- 136
- 57
- 44
রাতের রজনীগন্ধা।।
24.02.21
পরের দিন সকাল বেলায় আসিফ ও রানু...আনন্দ ছোঁয়ার সুরেই বাড়ি ফিরল।বাড়ি ফিরে ওরা রিফ্রেশ হয়ে এল।আজ ছুটি তাই।সেলিনা বাড়িতেই আছে সারাদিন। সেলিনা একটু পরে রানুর রুমে গেল।রুমে প্রবেশ করে খাটে বসে...
সেলিনা: কেমন কাটল দীঘার কত দিন?
রানু: বিন্দাস।বেশ দারুন।মনের জানালায় সৃতি হিসেবে থাকবে।
সেলিনা: তাই বুঝি! খুব খুশি।
রানু: হা,মা।এবার আমরা তিনজন মিলে সুন্দরবন বক্ষালি যাবো।কি যাবে না মা!
সেলিনা: না রে।আমার কি সেই বয়স আছে।তোরা যাস।
রানু: না বললে তো হবে না।তোমাকেও যেতে হবে।
এমন সময় আসিফের আবির্ভাব।আর আসিফ ও রানুর সুরে : না মা যাবে তুমি।আমরা তিনজন মিলে ঘুরবো মজা করে।তাই না দিদি!
এই বলেই রানুকে চোখ মারল।
আর তখন রানু হাসতে হাসতে; আমাদের দুজনার আবদার রাখতেই হবে।এই তোমার পা ধরে বসে পড়লাম।কতক্ষন তুমি না হা বলছো।
aআসিফ: আর না বলো না প্লিজ মা।
ওদের দুজনার এমন আবদারে অবশেষে মা অভিভূত হয়ে...
সেলিনা: হা,যেতে পারি।তবে একটি সর্তে।
রানু: কি শর্ত মা?
সেলিনা: আসিফ যদি আমার সাথে ওই গেম না খেলে।
আসিফ: ও টিকলিং গেম বুঝি!
এলিনা: হা।
আসিফ: ওকে তুমি সুন্দরবন গে খেলবো না।
সেলিনা: তবে হা।
রানু; এবার তবে চলো লঞ্চ করে নি।পেতে ছুঁচোর দন মারে তো।
আসিফ: কি রান্না করেছে মা?
সেলিনা: মটন বিরিয়ানি।
আসিফ; চলো মা।জিভে জল এসে গেছে।
রানু: আমার পেটুক ভাই।
আসিফ: আর তুই! ( হাসতে হাসতে)
সেলিনা: আর কথা না।চল তোরা।আমার সাথে ।
এরপর ওরা দায়ন টেবিলে বসল।খাবার আসার প্রতীক্ষায়।সেলিনা খাবার পরিবেশন শেষে সেও খেতে বসল।
24.02.21
পরের দিন সকাল বেলায় আসিফ ও রানু...আনন্দ ছোঁয়ার সুরেই বাড়ি ফিরল।বাড়ি ফিরে ওরা রিফ্রেশ হয়ে এল।আজ ছুটি তাই।সেলিনা বাড়িতেই আছে সারাদিন। সেলিনা একটু পরে রানুর রুমে গেল।রুমে প্রবেশ করে খাটে বসে...
সেলিনা: কেমন কাটল দীঘার কত দিন?
রানু: বিন্দাস।বেশ দারুন।মনের জানালায় সৃতি হিসেবে থাকবে।
সেলিনা: তাই বুঝি! খুব খুশি।
রানু: হা,মা।এবার আমরা তিনজন মিলে সুন্দরবন বক্ষালি যাবো।কি যাবে না মা!
সেলিনা: না রে।আমার কি সেই বয়স আছে।তোরা যাস।
রানু: না বললে তো হবে না।তোমাকেও যেতে হবে।
এমন সময় আসিফের আবির্ভাব।আর আসিফ ও রানুর সুরে : না মা যাবে তুমি।আমরা তিনজন মিলে ঘুরবো মজা করে।তাই না দিদি!
এই বলেই রানুকে চোখ মারল।
আর তখন রানু হাসতে হাসতে; আমাদের দুজনার আবদার রাখতেই হবে।এই তোমার পা ধরে বসে পড়লাম।কতক্ষন তুমি না হা বলছো।
aআসিফ: আর না বলো না প্লিজ মা।
ওদের দুজনার এমন আবদারে অবশেষে মা অভিভূত হয়ে...
সেলিনা: হা,যেতে পারি।তবে একটি সর্তে।
রানু: কি শর্ত মা?
সেলিনা: আসিফ যদি আমার সাথে ওই গেম না খেলে।
আসিফ: ও টিকলিং গেম বুঝি!
এলিনা: হা।
আসিফ: ওকে তুমি সুন্দরবন গে খেলবো না।
সেলিনা: তবে হা।
রানু; এবার তবে চলো লঞ্চ করে নি।পেতে ছুঁচোর দন মারে তো।
আসিফ: কি রান্না করেছে মা?
সেলিনা: মটন বিরিয়ানি।
আসিফ; চলো মা।জিভে জল এসে গেছে।
রানু: আমার পেটুক ভাই।
আসিফ: আর তুই! ( হাসতে হাসতে)
সেলিনা: আর কথা না।চল তোরা।আমার সাথে ।
এরপর ওরা দায়ন টেবিলে বসল।খাবার আসার প্রতীক্ষায়।সেলিনা খাবার পরিবেশন শেষে সেও খেতে বসল।