আমার নাম পার্থ। আমি আমার বাবা মার একমাত্র সন্তান ছিলাম, আর আমরা তিনজন পশ্চিমবাংলার একটা ছোট শহরে থাকতাম। মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আমি, বাবা ছোটখাটো একটা চাকরি করতো আর মা ছিল হাউস ওয়াইফ। একটা সরকারি স্কুলে বাংলা মিডিয়ামে পড়তাম আর পড়াশোনায় খুবই সাধারণ মানের ছিলাম।
এই ঘটনাটা তখনকার যখন আমি ক্লাস ফাইভ থেকে ফাইনাল পরীক্ষা পাশ করে ক্লাস সিক্সে উঠি। তোমার বাবা ছিল সমস্ত ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট, এবং পরে বিয়ে করেছিল তাই আমার সমস্ত কাজিন ভাই বোনদের বিয়ের বয়স হয়ে গেলেও আমি অনেক ছোট ছিলাম। ওরা সবাই ২২ থেকে ২৫ বছর বয়েসি আর আমি ক্লাস ৬ এ পড়া ১১ বছরের এক বালক। আসল কথায় ফিরে আসি, আমি ক্লাস সিক্সের উঠতেই বাবার বড় কিডনির অসুখ ধরা পড়ে। তখন কিডনির চিকিৎসা করা ছিল খুবই ব্যয়বহুল এবং আমাদের অবস্থাও খুব ভালো ছিল না। বাবাকে ডাক্তার বলে এই ছোট শহরে এ সব বড় রোগের চিকিৎসা হয় না, আপনার কলকাতায় চলে যান। এত বড় অসুখ ধরা পড়তেই আমাদের অবস্থা মধ্যবিত্ত থেকে একেবারে গরিব হয়ে যায়।
বাবা কলকাতা শহরে নিজের চাকরি ট্রান্সফার নিয়ে চলে যেতে বাধ্য হয় আর মাকে বাবার সাথে যেতে হয় বাবার সেবাযত্ন করার জন্য। তখন বড় শহরের রেখে একটা ছেলেকে মানুষ করবার খরচ অনেক। তাই আমাকে নিয়ে কি করবে সেই চিন্তাভাবনা চলতে থাকে। এই সময় বাবার বড় ভাই বাবাকে বলে যে আমার মেয়ে বম্বেতে থাকে, আমাকে ওর কাছে পাঠিয়ে দে। বম্বেতে আমার জেঠু এর বড় মেয়ে টিনা দিদি থাকতো। টিনা দিদি এর ৬ মাস হলো বোম্বে তে বিয়ে হয়েছে, ওরা বেশ বড়লোক ছিল। টিনা দিদি আর হাসবেন্ড বোম্বেতে বড় ইঞ্জিনিয়ার ছিল। টিনা দিদি দেখতে খুব সুন্দরী ছিল আর মুম্বাইতে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর হোস্ট হিসাবে কাজ করত। দিদির বয়স তখন ১৪ এর মত হবে। তাই জেঠু বলে ওখানে আমার মেয়ে একা একা থাকে বরের সাথে, টাকা পয়সার অভাব ও নেই। তাই আমাকে ওরাই দেখুক।
আমার বাবা মা রাজি হয়ে যায়। ঠিক হয় টিনা দিদি এর বাড়ি থেকে আমি ক্লাস ৬,৭,৮ এর পড়াশুনা করবো।
জেঠু আমাকে বাবা মা এর কাছ থেকে নিজের মেয়ের শশুর বাড়ি বম্বেতে দিয়ে আসে। টিনা দিদি ওর বর আকাশ দাদা এর সাথে এক অভিজাত আবাসন ফ্ল্যাট এ থাকতো। ২ জন এই থাকতো, আমি আসতে ৩ জন হয়েছিল।
টিনা দিদি দেখতেও যেমন মিষ্টি সুন্দরী তেমনি খুব হাসি খুশি স্বভাবের, এভাবেই এতদিন চিনতাম। তুই এবার থাকতে গিয়ে জানতে পারি যে টিনা দিদি এমনিতে হাসি খুশি হলেও রেগে গেলে খুব রেগে যায় তখন খুব কঠিন শাস্তি দেয়। আবার রাগ পড়ে গেলে আবার হাসিখুশি স্বভাব ফিরে আসে এবং হেসে হেসে সবার সাথে কথা বলে।
প্রথম দিন ওদের ফ্ল্যাটে যেতেই দেখলাম ওদের সুবিশাল ফ্ল্যাট। আমাদের ছোট বাড়ি ছোট শহরের তুলনায় ওদের বোম্বের বিশাল অভিজাত ফ্ল্যাট দেখে নিজেকে খুবই ছোট মনে হলো। মনে হল যেন আমি টিনা দিদি আর আকাশ দাদার চাকর হিসেবে ওদের বাড়িতে এসেছি। ওরা আমার মালিক মালকিন আর আমি ওদের অপ্রাপ্তবয়স্ক ছোট শহর থেকে আসা এক চাকর। টিনা দিদি বাড়িতে খুব সুন্দর জামা কাপড় পড়তো, বাড়িতে টিনা দিদি জিন্স এর ছোট hot প্যান্ট, কখনো স্কিন টাইপ জিন্স কিংবা হাউস কোট নাইটি অথবা হাঁটু অব্দি লম্বা ফ্রক ড্রেস পরে থাকত। আমাদের ছোট শহরে তখন বিবাহিত মহিলারা বাড়িতে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ ছাড়া অন্য কিছু পরতো না। তাই দিদিকে শহরের খুব আধুনিক মহিলা দেখাতো। আর ওদের বাড়িতে মা আমাকে মাত্র দু সেট জামা কাপড় দিয়ে পাঠিয়েছিল। একটা ভালো জামা বাইরে পড়ার জন্য আরেকটা ঘরে পরার জন্য।
প্রথম দিন ওদের বাড়ি এলে টিনা দিদি আমাকে থাকার জন্য একটা পার্সোনাল ঘর দেখিয়ে দিল। ঘরে নিয়ে এসে আমাকে সব জিনিস দেখিয়ে দিতে দিতে দিদি বলল “ তোর মা আমাকে ফোন করে বলে দিয়েছে খেয়াল রাখতে যাতে পড়াশুনা করিস আর বেশি দুষ্টামি না করিস। আমার কথা মতো চলবি, আমার কথার অবাধ্য হলে কিন্তু শাস্তি পাবি।” আমি চুপচাপ মাথা নাড়ি।
কয়েক দিন এর মধ্যে আকাশ দাদা আমাকে একটা বেসরকারি স্কুলে ক্লাস সিক্সে ভর্তি করিয়ে দেয়, কিন্তু এটা ছিল ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল। আমি বাংলা মিডিয়াম থেকে ইংরেজি মিডিয়ামে হঠাৎ করে আসার জন্য খুব অসুবিধা হতে থাকে, তার মধ্যে আমার ইংরেজি একদম ভালো ছিল না। দাদা সারাদিন অফিসে ব্যস্ত থাকতো তাই পড়াশোনাতে সাহায্য করতে পারতো না। টিনা দিদি যখন কোন ইভেন্ট থাকতো তখন সেই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজে যেত, সব সময় অফিসে যেতে হতো না, তাই টিনা দিদির হাতে আমার পড়াশোনার দায়িত্ব পড়ে। টিনা দিদি ইংরেজি মিডিয়াম এর ছাত্রী ছিল তাই ইংরেজি পড়াতে কোন অসুবিধা হতো না।
টিনা দিদি পড়াশোনা করানোর সময় খুব সিরিয়াস থাকতো। আগের দিন কি পড়িয়েছে সেটা মুখস্থ ধরতো তারপরের দিন আর প্রতি সপ্তাহে একবার করে পরীক্ষা নিত গোটা সপ্তাহের পড়ার। আমি তখন পড়াশোনাতে একদম মন বসত না তখন।সারাদিন বাইরে ঘোরা করতে এবং টিভি দেখতে খুব ভালো লাগতো। তার উপরে ইংরেজিতে আমি খুব কাঁচা ছিলাম আর ইংরেজি মিডিয়াম হওয়ার জন্য আমার খুব অসুবিধা হচ্ছিল। টিনা দিদি আমাকে খুব বকা দিত এটা বলে যে “ ক্লাস সিক্সে উঠে এখন ইংরেজি টেন্স শিখিস নি কেন? আগের ক্লাস গুলোতে কিভাবে পাশ করলি!”।
এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর একদিন সপ্তাহের পরীক্ষায় টিনা দিদির কাছে খুব খারাপ নম্বর পাই। টিনা দিদির পরীক্ষায় পারলে ফেল করেছি বলা চলে।
টিনা দিদি: কিরে তোকে এক মাস ধরে আমি কি শিখালাম? কিছুই তো পড়াশোনা করিস না তুই? হাতের লেখায় জঘন্য। ইংরেজি কিছুই লিখতে পারিস না। অংকে শূন্য। সারাদিন শুধু টিভি দেখা আর স্কুলে গিয়ে খেলাধুলা করা। এদিকে আয় কান ধরে উঠবস কর আমার সামনে ২০ বার।
টিনা দিদি আমাকে এই প্রথমবার শাস্তি দিল। কান ধরে টিনা দিদির সামনে কুড়ি বার উঠবস করলাম আমি। তারপর টিনা দিতে হবে আমাকে কান ধরে ত্রিশ মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখলো। বাড়িতে আমাকে মা পড়াশোনা করার সময় কান ধরে উঠবস, কান ধরে নীল ডাউন, স্কেলের বাড়ি আর কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা এসব শাস্তি দিয়েছে। কিন্তু অল্প বয়সী টিনা দিদির কাছে শাস্তি পেয়ে প্রচন্ড লজ্জা লাগলো আমার। কিন্তু ভয়ের চোটে টিনা দিদির কথা মতো চুপচাপ কান ধরে দাড় হয়ে থাকলাম ৩০ মিনিট. টিনা দিদি ও দিন খুব রেগে গিয়েছিল টিনা দিদি সুন্দরী মুখ রাগের চোটে লাল হয়ে গেছিল, চোখ দুটো আগুনের মতো জ্বলছিল। একদিন বুঝতে পারি যে সুন্দরী হাসি খুশি টিনা দিদি রেগে গেলে খুব রেগে যায় এবং সিরিয়াস হয়ে শাস্তি দেয়।
শাস্তি শেষ হলে টিনা দিদির ধমকে আমাকে বলে,
টিনা দিদি: এর পরের সপ্তাহে যদি দেখি ভালো নম্বর পাসনি আমার কাছে, তোর কি হয় দেখিস! তোর মতো অবাধ্য ছেলেকে কিভাবে শাস্তি দিতে হয় আমি জানি। তোর জামা কাপড় সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখবো। নেংটা পাছাতে যখন স্কেলের বাড়ি পড়বে তখন টের পাবি কেমন লাগে”
টিনা দিদির কথা শুনে আমার প্রচন্ড লজ্জা লাগে, বাড়িতে কোনদিনও এরকম ল্যাংটো শাস্তি পাই নি। এক বছর হল আমার লজ্জাবোধ এসেছিল, আমি কারো সামনে ন্যাংটো হতাম না তখন। ক্লাস ফোর পর্যন্ত আমি বাড়িতে হবার সামনে ন্যাংটো হতাম মার সামনে বাবার সামনে। কিন্তু ক্লাস ফোরের পরে যখন আমি প্রাইমারি স্কুল থেকে হাইস্কুলে উঠলাম তখন মা বলেছিল, তুই এখন হাইস্কুলের ছাত্র হয়েছিস তুই এখন থেকে সবার সামনে ন্যাংটো হবি না। তাই যৌনতা নিয়ে কোন বোধ না থাকলেও ন্যাংটো আর হওয়া উচিত না বড় হয়ে গেছি এটা ভেবে আমি এক বছর ধরে কারো সামনে ন্যাংটো হতাম না এবং ন্যাংটো হতে লজ্জা পেতাম। তাই কিনা দিদির কাছে ন্যাংটো শাস্তির কথা শুনে খুব লজ্জা লাগলো। তারপর পরে ভাবলাম যে টিনা দিদি আমাকে এমনি ভয় দেখানোর জন্য এ কথাটা বলেছে, সত্যি সত্যি এমন কোন শাস্তি দেবে না।
তাই পরের সপ্তাহেও আমি অতটা জোর লাগিয়ে পড়াশোনা করিনি। ফলে যা হবার তাই হল, আমার নম্বর খুব খারাপ আসে। নম্বর দেখে টিনা দিদির মুখ রাগে লাল হয়ে যায়, আমাকে জোরে একটা চাটি মারে গালে।
টিনা দিদি: শয়তান বাঁদর ছেলে। কিছু পড়াশোনা করিস নি! আগেরবার যে এত করে বললাম তাও কথা এক কান দিয়ে ঢুকেয়ে আরেক কান দিয়ে বার করে দিয়েছিস। তোকে বড় শাস্তি না দিলে তোর মত অবাধ্য ছেলের শিক্ষা হবে না কোনদিন। এদিকে আয়”
আমি ভয়ে ক্ষমা চাইবার চেষ্টা করি টিনা দিদির কাছে, কিন্তু কোন লাভ হয় না। টিনা দিদি কান ধরে আমাকে কাছে টেনে নিয়ে দাড় করিয়ে দেয় এবং নিজের হাতে আমার সমস্ত জামার বোতাম খুলে জামাটা খুলে নেয়। তারপর বলে “ হাত উঁচু করে দাড়া”।
আমি লজ্জায় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করি আর বলি, “দিদি এবারের মত ক্ষমা করে দাও আর করবো না। মন দিয়ে ভালোভাবে পড়াশোনা করব।”
টিনা দিদি রাগে ধমকে উঠলো “ একদম মুখের উপর কথা বলবি না। না হলে দাদা আসলে অফিস থেকে তোকে রাস্তায় পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখব সবার সামনে। রাস্তায় সবার সামনে পেটাবো ন্যাংটো করে। বল, সেটা ভালো হবে কি? চুপচাপ বাধ্য ছেলের মত যা করতে বলছি কর। আর হ্যাঁ আজ থেকে পড়তে বসার সময় আমাকে দিদি বলবি না, তবে ম্যানার শেখাতে হবে। পড়তে যখন বুঝবি তখন আমাকে ম্যাডাম বলে ডাকবি”
টিনা দিদির রাগী রূপ দেখে আমি ভয় কাঁদতে কাঁদতে বললাম “ঠিক আছে দিদি”।
টিনা দিদি চোখ পাকালো, “কি বললি?”
আমি ভয় পেয়ে কাঁপতে কাঁপতে আবার বললাম “সরি ম্যাডাম, ভুল হয়ে গেছে আর বলবো না।”
টিনা দিদি আমার দুহাত তুলিয়ে আমার স্যান্ডো গেঞ্জিটা খুলে দিল। তারপর হাত দিল আমার হাফ প্যান্টে এবং একটানে আমার হাফ প্যান্ট পায়ের নিচে নামিয়ে দিল। নিজের কাজিন বিবাহিত দিদির সামনে ক্লাস সিক্সে পড়া আমি শুধুমাত্র একটা ছোট জাঙ্গিয়া পড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম, প্রচন্ড লজ্জা লাগে আমার।
টিনা দিদি: দেখ পড়াশোনা না করার আর আমার কথা না শোনার ফল। যারা বড়দের কথা শুনে না তারা নির্লজ্জ হয় আর নির্লজ্জদের বিনা কাপড়ে নেংটা হয়ে থাকতে আবার লজ্জা কিসের! তোর মত খুব বাজে ছেলে যারা বড়দের কথা শোনে না তাদের এভাবেই পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দিতে হয়, ন্যাংটো করে লজ্জা না দিলে ওদের বোধ আসে না”
আমি শেষবারের মতো ক্ষমা চাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু টিনা দিদির মুখের প্রচন্ড রাগ দেখে আর মুখের উপর কথা বলার সাহস হয় না। দিদি দু হাত দিয়ে আমার শরীরের শেষ বস্ত্র ধরে বলে “ এবার তোমার কি হবে সোনা মনা? তোমার দিদি বা টিচার ম্যাডাম পড়াশোনা না করবার জন্য তোমাকে পুরো ন্যাংটো করে দিচ্ছে। আর কিছু লুকানোর থাকবে না তোর”
এই বলে ধীরে ধীরে টিনা দিদি আমার জাঙ্গিয়া একটু একটু করে নিচে নামাতে থাকে। কাজটা ধীরে ধীরে করে আমাকে আরো লজ্জা দিতে থাকে। এভাবে আস্তে আস্তে নামাতে নামাতে এক সময় আমার বিনা চুলের নির্লোম ছোট নুনুটি বেরিয়ে পড়ে ভেতর থেকে এবং সাথে সাথেই তখন টিনা দিদি একটানে পায়ের নিচে নামিয়ে দেয় আন্ডারওয়্যার। টিনা দিদির সামনে তখন আমি সম্পূর্ণ ন্যাংটো, গায়ে একটা সুতো পর্যন্ত নেই। ওদিকে খুব সুন্দরী টিনা দিদি একটি সুন্দর দামি ফ্রক ড্রেস পড়ে আছে হাঁটু পর্যন্ত লম্বা, ফর্সা সুগঠিত পা দুটো দেখা যাচ্ছে। প্রচন্ড লজ্জায় সাথে সাথে আমি দুহাত দিয়ে আমার নুনু ঢাকা দেই।
টিনা দিদি নুনুকে পাখি বলত।
টিনা দিদি: এই কে তোকে পাখিতে হাত দিতে বলেছে? কে তোকে পাখি আড়াল করতে বলেছে?
শিগগির হাত সরিয়ে দুহাত দিয়ে দুই কান ধরে আমার সামনে দাঁড়া।
আমি ভয়ে তাই করলাম।
তখন আমি টিনা দিদির সামনে সম্পূর্ণ ন্যাংটো অবস্থায় সবকিছু দেখিয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এই অবস্থার জন্য টিনা দিদিকে সত্যি তখন আর নিজের জেঠু এর মেয়ে, আমার দিদি বলে মনে হচ্ছিল না। মনে হচ্ছিল যেন সত্যিই এক খুবই রাগী ইংলিশ মিডিয়াম এর ম্যাডাম, এবং পড়া না করার জন্য আমি তার একটি অবাধ্য স্টুডেন্ট যে ম্যাডামের সামনে সম্পূর্ণ ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। বা টিনা দিদি আমার দিদি নয় খুব সম্মানীয় একজন গুরুজন আমার প্রাপ্তবয়স্ক গার্জিয়ান যার অধিকার রয়েছে সমস্ত কিছুতে আমার হয়ে ডিসিশন নেওয়ার আর আমি তার একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছোট্ট আত্মীয়র মতো, যে কিনা পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার গুরুজনের কাছে শাস্তি পেতে। গুরুজনের সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে তাকে কখন কাপড় দিতে হবে এবং তাকে কখনো ন্যাংটো করে রাখতে হবে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার। নিজের কোন অধিকার নেই সিদ্ধান্ত নেবার। অথবা টিনা দিদি খুব বড়লোক ঘরের একজন অভিজাত সুন্দরী মালকিন আর আমি তার একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক বাড়ির চাকর কাজের লোক। কাজের ভুলের জন্য এবং মালকিন এর কথা না শোনার জন্য মালকিন রাগ করে তার চাকরকে পুরো ন্যাংটো করে নিজের সামনে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।। মালকিনের শরীরে দামি বিদেশি ফ্রক ড্রেস, শরীরে সোনার গয়না এবং তার বাড়ির চাকরের শরীরে এক ফোঁটা সুতো পর্যন্ত নেই। সম্পূর্ণ ন্যাংটো অবস্থায় সে কান ধরে তার মালকিনের কাছে শাস্তি পাচ্ছে।
টিনা দিদি : ছি ছি কি লজ্জা কি লজ্জা। পাখি পাছা সব বের করে পুরো কান ধরে আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছিস তাও বোধহয় কোন লজ্জাই নেই এতটা নির্লজ্জ তুই।
বলে বইয়ের পাশে রাখা স্কেলটা হাতে তুলে নেয় টিনা দিদি আর আমাকে কান ধরে নিজের কোলে ন্যাংটো অবস্থায় উল্টো করে শুইয়ে দেয়। উল্টো করে শোয়ানোতে কোলের মধ্যে টিনা দিদির খোলা থাইতে আমার ছোট নুনুটা ঘষা লাগতে থাকে এবং আমার প্রচন্ড লজ্জা লাগে এতে। তারপর কুড়ি ঘা কাঠের স্কেলের বাড়ি পরে আমার ন্যাংটো পাছাতে। পাছাটা পুরো লাল হয়ে যায় আমার স্কেলের আঘাতে। দিদি পাছাতে স্কেলে মারা শেষ হলে আমাকে যখন দাঁড় করিয়ে দেয় তখন আমি দুহাতে পাছাটা ধরে প্রচন্ড জ্বালাতে ঘষতে থাকি আর লাফাতে থাকি আর লাফানোর সাথে সাথে আমার নুনুটা ও টিনা দিদি চোখের সামনে লাফাতে থাকে।
আমার নুনুর নাচ দেখে টিনা দিদি আর নিজের হাসি চেপে রাখতে পারে না, রাগ যায় পড়ে। টিনা দিদির রাগে লাল মুখ এবং রক্তবর্ণ গোল গোল চোখ আর তখন নেই। তখন টিনা দিদি মুখে হাত দিয়ে খিল খিল করে হাসছে আনন্দে।
টিনা দিদি: তোর পাখির নাচ থামা বাঁদর কোথাকার! একদম বাঁদরের মতো লাল পাছা নিয়ে নেচে যাচ্ছিস।”
কিন্তু পাছার জালায় তখন সমস্ত লজ্জা ভুলে তখন আমি দিদির সামনে পাছা ডলতে ডলতে লাফাচ্ছি । কিছুক্ষণ আমার নাচ চলার পর যখন শান্ত হলাম তখন টিনা দিদি বলল “ চুপচাপ এখন এই ঘরের মাঝে এভাবে ন্যাংটো অবস্থায় কান ধরে নীল ডাউন হয়ে থাক আমি যতক্ষণ না বলবো ততক্ষণ। তোর এখন জামা প্যান্ট পড়বার অধিকার নেই, চল এভাবে ন্যাংটো হয়ে কান ধরে নিল ডাউন হ”।
আমি টিনা দিদির বাধ্য ছাত্রের মত ঘরের মাঝখানে হাঁটু গেড়ে ন্যাংটো অবস্থায় কান ধরে নীল ডাউন হয়ে হলাম। সন্ধ্যা হয়ে গেছিল টিনা দিদি রান্না ঘরে চলে যায় চা করতে।
টিনা দিদিদের বাড়িতে দুজন কাজের বউ কাজ করতো, একজন রান্নার লোক এবং আরেকজন ঘরের কাজের লোক- দুজনেই মহিলা, বয়স আন্দাজ ৩০- ৩৫ এর মত হবে। আমি ন্যাংটো কান ধরে ঘরের মাঝখানে নীলডাউন হয়ে আছি সেই সময় বাইরে কলিং বেল বাজে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে ঘরে চলে আসে রান্নার মাসি-অঞ্জলি মাসি। অঞ্জলি মাসি এভাবে আমাকে নেংটা শাস্তি পেতে দেখে মুচকি হাসে কিন্তু একটু অবাক হয়ে যায় না। আমি বুঝতে পারি যে অঞ্জলি মাসি এরকম শাস্তি দেখে বা অন্যকে দিয়ে অভ্যাস আছে। অঞ্জলি মাসি টিনা দিদিকে বলে, আপনি ঠিক করেছেন মালকিন আমিও তো আমার ছেলেগুলোকে ন্যাংটা করে শাস্তি দেই। পাজি ছেলেগুলোকে নেংটা করে মেয়েদের সামনে শাস্তি না দিলে অবাধ্য ছেলেগুলো কথাই শুনেনা। মাসীর মুখে এ কথাগুলো শুনে আমার লজ্জা বেশ বাড়ে। মাসির একটা কথা শুনে আমার খুব ভয় লাগে যখন মাসি বলে, আমি আমার ছেলেকে ওর ছোট বোনের সামনেও ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখি। তখন আমার খুব ভয় এবং লজ্জা লাগে এটা শুনে যে নিজের থেকে বয়সে ছোট একটা মেয়ে বোনের সামনে ন্যাংটো হয়ে ছেলে হিসেবে শাস্তি পেতে খুবই লজ্জার ব্যাপার। টিনা দিদি এ কথা শুনে হাসতে থাকে খিল খিল করে।
প্রায় ৩০ মিনিট হয়ে গেছিল আমার ওভাবে নীল ডাউন থেকে তখনই দাদা অফিস থেকে ফিরে আসে। দাদাও আমাকে এভাবে ন্যাংটো শাস্তি পেতে দেখে একটু অবাক হয় না নিজের বউকে জিজ্ঞাসা করে কি শয়তানি করেছে যে ন্যাংটো করে শাস্তি দিয়েছো। টিনা দিদি আমার সমস্ত কথা বলে দেয় এবং এটা শুনে দাদা বেশ রাগ করে আমার সামনে এসে বলে এরপর কিন্তু দিদির কথা মত না চললে এবং পড়াশোনা না করলে আমি রাস্তাতে সবার সামনে ন্যাংটো করে দাঁড় করিয়ে রাখবো। সমস্ত রাস্তার লোকে দেখবে তোকে ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছে বাড়ি থেকে বার করে দিয়েছে তোকে। বল এরপর থেকে পড়াশোনা ভালোভাবে করবি তো?
প্রচন্ড ভয় আমি বলি এরপর থেকে ভালোভাবে পড়াশোনা করব, সবার কথা মতো চলব। এভাবে ৪৫ মিনিট হয়ে যায় তখন টিনা দিদি হাসতে হাসতে এসে বলে, ঠিক আছে আজকের মতো তোকে ক্ষমা করে দিলাম। যা জামা প্যান্ট পড়ে নে, আজ তোর শাস্তি শেষ হলো।”
আমি তাড়াতাড়ি মাটিতে পড়ে থাকা আমার জামা কাপড় গুলো তাড়াতাড়ি পরে বই খাতা নিয়ে নিজের ঘরে দৌড়ে চলে যাই।
সেই প্রথমবার নেংটা শাস্তি পাওয়ার পর থেকে পড়াশোনা আছে কোন গাফিলতি দেখলেই টিনা দিদি সব সময় ন্যাংটো করেই শাস্তি দিত। যেমন প্রতিদিন পড়া ধরবার সময় যদি বেশি প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ না বলতে পারতাম তো টিনা দিদি পুরো ন্যাংটো করিয়ে কান ধরিয়ে আগে বিশ বার উঠবস করাতো তারপর আবার প্যান্ট পরতে দিত। কিন্তু যদি পরীক্ষার সময় খুব খারাপ নম্বর পেতাম বা ফেল করতাম তাহলে আরও বেশি শাস্তি জুটত। টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে পুরো এক ঘন্টা কান ধরিয়ে পড়ার ঘরের মাঝখানে নিউডাউন করিয়ে রাখত। এ ভাবে পড়ার জন্য প্রায় তিন-চার দিন পরপরই টিনা দিদির হাতে আমার একবার করে পুরো ন্যাংটো শাস্তি কপালে জুটত। টিনা দিদি পরের দিকে ন্যাংটা শাস্তি দেওয়ার সময় হাসতো আর বলতো “কিরে কোন লজ্জা নেই নাকি,কয়েকদিন বাদে বাদে পড়া না করার জন্য এভাবে পুরো ন্যাংটো শাস্তি পাস। তোর ম্যাডাম দিদি তোকে পুরো ন্যাংটো করে দেয় তাও দেখি কোন লজ্জা নেই ।এরপর থেকে পড়তে আসার সময় কি একেবারেই নেংটা হয়ে পড়তে বসবো নাকি তাই ভাবছি।” যখন নিজের হাতে টিনা দিদি আমার জামা প্যান্ট সবকিছু খুলে নিতো তখন বলতো “এই দেখো এই শার্টের বোতাম গুলো খুলে ফেললাম. এবার প্যান্টটাও খুলে ফেললাম। এই দেখো এবার গেঞ্জিটাও খুলে ফেললাম। এবার শুধু জাংগিয়া পড়ে ।এবার দেখো এটাও খুলে ফেলব পুরো ন্যাংটো হয়ে যাবে। পাখি পাছা সবকিছু দেখা যাবে। তাও লজ্জা নাই। কবে যে পড়াশোনা করবি!” । মাঝে মাঝে টিনা দিদি আমাকে নিজের হাতে নেংটা করত না, আদেশ দিত মালতী মাসিকে যে সবসময় কাজ করতো আর না হলে অঞ্জলি মাসিকে। দুই মাসি অনেক শক্তিশালী ছিল এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমাকে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিত তাদের মালকিনের সামনে। আবার কখনো কখনো এমনও হতো যে টিনা দিদি আমাকে ডেকে বলত যা শিগগির ন্যাংটো হয়ে নিজের ঘরে গিয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাক। আমি আসছি।
আমি তখন টিনা দিদিকে খুব ভয় পেতাম এবং সাথে সাথে ঘরে গিয়ে সবকিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে ভয়ে কাঁদতে কাঁদতে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিছুক্ষণ বাদে টিনা দিদি এসে কাঠের স্কেল দিয়ে আমার পাছায় মেরে পুরো পাছা লাল করে দিত এবং তারপর ঘরের মাঝখানে কান ধরে এক ঘন্টার জন্য নীল ডাউন করিয়া রাখত। প্রথম নেংটা শাস্তি পাওয়ার পর থেকেই টিনা দিদিকে আর নিজের দিদি বলে নয় নিজের গুরুজন, টিচার ম্যাডাম বলে মনে হতো এবং যা হুকুম করতো সাথে সাথেই তামিল করবার চেষ্টা করতাম। টিনা দিদি এর পড়ানো এবং প্রচন্ড শাস্তি দেওয়াতে আমার কিন্তু পড়াশোনা অনেকটা ভালো হয়ে যায় এবং স্কুলেও নাম্বার ভালো আসতে থাকে আগের থেকে।
প্রথম ছয় মাস আমাকে টিনা দিদি একাই পড়াতো। তাই টিনা দিদির কাছে নেংটা শাস্তি পেলে টিনা দিদি অঞ্জলি মাসি মালতি মাসি আর দাদা ছাড়া আর কেউ ন্যাংটো দেখত না। কিন্তু তারপর আমাদের ফ্ল্যাটের আমারই মতো ক্লাস সিক্সে পড়া একটা মেয়ে পড়তে আসে টিনা দিদির কাছে। মেয়েটার নাম ছিল তিথি, আমারই বয়স এর। একই ফ্ল্যাটে থাকার সূত্রে টিনা দিদিদের সাথে ওদের পারিবারিক বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। তাই টিনা দিদি ওকে অনেক সময় পড়া দেখিয়ে দিত, আর আমিও যেহেতু একই ক্লাসে পড়তাম সেজন্য অনেক সময় আমাদের একসাথে পড়তে বসাতো। তিথি আমার স্কুলে পড়তো না, ও অন্য স্কুলে পড়তো। শুনেছিলাম তিথি পড়াশোনায় খুবই ভালো ছিল, ও ক্লাসে ফার্স্ট গার্ল। আবার দেখতেও বেশ সুন্দরী ছিল ওই বয়স হিসেবে। তাই বেশ গর্ব ছিল ওর মধ্যে একটা।
ওপর থেকে আসতে দেখেই আমার খুব লজ্জা পেতে লাগলো, কারণ ওর সামনে যদি আমি ন্যাংটো শাস্তি পাই খুব লজ্জার ব্যাপার হবে। নিজের বয়সী একটা মেয়ে যে ক্লাসে ফার্স্ট হয় তার সামনে ন্যাংটা শাস্তি পেতে আমার খুবই লজ্জা করবে। টিনা দিদি কি ইচ্ছে করেই ওকে ডেকে এনেছিল আমাকে আর ও লজ্জা দিতে কি না জানি না। তাই তাই প্রথম কয়েকদিন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করলাম, খুব ভয়ে ভয়ে ছিলাম যাতে ভালো নম্বর পাই এবং তিথির সামনে যাতে ন্যাংটো শাস্তি পেতে না হয়।
কিন্তু আমি ইংরেজি এবং অংকেতে খুবই কাঁচা ছিলাম আমি। ফলে দু সপ্তাহ বাদেই একটা সাপ্তাহিক পরীক্ষাতে প্রচন্ড খারাপ নম্বর আসে আমার- আবার ফেল করি। যথারীতি টিনা দিদি প্রচন্ড রেগে যায় এবং আমাকে ন্যাংটো করবার জন্য সমস্ত জামা কাপড় খুলে ফেলতে থাকে। আর এটা দেখে তিথি হাসিতে কুটিপাটি।
তিথি: টিনা ম্যাডাম আপনি কি ওকে পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দেন? ছি ছি, ন্যাংটো শাস্তি পায়”
টিনা দিদি: কতবার.. প্রতিদিন এই প্রায়। একদম পড়াশোনা তে মন নেই। জোর করে পড়তে বসাতে হয়।
আমি ক্ষমা চাইবার চেষ্টা করি টিনা দিদির কাছে যাতে আমাকে নিজের সমবয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো না করে দেয়। কিন্তু কোন লাভ হয় না। তখন আমি শুধু একটা আন্ডারওয়ার পড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম দুজনের সামনে। টিনা দিদি এক টানে সেটা খুলে দিয়ে পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে বলল “ তিথি পরীক্ষায় ৮০% এর উপর নম্বর পেয়েছে। স্কুলে ফার্স্ট গার্ল ও। তুই করেছিস পরীক্ষায় ফেল। জানিনা তুই ক্লাস সিক্স থেকে ক্লাস সেভেনে উঠতে পারবি না ফেল করবি। তো তুই ন্যাংটো হয়ে থাকবি না তো কে ন্যাংটো হয়ে থাকবে! ফেল করতে লজ্জা নেই একটা মেয়ের সামনে আবার ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে লজ্জা কি!”
এই কথা বলে টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে একেবারে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে দিল ঘরের মাঝখানে। তিথি আমার অবস্থা দেখে হাসিতে গড়াগড়ি দিতে লাগল এবং জোরে জোরে হাসতে লাগে। টিনা দিদির মুখে ও তখন মুচকি হাসি।
তিথি হাসতে হাসতে: এমা। নিজের বয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে নুনু পাছা সব বের করে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। তাও কোন লজ্জা নেই। কাল স্কুলে আমি আমার সব বন্ধুদের বলবো তোর কথা।
ভাগ্য ভালো ও অন্য স্কুলে পড়তো, না হলে আমার স্কুলেও নাক কাটা যেত।
তারপর দিদি পড়াতে থাকে তিথিকে আর আমি ঘরের মাঝখানে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকি। মাঝে মাঝে তিথি আমাকে দেখছিল আর মুচকি মুচকি হাসছিল। কিন্তু টিনা দিদি আমাকে ক্ষমা করে না পুরো এক ঘন্টা ওর সামনে ন্যাংটো কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে। তারপর ওর সামনে ২০ বার কান ধরে ন্যাংটো উঠবস করি তারপর দিদি আমাকে প্যান্ট পড়ার অনুমতি দেয়। তিথির মা ফ্ল্যাটে আসতো মেয়ের পড়া শেষ হয়ে গেলে তিথির মা প্রথমবার আমাকে এভাবে নেংটো শাস্তি পেতে দেখে খুব হেসেছিল আর বলেছিল বেশ হয়েছে যেমন পড়াশোনা করিস না।উচিৎ শাস্তি।
তারপর থেকে অনেকবার তিথির সামনে এভাবে নেংটা শাস্তি পেয়েছি। ও প্রতিদিন পড়ানোর সময় আসতো না, মাঝে মাঝে আসতো। একদিন তিথি ইচ্ছে করে আমাকে নেংটা শাস্তি পাইয়েছিল, আমাদের দুজনকে পরীক্ষা দিতে বসিয়ে টিনা দিদি পাশের ঘরে গেছিল টিভি দেখতে। টিনা দিদি ফিরে আসতেই তিথি ইচ্ছা করে মিথ্যা কথা বলে যে আমি বই খুলে উত্তর দেখে নিয়েছি এবং সেই উত্তর দেখে দেখে বই খুলে পরীক্ষার খাতায় লিখেছি। টিনা দিদি কিছুতেই আমার কথা বিশ্বাস করে না এবং তিথি এর কথাই সত্যি বলে মেনে নেয় আর আমাকে ওর সামনে পুরো নেংটু করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে দেয়। তিথি তখন খুব হাসছিল আর আমার খুব লজ্জা লাগে কারণ ও মিথ্যা কথা বলে আমাকে ন্যাংটো করে দিয়েছে।মোটামুটি মাসে দু-তিন দিন এমন হতো যে ওর সামনে ন্যাংটো শাস্তি পেয়েছি। তিথির মা যখন পড়ার থেকে নিতে আসতো তখন যদি আমাকে দেখতো আমি ঐদিন শাস্তি পায় নি নেংটো নেই তাহলে তামাশা করে বলতো” কি বাপু, আজ আবার প্যান্ট পরে কেন? মাঝে মাঝেই তো দেখি ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড় হয়ে থাকতে। এখন তোমাকে শাস্তি পেতে না দেখলেই অবাক লাগে”। বলে হাসতো।
পড়াশোনার জন্য এরকম নেংটু শাস্তি পেতাম যেহেতু তিন বছর ছিলাম টিনা দিদির বাড়িতে তাই তিন বছরই পড়াশোনার জন্য এভাবে শাস্তি পেয়েছে ন্যাংটো হয়ে।
এবার পড়াশোনার বাদে অন্যান্য শাস্তি গুলোর কথায় আসি যে শাস্তি গুলো আমি দুষ্টুমি এবং টিনা দিদির কথা না শোনার জন্য অবাধ্য হওয়ার জন্য পেয়েছি।
টিনা দিদির ফ্ল্যাট ছিল অভিজাত আর বিশাল বড়। সুন্দর ভাবে সাজানো, ইন্টেরিয়র করা। ঘর পরিষ্কার ও সাজিয়ে রাখার শখ ছিল দিদির। আমি ছিলাম অলস আর অগোছালো। ওদের বাড়ি আসার প্রথম দিন থেকে এই বকা খেতাম ঘরদোর নোংরা করার জন্য আর জায়গা এর জিনিস জায়গা তে না রাখার জন্য। ওদের চোখে আমি ছিলাম গ্রামের দেহাতি আর ওরা বড় শহরের রুচিশীল অভিজাত ব্যক্তি।
পড়াশোনা বাদে টিনা দিদির কাছে কথা না শোনার জন্য প্রথম ন্যাংটো শাস্তি পাই নিজের ঘর পরিষ্কার করে না রাখার জন্য। ঘটনাটা ঘটেছিল পড়াশোনার জন্য প্রথম ন্যাংটো শাস্তি পাওয়ার দুদিন বাদে। টিনা দিদি অনেকদিন ধরেই বলতো তুই কিন্তু তোর ঘর পরিষ্কার করে রাখছিস না, সমস্ত জামাকাপড় এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখছিস, বিছানার চাদর ভালোভাবে পরিপাটি করে রাখছিস না, এদিককার জিনিস ওখানে আর অধিককার জিনিস এদিকে করে সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখছিস। তো এক রোববার আমার ঘর তো নোংরা করবার জন্য টিনা দিদি প্রচন্ড রেগে যায় এবং আমার ঘরে এসে জোরে থাপ্পড় মারে একটা আমাকে।
টিনা দিদি: কিরে পাজি ছেলে, আমার কথা শুনিস না কেন! তোকে বলেছি না ঘরদোর সুন্দর করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখবি। এত নোংরা কেন তুই! দাঁড়া, আজ আমার কথা অবাধ্য হওয়ার জন্য তোকে পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দেবো।
মুহূর্তের মধ্যে টিনা যদি আমার সমস্ত জামা কাপড় আন্ডারওয়ারের সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে দেয় আর নিজের কোলে আমাকে উল্টো শুইয়ে আমার পাছাতে থাপ্পড় মেরে একদম লাল করে দেয়। আমার ঘরে কান ধরে নেংটো দাঁড় করিয়ে রাখে পুরো 30 মিনিট।
ত্রিশ মিনিট বাদে আমি ভাবলাম যাক আমার শাস্তি শেষ হলো এবার আমি প্যান্ট পড়তে পারব। কিন্তু না টিনা দিদি এলো এবং বলল “ কোন প্রশ্নই নেই কাপড় পরার। শরীরে একটাও সুতোও থাকবে না, আগে ঘর পরিষ্কার হবে, তারপর আমি অন্য কথা শুনবো। পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘরদোর পরিষ্কার কর। পরিষ্কার শেষ হলে আমাকে ডাকবি, আমি এসে আগে দেখব ঠিকঠাক কাজ করেছিস নাকি। তারপর ঠিক করব তুই প্যান্ট পরবি কি পরবি না।”
খুব লজ্জা লাগলো আমার টিনা দিদির কথা শুনে, আমাকে পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। টিনা দিদি নয় তখন মনে হচ্ছিল টিনা মালকিনের আমি নেংটো চাকর এবং ন্যাংটো হয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে আমাকে। মালকিনের আদেশ। প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা আমার সময় লাগলো নিজের ঘর ভালোভাবে পরিষ্কার করতে। নেংটো হয়ে কাজ করতে খুব লজ্জা লাগছিল কারণ ওই দিন রবিবার ছিল এবং বাড়িতে দুই কাজের মাসি ছাড়াও দাদাও ছিল।। দুই কাজের মাসি আমাকে শাস্তি পেয়ে নিজের ঘর ন্যাংটো অবস্থায় পরিষ্কার করতে দেখে খুব হাসাহাসি করছিল। কাজ শেষ হওয়ার পর টিনা দিদি ঘরে এসে আগে সব দেখে যে আমি ভালোভাবে পরিষ্কার করেছি নাকি তারপর আমাকে বলে এরপর থেকে যেন এমন ভুল আর না হয়। টিনা দিদি একটা সুন্দর জিন্সের প্যান্ট এবং টপ পড়েছিল আর আমি কিনা দিদির সামনে পুরো ন্যাংটো! তারপর কুড়ি বার ন্যাংটো কান ধরে উঠবস করায় আর প্রতিবার উঠবস করবার সময় বলায় “এমন ভুল আর করব না”। তারপর আমাকে প্যান্ট পরার অনুমতি দেয়।
এরপর টিনা দিদির কথার অবাধ্য হওয়ার দ্বিতীয় শাস্তি পেয়েছিলাম স্নান করতে গিয়ে। তখন শীতকাল পড়েছিল এবং শীতকালে আমি প্রতিদিন স্নান করতে চাইতাম না। কিন্তু টিনা দিদির হুকুম ছিল যে বাড়ির প্রত্যেকের মত আমাকেও প্রতিদিন চান করতে হবে। তো আমি শয়তানি করে বাথরুমের ভেতর ঢুকে নিজের গায়ে জল ঢালা ঢেলে জল দেওয়ার মিথ্যে শব্দ করে একটু চুলে জলের ছিটে দিয়ে ফিরে আসতাম। এভাবে তিন চার দিন করবার পরই আমাকে ধরে ফেলে মালতি মাসি। বুঝতে পারে যে আমি স্নান করছি না কারণ আমার গা দিয়ে গন্ধ বেরোচ্ছে চান না করার আর চামড়া হয়ে গেছে শুষ্ক। মালতি মাসি ব্যাপারটা জানিয়ে দেয় টিনা দিদিকে এবং টিনা দিদি এ কথাটা শুনে রাগে আগুন হয়ে ওঠে। নিজের ভুল ধরা পড়ে যাওয়ায় এবং টিনা দিদির রাগ দেখে আমি ভয়ে কাপতে থাকি। টিনা দিদির রাগের চোটে চিৎকার করে বলে এখনই পুরো ন্যাংটো হয়ে যা আমার সামনে হতভাগা। আমি প্রচন্ড ভয়ে টিনা দিদির সামনে এক মুহূর্তে সবকিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে যাই। ওই দিন প্রথমবার টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে ঘরের ভেতর না, ফ্ল্যাটের খোলা কাচ দেবা ব্যালকনিতে লাংটা কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল ১ ঘণ্টা। আমাদের ঐ কাচের ব্যালকনি স্পষ্ট দেখা যেত পাশের বাড়িটা থেকে, ঐ বাড়িতে চারজন আঙ্কেল আন্টি থাকতো, তাদের একজনের ৮..৯ বছরের একটা ছোট মেয়ে ও ছিল। টিনা দিদি ইচ্ছে করে আমাকে লজ্জা দেবার জন্য ওখানে ন্যাংটো করে কান ধরে শাস্তি দিত। পাশের বাড়ির দুইজন কাকিমা যখন দেখে আমি বারান্দায় কান ধরে নেন একটু দাঁড়িয়ে আছি তখন জানলা দিয়ে জিজ্ঞাসা করে টিনা দিদিকে কিরে ওকে শাস্তি দিয়েছিস নাকি? ও কি দুষ্টুমি করেছে?
টিনা দিদি সাথে সাথে আমার সমস্ত ঘটনা ওদের বলে এবং আমি যে নেংটু শাস্তি পাই সেটাও বলে ওদের। দুজন কাকি ভাই সেটা শুনে এবং আমাকে এভাবে দেখে পুরো হাসাহাসি করে। ওই বাড়ির ছোট মেয়েটা ওর মাকে জিজ্ঞাসা করে, মা এই ছেলেটা এরকম ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে কেন?। ওর মা যখন ওকে বলে এই ছেলেটা খুব পাজি তাই ওকে ন্যাংটো শাস্তি দিয়েছে সেটা শুনে ও খুব হাসতে থাকে এবং বলে ছি ছি সবকিছু দেখা যাচ্ছে ছি ছি কি লজ্জা কি লজ্জা!
প্রায় এক ঘন্টা আমাকে খোলা ব্যালকনিতে কান ধরে নেংটো দাঁড় করিয়ে রাখার পর টিনা দিদি আমাকে ডেকে বলল তুই যখন আমাদের মিথ্যা কথা বলিস, চান করতে ঢুকে চান না করে বেরিয়ে আসিস তখন আজ থেকে তুই আর বাথরুমের দরজা বন্ধ করতে পারবি না। প্রতিদিন দরজা খুলে রেখে সম্পূর্ণ ন্যাংটো হয়ে সবার সামনে চান করবি। কথাটা শুনে খুব লজ্জা লাগে আমার কিন্তু প্রচণ্ড ভয় দরজা খোলা রেখেই সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে চান করি। টিনা দিদি দরজার বাইরে থেকে লক্ষ্য রাখে আমি ভালোভাবে চান করছি নাকি।
এভাবে প্রায় ১৫ দিন চলে। 15 দিন আমাকে টিনা দিদি পুরো দরজা খোলা রাখিয়ে চান করাতো সবার সামনে। যখন টিনা দিদি একটু ব্যস্ত থাকতো, নিজে লক্ষ্য রাখতে পারত না তখন চান সেরে আমি পুরো ন্যাংটো অবস্থায় টিনা দিদির সামনে গিয়ে বলতাম দিদি আমি ভালোভাবে চান করেছি। দিদি আমাকে ন্যাংটো দেখতো যে আমি চান করেছি কিনা ঠিকমতো তারপর বলতো ঠিক আছে। ওই সময় একদম বাচ্চাদের মত মালতি মাসি চান করার আগে আমাকে তেল মাখিয়ে দিত সেই খোলা বেলকনিতে পুরো ন্যাংটো অবস্থায়। পাশের বাড়ি থেকে ওই দুই কাকিমা আর ওই মেয়েটা আমার এই অবস্থা দেখে খুব হাসতো। টিনা দিদি বলতো যেমন একা একা স্নান করিস নি, এতদিন মিথ্যা কথা বলেছিস তেমনি শাস্তি এটাই তোর। তোকে নেংটো করে মালতি মাসি তেল মাখিয়ে দেবে খোলা বেলকনিতে পাশের বাড়ির লোকের সামনে তারপর তুই সবার সামনে খোলা বাথরুমে চান করবি। আর তারপর নেংটা অবস্থায় আমার সামনে এসে দাঁড়াবি যাতে আমি ভালোভাবে দেখতে পারি তুই ঠিকঠাক চান করেছিস কিনা। এভাবে ভাই ১৫ দিন চলে। ভাগ্য ভালো তারপর ১৫ দিন বাদে টিনা দিদি আমাকে ক্ষমা করে দেয় এবং এরকম ভুল যেন আর না করি বলে দরজা বন্ধ করার এবং নিজে নিজে স্নান করার অনুমতি দেয়।
এই স্নান করার শাস্তি পাওয়ার পর থেকেই টিনা দিদি কথা না শোনার জন্য আর ঘরের মধ্যে ন্যাংটো করে শাস্তি দিত না, বাইরে খোলা বারান্দায় যেখানে পাশাপাশি বাড়িগুলো দেখা যায় ওখানে নেংটু করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত যাতে বাইরের লোকেও দেখতে পারে আমি ল্যাংটো শাস্তি পাচ্ছি দুষ্টামি করার জন্য। আরে বকা দিয়ে বলতো এরপর কথা না শুনলে কিন্তু আমি রাস্তাতে নিয়ে যাব ন্যাংটো করে। এটা শুনে আমি আরো প্রচন্ড ভয় পেয়ে যেতাম এবং টিনা দিদির প্রত্যেকটা কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতাম।
এর পর টিনা দিদির কাছে ন্যাংটা শাস্তি পেয়েছিলাম জামাকাপড় নোংরা করবার জন্য। শীতকালে জামা কাপড় কম শোকাতো এবং আমি তাড়াতাড়ি সব জামাকাপড় নোংরা করে ফেলতাম এর ফলে অনেক দিন এমন হতো যে কাঁচা জামা কাপড় না শুকানোর জন্য আমাকে বাসি জামা কাপড়ই পড়ে থাকতে হতো। কয়েকবার এ কথা বলে টিনা দিদি শেষে বিরক্ত হয়ে একদিন রাতের বেলায় এসে আমাকে পুরো ন্যাংটো শাস্তি দেয়। বলে জামা কাপড় না শুকালে আর এভাবে তুই কাপড় নোংরা করলে এরপর থেকে কিন্তু তোকে বাড়িতে সারাদিন ন্যাংটো করে রেখে দেবো। যখন প্রয়োজন পড়বে তখন প্যান্ট পাবি, এখন বাইরে যাবি তখন প্যান্ট পাবি, তা না হলে যখন দরকার নেই ঘরের ভেতর থাকবে তখন সারাদিন কিন্তু পুরো ন্যাংটো করে রেখে দেবো। এসি লাগানো ঘরে ঠান্ডায় ন্যাংটো থাকতে কোন অসুবিধা হবে না। কথাটা শুনে খুব লজ্জা লাগে আমার, কিন্তু টিনা দিদি আমাকে এরকম শাস্তি দেবে বলে সাবধান করে দেয় কিন্তু পুরো ন্যাংটো করে সারাদিন রাখে না। তার বদলে টিনা দিদির আদেশে আমাকে প্রতিদিন রাতের বেলায় ঘরের মধ্যে নেংটো হয়ে ঘুমাতে হতো। প্রায় ১ মাস টিনা দিদি আমাকে রাতে ল্যাংটো করে শুতে পাঠাতো। রাতের বেলায় ঘরে এসে আমার সমস্ত জামা কাপড় খুলিয়ে পুরো ন্যাংটো করে বিছানায় শুয়ে দিয়ে চাদর গায়ে দিয়ে টিনা দিদি চলে যেত। চাদরের নিচে আমি পুরো ন্যাংটো থাকতাম। পরদিন সকালবেলা যখন ঘুম ভাঙতো আমার তখন আমি নেংটো অবস্থায় টিনা দিদির ঘরে গিয়ে গুড মর্নিং বলতাম আর টিনা দিদি আমাকে ফ্রেশ কাপড় দিত। প্রতিদিন রাতে এভাবে ল্যাংটো ঘুমাতে হতো। এভাবে প্রায় ১ মাস চলে যতদিন খুব শীতকাল ছিল। খুব লজ্জা লাগত সারারাত পুরো লাংটা হয়ে ঘুমাতে। একদিন তাড়াতাড়ি আমি শুয়ে পড়ব বলে টিনা দিদি আমার ঘরে এসে পুরো ল্যাংটো করে দিয়ে আমার কাপড় নিয়ে চলে যায়, আমিও তাড়াতাড়ি বেড এর চাদর এর তোলে ঢুকে পড়ি। কিন্তু সাড়ে ৯ টা এর দিকে টিনা দিদি রুমে এসে আমাকে বলে ওরা দুজন দাদা দিদি হ্যারি পটার এর সিনেমা দেখছে টিভি তে। আমি দেখতে চাইলে আসতে পারি। ওরা লিভিং রুমে দেখছিল সিনেমা। আমি বললাম ঠিক আছে আমার প্যান্ট দাও। একটা শুনে টিনা দিদি খিল খিল করে হেসে বলে “ দূর বোকা। তোর বেশি জামা প্যান্ট আমি সার্ফ এ ভিজিয়ে দিয়েছি। এখন আর কিছু নেই পড়ার তোর। ল্যাংটো হয়ে থাকতে হবে তোকে সকাল পর্যন্ত, আর এত লজ্জা কি তোর? বাড়ির সবাই তোকে দুষ্টামি করার জন্য পুরো নেংটু দেখছে, পাখি পাছা সব দেখছে। আর কি আছে লুকাবার?”। বলে জোরে জোরে হাসতে থাকে। আমার খুব লজ্জা লাগে শুনে, লাল হয়ে যায় মুখ আমার। টিনা দিদি বলে, না আসতে চাইলে ঘুমিয়ে পর।”।
কিন্তু সিনেমা দেখার লোভ এ আমি লজ্জার মাথা খেয়ে টিনা দিদির সাথে চলে আসি লিভিং রুমে। দাদা দেখে নিজের বউকে হেসে বলে, “ তোমার হাতে শাস্তি পেয়ে খুব বাধ্য ছেলে হয়েছে দেখছি। তোমার কথা তে ওঠে বসে। তোমার ইচ্ছা অনুযায়ী ও তোমার পেছন পেছন লাংটা হয়ে ঘুরে”। টিনা দিদি শুনে হাসে। কিছুক্ষণ আমি সোফা তে ওদের সাথে বসে টিভি দেখার পর দিদি বলে, আমার পা ব্যথা করছে। তুই একটু টিপে দে তো। আমি টিনা দিদির পা এর কাছে ফ্লোরে বসে দিদির পা টিপতে থাকি। দিদির দুধ সাদা সুন্দরী পা। দিদি পরে ছিল একটা মেয়েদের জিন্স এর হাফ প্যান্ট আর টপ। আর আমি দিদি এর পা এর কাছে বসে পুরো ল্যাংটো পা টিপছি। দিদিকে তখন পুরো গুরুজন মনে হচ্ছিল যার কথা শোনা আমার কর্তব্য। সিনেমা শেষ হওয়া পর্যন্ত আমি দিদি এর পা এর কাছে এই ল্যাংটো বসে থাকি। দিদি পা আমার কোলে তুলে দেয়। মাঝে মাঝে দিদির নরম পা এর পাতা আমি নুনু তে ঘষা খাচ্ছিল। আমার নুনু তে দিদির পা এর পাতা লাগাতে আমার খুব লজ্জা লাগে। সিনেমা শেষ হলে আমি যখন উঠে দাঁড়াই তখন দিদি আঙ্গুল দিদি আমার নুনু তে একটা টান মেরে হেসে বলে” যা ল্যাংটো ছেলে অনেক রাত হয়ে গেছে। শুয়ে পর”। ১ মাস দিদি আমাকে এভাবে রাতে ল্যাংটো করে রাখত।
টিনা দিদি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতো। ওই কাজে সুন্দরী মহিলাদের লাগত ক্যামেরা এর সামনে যাবার জন্য আর ইংলিশে ভালো। তো দিদি আর কাজের ৪ বান্ধবী ঠিক করে গোয়া যাবে। ৫ জন মহিলা, আর আমাকে বাচ্চা হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমরা যখন গাড়ি করে গোয়াতে যাচ্ছি তখন সবার সামনেই টিনা দিদি বলে দেয় যে আমি এখনো সবার সামনে নেংটু হই ক্লাস সিক্সে পড়া সত্বেও। আমি এমনিতেই ছোটখাটো চেহারার ছিলাম তাই সবাই আমাকে একেবারে ছোট বাচ্চা হিসেবে ধরে আর বলে আরে হ্যাঁ ও তো এখনো বাচ্চাই তেমন বড় হয়নি অত নেংটো হবেই। কিন্তু টিনা দিদি যখন বলে আমি পড়াশোনা না করার জন্য, দুষ্টুমি করবার জন্য ন্যাংটো শাস্তি পাই, ন্যাংটো কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে তখন সবাই খুব হাসাহাসি করতে থাকে। টিনা দিদির বন্ধু চারটে দিদি খুব দুষ্টু এবং পাজি ছিল, এবং তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাজি ছিল নিশা দিদি। নিশা দিদি খুব pranks তামাশা করত। গাড়িতে আমি হাফ প্যান্ট পরে ছিলাম, প্যান্ট এর উপর দিয়েই আমার নুনু ধরে এক টান দিল নিশা দিদি আর টা দেখে সবাই হেসে ওঠে।
গোয়া তে আমরা সবাই একটা বড় রেজাল্ট টাইপের হোটেলে উঠলাম। সবাই এক রুমে ছিলাম। নিশা দিদি প্রথম থেকেই আমাকে prank করা শুরু করে, যেমন আমি ২ জন দিদির সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছি তখন নিশা দিদি পিছন থেকে চুপি চুপি এসে পিছন থেকে এক টানে আমার হাফপ্যান্ট আন্ডারওয়ার পায়ের নিচে নামিয়ে দিত। আমার গেঞ্জি ছিল কোমরের উপর পর্যন্ত নামিয়ে দিতেই পুরো নুনু সমস্ত দিদির চোখের সামনে লাফিয়ে ওঠে পাছা সমেত। সবাই আমাকে কোমর থেকে ন্যাংটো দেখে খিল খিল করে হাসতে থাকে। এরপর রাতের বেলায় সব দিদি মিলে আমাকে আবার prank করে। আমি প্রথমে ঘুমিয়ে পড়তাম, তো ঘুমের মধ্যে চুপিচুপি সব দিদি দিয়ে এসে আমার সমস্ত জামা প্যান্ট আন্ডারওয়্যার সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে দিত। সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে দেখতাম আমি পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘুমিয়ে আছি। নিশা দিদি খুব পাজি ছিল, আমার প্রচুর নেংটা ছবি নিজের মোবাইলে তুলে রেখেছিল। আমি যখন স্নান করতে যেতাম তখন দরজা বন্ধ করতে দিত না টিনা দিদি, বলতে বাচ্চা ছেলের আবার কি দরজা বন্ধ করে চান করবে। বাথরুমে বড় সুইমিংপুল ছিল বাথটাব ছিল, আমি সাঁতার কাটতে জানতাম না তাই কোন এক্সিডেন্ট যাতে না হয়ে যায় সেজন্য টিনা দিদি আমাকে নজরে নজরে রাখতো চান করার সময়। আর নিশা দিদি তখন আমার চান করার প্রচুর ন্যাংটো ছবি তুলে রাখত একদম নুনু পাছা সমেত। খুব লজ্জা লাগত। চান হয়ে গেলে প্রতিটা দিদি জিজ্ঞাসা করত তুই ভালোভাবে চান করেছিস, তোর পাখিটাকে ভালোভাবে চান করিয়েছিস?
একবার একা একা সমুদ্রে চলে গেছিলাম। আমি সাঁতার জানতাম না জন্য সবাই খুব চিন্তা করেছিল। ফিরে আসার পর সবাই আমাকে খুব বকা দেয় এবং ওই দিন টিনা দিদি আমাকে দু'ঘণ্টা কান ধরে পুরো ন্যাংটো করে চারজন দিদির সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। অ দিন সবাই আমার নেংটা শাস্তি প্রথম দেখেছিল। ন্যাংটো করে নিশা দিদি মুর্গ হতে বলে। ল্যাংটো মুর্গ পানিশমেন্ট প্রথম পাই সেদিন।
এই ঘটনাগুলো বাদে আমরা সবাই খুব আনন্দ করেছিলাম ঘুরতে গিয়ে। ফিরে আসার পর যখনই ওই দিদিরা আমাদের বাড়িতে আসতো সাথে সাথে আমাকে বলতো আরে দেখি দেখি তোর পাখিটা কত বড় হয়ে গেছে পাখিটাকে চান করাস তো?। দেখি দেখি এক মাস বাদে দেখা। এই মাসে তোর নুনুটা কতটা বড় হলো। এ বলে ক্ষ্যাপাতো আর মুহুর্তে প্যান্ট জামা সব খুলিয়ে পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে নুনু ধরে টান মারতো। মোবাইল এ ল্যাংটো ছবি তুলে নিতো।
এ ভাবে আমি টিনা দিদি দের বাড়ি ৩ বছর ছিলাম। টিনা দিদিকে আমি খুব ভয় পেতাম, যখনই রেগে গিয়ে বলতো এখনই ন্যাংটো হয়ে যা তখনই ভয় কাঁদতে কাঁদতে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে পড়তাম। এমনও কয়েকদিন হয়েছে নিজে ভুল করার জন্য নিজেই আগে ন্যাংটো হয়ে টিনা দিদির কাছে গিয়ে আমি ভুল করেছি বলে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি। টিনা দিদিদের শাসনের ফলে আমার পড়াশোনা ভালো হয়ে যায় এবং আদব কায়দা অনেক পরিবর্তন হয়, শহুরে ভাব আসে। মেয়েদের সম্মান করতে শিখি।
এই ঘটনাটা তখনকার যখন আমি ক্লাস ফাইভ থেকে ফাইনাল পরীক্ষা পাশ করে ক্লাস সিক্সে উঠি। তোমার বাবা ছিল সমস্ত ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট, এবং পরে বিয়ে করেছিল তাই আমার সমস্ত কাজিন ভাই বোনদের বিয়ের বয়স হয়ে গেলেও আমি অনেক ছোট ছিলাম। ওরা সবাই ২২ থেকে ২৫ বছর বয়েসি আর আমি ক্লাস ৬ এ পড়া ১১ বছরের এক বালক। আসল কথায় ফিরে আসি, আমি ক্লাস সিক্সের উঠতেই বাবার বড় কিডনির অসুখ ধরা পড়ে। তখন কিডনির চিকিৎসা করা ছিল খুবই ব্যয়বহুল এবং আমাদের অবস্থাও খুব ভালো ছিল না। বাবাকে ডাক্তার বলে এই ছোট শহরে এ সব বড় রোগের চিকিৎসা হয় না, আপনার কলকাতায় চলে যান। এত বড় অসুখ ধরা পড়তেই আমাদের অবস্থা মধ্যবিত্ত থেকে একেবারে গরিব হয়ে যায়।
বাবা কলকাতা শহরে নিজের চাকরি ট্রান্সফার নিয়ে চলে যেতে বাধ্য হয় আর মাকে বাবার সাথে যেতে হয় বাবার সেবাযত্ন করার জন্য। তখন বড় শহরের রেখে একটা ছেলেকে মানুষ করবার খরচ অনেক। তাই আমাকে নিয়ে কি করবে সেই চিন্তাভাবনা চলতে থাকে। এই সময় বাবার বড় ভাই বাবাকে বলে যে আমার মেয়ে বম্বেতে থাকে, আমাকে ওর কাছে পাঠিয়ে দে। বম্বেতে আমার জেঠু এর বড় মেয়ে টিনা দিদি থাকতো। টিনা দিদি এর ৬ মাস হলো বোম্বে তে বিয়ে হয়েছে, ওরা বেশ বড়লোক ছিল। টিনা দিদি আর হাসবেন্ড বোম্বেতে বড় ইঞ্জিনিয়ার ছিল। টিনা দিদি দেখতে খুব সুন্দরী ছিল আর মুম্বাইতে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর হোস্ট হিসাবে কাজ করত। দিদির বয়স তখন ১৪ এর মত হবে। তাই জেঠু বলে ওখানে আমার মেয়ে একা একা থাকে বরের সাথে, টাকা পয়সার অভাব ও নেই। তাই আমাকে ওরাই দেখুক।
আমার বাবা মা রাজি হয়ে যায়। ঠিক হয় টিনা দিদি এর বাড়ি থেকে আমি ক্লাস ৬,৭,৮ এর পড়াশুনা করবো।
জেঠু আমাকে বাবা মা এর কাছ থেকে নিজের মেয়ের শশুর বাড়ি বম্বেতে দিয়ে আসে। টিনা দিদি ওর বর আকাশ দাদা এর সাথে এক অভিজাত আবাসন ফ্ল্যাট এ থাকতো। ২ জন এই থাকতো, আমি আসতে ৩ জন হয়েছিল।
টিনা দিদি দেখতেও যেমন মিষ্টি সুন্দরী তেমনি খুব হাসি খুশি স্বভাবের, এভাবেই এতদিন চিনতাম। তুই এবার থাকতে গিয়ে জানতে পারি যে টিনা দিদি এমনিতে হাসি খুশি হলেও রেগে গেলে খুব রেগে যায় তখন খুব কঠিন শাস্তি দেয়। আবার রাগ পড়ে গেলে আবার হাসিখুশি স্বভাব ফিরে আসে এবং হেসে হেসে সবার সাথে কথা বলে।
প্রথম দিন ওদের ফ্ল্যাটে যেতেই দেখলাম ওদের সুবিশাল ফ্ল্যাট। আমাদের ছোট বাড়ি ছোট শহরের তুলনায় ওদের বোম্বের বিশাল অভিজাত ফ্ল্যাট দেখে নিজেকে খুবই ছোট মনে হলো। মনে হল যেন আমি টিনা দিদি আর আকাশ দাদার চাকর হিসেবে ওদের বাড়িতে এসেছি। ওরা আমার মালিক মালকিন আর আমি ওদের অপ্রাপ্তবয়স্ক ছোট শহর থেকে আসা এক চাকর। টিনা দিদি বাড়িতে খুব সুন্দর জামা কাপড় পড়তো, বাড়িতে টিনা দিদি জিন্স এর ছোট hot প্যান্ট, কখনো স্কিন টাইপ জিন্স কিংবা হাউস কোট নাইটি অথবা হাঁটু অব্দি লম্বা ফ্রক ড্রেস পরে থাকত। আমাদের ছোট শহরে তখন বিবাহিত মহিলারা বাড়িতে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ ছাড়া অন্য কিছু পরতো না। তাই দিদিকে শহরের খুব আধুনিক মহিলা দেখাতো। আর ওদের বাড়িতে মা আমাকে মাত্র দু সেট জামা কাপড় দিয়ে পাঠিয়েছিল। একটা ভালো জামা বাইরে পড়ার জন্য আরেকটা ঘরে পরার জন্য।
প্রথম দিন ওদের বাড়ি এলে টিনা দিদি আমাকে থাকার জন্য একটা পার্সোনাল ঘর দেখিয়ে দিল। ঘরে নিয়ে এসে আমাকে সব জিনিস দেখিয়ে দিতে দিতে দিদি বলল “ তোর মা আমাকে ফোন করে বলে দিয়েছে খেয়াল রাখতে যাতে পড়াশুনা করিস আর বেশি দুষ্টামি না করিস। আমার কথা মতো চলবি, আমার কথার অবাধ্য হলে কিন্তু শাস্তি পাবি।” আমি চুপচাপ মাথা নাড়ি।
কয়েক দিন এর মধ্যে আকাশ দাদা আমাকে একটা বেসরকারি স্কুলে ক্লাস সিক্সে ভর্তি করিয়ে দেয়, কিন্তু এটা ছিল ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল। আমি বাংলা মিডিয়াম থেকে ইংরেজি মিডিয়ামে হঠাৎ করে আসার জন্য খুব অসুবিধা হতে থাকে, তার মধ্যে আমার ইংরেজি একদম ভালো ছিল না। দাদা সারাদিন অফিসে ব্যস্ত থাকতো তাই পড়াশোনাতে সাহায্য করতে পারতো না। টিনা দিদি যখন কোন ইভেন্ট থাকতো তখন সেই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজে যেত, সব সময় অফিসে যেতে হতো না, তাই টিনা দিদির হাতে আমার পড়াশোনার দায়িত্ব পড়ে। টিনা দিদি ইংরেজি মিডিয়াম এর ছাত্রী ছিল তাই ইংরেজি পড়াতে কোন অসুবিধা হতো না।
টিনা দিদি পড়াশোনা করানোর সময় খুব সিরিয়াস থাকতো। আগের দিন কি পড়িয়েছে সেটা মুখস্থ ধরতো তারপরের দিন আর প্রতি সপ্তাহে একবার করে পরীক্ষা নিত গোটা সপ্তাহের পড়ার। আমি তখন পড়াশোনাতে একদম মন বসত না তখন।সারাদিন বাইরে ঘোরা করতে এবং টিভি দেখতে খুব ভালো লাগতো। তার উপরে ইংরেজিতে আমি খুব কাঁচা ছিলাম আর ইংরেজি মিডিয়াম হওয়ার জন্য আমার খুব অসুবিধা হচ্ছিল। টিনা দিদি আমাকে খুব বকা দিত এটা বলে যে “ ক্লাস সিক্সে উঠে এখন ইংরেজি টেন্স শিখিস নি কেন? আগের ক্লাস গুলোতে কিভাবে পাশ করলি!”।
এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর একদিন সপ্তাহের পরীক্ষায় টিনা দিদির কাছে খুব খারাপ নম্বর পাই। টিনা দিদির পরীক্ষায় পারলে ফেল করেছি বলা চলে।
টিনা দিদি: কিরে তোকে এক মাস ধরে আমি কি শিখালাম? কিছুই তো পড়াশোনা করিস না তুই? হাতের লেখায় জঘন্য। ইংরেজি কিছুই লিখতে পারিস না। অংকে শূন্য। সারাদিন শুধু টিভি দেখা আর স্কুলে গিয়ে খেলাধুলা করা। এদিকে আয় কান ধরে উঠবস কর আমার সামনে ২০ বার।
টিনা দিদি আমাকে এই প্রথমবার শাস্তি দিল। কান ধরে টিনা দিদির সামনে কুড়ি বার উঠবস করলাম আমি। তারপর টিনা দিতে হবে আমাকে কান ধরে ত্রিশ মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখলো। বাড়িতে আমাকে মা পড়াশোনা করার সময় কান ধরে উঠবস, কান ধরে নীল ডাউন, স্কেলের বাড়ি আর কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা এসব শাস্তি দিয়েছে। কিন্তু অল্প বয়সী টিনা দিদির কাছে শাস্তি পেয়ে প্রচন্ড লজ্জা লাগলো আমার। কিন্তু ভয়ের চোটে টিনা দিদির কথা মতো চুপচাপ কান ধরে দাড় হয়ে থাকলাম ৩০ মিনিট. টিনা দিদি ও দিন খুব রেগে গিয়েছিল টিনা দিদি সুন্দরী মুখ রাগের চোটে লাল হয়ে গেছিল, চোখ দুটো আগুনের মতো জ্বলছিল। একদিন বুঝতে পারি যে সুন্দরী হাসি খুশি টিনা দিদি রেগে গেলে খুব রেগে যায় এবং সিরিয়াস হয়ে শাস্তি দেয়।
শাস্তি শেষ হলে টিনা দিদির ধমকে আমাকে বলে,
টিনা দিদি: এর পরের সপ্তাহে যদি দেখি ভালো নম্বর পাসনি আমার কাছে, তোর কি হয় দেখিস! তোর মতো অবাধ্য ছেলেকে কিভাবে শাস্তি দিতে হয় আমি জানি। তোর জামা কাপড় সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখবো। নেংটা পাছাতে যখন স্কেলের বাড়ি পড়বে তখন টের পাবি কেমন লাগে”
টিনা দিদির কথা শুনে আমার প্রচন্ড লজ্জা লাগে, বাড়িতে কোনদিনও এরকম ল্যাংটো শাস্তি পাই নি। এক বছর হল আমার লজ্জাবোধ এসেছিল, আমি কারো সামনে ন্যাংটো হতাম না তখন। ক্লাস ফোর পর্যন্ত আমি বাড়িতে হবার সামনে ন্যাংটো হতাম মার সামনে বাবার সামনে। কিন্তু ক্লাস ফোরের পরে যখন আমি প্রাইমারি স্কুল থেকে হাইস্কুলে উঠলাম তখন মা বলেছিল, তুই এখন হাইস্কুলের ছাত্র হয়েছিস তুই এখন থেকে সবার সামনে ন্যাংটো হবি না। তাই যৌনতা নিয়ে কোন বোধ না থাকলেও ন্যাংটো আর হওয়া উচিত না বড় হয়ে গেছি এটা ভেবে আমি এক বছর ধরে কারো সামনে ন্যাংটো হতাম না এবং ন্যাংটো হতে লজ্জা পেতাম। তাই কিনা দিদির কাছে ন্যাংটো শাস্তির কথা শুনে খুব লজ্জা লাগলো। তারপর পরে ভাবলাম যে টিনা দিদি আমাকে এমনি ভয় দেখানোর জন্য এ কথাটা বলেছে, সত্যি সত্যি এমন কোন শাস্তি দেবে না।
তাই পরের সপ্তাহেও আমি অতটা জোর লাগিয়ে পড়াশোনা করিনি। ফলে যা হবার তাই হল, আমার নম্বর খুব খারাপ আসে। নম্বর দেখে টিনা দিদির মুখ রাগে লাল হয়ে যায়, আমাকে জোরে একটা চাটি মারে গালে।
টিনা দিদি: শয়তান বাঁদর ছেলে। কিছু পড়াশোনা করিস নি! আগেরবার যে এত করে বললাম তাও কথা এক কান দিয়ে ঢুকেয়ে আরেক কান দিয়ে বার করে দিয়েছিস। তোকে বড় শাস্তি না দিলে তোর মত অবাধ্য ছেলের শিক্ষা হবে না কোনদিন। এদিকে আয়”
আমি ভয়ে ক্ষমা চাইবার চেষ্টা করি টিনা দিদির কাছে, কিন্তু কোন লাভ হয় না। টিনা দিদি কান ধরে আমাকে কাছে টেনে নিয়ে দাড় করিয়ে দেয় এবং নিজের হাতে আমার সমস্ত জামার বোতাম খুলে জামাটা খুলে নেয়। তারপর বলে “ হাত উঁচু করে দাড়া”।
আমি লজ্জায় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করি আর বলি, “দিদি এবারের মত ক্ষমা করে দাও আর করবো না। মন দিয়ে ভালোভাবে পড়াশোনা করব।”
টিনা দিদি রাগে ধমকে উঠলো “ একদম মুখের উপর কথা বলবি না। না হলে দাদা আসলে অফিস থেকে তোকে রাস্তায় পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখব সবার সামনে। রাস্তায় সবার সামনে পেটাবো ন্যাংটো করে। বল, সেটা ভালো হবে কি? চুপচাপ বাধ্য ছেলের মত যা করতে বলছি কর। আর হ্যাঁ আজ থেকে পড়তে বসার সময় আমাকে দিদি বলবি না, তবে ম্যানার শেখাতে হবে। পড়তে যখন বুঝবি তখন আমাকে ম্যাডাম বলে ডাকবি”
টিনা দিদির রাগী রূপ দেখে আমি ভয় কাঁদতে কাঁদতে বললাম “ঠিক আছে দিদি”।
টিনা দিদি চোখ পাকালো, “কি বললি?”
আমি ভয় পেয়ে কাঁপতে কাঁপতে আবার বললাম “সরি ম্যাডাম, ভুল হয়ে গেছে আর বলবো না।”
টিনা দিদি আমার দুহাত তুলিয়ে আমার স্যান্ডো গেঞ্জিটা খুলে দিল। তারপর হাত দিল আমার হাফ প্যান্টে এবং একটানে আমার হাফ প্যান্ট পায়ের নিচে নামিয়ে দিল। নিজের কাজিন বিবাহিত দিদির সামনে ক্লাস সিক্সে পড়া আমি শুধুমাত্র একটা ছোট জাঙ্গিয়া পড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম, প্রচন্ড লজ্জা লাগে আমার।
টিনা দিদি: দেখ পড়াশোনা না করার আর আমার কথা না শোনার ফল। যারা বড়দের কথা শুনে না তারা নির্লজ্জ হয় আর নির্লজ্জদের বিনা কাপড়ে নেংটা হয়ে থাকতে আবার লজ্জা কিসের! তোর মত খুব বাজে ছেলে যারা বড়দের কথা শোনে না তাদের এভাবেই পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দিতে হয়, ন্যাংটো করে লজ্জা না দিলে ওদের বোধ আসে না”
আমি শেষবারের মতো ক্ষমা চাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু টিনা দিদির মুখের প্রচন্ড রাগ দেখে আর মুখের উপর কথা বলার সাহস হয় না। দিদি দু হাত দিয়ে আমার শরীরের শেষ বস্ত্র ধরে বলে “ এবার তোমার কি হবে সোনা মনা? তোমার দিদি বা টিচার ম্যাডাম পড়াশোনা না করবার জন্য তোমাকে পুরো ন্যাংটো করে দিচ্ছে। আর কিছু লুকানোর থাকবে না তোর”
এই বলে ধীরে ধীরে টিনা দিদি আমার জাঙ্গিয়া একটু একটু করে নিচে নামাতে থাকে। কাজটা ধীরে ধীরে করে আমাকে আরো লজ্জা দিতে থাকে। এভাবে আস্তে আস্তে নামাতে নামাতে এক সময় আমার বিনা চুলের নির্লোম ছোট নুনুটি বেরিয়ে পড়ে ভেতর থেকে এবং সাথে সাথেই তখন টিনা দিদি একটানে পায়ের নিচে নামিয়ে দেয় আন্ডারওয়্যার। টিনা দিদির সামনে তখন আমি সম্পূর্ণ ন্যাংটো, গায়ে একটা সুতো পর্যন্ত নেই। ওদিকে খুব সুন্দরী টিনা দিদি একটি সুন্দর দামি ফ্রক ড্রেস পড়ে আছে হাঁটু পর্যন্ত লম্বা, ফর্সা সুগঠিত পা দুটো দেখা যাচ্ছে। প্রচন্ড লজ্জায় সাথে সাথে আমি দুহাত দিয়ে আমার নুনু ঢাকা দেই।
টিনা দিদি নুনুকে পাখি বলত।
টিনা দিদি: এই কে তোকে পাখিতে হাত দিতে বলেছে? কে তোকে পাখি আড়াল করতে বলেছে?
শিগগির হাত সরিয়ে দুহাত দিয়ে দুই কান ধরে আমার সামনে দাঁড়া।
আমি ভয়ে তাই করলাম।
তখন আমি টিনা দিদির সামনে সম্পূর্ণ ন্যাংটো অবস্থায় সবকিছু দেখিয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এই অবস্থার জন্য টিনা দিদিকে সত্যি তখন আর নিজের জেঠু এর মেয়ে, আমার দিদি বলে মনে হচ্ছিল না। মনে হচ্ছিল যেন সত্যিই এক খুবই রাগী ইংলিশ মিডিয়াম এর ম্যাডাম, এবং পড়া না করার জন্য আমি তার একটি অবাধ্য স্টুডেন্ট যে ম্যাডামের সামনে সম্পূর্ণ ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। বা টিনা দিদি আমার দিদি নয় খুব সম্মানীয় একজন গুরুজন আমার প্রাপ্তবয়স্ক গার্জিয়ান যার অধিকার রয়েছে সমস্ত কিছুতে আমার হয়ে ডিসিশন নেওয়ার আর আমি তার একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছোট্ট আত্মীয়র মতো, যে কিনা পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার গুরুজনের কাছে শাস্তি পেতে। গুরুজনের সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে তাকে কখন কাপড় দিতে হবে এবং তাকে কখনো ন্যাংটো করে রাখতে হবে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার। নিজের কোন অধিকার নেই সিদ্ধান্ত নেবার। অথবা টিনা দিদি খুব বড়লোক ঘরের একজন অভিজাত সুন্দরী মালকিন আর আমি তার একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক বাড়ির চাকর কাজের লোক। কাজের ভুলের জন্য এবং মালকিন এর কথা না শোনার জন্য মালকিন রাগ করে তার চাকরকে পুরো ন্যাংটো করে নিজের সামনে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।। মালকিনের শরীরে দামি বিদেশি ফ্রক ড্রেস, শরীরে সোনার গয়না এবং তার বাড়ির চাকরের শরীরে এক ফোঁটা সুতো পর্যন্ত নেই। সম্পূর্ণ ন্যাংটো অবস্থায় সে কান ধরে তার মালকিনের কাছে শাস্তি পাচ্ছে।
টিনা দিদি : ছি ছি কি লজ্জা কি লজ্জা। পাখি পাছা সব বের করে পুরো কান ধরে আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছিস তাও বোধহয় কোন লজ্জাই নেই এতটা নির্লজ্জ তুই।
বলে বইয়ের পাশে রাখা স্কেলটা হাতে তুলে নেয় টিনা দিদি আর আমাকে কান ধরে নিজের কোলে ন্যাংটো অবস্থায় উল্টো করে শুইয়ে দেয়। উল্টো করে শোয়ানোতে কোলের মধ্যে টিনা দিদির খোলা থাইতে আমার ছোট নুনুটা ঘষা লাগতে থাকে এবং আমার প্রচন্ড লজ্জা লাগে এতে। তারপর কুড়ি ঘা কাঠের স্কেলের বাড়ি পরে আমার ন্যাংটো পাছাতে। পাছাটা পুরো লাল হয়ে যায় আমার স্কেলের আঘাতে। দিদি পাছাতে স্কেলে মারা শেষ হলে আমাকে যখন দাঁড় করিয়ে দেয় তখন আমি দুহাতে পাছাটা ধরে প্রচন্ড জ্বালাতে ঘষতে থাকি আর লাফাতে থাকি আর লাফানোর সাথে সাথে আমার নুনুটা ও টিনা দিদি চোখের সামনে লাফাতে থাকে।
আমার নুনুর নাচ দেখে টিনা দিদি আর নিজের হাসি চেপে রাখতে পারে না, রাগ যায় পড়ে। টিনা দিদির রাগে লাল মুখ এবং রক্তবর্ণ গোল গোল চোখ আর তখন নেই। তখন টিনা দিদি মুখে হাত দিয়ে খিল খিল করে হাসছে আনন্দে।
টিনা দিদি: তোর পাখির নাচ থামা বাঁদর কোথাকার! একদম বাঁদরের মতো লাল পাছা নিয়ে নেচে যাচ্ছিস।”
কিন্তু পাছার জালায় তখন সমস্ত লজ্জা ভুলে তখন আমি দিদির সামনে পাছা ডলতে ডলতে লাফাচ্ছি । কিছুক্ষণ আমার নাচ চলার পর যখন শান্ত হলাম তখন টিনা দিদি বলল “ চুপচাপ এখন এই ঘরের মাঝে এভাবে ন্যাংটো অবস্থায় কান ধরে নীল ডাউন হয়ে থাক আমি যতক্ষণ না বলবো ততক্ষণ। তোর এখন জামা প্যান্ট পড়বার অধিকার নেই, চল এভাবে ন্যাংটো হয়ে কান ধরে নিল ডাউন হ”।
আমি টিনা দিদির বাধ্য ছাত্রের মত ঘরের মাঝখানে হাঁটু গেড়ে ন্যাংটো অবস্থায় কান ধরে নীল ডাউন হয়ে হলাম। সন্ধ্যা হয়ে গেছিল টিনা দিদি রান্না ঘরে চলে যায় চা করতে।
টিনা দিদিদের বাড়িতে দুজন কাজের বউ কাজ করতো, একজন রান্নার লোক এবং আরেকজন ঘরের কাজের লোক- দুজনেই মহিলা, বয়স আন্দাজ ৩০- ৩৫ এর মত হবে। আমি ন্যাংটো কান ধরে ঘরের মাঝখানে নীলডাউন হয়ে আছি সেই সময় বাইরে কলিং বেল বাজে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে ঘরে চলে আসে রান্নার মাসি-অঞ্জলি মাসি। অঞ্জলি মাসি এভাবে আমাকে নেংটা শাস্তি পেতে দেখে মুচকি হাসে কিন্তু একটু অবাক হয়ে যায় না। আমি বুঝতে পারি যে অঞ্জলি মাসি এরকম শাস্তি দেখে বা অন্যকে দিয়ে অভ্যাস আছে। অঞ্জলি মাসি টিনা দিদিকে বলে, আপনি ঠিক করেছেন মালকিন আমিও তো আমার ছেলেগুলোকে ন্যাংটা করে শাস্তি দেই। পাজি ছেলেগুলোকে নেংটা করে মেয়েদের সামনে শাস্তি না দিলে অবাধ্য ছেলেগুলো কথাই শুনেনা। মাসীর মুখে এ কথাগুলো শুনে আমার লজ্জা বেশ বাড়ে। মাসির একটা কথা শুনে আমার খুব ভয় লাগে যখন মাসি বলে, আমি আমার ছেলেকে ওর ছোট বোনের সামনেও ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখি। তখন আমার খুব ভয় এবং লজ্জা লাগে এটা শুনে যে নিজের থেকে বয়সে ছোট একটা মেয়ে বোনের সামনে ন্যাংটো হয়ে ছেলে হিসেবে শাস্তি পেতে খুবই লজ্জার ব্যাপার। টিনা দিদি এ কথা শুনে হাসতে থাকে খিল খিল করে।
প্রায় ৩০ মিনিট হয়ে গেছিল আমার ওভাবে নীল ডাউন থেকে তখনই দাদা অফিস থেকে ফিরে আসে। দাদাও আমাকে এভাবে ন্যাংটো শাস্তি পেতে দেখে একটু অবাক হয় না নিজের বউকে জিজ্ঞাসা করে কি শয়তানি করেছে যে ন্যাংটো করে শাস্তি দিয়েছো। টিনা দিদি আমার সমস্ত কথা বলে দেয় এবং এটা শুনে দাদা বেশ রাগ করে আমার সামনে এসে বলে এরপর কিন্তু দিদির কথা মত না চললে এবং পড়াশোনা না করলে আমি রাস্তাতে সবার সামনে ন্যাংটো করে দাঁড় করিয়ে রাখবো। সমস্ত রাস্তার লোকে দেখবে তোকে ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছে বাড়ি থেকে বার করে দিয়েছে তোকে। বল এরপর থেকে পড়াশোনা ভালোভাবে করবি তো?
প্রচন্ড ভয় আমি বলি এরপর থেকে ভালোভাবে পড়াশোনা করব, সবার কথা মতো চলব। এভাবে ৪৫ মিনিট হয়ে যায় তখন টিনা দিদি হাসতে হাসতে এসে বলে, ঠিক আছে আজকের মতো তোকে ক্ষমা করে দিলাম। যা জামা প্যান্ট পড়ে নে, আজ তোর শাস্তি শেষ হলো।”
আমি তাড়াতাড়ি মাটিতে পড়ে থাকা আমার জামা কাপড় গুলো তাড়াতাড়ি পরে বই খাতা নিয়ে নিজের ঘরে দৌড়ে চলে যাই।
সেই প্রথমবার নেংটা শাস্তি পাওয়ার পর থেকে পড়াশোনা আছে কোন গাফিলতি দেখলেই টিনা দিদি সব সময় ন্যাংটো করেই শাস্তি দিত। যেমন প্রতিদিন পড়া ধরবার সময় যদি বেশি প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ না বলতে পারতাম তো টিনা দিদি পুরো ন্যাংটো করিয়ে কান ধরিয়ে আগে বিশ বার উঠবস করাতো তারপর আবার প্যান্ট পরতে দিত। কিন্তু যদি পরীক্ষার সময় খুব খারাপ নম্বর পেতাম বা ফেল করতাম তাহলে আরও বেশি শাস্তি জুটত। টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে পুরো এক ঘন্টা কান ধরিয়ে পড়ার ঘরের মাঝখানে নিউডাউন করিয়ে রাখত। এ ভাবে পড়ার জন্য প্রায় তিন-চার দিন পরপরই টিনা দিদির হাতে আমার একবার করে পুরো ন্যাংটো শাস্তি কপালে জুটত। টিনা দিদি পরের দিকে ন্যাংটা শাস্তি দেওয়ার সময় হাসতো আর বলতো “কিরে কোন লজ্জা নেই নাকি,কয়েকদিন বাদে বাদে পড়া না করার জন্য এভাবে পুরো ন্যাংটো শাস্তি পাস। তোর ম্যাডাম দিদি তোকে পুরো ন্যাংটো করে দেয় তাও দেখি কোন লজ্জা নেই ।এরপর থেকে পড়তে আসার সময় কি একেবারেই নেংটা হয়ে পড়তে বসবো নাকি তাই ভাবছি।” যখন নিজের হাতে টিনা দিদি আমার জামা প্যান্ট সবকিছু খুলে নিতো তখন বলতো “এই দেখো এই শার্টের বোতাম গুলো খুলে ফেললাম. এবার প্যান্টটাও খুলে ফেললাম। এই দেখো এবার গেঞ্জিটাও খুলে ফেললাম। এবার শুধু জাংগিয়া পড়ে ।এবার দেখো এটাও খুলে ফেলব পুরো ন্যাংটো হয়ে যাবে। পাখি পাছা সবকিছু দেখা যাবে। তাও লজ্জা নাই। কবে যে পড়াশোনা করবি!” । মাঝে মাঝে টিনা দিদি আমাকে নিজের হাতে নেংটা করত না, আদেশ দিত মালতী মাসিকে যে সবসময় কাজ করতো আর না হলে অঞ্জলি মাসিকে। দুই মাসি অনেক শক্তিশালী ছিল এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমাকে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিত তাদের মালকিনের সামনে। আবার কখনো কখনো এমনও হতো যে টিনা দিদি আমাকে ডেকে বলত যা শিগগির ন্যাংটো হয়ে নিজের ঘরে গিয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাক। আমি আসছি।
আমি তখন টিনা দিদিকে খুব ভয় পেতাম এবং সাথে সাথে ঘরে গিয়ে সবকিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে ভয়ে কাঁদতে কাঁদতে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিছুক্ষণ বাদে টিনা দিদি এসে কাঠের স্কেল দিয়ে আমার পাছায় মেরে পুরো পাছা লাল করে দিত এবং তারপর ঘরের মাঝখানে কান ধরে এক ঘন্টার জন্য নীল ডাউন করিয়া রাখত। প্রথম নেংটা শাস্তি পাওয়ার পর থেকেই টিনা দিদিকে আর নিজের দিদি বলে নয় নিজের গুরুজন, টিচার ম্যাডাম বলে মনে হতো এবং যা হুকুম করতো সাথে সাথেই তামিল করবার চেষ্টা করতাম। টিনা দিদি এর পড়ানো এবং প্রচন্ড শাস্তি দেওয়াতে আমার কিন্তু পড়াশোনা অনেকটা ভালো হয়ে যায় এবং স্কুলেও নাম্বার ভালো আসতে থাকে আগের থেকে।
প্রথম ছয় মাস আমাকে টিনা দিদি একাই পড়াতো। তাই টিনা দিদির কাছে নেংটা শাস্তি পেলে টিনা দিদি অঞ্জলি মাসি মালতি মাসি আর দাদা ছাড়া আর কেউ ন্যাংটো দেখত না। কিন্তু তারপর আমাদের ফ্ল্যাটের আমারই মতো ক্লাস সিক্সে পড়া একটা মেয়ে পড়তে আসে টিনা দিদির কাছে। মেয়েটার নাম ছিল তিথি, আমারই বয়স এর। একই ফ্ল্যাটে থাকার সূত্রে টিনা দিদিদের সাথে ওদের পারিবারিক বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। তাই টিনা দিদি ওকে অনেক সময় পড়া দেখিয়ে দিত, আর আমিও যেহেতু একই ক্লাসে পড়তাম সেজন্য অনেক সময় আমাদের একসাথে পড়তে বসাতো। তিথি আমার স্কুলে পড়তো না, ও অন্য স্কুলে পড়তো। শুনেছিলাম তিথি পড়াশোনায় খুবই ভালো ছিল, ও ক্লাসে ফার্স্ট গার্ল। আবার দেখতেও বেশ সুন্দরী ছিল ওই বয়স হিসেবে। তাই বেশ গর্ব ছিল ওর মধ্যে একটা।
ওপর থেকে আসতে দেখেই আমার খুব লজ্জা পেতে লাগলো, কারণ ওর সামনে যদি আমি ন্যাংটো শাস্তি পাই খুব লজ্জার ব্যাপার হবে। নিজের বয়সী একটা মেয়ে যে ক্লাসে ফার্স্ট হয় তার সামনে ন্যাংটা শাস্তি পেতে আমার খুবই লজ্জা করবে। টিনা দিদি কি ইচ্ছে করেই ওকে ডেকে এনেছিল আমাকে আর ও লজ্জা দিতে কি না জানি না। তাই তাই প্রথম কয়েকদিন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করলাম, খুব ভয়ে ভয়ে ছিলাম যাতে ভালো নম্বর পাই এবং তিথির সামনে যাতে ন্যাংটো শাস্তি পেতে না হয়।
কিন্তু আমি ইংরেজি এবং অংকেতে খুবই কাঁচা ছিলাম আমি। ফলে দু সপ্তাহ বাদেই একটা সাপ্তাহিক পরীক্ষাতে প্রচন্ড খারাপ নম্বর আসে আমার- আবার ফেল করি। যথারীতি টিনা দিদি প্রচন্ড রেগে যায় এবং আমাকে ন্যাংটো করবার জন্য সমস্ত জামা কাপড় খুলে ফেলতে থাকে। আর এটা দেখে তিথি হাসিতে কুটিপাটি।
তিথি: টিনা ম্যাডাম আপনি কি ওকে পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দেন? ছি ছি, ন্যাংটো শাস্তি পায়”
টিনা দিদি: কতবার.. প্রতিদিন এই প্রায়। একদম পড়াশোনা তে মন নেই। জোর করে পড়তে বসাতে হয়।
আমি ক্ষমা চাইবার চেষ্টা করি টিনা দিদির কাছে যাতে আমাকে নিজের সমবয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো না করে দেয়। কিন্তু কোন লাভ হয় না। তখন আমি শুধু একটা আন্ডারওয়ার পড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম দুজনের সামনে। টিনা দিদি এক টানে সেটা খুলে দিয়ে পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে বলল “ তিথি পরীক্ষায় ৮০% এর উপর নম্বর পেয়েছে। স্কুলে ফার্স্ট গার্ল ও। তুই করেছিস পরীক্ষায় ফেল। জানিনা তুই ক্লাস সিক্স থেকে ক্লাস সেভেনে উঠতে পারবি না ফেল করবি। তো তুই ন্যাংটো হয়ে থাকবি না তো কে ন্যাংটো হয়ে থাকবে! ফেল করতে লজ্জা নেই একটা মেয়ের সামনে আবার ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে লজ্জা কি!”
এই কথা বলে টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে একেবারে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে দিল ঘরের মাঝখানে। তিথি আমার অবস্থা দেখে হাসিতে গড়াগড়ি দিতে লাগল এবং জোরে জোরে হাসতে লাগে। টিনা দিদির মুখে ও তখন মুচকি হাসি।
তিথি হাসতে হাসতে: এমা। নিজের বয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে নুনু পাছা সব বের করে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। তাও কোন লজ্জা নেই। কাল স্কুলে আমি আমার সব বন্ধুদের বলবো তোর কথা।
ভাগ্য ভালো ও অন্য স্কুলে পড়তো, না হলে আমার স্কুলেও নাক কাটা যেত।
তারপর দিদি পড়াতে থাকে তিথিকে আর আমি ঘরের মাঝখানে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকি। মাঝে মাঝে তিথি আমাকে দেখছিল আর মুচকি মুচকি হাসছিল। কিন্তু টিনা দিদি আমাকে ক্ষমা করে না পুরো এক ঘন্টা ওর সামনে ন্যাংটো কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে। তারপর ওর সামনে ২০ বার কান ধরে ন্যাংটো উঠবস করি তারপর দিদি আমাকে প্যান্ট পড়ার অনুমতি দেয়। তিথির মা ফ্ল্যাটে আসতো মেয়ের পড়া শেষ হয়ে গেলে তিথির মা প্রথমবার আমাকে এভাবে নেংটো শাস্তি পেতে দেখে খুব হেসেছিল আর বলেছিল বেশ হয়েছে যেমন পড়াশোনা করিস না।উচিৎ শাস্তি।
তারপর থেকে অনেকবার তিথির সামনে এভাবে নেংটা শাস্তি পেয়েছি। ও প্রতিদিন পড়ানোর সময় আসতো না, মাঝে মাঝে আসতো। একদিন তিথি ইচ্ছে করে আমাকে নেংটা শাস্তি পাইয়েছিল, আমাদের দুজনকে পরীক্ষা দিতে বসিয়ে টিনা দিদি পাশের ঘরে গেছিল টিভি দেখতে। টিনা দিদি ফিরে আসতেই তিথি ইচ্ছা করে মিথ্যা কথা বলে যে আমি বই খুলে উত্তর দেখে নিয়েছি এবং সেই উত্তর দেখে দেখে বই খুলে পরীক্ষার খাতায় লিখেছি। টিনা দিদি কিছুতেই আমার কথা বিশ্বাস করে না এবং তিথি এর কথাই সত্যি বলে মেনে নেয় আর আমাকে ওর সামনে পুরো নেংটু করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে দেয়। তিথি তখন খুব হাসছিল আর আমার খুব লজ্জা লাগে কারণ ও মিথ্যা কথা বলে আমাকে ন্যাংটো করে দিয়েছে।মোটামুটি মাসে দু-তিন দিন এমন হতো যে ওর সামনে ন্যাংটো শাস্তি পেয়েছি। তিথির মা যখন পড়ার থেকে নিতে আসতো তখন যদি আমাকে দেখতো আমি ঐদিন শাস্তি পায় নি নেংটো নেই তাহলে তামাশা করে বলতো” কি বাপু, আজ আবার প্যান্ট পরে কেন? মাঝে মাঝেই তো দেখি ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড় হয়ে থাকতে। এখন তোমাকে শাস্তি পেতে না দেখলেই অবাক লাগে”। বলে হাসতো।
পড়াশোনার জন্য এরকম নেংটু শাস্তি পেতাম যেহেতু তিন বছর ছিলাম টিনা দিদির বাড়িতে তাই তিন বছরই পড়াশোনার জন্য এভাবে শাস্তি পেয়েছে ন্যাংটো হয়ে।
এবার পড়াশোনার বাদে অন্যান্য শাস্তি গুলোর কথায় আসি যে শাস্তি গুলো আমি দুষ্টুমি এবং টিনা দিদির কথা না শোনার জন্য অবাধ্য হওয়ার জন্য পেয়েছি।
টিনা দিদির ফ্ল্যাট ছিল অভিজাত আর বিশাল বড়। সুন্দর ভাবে সাজানো, ইন্টেরিয়র করা। ঘর পরিষ্কার ও সাজিয়ে রাখার শখ ছিল দিদির। আমি ছিলাম অলস আর অগোছালো। ওদের বাড়ি আসার প্রথম দিন থেকে এই বকা খেতাম ঘরদোর নোংরা করার জন্য আর জায়গা এর জিনিস জায়গা তে না রাখার জন্য। ওদের চোখে আমি ছিলাম গ্রামের দেহাতি আর ওরা বড় শহরের রুচিশীল অভিজাত ব্যক্তি।
পড়াশোনা বাদে টিনা দিদির কাছে কথা না শোনার জন্য প্রথম ন্যাংটো শাস্তি পাই নিজের ঘর পরিষ্কার করে না রাখার জন্য। ঘটনাটা ঘটেছিল পড়াশোনার জন্য প্রথম ন্যাংটো শাস্তি পাওয়ার দুদিন বাদে। টিনা দিদি অনেকদিন ধরেই বলতো তুই কিন্তু তোর ঘর পরিষ্কার করে রাখছিস না, সমস্ত জামাকাপড় এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখছিস, বিছানার চাদর ভালোভাবে পরিপাটি করে রাখছিস না, এদিককার জিনিস ওখানে আর অধিককার জিনিস এদিকে করে সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখছিস। তো এক রোববার আমার ঘর তো নোংরা করবার জন্য টিনা দিদি প্রচন্ড রেগে যায় এবং আমার ঘরে এসে জোরে থাপ্পড় মারে একটা আমাকে।
টিনা দিদি: কিরে পাজি ছেলে, আমার কথা শুনিস না কেন! তোকে বলেছি না ঘরদোর সুন্দর করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখবি। এত নোংরা কেন তুই! দাঁড়া, আজ আমার কথা অবাধ্য হওয়ার জন্য তোকে পুরো ন্যাংটো করে শাস্তি দেবো।
মুহূর্তের মধ্যে টিনা যদি আমার সমস্ত জামা কাপড় আন্ডারওয়ারের সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে দেয় আর নিজের কোলে আমাকে উল্টো শুইয়ে আমার পাছাতে থাপ্পড় মেরে একদম লাল করে দেয়। আমার ঘরে কান ধরে নেংটো দাঁড় করিয়ে রাখে পুরো 30 মিনিট।
ত্রিশ মিনিট বাদে আমি ভাবলাম যাক আমার শাস্তি শেষ হলো এবার আমি প্যান্ট পড়তে পারব। কিন্তু না টিনা দিদি এলো এবং বলল “ কোন প্রশ্নই নেই কাপড় পরার। শরীরে একটাও সুতোও থাকবে না, আগে ঘর পরিষ্কার হবে, তারপর আমি অন্য কথা শুনবো। পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘরদোর পরিষ্কার কর। পরিষ্কার শেষ হলে আমাকে ডাকবি, আমি এসে আগে দেখব ঠিকঠাক কাজ করেছিস নাকি। তারপর ঠিক করব তুই প্যান্ট পরবি কি পরবি না।”
খুব লজ্জা লাগলো আমার টিনা দিদির কথা শুনে, আমাকে পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। টিনা দিদি নয় তখন মনে হচ্ছিল টিনা মালকিনের আমি নেংটো চাকর এবং ন্যাংটো হয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে আমাকে। মালকিনের আদেশ। প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা আমার সময় লাগলো নিজের ঘর ভালোভাবে পরিষ্কার করতে। নেংটো হয়ে কাজ করতে খুব লজ্জা লাগছিল কারণ ওই দিন রবিবার ছিল এবং বাড়িতে দুই কাজের মাসি ছাড়াও দাদাও ছিল।। দুই কাজের মাসি আমাকে শাস্তি পেয়ে নিজের ঘর ন্যাংটো অবস্থায় পরিষ্কার করতে দেখে খুব হাসাহাসি করছিল। কাজ শেষ হওয়ার পর টিনা দিদি ঘরে এসে আগে সব দেখে যে আমি ভালোভাবে পরিষ্কার করেছি নাকি তারপর আমাকে বলে এরপর থেকে যেন এমন ভুল আর না হয়। টিনা দিদি একটা সুন্দর জিন্সের প্যান্ট এবং টপ পড়েছিল আর আমি কিনা দিদির সামনে পুরো ন্যাংটো! তারপর কুড়ি বার ন্যাংটো কান ধরে উঠবস করায় আর প্রতিবার উঠবস করবার সময় বলায় “এমন ভুল আর করব না”। তারপর আমাকে প্যান্ট পরার অনুমতি দেয়।
এরপর টিনা দিদির কথার অবাধ্য হওয়ার দ্বিতীয় শাস্তি পেয়েছিলাম স্নান করতে গিয়ে। তখন শীতকাল পড়েছিল এবং শীতকালে আমি প্রতিদিন স্নান করতে চাইতাম না। কিন্তু টিনা দিদির হুকুম ছিল যে বাড়ির প্রত্যেকের মত আমাকেও প্রতিদিন চান করতে হবে। তো আমি শয়তানি করে বাথরুমের ভেতর ঢুকে নিজের গায়ে জল ঢালা ঢেলে জল দেওয়ার মিথ্যে শব্দ করে একটু চুলে জলের ছিটে দিয়ে ফিরে আসতাম। এভাবে তিন চার দিন করবার পরই আমাকে ধরে ফেলে মালতি মাসি। বুঝতে পারে যে আমি স্নান করছি না কারণ আমার গা দিয়ে গন্ধ বেরোচ্ছে চান না করার আর চামড়া হয়ে গেছে শুষ্ক। মালতি মাসি ব্যাপারটা জানিয়ে দেয় টিনা দিদিকে এবং টিনা দিদি এ কথাটা শুনে রাগে আগুন হয়ে ওঠে। নিজের ভুল ধরা পড়ে যাওয়ায় এবং টিনা দিদির রাগ দেখে আমি ভয়ে কাপতে থাকি। টিনা দিদির রাগের চোটে চিৎকার করে বলে এখনই পুরো ন্যাংটো হয়ে যা আমার সামনে হতভাগা। আমি প্রচন্ড ভয়ে টিনা দিদির সামনে এক মুহূর্তে সবকিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে যাই। ওই দিন প্রথমবার টিনা দিদি আমাকে পুরো ন্যাংটো করে ঘরের ভেতর না, ফ্ল্যাটের খোলা কাচ দেবা ব্যালকনিতে লাংটা কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল ১ ঘণ্টা। আমাদের ঐ কাচের ব্যালকনি স্পষ্ট দেখা যেত পাশের বাড়িটা থেকে, ঐ বাড়িতে চারজন আঙ্কেল আন্টি থাকতো, তাদের একজনের ৮..৯ বছরের একটা ছোট মেয়ে ও ছিল। টিনা দিদি ইচ্ছে করে আমাকে লজ্জা দেবার জন্য ওখানে ন্যাংটো করে কান ধরে শাস্তি দিত। পাশের বাড়ির দুইজন কাকিমা যখন দেখে আমি বারান্দায় কান ধরে নেন একটু দাঁড়িয়ে আছি তখন জানলা দিয়ে জিজ্ঞাসা করে টিনা দিদিকে কিরে ওকে শাস্তি দিয়েছিস নাকি? ও কি দুষ্টুমি করেছে?
টিনা দিদি সাথে সাথে আমার সমস্ত ঘটনা ওদের বলে এবং আমি যে নেংটু শাস্তি পাই সেটাও বলে ওদের। দুজন কাকি ভাই সেটা শুনে এবং আমাকে এভাবে দেখে পুরো হাসাহাসি করে। ওই বাড়ির ছোট মেয়েটা ওর মাকে জিজ্ঞাসা করে, মা এই ছেলেটা এরকম ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে কেন?। ওর মা যখন ওকে বলে এই ছেলেটা খুব পাজি তাই ওকে ন্যাংটো শাস্তি দিয়েছে সেটা শুনে ও খুব হাসতে থাকে এবং বলে ছি ছি সবকিছু দেখা যাচ্ছে ছি ছি কি লজ্জা কি লজ্জা!
প্রায় এক ঘন্টা আমাকে খোলা ব্যালকনিতে কান ধরে নেংটো দাঁড় করিয়ে রাখার পর টিনা দিদি আমাকে ডেকে বলল তুই যখন আমাদের মিথ্যা কথা বলিস, চান করতে ঢুকে চান না করে বেরিয়ে আসিস তখন আজ থেকে তুই আর বাথরুমের দরজা বন্ধ করতে পারবি না। প্রতিদিন দরজা খুলে রেখে সম্পূর্ণ ন্যাংটো হয়ে সবার সামনে চান করবি। কথাটা শুনে খুব লজ্জা লাগে আমার কিন্তু প্রচণ্ড ভয় দরজা খোলা রেখেই সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে চান করি। টিনা দিদি দরজার বাইরে থেকে লক্ষ্য রাখে আমি ভালোভাবে চান করছি নাকি।
এভাবে প্রায় ১৫ দিন চলে। 15 দিন আমাকে টিনা দিদি পুরো দরজা খোলা রাখিয়ে চান করাতো সবার সামনে। যখন টিনা দিদি একটু ব্যস্ত থাকতো, নিজে লক্ষ্য রাখতে পারত না তখন চান সেরে আমি পুরো ন্যাংটো অবস্থায় টিনা দিদির সামনে গিয়ে বলতাম দিদি আমি ভালোভাবে চান করেছি। দিদি আমাকে ন্যাংটো দেখতো যে আমি চান করেছি কিনা ঠিকমতো তারপর বলতো ঠিক আছে। ওই সময় একদম বাচ্চাদের মত মালতি মাসি চান করার আগে আমাকে তেল মাখিয়ে দিত সেই খোলা বেলকনিতে পুরো ন্যাংটো অবস্থায়। পাশের বাড়ি থেকে ওই দুই কাকিমা আর ওই মেয়েটা আমার এই অবস্থা দেখে খুব হাসতো। টিনা দিদি বলতো যেমন একা একা স্নান করিস নি, এতদিন মিথ্যা কথা বলেছিস তেমনি শাস্তি এটাই তোর। তোকে নেংটো করে মালতি মাসি তেল মাখিয়ে দেবে খোলা বেলকনিতে পাশের বাড়ির লোকের সামনে তারপর তুই সবার সামনে খোলা বাথরুমে চান করবি। আর তারপর নেংটা অবস্থায় আমার সামনে এসে দাঁড়াবি যাতে আমি ভালোভাবে দেখতে পারি তুই ঠিকঠাক চান করেছিস কিনা। এভাবে ভাই ১৫ দিন চলে। ভাগ্য ভালো তারপর ১৫ দিন বাদে টিনা দিদি আমাকে ক্ষমা করে দেয় এবং এরকম ভুল যেন আর না করি বলে দরজা বন্ধ করার এবং নিজে নিজে স্নান করার অনুমতি দেয়।
এই স্নান করার শাস্তি পাওয়ার পর থেকেই টিনা দিদি কথা না শোনার জন্য আর ঘরের মধ্যে ন্যাংটো করে শাস্তি দিত না, বাইরে খোলা বারান্দায় যেখানে পাশাপাশি বাড়িগুলো দেখা যায় ওখানে নেংটু করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত যাতে বাইরের লোকেও দেখতে পারে আমি ল্যাংটো শাস্তি পাচ্ছি দুষ্টামি করার জন্য। আরে বকা দিয়ে বলতো এরপর কথা না শুনলে কিন্তু আমি রাস্তাতে নিয়ে যাব ন্যাংটো করে। এটা শুনে আমি আরো প্রচন্ড ভয় পেয়ে যেতাম এবং টিনা দিদির প্রত্যেকটা কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতাম।
এর পর টিনা দিদির কাছে ন্যাংটা শাস্তি পেয়েছিলাম জামাকাপড় নোংরা করবার জন্য। শীতকালে জামা কাপড় কম শোকাতো এবং আমি তাড়াতাড়ি সব জামাকাপড় নোংরা করে ফেলতাম এর ফলে অনেক দিন এমন হতো যে কাঁচা জামা কাপড় না শুকানোর জন্য আমাকে বাসি জামা কাপড়ই পড়ে থাকতে হতো। কয়েকবার এ কথা বলে টিনা দিদি শেষে বিরক্ত হয়ে একদিন রাতের বেলায় এসে আমাকে পুরো ন্যাংটো শাস্তি দেয়। বলে জামা কাপড় না শুকালে আর এভাবে তুই কাপড় নোংরা করলে এরপর থেকে কিন্তু তোকে বাড়িতে সারাদিন ন্যাংটো করে রেখে দেবো। যখন প্রয়োজন পড়বে তখন প্যান্ট পাবি, এখন বাইরে যাবি তখন প্যান্ট পাবি, তা না হলে যখন দরকার নেই ঘরের ভেতর থাকবে তখন সারাদিন কিন্তু পুরো ন্যাংটো করে রেখে দেবো। এসি লাগানো ঘরে ঠান্ডায় ন্যাংটো থাকতে কোন অসুবিধা হবে না। কথাটা শুনে খুব লজ্জা লাগে আমার, কিন্তু টিনা দিদি আমাকে এরকম শাস্তি দেবে বলে সাবধান করে দেয় কিন্তু পুরো ন্যাংটো করে সারাদিন রাখে না। তার বদলে টিনা দিদির আদেশে আমাকে প্রতিদিন রাতের বেলায় ঘরের মধ্যে নেংটো হয়ে ঘুমাতে হতো। প্রায় ১ মাস টিনা দিদি আমাকে রাতে ল্যাংটো করে শুতে পাঠাতো। রাতের বেলায় ঘরে এসে আমার সমস্ত জামা কাপড় খুলিয়ে পুরো ন্যাংটো করে বিছানায় শুয়ে দিয়ে চাদর গায়ে দিয়ে টিনা দিদি চলে যেত। চাদরের নিচে আমি পুরো ন্যাংটো থাকতাম। পরদিন সকালবেলা যখন ঘুম ভাঙতো আমার তখন আমি নেংটো অবস্থায় টিনা দিদির ঘরে গিয়ে গুড মর্নিং বলতাম আর টিনা দিদি আমাকে ফ্রেশ কাপড় দিত। প্রতিদিন রাতে এভাবে ল্যাংটো ঘুমাতে হতো। এভাবে প্রায় ১ মাস চলে যতদিন খুব শীতকাল ছিল। খুব লজ্জা লাগত সারারাত পুরো লাংটা হয়ে ঘুমাতে। একদিন তাড়াতাড়ি আমি শুয়ে পড়ব বলে টিনা দিদি আমার ঘরে এসে পুরো ল্যাংটো করে দিয়ে আমার কাপড় নিয়ে চলে যায়, আমিও তাড়াতাড়ি বেড এর চাদর এর তোলে ঢুকে পড়ি। কিন্তু সাড়ে ৯ টা এর দিকে টিনা দিদি রুমে এসে আমাকে বলে ওরা দুজন দাদা দিদি হ্যারি পটার এর সিনেমা দেখছে টিভি তে। আমি দেখতে চাইলে আসতে পারি। ওরা লিভিং রুমে দেখছিল সিনেমা। আমি বললাম ঠিক আছে আমার প্যান্ট দাও। একটা শুনে টিনা দিদি খিল খিল করে হেসে বলে “ দূর বোকা। তোর বেশি জামা প্যান্ট আমি সার্ফ এ ভিজিয়ে দিয়েছি। এখন আর কিছু নেই পড়ার তোর। ল্যাংটো হয়ে থাকতে হবে তোকে সকাল পর্যন্ত, আর এত লজ্জা কি তোর? বাড়ির সবাই তোকে দুষ্টামি করার জন্য পুরো নেংটু দেখছে, পাখি পাছা সব দেখছে। আর কি আছে লুকাবার?”। বলে জোরে জোরে হাসতে থাকে। আমার খুব লজ্জা লাগে শুনে, লাল হয়ে যায় মুখ আমার। টিনা দিদি বলে, না আসতে চাইলে ঘুমিয়ে পর।”।
কিন্তু সিনেমা দেখার লোভ এ আমি লজ্জার মাথা খেয়ে টিনা দিদির সাথে চলে আসি লিভিং রুমে। দাদা দেখে নিজের বউকে হেসে বলে, “ তোমার হাতে শাস্তি পেয়ে খুব বাধ্য ছেলে হয়েছে দেখছি। তোমার কথা তে ওঠে বসে। তোমার ইচ্ছা অনুযায়ী ও তোমার পেছন পেছন লাংটা হয়ে ঘুরে”। টিনা দিদি শুনে হাসে। কিছুক্ষণ আমি সোফা তে ওদের সাথে বসে টিভি দেখার পর দিদি বলে, আমার পা ব্যথা করছে। তুই একটু টিপে দে তো। আমি টিনা দিদির পা এর কাছে ফ্লোরে বসে দিদির পা টিপতে থাকি। দিদির দুধ সাদা সুন্দরী পা। দিদি পরে ছিল একটা মেয়েদের জিন্স এর হাফ প্যান্ট আর টপ। আর আমি দিদি এর পা এর কাছে বসে পুরো ল্যাংটো পা টিপছি। দিদিকে তখন পুরো গুরুজন মনে হচ্ছিল যার কথা শোনা আমার কর্তব্য। সিনেমা শেষ হওয়া পর্যন্ত আমি দিদি এর পা এর কাছে এই ল্যাংটো বসে থাকি। দিদি পা আমার কোলে তুলে দেয়। মাঝে মাঝে দিদির নরম পা এর পাতা আমি নুনু তে ঘষা খাচ্ছিল। আমার নুনু তে দিদির পা এর পাতা লাগাতে আমার খুব লজ্জা লাগে। সিনেমা শেষ হলে আমি যখন উঠে দাঁড়াই তখন দিদি আঙ্গুল দিদি আমার নুনু তে একটা টান মেরে হেসে বলে” যা ল্যাংটো ছেলে অনেক রাত হয়ে গেছে। শুয়ে পর”। ১ মাস দিদি আমাকে এভাবে রাতে ল্যাংটো করে রাখত।
টিনা দিদি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতো। ওই কাজে সুন্দরী মহিলাদের লাগত ক্যামেরা এর সামনে যাবার জন্য আর ইংলিশে ভালো। তো দিদি আর কাজের ৪ বান্ধবী ঠিক করে গোয়া যাবে। ৫ জন মহিলা, আর আমাকে বাচ্চা হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমরা যখন গাড়ি করে গোয়াতে যাচ্ছি তখন সবার সামনেই টিনা দিদি বলে দেয় যে আমি এখনো সবার সামনে নেংটু হই ক্লাস সিক্সে পড়া সত্বেও। আমি এমনিতেই ছোটখাটো চেহারার ছিলাম তাই সবাই আমাকে একেবারে ছোট বাচ্চা হিসেবে ধরে আর বলে আরে হ্যাঁ ও তো এখনো বাচ্চাই তেমন বড় হয়নি অত নেংটো হবেই। কিন্তু টিনা দিদি যখন বলে আমি পড়াশোনা না করার জন্য, দুষ্টুমি করবার জন্য ন্যাংটো শাস্তি পাই, ন্যাংটো কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে তখন সবাই খুব হাসাহাসি করতে থাকে। টিনা দিদির বন্ধু চারটে দিদি খুব দুষ্টু এবং পাজি ছিল, এবং তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাজি ছিল নিশা দিদি। নিশা দিদি খুব pranks তামাশা করত। গাড়িতে আমি হাফ প্যান্ট পরে ছিলাম, প্যান্ট এর উপর দিয়েই আমার নুনু ধরে এক টান দিল নিশা দিদি আর টা দেখে সবাই হেসে ওঠে।
গোয়া তে আমরা সবাই একটা বড় রেজাল্ট টাইপের হোটেলে উঠলাম। সবাই এক রুমে ছিলাম। নিশা দিদি প্রথম থেকেই আমাকে prank করা শুরু করে, যেমন আমি ২ জন দিদির সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছি তখন নিশা দিদি পিছন থেকে চুপি চুপি এসে পিছন থেকে এক টানে আমার হাফপ্যান্ট আন্ডারওয়ার পায়ের নিচে নামিয়ে দিত। আমার গেঞ্জি ছিল কোমরের উপর পর্যন্ত নামিয়ে দিতেই পুরো নুনু সমস্ত দিদির চোখের সামনে লাফিয়ে ওঠে পাছা সমেত। সবাই আমাকে কোমর থেকে ন্যাংটো দেখে খিল খিল করে হাসতে থাকে। এরপর রাতের বেলায় সব দিদি মিলে আমাকে আবার prank করে। আমি প্রথমে ঘুমিয়ে পড়তাম, তো ঘুমের মধ্যে চুপিচুপি সব দিদি দিয়ে এসে আমার সমস্ত জামা প্যান্ট আন্ডারওয়্যার সব খুলে পুরো ন্যাংটো করে দিত। সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে দেখতাম আমি পুরো ন্যাংটো হয়ে ঘুমিয়ে আছি। নিশা দিদি খুব পাজি ছিল, আমার প্রচুর নেংটা ছবি নিজের মোবাইলে তুলে রেখেছিল। আমি যখন স্নান করতে যেতাম তখন দরজা বন্ধ করতে দিত না টিনা দিদি, বলতে বাচ্চা ছেলের আবার কি দরজা বন্ধ করে চান করবে। বাথরুমে বড় সুইমিংপুল ছিল বাথটাব ছিল, আমি সাঁতার কাটতে জানতাম না তাই কোন এক্সিডেন্ট যাতে না হয়ে যায় সেজন্য টিনা দিদি আমাকে নজরে নজরে রাখতো চান করার সময়। আর নিশা দিদি তখন আমার চান করার প্রচুর ন্যাংটো ছবি তুলে রাখত একদম নুনু পাছা সমেত। খুব লজ্জা লাগত। চান হয়ে গেলে প্রতিটা দিদি জিজ্ঞাসা করত তুই ভালোভাবে চান করেছিস, তোর পাখিটাকে ভালোভাবে চান করিয়েছিস?
একবার একা একা সমুদ্রে চলে গেছিলাম। আমি সাঁতার জানতাম না জন্য সবাই খুব চিন্তা করেছিল। ফিরে আসার পর সবাই আমাকে খুব বকা দেয় এবং ওই দিন টিনা দিদি আমাকে দু'ঘণ্টা কান ধরে পুরো ন্যাংটো করে চারজন দিদির সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। অ দিন সবাই আমার নেংটা শাস্তি প্রথম দেখেছিল। ন্যাংটো করে নিশা দিদি মুর্গ হতে বলে। ল্যাংটো মুর্গ পানিশমেন্ট প্রথম পাই সেদিন।
এই ঘটনাগুলো বাদে আমরা সবাই খুব আনন্দ করেছিলাম ঘুরতে গিয়ে। ফিরে আসার পর যখনই ওই দিদিরা আমাদের বাড়িতে আসতো সাথে সাথে আমাকে বলতো আরে দেখি দেখি তোর পাখিটা কত বড় হয়ে গেছে পাখিটাকে চান করাস তো?। দেখি দেখি এক মাস বাদে দেখা। এই মাসে তোর নুনুটা কতটা বড় হলো। এ বলে ক্ষ্যাপাতো আর মুহুর্তে প্যান্ট জামা সব খুলিয়ে পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে নুনু ধরে টান মারতো। মোবাইল এ ল্যাংটো ছবি তুলে নিতো।
এ ভাবে আমি টিনা দিদি দের বাড়ি ৩ বছর ছিলাম। টিনা দিদিকে আমি খুব ভয় পেতাম, যখনই রেগে গিয়ে বলতো এখনই ন্যাংটো হয়ে যা তখনই ভয় কাঁদতে কাঁদতে পুরো ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে পড়তাম। এমনও কয়েকদিন হয়েছে নিজে ভুল করার জন্য নিজেই আগে ন্যাংটো হয়ে টিনা দিদির কাছে গিয়ে আমি ভুল করেছি বলে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি। টিনা দিদিদের শাসনের ফলে আমার পড়াশোনা ভালো হয়ে যায় এবং আদব কায়দা অনেক পরিবর্তন হয়, শহুরে ভাব আসে। মেয়েদের সম্মান করতে শিখি।