- 1,476
- 2,219
- 159
ইরা রাজীব সেন একজন ৩৫ বছর বয়সী গৃহবধূ। অাজ থেকে ১২ বছর অাগে রাজীব সেনের সাথে তার বিয়ে হয়েছিল। রাজীব সেনের বয়স এখন ৪৫। তাদের একটা ১১ বছরের ছেলে সন্তান রয়েছে, যে গতবছরে তার ফুপা ফুপির সাথে কানাডায় চলে গেছে। ওইখানেই ভাল একটা স্কুলে ভর্তিও হয়েছে। ইরা অার রাজীবের অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো তাদের একমাত্র ছেলে বাইরে থেকে উচ্চশিক্ষিত হয়ে দেশে ফিরবে।
রাজীব পেশায় একজন হোটেল ব্যাবসায়ী অার শহরেই তার একটা বড় বাড়ী রয়েছে। এই শহরে রাজীবের দুইটা ফাইভ স্টার হোটেল রয়েছে। টাকা পয়সার কোনো কমতি রাজীবের নেই। এই হোটেলের ব্যাবসাটা রাজীবের বাবা শুরু করেছিল। রাজীব যখন নতুন বিয়ে করে তার কিছুদিন পরেই রাজীবের বাবা মা দুইজনেরই অল্প কিছুদিনের ব্যাবধানে মৃত্যু হয়। তারপর রাজীবই হোটেলের দায়িত্ব সামলায়। যখন রাজীব প্রথম হোটেলের ব্যাবসার হাল ধরে তখন সেটা একটা থ্রী স্টার হোটেল ছিলো। অাস্তে অাস্তে রাজীব পরিশ্রম করে অার কিছু লোন নিয়ে হোটেলটা থ্রী স্টার থেকে ফাইভ স্টার করে নেই। অল্প দিনেই রাজীব সফলতার মুখ দেখে। তারপর অাস্তে অাস্তে লোনগুলো পরিশোধ করে অারোও একটা ফাইভ স্টার হোটেল খুলে ফেলে। তারপর থেকেই রাজীবকে অার পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। এখন এই শহরের নাম্বার ওয়ান হোটেল ব্যাবসায়ী মি. রাজীব সেন।
রাজীবের বউ ইরা রাজীব চৌধুরী একজন পতিব্রতা গৃহবধু। সে সবসময় তার বাড়ীর কাজকর্ম অার স্বামীর দেখাশোনা করেই সময় কাটিয়ে দেয়। ইরা একজন গ্রাজুয়েট কমপ্লিট করা মেয়ে। সে B.A com কমপ্লিট করেছে। কিন্তু কখনো বাইরে কাজ করার কথা চিন্তা করে নি। সে একজন গৃহবধূ হয়েই পুরো জীবনটা কাটিয়ে দিতে চায়।
রাজীব খুবই ভাগ্যবান যে ইরার মত একজন সুন্দরী বউ পেয়ে। কি নেই ইরার মধ্যে। ইরার সৌন্দর্যের সামনে বড় বড় নায়িকা,মডেলরাও হার মেনে যাবে। ৫ ফুট ৭" ইঞ্চি লম্বা, বড় কলসির মতো পাছা, হালকা মেদযুক্ত শরীর অার ৩৮ এর বড়বড় স্তন যুগল, যেটা বয়সের কারণে অল্প একটু ঝুলে পড়েছে। তারপরও তার সমসাময়িক বয়সি নারীদের থেকে যথেষ্ট খাড়া অার অাবেদনময়ী। ইরা সবসময় শাড়ী ব্লাউজ পরেই চলাফেরা করতে ভালবাসে অার বাড়ীতে নাইটি। ইরাকে দেখলে একদমই মনে হয় না যে তার ৮ বছর বয়সী একজন ছেলে রয়েছে। ৩৫ বছর বয়স হলেও ইরাকে ঠিক ২৬ বা ২৭ বছরের যুবতী মনে হয়।
ইরা যখন বাইরে বের হয় বা বাড়ীতে কোনো লোকজন অাসে সবাই ইরার দিকে অন্য একটা নজরে চেয়ে থাকে। কিন্তু ইরা এসব তোয়াক্কা করে না। ইরা খুবই নিষ্পাপ প্রকৃতির একটা মেয়ে। কখন কি পোশাক কার সামনে পরে রয়েছে এসব ব্যাপারে ইরা কখনও খেয়াল রাখে না। ইরা যথেষ্ট অাধুনিক টাইপের মেয়ে। মাঝে মাঝে সে যখন রাজীবের সাথে বড় বড় পার্টি বা অনুষ্ঠানে যাই তখন স্লিভলেস ব্লাউজ অার দামী সুতী, টিস্যু বা নেটের শাড়ী পরিধান করে থাকে। অাগেই বলেছি কে কি নজরে ইরার দিকে তাকাল সেটা নিয়ে ইরা বা রাজীবের কোনো মাথাব্যাথা নেই। যার কারণে অধিকাংশ লোকজনই প্রতিনিয়ত চোখ দিয়ে ইরার শরীরটাকে ধর্ষণ করে চলেছে।
ইরা অনেক বুদ্ধিমতী ও সুশিক্ষিত মেয়ে। তবে ইরার মনটা অনেক নিষ্পাপ। সে খুব সহজেই যে কারোও সাথে মিশে যায়। অার ইরার এরকম নিষ্পাপতার সুযোগে অনেকেই ইরার শরীরের কিছু অংশ কোনো না কোনো বাহানায় ছুঁয়ে দিয়েছে। যেসব পরপুরুষরা ইরার শরীরকে একটু হলেও ছুঁয়ার সুযোগ পেয়েছে তার হল - রাজীবের বন্ধুরা, রাজীবের হোটেল স্টাফ অার বিভিন্ন পার্টিতে অাসা কিছু লোকজন।
রাজীব পেশায় একজন হোটেল ব্যাবসায়ী অার শহরেই তার একটা বড় বাড়ী রয়েছে। এই শহরে রাজীবের দুইটা ফাইভ স্টার হোটেল রয়েছে। টাকা পয়সার কোনো কমতি রাজীবের নেই। এই হোটেলের ব্যাবসাটা রাজীবের বাবা শুরু করেছিল। রাজীব যখন নতুন বিয়ে করে তার কিছুদিন পরেই রাজীবের বাবা মা দুইজনেরই অল্প কিছুদিনের ব্যাবধানে মৃত্যু হয়। তারপর রাজীবই হোটেলের দায়িত্ব সামলায়। যখন রাজীব প্রথম হোটেলের ব্যাবসার হাল ধরে তখন সেটা একটা থ্রী স্টার হোটেল ছিলো। অাস্তে অাস্তে রাজীব পরিশ্রম করে অার কিছু লোন নিয়ে হোটেলটা থ্রী স্টার থেকে ফাইভ স্টার করে নেই। অল্প দিনেই রাজীব সফলতার মুখ দেখে। তারপর অাস্তে অাস্তে লোনগুলো পরিশোধ করে অারোও একটা ফাইভ স্টার হোটেল খুলে ফেলে। তারপর থেকেই রাজীবকে অার পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। এখন এই শহরের নাম্বার ওয়ান হোটেল ব্যাবসায়ী মি. রাজীব সেন।
রাজীবের বউ ইরা রাজীব চৌধুরী একজন পতিব্রতা গৃহবধু। সে সবসময় তার বাড়ীর কাজকর্ম অার স্বামীর দেখাশোনা করেই সময় কাটিয়ে দেয়। ইরা একজন গ্রাজুয়েট কমপ্লিট করা মেয়ে। সে B.A com কমপ্লিট করেছে। কিন্তু কখনো বাইরে কাজ করার কথা চিন্তা করে নি। সে একজন গৃহবধূ হয়েই পুরো জীবনটা কাটিয়ে দিতে চায়।
রাজীব খুবই ভাগ্যবান যে ইরার মত একজন সুন্দরী বউ পেয়ে। কি নেই ইরার মধ্যে। ইরার সৌন্দর্যের সামনে বড় বড় নায়িকা,মডেলরাও হার মেনে যাবে। ৫ ফুট ৭" ইঞ্চি লম্বা, বড় কলসির মতো পাছা, হালকা মেদযুক্ত শরীর অার ৩৮ এর বড়বড় স্তন যুগল, যেটা বয়সের কারণে অল্প একটু ঝুলে পড়েছে। তারপরও তার সমসাময়িক বয়সি নারীদের থেকে যথেষ্ট খাড়া অার অাবেদনময়ী। ইরা সবসময় শাড়ী ব্লাউজ পরেই চলাফেরা করতে ভালবাসে অার বাড়ীতে নাইটি। ইরাকে দেখলে একদমই মনে হয় না যে তার ৮ বছর বয়সী একজন ছেলে রয়েছে। ৩৫ বছর বয়স হলেও ইরাকে ঠিক ২৬ বা ২৭ বছরের যুবতী মনে হয়।
ইরা যখন বাইরে বের হয় বা বাড়ীতে কোনো লোকজন অাসে সবাই ইরার দিকে অন্য একটা নজরে চেয়ে থাকে। কিন্তু ইরা এসব তোয়াক্কা করে না। ইরা খুবই নিষ্পাপ প্রকৃতির একটা মেয়ে। কখন কি পোশাক কার সামনে পরে রয়েছে এসব ব্যাপারে ইরা কখনও খেয়াল রাখে না। ইরা যথেষ্ট অাধুনিক টাইপের মেয়ে। মাঝে মাঝে সে যখন রাজীবের সাথে বড় বড় পার্টি বা অনুষ্ঠানে যাই তখন স্লিভলেস ব্লাউজ অার দামী সুতী, টিস্যু বা নেটের শাড়ী পরিধান করে থাকে। অাগেই বলেছি কে কি নজরে ইরার দিকে তাকাল সেটা নিয়ে ইরা বা রাজীবের কোনো মাথাব্যাথা নেই। যার কারণে অধিকাংশ লোকজনই প্রতিনিয়ত চোখ দিয়ে ইরার শরীরটাকে ধর্ষণ করে চলেছে।
ইরা অনেক বুদ্ধিমতী ও সুশিক্ষিত মেয়ে। তবে ইরার মনটা অনেক নিষ্পাপ। সে খুব সহজেই যে কারোও সাথে মিশে যায়। অার ইরার এরকম নিষ্পাপতার সুযোগে অনেকেই ইরার শরীরের কিছু অংশ কোনো না কোনো বাহানায় ছুঁয়ে দিয়েছে। যেসব পরপুরুষরা ইরার শরীরকে একটু হলেও ছুঁয়ার সুযোগ পেয়েছে তার হল - রাজীবের বন্ধুরা, রাজীবের হোটেল স্টাফ অার বিভিন্ন পার্টিতে অাসা কিছু লোকজন।