- 1,476
- 2,219
- 159
চাচাজান - রাতে খাবারের পর যখন সবাই মিলে ড্রিংক করতে বসবো তখন রাজীবের গ্লাসে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে খাওয়াতে হবে। যার ফলে রাজীবের প্রচুর ঘুম পাবে। তখন রাজীবকে ঘুম পাড়িয়ে এসে বউমার সাথে একাকি সবাই মিলে গল্প করবো। কিন্তু খবরদার বউমাকে একা পেয়ে কেউ যেনো খারাপ কোনো ব্যাবহার তার সাথে করবে না।
দারগা - কেনো কেনো? যদি রাজীবকে ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারি তখন তো মাগীটা একা একাই থাকবে। তাহলে তখন কিছু একটা তো করতেই হবে।
চাচাজান - ওহ দারগা তোমার বুদ্ধিটা দেখছি সেই হাঁটুর নিচেই রয়েছে। অামি চাচ্ছি মেয়াটার সাথে ভালো অাচরন করতে। যেনো অামাদের উপর তার অনেকটা বিশ্বাস চলে অাসে। তারপরই না হয় কিছু একটা করা যাবে।
মিয়াবাবু - জব্বর প্লান এঁটেছ তো চাচাজান। দারগা শুনেছো তো? একেই বলে মাস্টার প্লান।
দারগা - কিন্তু চাচাজান অামি যে সহ্য করে থাকতে পারছি না।
দারগার এই কথাটা শুনেই মিয়াবাবু জোরে করে দারগার বুকে একটা লাথি মেরে বসলো। লাথিটা খেয়েই দারগা দুই ইঞ্চি দূরে ছিটকে পড়লো। তারপর মিয়াবাবু তার পা টা দারগার গলার উপর রেখে চাপ দিতে দিতে বললো ""শালা কুত্তার বাচ্চা। তুই হলি অামার পোষা কুকুরের মতো। যখন কোনো এঁটো খাওয়ার অনুমতি দিবো ঠিক তখনই সেটা খাবি। তাছাড়া যেনো কুত্তার মতো বারবার ভাও ভাও করতে না দেখি""
মিয়াবাবু তখন দারগার গলার উপর থেকে পা সরিয়ে নিলো। দারগা যেনো হাফ ছেড়ে বাঁচল। এতক্ষণ দারগাবাবুর দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়ে গেছিলো। মিয়াবাবুর এরকম ব্যাবহারে দারগা মনে মনেই রাগে ফুঁসে উঠলো। এর অাগেও মিয়াবাবু নানারকম ভাবেই দারগার উপর এরকম অাক্রমণ করেছে। অার প্রতিবারই দারগার মনে হয়েছে মিয়াবাবুকে গুলি করে মেরে ফেলি। তবে মিয়াবাবুর উপর কোনো অ্যাকশন নেওয়ার ক্ষমতা দারগার নেই। কারণ দারগা খুব ভালো করেই যানে যারাই মিয়াবাবুর উপর অ্যাকশন নেওয়ার চেষ্টা করেছে তাদের অবস্থাটা কি হয়েছে।
মিয়াবাবু তখন মাথাটা ঠান্ডা করে বললো - সরি চাচাজান একটু মাথা গরম হয়ে গেছিলো। তাহলে তোমার এই প্লান অনুযায়ী সব করা যাক। অার কাল তাহলে একটা দেশী মদের বোতল অার ঘুমের কিছু গাছড়া ওষুধের কথা হরিদাসকে বলতে হবে।
চাচাজান - দারগা তুমি এক্ষুনি একবার হরিদাসের বাড়ী গিয়ে বলো যে কাল লতাকে রাজীবের বাড়ী কাজে যেতে হবে না। লতা যেনো কোনো একটা বাহানা করে ছুটি নিয়ে নেই অার হরিদাসকে একটা দেশী মদের বোতল অার কবিরাজের কাছে গিয়ে ঘুমের ঔষধ অানতে বলে দিও।
দারগাবাবু সাথে সাথে চাচাজানের কথা শুনে হরিদাসের বাড়ীতে গিয়ে সবকিছু খুলে বললো। হরিদাস দারগাবাবুকে অাশ্বাস দিলো যে কাল সব প্লান মাফিকই হবে। তবে লতার ইরার কোনো ক্ষতি করতে মন থেকে একদমই সায় দিচ্ছিলো না। তারপরও দারগাবাবু অার হরিদাসের জোরাজুরিতে লতা ইরাকে ফোন করে জানালো যে - তার নাকি খুব পেট খারাপ শুরু হয়েছে। তাই কালকে কাজে যেতে পারবে না। অসুস্থতার কথা শুনে ইরা লতাকে কালকের দিনটা ছুটি দিয়ে দিলো।
দারগা - কেনো কেনো? যদি রাজীবকে ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারি তখন তো মাগীটা একা একাই থাকবে। তাহলে তখন কিছু একটা তো করতেই হবে।
চাচাজান - ওহ দারগা তোমার বুদ্ধিটা দেখছি সেই হাঁটুর নিচেই রয়েছে। অামি চাচ্ছি মেয়াটার সাথে ভালো অাচরন করতে। যেনো অামাদের উপর তার অনেকটা বিশ্বাস চলে অাসে। তারপরই না হয় কিছু একটা করা যাবে।
মিয়াবাবু - জব্বর প্লান এঁটেছ তো চাচাজান। দারগা শুনেছো তো? একেই বলে মাস্টার প্লান।
দারগা - কিন্তু চাচাজান অামি যে সহ্য করে থাকতে পারছি না।
দারগার এই কথাটা শুনেই মিয়াবাবু জোরে করে দারগার বুকে একটা লাথি মেরে বসলো। লাথিটা খেয়েই দারগা দুই ইঞ্চি দূরে ছিটকে পড়লো। তারপর মিয়াবাবু তার পা টা দারগার গলার উপর রেখে চাপ দিতে দিতে বললো ""শালা কুত্তার বাচ্চা। তুই হলি অামার পোষা কুকুরের মতো। যখন কোনো এঁটো খাওয়ার অনুমতি দিবো ঠিক তখনই সেটা খাবি। তাছাড়া যেনো কুত্তার মতো বারবার ভাও ভাও করতে না দেখি""
মিয়াবাবু তখন দারগার গলার উপর থেকে পা সরিয়ে নিলো। দারগা যেনো হাফ ছেড়ে বাঁচল। এতক্ষণ দারগাবাবুর দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়ে গেছিলো। মিয়াবাবুর এরকম ব্যাবহারে দারগা মনে মনেই রাগে ফুঁসে উঠলো। এর অাগেও মিয়াবাবু নানারকম ভাবেই দারগার উপর এরকম অাক্রমণ করেছে। অার প্রতিবারই দারগার মনে হয়েছে মিয়াবাবুকে গুলি করে মেরে ফেলি। তবে মিয়াবাবুর উপর কোনো অ্যাকশন নেওয়ার ক্ষমতা দারগার নেই। কারণ দারগা খুব ভালো করেই যানে যারাই মিয়াবাবুর উপর অ্যাকশন নেওয়ার চেষ্টা করেছে তাদের অবস্থাটা কি হয়েছে।
মিয়াবাবু তখন মাথাটা ঠান্ডা করে বললো - সরি চাচাজান একটু মাথা গরম হয়ে গেছিলো। তাহলে তোমার এই প্লান অনুযায়ী সব করা যাক। অার কাল তাহলে একটা দেশী মদের বোতল অার ঘুমের কিছু গাছড়া ওষুধের কথা হরিদাসকে বলতে হবে।
চাচাজান - দারগা তুমি এক্ষুনি একবার হরিদাসের বাড়ী গিয়ে বলো যে কাল লতাকে রাজীবের বাড়ী কাজে যেতে হবে না। লতা যেনো কোনো একটা বাহানা করে ছুটি নিয়ে নেই অার হরিদাসকে একটা দেশী মদের বোতল অার কবিরাজের কাছে গিয়ে ঘুমের ঔষধ অানতে বলে দিও।
দারগাবাবু সাথে সাথে চাচাজানের কথা শুনে হরিদাসের বাড়ীতে গিয়ে সবকিছু খুলে বললো। হরিদাস দারগাবাবুকে অাশ্বাস দিলো যে কাল সব প্লান মাফিকই হবে। তবে লতার ইরার কোনো ক্ষতি করতে মন থেকে একদমই সায় দিচ্ছিলো না। তারপরও দারগাবাবু অার হরিদাসের জোরাজুরিতে লতা ইরাকে ফোন করে জানালো যে - তার নাকি খুব পেট খারাপ শুরু হয়েছে। তাই কালকে কাজে যেতে পারবে না। অসুস্থতার কথা শুনে ইরা লতাকে কালকের দিনটা ছুটি দিয়ে দিলো।