়।

৪. বিপুল দেববর্মণ: গুরুদাস বর্মণের ছোটো ছেলে,৫০।পুলিশ অফিসার,৬'২" উচ্চতা,দুধে আলতা না হলেও ফর্সা।বেশ গম্ভীর মানুষ।সারাদিন চোর ডাকাত গুন্ডাদের পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে এমন গম্ভীর আর রাশভারী মানুষ হয়েগেছেন।এমন হলেও কি হবে,বড়ো বৌদি আর মেজো বৌদির আদরের দেওর।যদিও ইনি বিয়ে করেননি।আর না করার পেছনে যথেষ্ঠ কারণও আছে।সেটা ধারাবাহিক পড়তে পড়তে জানতে পারবেন।

** বাদবাকি আরো ক্যারেক্টার ধারাবাহিকের মাঝে মধ্যে পাওয়া যাবে**
আগেই বলে রাখি এটা একটা incest yadultery erotica romance টাইপের ধারাবাহিক।এতে কিছু সাসপেন্স ও থাকবে।যারা incest পছন্দ করেন না তারা এভয়েড করে চলবেন

এটা একটা যৌথ পরিবার কে নিয়ে লেখা সম্পূর্ণ কাল্পনিক ধারাবাহিক।যেখানে যৌনতা,ভালোবাসা
সুখ, দুঃখ,প্রেম,লালসা,চক্রান্ত,হিংসা - সবকিছু কে দেখানো হয়েছে।আমার প্রথম প্রয়াস হিসাবে এই ধারাবাহিক কে সমর্থন করে উৎসাহিত করবেন।তাহলে পরবর্তী লেখার জন্য প্রেরণা পাবো।

এই ধারাবাহিকের চরিত্র ও গল্পের সাথে বাস্তবের কোনো মিল নেই।যদিওবা মিল থেকে থাকে তা সম্পূরণ অনিচ্ছাকৃত ও কাকতালীয়।ভুল ত্রুটি মার্জনা করবেন।

🧿পরিচয় পর্ব🧿

গুরুদাস দেববর্মণ : বাড়ির কর্তা। বয়স ৭৯, উচ্চতা - ৬'১",ফর্সা গঠিত শরীরের অধিকারী।ইনি একজন সফল বিজনেসম্যান।বর্তমানে বাড়ির সোনার বিজনেস দেখাশোনা করেন মেজো ছেলে ও তার নাতিদের সাথে।সবসময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করেন।বাড়িতে থাকেন যখন তখন ফতুয়া পাজামা পড়েন।বাকি কোথাও যাতায়াত করতে হলে ফরমাল ড্রেস পড়েন।চোখে গোল্ডেন ফ্রেমের চশমা পড়েন।দাড়ি গোঁফ কমিয়ে রাখেন সবসময়।একসময় বেশ দাপুটে ব্যক্তিত্ব ছিলেন।এখনও আছেন।তবে তার স্ত্রী রমলা দেবীর কাছে ভিজে বিড়াল হলে যান।

রমলা দেবী : বাড়ির কর্ত্রী এবং একজন দাপুটে মহিলা। বয়স ৬৭ বছর, ৪'৭" উচ্চতার একজন মোটাসোটা নাদুস নুদুস টাইপের মহিলা।এককালে কম বয়সে দেখতে অসম্ভব সুন্দরী ছিলেন।শুধু উচ্চতাটাই কম,বাকি সব কিছুতেই আগে।দারুন রান্না করতে পারেন।এতগুলো সন্তান মানুষ করেও নিজের হাতে সব সামলেছেন নিপুণভাবে।কম বয়সে বিয়ে হয় এসে থেকে একা হাতে সংসারের হাল ধরেছিলেন।এখন বয়সের কারণে খাটতে না পারলেও ছেলের বউদের সব কাজে নিজে থেকে নজর রাখেন।কোনো কাজে ভুল হলে কথা শোনাতে ছাড়েন না।উনার দাপটে স্বামী ছেলে বৌমারা যেনো ভিজে বিড়াল হয়ে যায়।

🧿ছেলে মেয়ে🧿

১.অতুল দেববর্মণ : দেববর্মণ পরিবারের বড়ো ছেলে।একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারী।৫৬ বছর বয়স, ফর্সা, ৫'১১" উচ্চতা,বেশ শক্ত সামর্থ্য শরীর।মাথার চুল সামান্য কমতে শুরু করেছে।খুব রসিক মানুষ।পুরো বাড়ি হাসি খুশিতে মাতিয়ে রাখতে জানে।বাড়ির বড়ো ছেলে হিসেবে সব কাজে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়তে জানে।নিজের ছেলে মেয়েদের ভীষন ভালোবাসেন।শুধু ছেলে মেয়েই না,বাড়ির প্রত্যেকটা সদস্যকেই ভালোবাসেন।
*ইনার স্ত্রী রুদ্রানি চ্যাটার্জী : বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫০ বছর।দেখতে সুন্দরী না হলেও বেশ বুদ্ধিমতী মহিলা।শরীরের গঠন বেশ ভালই।তবে বয়সের কারণে শরীর একটু ভারিক্কি হয়েছে।শাশুড়ির মতোই গৃহ কর্মে নিপুনা।সারাদিন সংসার নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।অত্যন্ত সংস্কাকারী মহিলা। পুজাপাটেও বেশ নিপুণ।তবে সজো জায়ের সাথে খুব একটা বনিবনা নেই।
অতুল দেববর্মনের ছেলে ও মেয়েরা

দেবব্রত দেববর্মণ : ৬'২",সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মচারী। বয়স ২৮ বছর অবিবাহিত,বেশ স্বাস্থ্যবান পুরুষ।ট্রিম করা চাপ দাড়ি,চোখে পাতলা ফ্রেমের চশমা।খুব রাশভারী ও গম্ভীর মানুষ। বেশ ফর্সা হেয়ারী বডি,বেশিরভাগ সময় ফরমাল ড্রেস পড়তেই পছন্দ করে।বিয়ে করতে একদম নারাজ।বাড়ির সকলকে খুব ভালোবাসে।বিশেষ করে একজন তো তার নয়নের মনি।কে সে?এটা জানতে হলে পড়তে থাকুন।

নুপুর দেববর্মণ : বর্তমানে নুপুর হালদার।বিয়ে হয়েছে ৩ বছর হলো।একটা ফুটফুটে ১ বছরের মেয়ে আছে।নাম রীদ্ধিমা হালদার।সবাই রী বলেই ডাকে।ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে।ছেলের বাড়ির সাথে খুব একটা অ্যাডজাস্টমেন্ট না হওয়াই নুপুর বাপের বাড়িতেই থাকে।তার স্বামী অমিত হালদার মাঝে মধ্যে এসে মেয়ে বউকে দেখে যায়।

আদ্রিজা দেববর্মণ : ২ য় বর্ষ ইকোনমিকসের ছাত্রী।মেজো কাকিমার মতোই সাজতে খুব পছন্দ করে।তবে বাড়ির বড়োদের সামনে ভিজে বেড়াল সাজলেও মুখে যেনো খই ফুটে।
*** ফিগার বর্ণনা করলাম না।পাঠকরা নিজের মতো করে ফিগার কল্পনা করে নিয়ে পড়বেন।তাতে বেশি আনন্দ পাবেন।

রুহি দেববর্মণ: এই বছর মাধ্যমিক দেবে।খুব চঞ্চল আর মিষ্টি একটা মেয়ে।পড়াশোনায় মন নেই একদম।তাই বাড়িতে বড়োদের কাছে বকুনি কম খাইনা।বেশি বন্ধু বান্ধব নেই ঠিক,কিন্তু ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বেশ এক্টিভ।সাজগোজ বেশি পছন্দ নয়,তবে সেলফি কুইন বলতে পারেন।বেশ হাসিখুশি মেয়ে।সাহায্য করতে একপায়ে রাজি।ঠিক বাবার মত গুন পেয়েছে।বাড়ির সবার ছোটো মেয়ে ,তাই সবার চোখের মণি।
*****
২.রাতুল দেববর্মণ : মেজো ছেলে, ৫৩ বছর বয়স,শ্যামবর্ণ।উচ্চতা বাবার মতোই ৬'১"।মাথায় সামান্য টাক।বাবার মতোই সব সময় ফিটফাট থাকতে পছন্দ করে।একজন খাদ্যরসিক মানুষ।তাই তো পেট ত একটু বেড়েছে। খেতে খুব ভালোবাসেন,তাই একটাও নেমন্তন্ন বাড়ি হাতছাড়া করতে চাই না।ইদানিং ভুরি কমানোর জন্য মর্নিং ওয়াক শুরু করেছেন।তবে নিজের আখের গোছাতে বেশ ভালই জানেন।
*ইনার স্ত্রী রতি দেববর্মণ : একজন প্রাইমারি স্কুল টিচার।দেখতে মোটামোটি হলেও শরীর চর্চা তে বেশ এক্সপার্ট।সাজতে খুব পছন্দ করে।বাড়ির কাজ খুব একটা করতে হয়না।কারণ স্কুল টিচার হবার অ্যাডভান্টেজ বলতে পারেন।তবে ইনি বাড়ির সকলকে বেশ ভালোবাসেন।মাঝে মধ্যে অবশ্য শাশুড়ির উপর রেগে যান,তবে মুখফুটে কিছু বলার সাহস ভুল করেও করেননা।​
রাতুল দেববর্মনের ছেলেও মেয়েরা
মৃদুল দেববর্মণ : বয়স ২৬ বছর, উচ্চতা -৬'০",ফর্সা,বডিতে হেয়ার রাখতে একদম পছন্দ করে না।তাই তো বুক পেট বগল সব সময় হয়ার রিমুভ করে রাখে(অবশ্য নিচের চুলগুলোও প্রতি সপ্তাহে সেভ করে নেয়)।খুব স্টাইলিশ পুরুষ।নিজের শরীর নিয়ে খুব সেনসেটিভ।শরীরের সাথে আপোষ করতে নারাজ।তাইতো অয়েলি খাবার বাইরের খাবার অভয়েড করে চলে।একটু জলি টাইপের, মেয়ে দেখলেই ঝাড়ি মারতে শুরু করে দেয়।তবে একটা টেম্পোরারি গার্লফ্রেন্ড আছে।
মৌপর্ণা দেববর্মণ: বাড়িতে সবাই মৌ বলেই ডাকে
মাথাতে কুবুদ্ধি যথেষ্ট আছে। ২৪ বছর বয়স। ব্যাংক এ চাকরি করে।ফ্যাশনেও ইন্টারেস্টেড।একসময় কলেজে যত ধরনের ফ্যাশন শো হতো প্রত্যেকটাটে পার্টিসিপেট করতো।এখন অবশ্য বিয়ের তোড়জোড় চলছে।
রুদ্র দেববর্মণ - ২৪ মৌপর্ণার সমবয়সি।যমজ।বাড়ির সবার মতোই বেশ লম্বা চওড়া।আল্ট্রা মর্ডান একটা ছেলে। ডান হাতে পাঞ্জাবীদের মত মোটা বলা পরে,বা কানে সোনার রিং।খুব ফর্সা।গোলাপী ঠোঁট,বাদামি চোখ।একদম সিনেমার হেরো টাইপ। জিন্স টিশার্ট পড়তে খুব ভালোবাসে।এম. বি. এ করে আপাতত নিজেদের সোনার ব্যবসার হাল ধরেছে।
*****
অরুণিমা লাহিড়ী: দেবর্মন বাড়ির বড়ো মেয়ে ও গুরুদাস দেববর্মনের একমাত্র কন্যাসন্তান।একমাত্র কন্যাসন্তান বলে খুব আদর যত্নে মানুষ হয়েছে।এখন সে হালদার বাড়ির বড়ো বউ। বয়স ৫২।ছোটো থেকেই একটু মোটাসোটা।ঘি দুধ খেয়ে মানুষ।গায়ের রং দুধে আলতায়।এখন তো বেশ ভারী শরীর। মোটাই বলা চলে।পা ফেলে মনে হবে জলহস্তী যাচ্ছে।২ সন্তানের জননী।বড়ো ছেলে আবীর ৩০ বছর বয়স।বিবাহিত,একটা ছেলে আছে ৩ বছরের।বর্তমানে হাইদ্রবাদে থাকে ছেলে ও বউ নিশা কে নিয়ে।মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসে।
আর ছোটো ছেলে অঙ্কুর সে ২৭ বছরের যুবক।বেশ সুন্দর হিরো হিরো চেহারা।বিয়ের ঠিক হয়েগেছে।সামনের ফাল্গুনে বিয়ে।সে তার বাবার সাথেই ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি চালায়।

৪. বিপুল দেববর্মণ: গুরুদাস বর্মণের ছোটো ছেলে,৫০।পুলিশ অফিসার,৬'২" উচ্চতা,দুধে আলতা না হলেও ফর্সা।বেশ গম্ভীর মানুষ।সারাদিন চোর ডাকাত গুন্ডাদের পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে এমন গম্ভীর আর রাশভারী মানুষ হয়েগেছেন।এমন হলেও কি হবে,বড়ো বৌদি আর মেজো বৌদির আদরের দেওর।যদিও ইনি বিয়ে করেননি।আর না করার পেছনে যথেষ্ঠ কারণও আছে।সেটা ধারাবাহিক পড়তে পড়তে জানতে পারবেন।

** বাদবাকি আরো ক্যারেক্টার ধারাবাহিকের মাঝে মধ্যে পাওয়া যাবে**
আগেই বলে রাখি এটা একটা incest yadultery erotica romance টাইপের ধারাবাহিক।এতে কিছু সাসপেন্স ও থাকবে।যারা incest পছন্দ করেন না তারা এভয়েড করে চলবেন

গল্পটা কেমন হবে?
Ai parter sathe porer update kivabe jog korbo bujhte parchina.jana thakle please bolben.
 

Ristrcted

Now I am become Death, the destroyer of worlds
Staff member
Moderator
41,484
36,704
304
Ai parter sathe porer update kivabe jog korbo bujhte parchina.jana thakle please bolben.
Post the next part by pasting it in this text box.
 

Wanderer58

New Member
19
26
3
My desire is to see my mom's white round ass get blacked. And i should behave as cuckson. And also once they loosen my mom's ass. I'll ride that ass and clean her cum filled ass with my tongue
 

BN22

New Member
8
4
4
🍁🍁প্রথম অধ্যায়🍁🍁
রুদ্র সবে স্নান করে বাথরুম থেকে বেরিয়ে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাড়িয়ে মাথা আঁচড়াতে যাবে এমন সময় দরজাতে কেও নক করলো।একটু বিরক্ত হলো।কারণ কোমরে শুধু টাওয়েল জড়িয়ে আছে।খালি গা,তোলে জাঙ্গিয়াও পরে নেই।এই অবস্থায় দরজা খোলা যাবেনা।এদিকে তো দরজায় ক্রমাগত ধাক্কা দিয়ে যাচ্ছে কেও বাইরে থেকে।পারলে যেনো দরজাটাই ভেঙে দেয় এমন অবস্থা।তাও রুদ্র আগে আলমারি খুলে একটা কালো রঙের জকি কোম্পানির হাফ জাঙ্গিয়া বের করে পড়লো,তার পর তার প্রিও কালার,হালকা হলুদ রঙের কলার দেওয়া টিশার্ট টা গায়ে গলিয়ে দরজাটা খুলেই বিরক্ত স্বরে বলতে শুরু করলো - উফ্ রিমি তোকে কতবার বলেছিনা বারবার ডিস্টার্ব করবে না।কোনো দরকার থাকলে পরে বলতে পারতে।একটু পরেই তো নিচে যাচ্ছিলাম ব্রেকফাস্ট করতে।কি এমন দরকার যে একটু হলেই দরজা ভেঙে ফেলতে চলছিলে?
(রিমি হলো এই দেববর্মণ বাড়ির কাজের মেয়ে।এই বাড়িতেই থাকে।১৯ বছর বয়স।কাজের মেয়ে হলেও ওকে সবাই নিজেদের বাড়ির সদস্য হিসেবেই ভাবে।কারণ ছোটো থেকে এখানেই বড়ো হয়েছ।রিমির মা আরতি রায় আজ থেকে ১৫ বছর আগে এবাড়িতে কাজের লোক হিসাবে আসে,তখন রিমির বয়স মাত্র ৪ বছর।বিধবা মহিলা,তিন কূলে কেও নেই।এবাড়ির লোকজন ওদের মা মেয়েকে খুব সম্মান করে।এমন কি রিমিকেও পড়িয়েছে স্কুলে।তবে ওর পড়াশোনাই খুব একটা মন না থাকাই মাধ্যমিক ব্যাক পেয়ে আর পড়তে চাইনি।ঘরের কাজেই বেশি পারদর্শী।বিশেষ করে রমলাদেবির মনে এই বাড়ির কর্ত্রী ছায়া সঙ্গী।রমলা দেবীর পায়ে তেল মালিশ করা,পুজোর ফুল বেলপাতা জোগাড়,বাজার করা ঠাকুরের ঘর পরিষ্কার করা,ঠাকুরের বাসন মাজা।বাদবাকি বাড়ির রান্নার টুকিটাকি কাজে সাহায্য করে।সবাই খুব ভালোবাসে এই মা মেয়েকে।)
রিমি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল - শিগ্রী চলো রুদ্র দাদা।ওদিকে যে রুহি যে আপেল কাটতে গিয়ে হাত কেটে বসে আছে গো।
রুদ্র যেনো আকাশ থেকে পড়লো।যা শুনলো সেটা জন কানের ভেতর দিয়ে মস্তিষ্কের মধ্যে গিয়ে আটকে গেলো।সঙ্গে সঙ্গে রিমিকে হাতে করে সাইড করে যা পড়েছিল তাই পরে ছুটে সিড়ি দিয়ে নামতে নামতে চিৎকার করে বলতে লাগলো - ছুটকী! কোথায় ছুটকী?কীকরে হলো এরকম।মা ও মা!জেঠি কাকিমা কোথায় গেলে সবাই।কি করছিলে তোমরা যে ওকে ছুরি হাতে নিয়ে কাজ করতে হলো? কোথায় সে,কারোর কথা শুনেনা একদম।
চিৎকার করতে করতে ডাইনিং হলের কাছে চলেসেসেছিল রুদ্র।রুদ্রর চিৎকারের কারণে রুদ্রর মা মানে বাড়ির মেজো বৌমা রতি দেববর্মণ বললেন - এত চিল্লাচ্ছিস কেনো রুদ্র?সামান্য একটু কেটে গেছে।
রুদ্র রেগে গিয়ে বললো - সামান্য মনে?তোমরা কি করেছিলে?ওর হাতে ছুরি গেলো কীভাবে?কে বলেছিল ওকে আপেল কাটতে?কোথায় মহারানী?
ডাইনিং টেবিলে বসে মউপর্ণা , অদ্রিজা আর রুদ্রর ছোটো কাকা বিপুল ব্রেকফাস্ট করছিল।আর নুপূর তার ১ বছরের মেয়ে রী কে নিয়ে সোফাতে বসেছিল।বাকি সদস্য রা সবাই রুহিকে নিয়ে হলঘরে ব্যস্ত।রুহি সমানে কেদে যাচ্ছে।এত করে সবাই বোঝাচ্ছে যে কিছুই হবেনা।একটু তো কেটেছে।তাই কান্না থামেনা।আসলে বাড়ির ছোটো মেয়ে তো,সবার আদরের।তাই একটু কিছুতেই কান্না জুড়ে দেয়,অকারণে জেদ ধরে।এদিকে রুদ্র এসে ধমকা ধমকি শুরু করতেই কান্নার জোর আরো বেড়ে গেলো।অনেক বোঝানোর পরও যখন কান্না থামেনা তখন বাধ্য হয়েই দেবব্রতর এক ধমকে রুহি চুপ করে গেল।আর করুন মুখ করে তার বাবার দিকে মুখ করে তাকালো।অতুল বাবু বলেন - কাঁদে না মা আমার।কিছু হইনি।ডক্টর দেখিয়ে দিলে ঠিক হয়েযাবে তো।
রুদ্র পাস থেকে বললো - কিরে,তোর বাঁদরামি কবে যাবে বলতো?আর দুদিন পর মাধ্যমিক দিবি।পড়াশোনা না করে তোকে ওসব কাটাকুটি কে করতে বলেছে?বড়ো বিপদ যদি হয়ে যেত?আর জেঠিমা তোমাদের ও বলিহারি, মেয়েটা কি করছে না করছে নজর রাখবেনা?জানোই তো ওর স্বভাব।চোখে চোখে তো রাখতে হয়।
অতুল বাবু - এখন থক এসব।ওকে একবার ডক্টরের কাছে দেখিয়ে নিয়ে আসতে হবে।সেফটিক হয়ে যেতে পারে না হলে।
রুদ্র - জেঠু চিন্তা করোনা।তোমরা সবাই কাজে চলে যাও।আমি নিয়ে যাচ্ছি।ওকে দেখিয়ে নিয়ে এসে তার পর দোকান যাবো।আর বাবা তো আজ সকাল সকাল চলে গেছে।দাদুও বেরিয়েছে।তোমাদের কে তো টাইমে কাজে যেতে হবে। বরদা মেজদা তুমি সবাই তো সরকারি কর্মচারী।হুটহাট ছুটি পাবেনা।আমি দোকানটা ঠিক ম্যানেজ করে নেবো।
জেঠিমা ওকে রেডি করিয়ে দাও।আমি রেডি হয়ে আসি।
************​
রুদ্র রুহিকে ডক্টর দেখিয়ে ফিরছিল,রাস্তাই একটা আইসক্রিমের দোকান দেখে রুহি বেশ উৎসাহের সাথে বললো - এই ছোড়দা আইসক্রিম খাবো।
রুদ্র - এই না না।একদম না।এখন মিষ্টি জিনিস চলবেনা তোর।হাত পেকে যাবে।
রুহি - ছোড়দা প্লিজ।একটাই খাবো,বেশি না।দে না,দে না (রুদ্রর হাতের কুনুই ধরে ঝাকাতে ঝাকাতে বললো)।
রুদ্র - অফ্।তুই জানিস যে কিছু আবদার করলে আমি মানা করতে পারিনা।সেই সুযোগটাই নিচ্ছিস তাই না?খুব চালাক হয়েছিস দেখছি।ওকে তুই গাড়িতে চুপচাপ বোস।আমি নিয়ে আসছি।তোকে রাস্তা পেরিয়ে হবে না।
রুদ্র গাড়ি থেকে নেমে দোকানের দিকে পা বাড়িয়েছে,তখন রুহি বললো- চকলেট ফ্লেবার কিন্তু।অন্য ফ্লেবার আনলে খাবোনা কিন্তু।
রুদ্র রাস্তা পেরোতে পেরোতে হাতের ইশারায় বললো যে সে বুঝতে পেরেছে।আর মনে মনে বললো আমার পাগলি একটা।কবে যে বড়ো হবি আর কবে যে বুঝবি তুই আমার জন্য কতখানি?একদিন ঠিক বুঝবি তুই আমার ফিলিংস।বোঝার বয়স এখনও তোর হয়নী।
চলবে....
 
Top