- 1,476
- 2,219
- 159
অচিনপুরে অাসার ঠিক তিনদিন পরের ঘটনা। তখন প্রায় সন্ধ্যে হয়ে গেছে। এমনিতেই লতা প্রতিদিন বিকেলের দিকেই ইরার বাড়ীর সব কাজকর্ম শেষ করে চলে যাই। তবে অাজকে উপরের ছাঁদ টা পরিষ্কার করার জন্য লতার কাজ শেষ করতে করতে সন্ধ্যে হয়ে গেছে। লতা এখনি ইরার বাসা থেকে বের হতে যাবে ঠিক তখনই বাসার কলিংবেল টা বেজে উঠলো। ইরা তখন নিচে ড্রইং রুমেই লতার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো। লতা তখন গিয়ে দরজাটা খুলে দেখে তার নোংরা স্বামী হরিদাস দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে রয়েছে। হরিদাস কে দেখেই লতা খুব ভয় পেয়ে গেলো। অার ইরা তখন দরজার কাছে এগিয়ে গেলো কে এসেছে দেখার জন্য। ইরা যখন লতার পাশে গিয়ে দাঁড়াল তখন হরিদাস ইরাকে দেখে চোখ বড়ো বড়ো করে উঠলো।
ইরার পরণে ছিলো একটা সিল্ক শর্ট লাল কালারের নাইটি। নাইটির উচ্চতা ছিলো হাঁটুর ঠিক উপর পর্যন্ত। ভিতরে ব্রা না থাকার ফলে নাইটির উপর দিয়ে ইরার স্তন জোড়া একদম সুঁইয়ের মত ছোঁচাল হয়ে ছিল অার অনেকটা দুধের খাঁজ বের হয়ে ছিল। চোখের সামনে এরকম একটা মহীয়সী নারীকে দেখে হরিদাসের ধুতির তলে তার বড় কালো সাপটা ফনা তুলে দাঁড়িয়ে গেল যেটা লতা খুব ভালো করেই নিচের দিকে তাকিয়ে খেয়াল করলো। তবে ইরা হরিদাসের চোখের দিকেই তাকিয়ে ছিলো।
" কে অাপনি? " ( ইরা হরিদাসকে প্রশ্ন করলো)
তবে হরিদাস কিছু বলার অাগেই লতা বলে উঠলো " এটা অামার মরদ গো মালকিন "
হরিদাস তখন ইরাকে নমস্কার করলো।
" ওমা তা বাইরে দাঁড়িয়ে কেনো। ভিতরে অাসুন প্লিজ " ( ইরা অনেক নমনীয় ভাবে হরিদাসকে ভিতরে ঢোকার অামন্ত্রন জানালো)
হরিদাস ভিতরে ঢুকতেই যাবে ঠিক তখনই লতা বলে উঠলো " না না মালকিন এমনিতেই অনেক দেরী হয়ে গেছে এখন বরং যাই। পরে একদিন অাসব"
ইরা - ও মা সে কি গো লতাদি ভিতরে না অাসলে হয়।
হরিদাস তখন তার নোংরা দাঁতগুলো বের করে হাসতে হাসতে বললো " থাক মালকিন অাজকে থাক অন্য একদিন অাসব "
ইরা - অবশ্যই অাসবেন কিন্তু। অাপনারাও অামাদের পরিবারেরই একজন সদস্য কিন্তু।
লতা অার হরিদাস তখন চলে গেলো। রাস্তা দিয়ে বাড়ী যাওয়ার সময় হরিদাস মনে মনে ভাবতে লাগলো [ উফফ মাইরি এ কি জিনিস দেখলাম। বাপের জন্মেও এরকম অাবেদনময়ী মাগী চেহারার বড়লোক বাবুদের বউ দেখি নি। এই শালীকে দিয়ে ধান্দা করাতে পারলে তো পুরো সোনায় সোহাগা হয়ে যাবে ]
এসব ভাবতে ভাবতে লতা অার হরিদাস তাদের বাড়ীতে চলে গেলো।
"তুমি মালকিন দের বাড়ীতে কেনো যেতে গেলে" ( লতা ঘরে ঢুকেই হরিদাসকে প্রশ্ন করলো)
হরিদাস - অারে মাগী তোর জন্য চিন্তা হচ্ছিলো। প্রতিদিন তো বিকেলেই চলে অাসিস অার অাজ এতক্ষণ হয়ে যাচ্ছিলো তাও অাসছিস না তাই চিন্তা হচ্ছিলো।
লতা - একদম মিথ্যা বলবে না। তুমি কেনো ও বাড়ীতে গেছিলে খুব ভালো করেই জানি।
হরিদাস - কি করব বল এই দুইদিন লোকমুখে তোর মালকিনের অনেক প্রশংসা শুনে না দেখে থাকতেই পারলাম না।
লতা - দেখো এই মালকিনের প্রতি অন্তত্য দয়া দেখাও। এই মালকিনটা মনের দিক থেকে খুব ভালো ও উদার প্রকৃতির।
হরিদাস - অারে মাগী একটা কথা ভাব অাগে, তোর ওই মালকিন জাস্ট একদিন বাইরে বের হয়েছে অার তাতেই পুরো গ্রামে হৈচৈ পড়ে গেছে। তাহলে বোঝ যদি ওকে গ্রামের মক্ষীরানী বানাই তাহলে কিরকম মাল কামাতে পারবো একবার ভেবেছিস।
লতার মনের ভিতরেও তখন একটু লোভ লালসার জন্ম হলো।
" তা কি করতে চাইছো শুনি। একে কিন্তু অন্যদের মত ব্লাকমেইল করে বশ করা যাবে না " ( লতা বলে উঠলো)
হরিদাস - হু সেটা তো মাগীটাকে দেখেই বুঝেছি।
লতা - তাহলে কি করা যায় কিছু ভেবে দেখেছো?
হরিদাস - হ্যা মাথায় একটা দারুন প্লান এসেছে।
লতা - কি প্লান?
হরিদাস - মালিককে এই মাগীটার কথা ভাল করে জানাতে হবে। কিছু করতে পারলে মালিকই পারবে।
লতা - হ্যা এটা উচিত কথা বলেছো। তবে অামার মালকিনের প্রতি অনেক মায়া হচ্ছে। এর অাগে কখনও অামার অন্য কারোও প্রতি বিন্দুমাত্র মায়া হয় নি।
হরিদাস - অারে মাগী তুই একটা বার ভেবে দেখেছিস যে ওকে বশ করতে পারলে ও অামাদের সোনার ডিম পাড়ার হাসে পরিণত হবে।
লতা - সবই তো বুঝেছি তবে খুব ভয় হচ্ছে।
হরিদাস - একদম চিন্তা করিস না যা করার মালিকই করবে। তুই শুধু মালিকের কথামত সাহায্য করবি।
লতা - হ্যা তাহলে মালিককে এখনই জানিয়ে দাও।
হরিদাস তখন তার মোবাইলটা বের করে একটা নাম্বার ডায়াল করলো। তারপর ফোনটা কানে নিয়েই "হ্যালো" বলে উঠলো।
অপর প্রান্ত থেকে - হ্যা বল হরিদাস।
হরিদাস - মালিক একটা সোনার ডিম পাড়া হাঁসের সন্ধান পেয়েছি।
অপর প্রান্ত থেকে - তো তাহলে কাজে লেগে পড়।
হরিদাস - না না মালিক এটা অন্য হাঁসেদের মত না। এটা সবথেকে অালাদা জাতের হাঁস। একে ধরতে গেলে বড় সড় একটা ফাঁদ পাতা লাগবে। তাই যা করার অাপনাদেরই করতে হবে।
অপর প্রান্ত থেকে - ওকে তাহলে জলদি করে সেই সোনার ডিম পাড়া হাঁসটার ডিটেইলস বল।
হরিদাস তখন ইরার বাড়ী, রাজীব অার রাজীবের হোটেল সম্পর্কে বললো। অপর প্রান্ত থেকে তখন বলা হলো যে কাল থেকেই তাহলে কাজ শুরু হয়ে যাচ্ছে।
হরিদাস তখন ফোনটা রেখে জোরে জোরে হো হো করে হাসিতে ফেটে পড়তে লাগলো।
অাসলে হরিদাস এতক্ষণ যাকে মালিক ডেকে ইরার এত সব ইনফরমেশন দিলো সে অার কেউ না, সে হলো এই দেশের মোস্ট ওয়ান্টেড ক্রিমিনাল মিয়া বাবু। অবশ্য পুরো দেশজুড়ে সে মিয়া ভাই নামেই পরিচিত। তার নামে খুন, চাঁদাবাজি,ধর্ষণ ও নারী পাচার সহ অারোও অনেক কেস রয়েছে। মিয়া বাবুর বয়স ৫৫। কালো কুচকুচে চেহারা, গালে অনেক গুলো কাটা দাগ অার লম্বায় ৫ ফিট ৯ ইঞ্চি। যে কেউ মিয়া বাবুর চেহারা দেখলে ভয়ে থরথর করে কেঁপে ওঠে। মিয়া বাবু হলো একজন রগচটা প্রকৃতির মানুষ। খুব অল্পতেই সে রেগে যায়। এই রাগের কারনে যে কত মানুষ তার হাতে খুন হয়েছে তার কোনো হিসেব নেই। তাকে ধরার জন্য পুরো দেশের স্পেশাল ফোর্স একত্রিত হয়েও তাকে খুঁজে বের করতে পারে নি। কারণ সে এই অচিনপুরে লুকিয়ে অাছে সেটা অচিনপুরের লোকজন ছাড়া অার কেউ জানে না। অার এই পুরো অচিনপুরটাই চলে তার ইশারাই। তার সম্পর্কে বাইরের লোক খুবই কম জানে। অাজ পর্যন্ত দেশের পুলিশের কাছেও মিয়া বাবুর কোনো ছবি নেই সবাই শুধু তার মিয়া ভাই নামটাকেই জানে।
মিয়া বাবুর দুইজন সঙ্গী রয়েছে তার ভিতর একজন মিয়া বাবুর খুব বিশ্বস্ত লোক চাচাজান। সবাই তাকে চাচাজান বলেই ডাকে। অাসলে তার নামটা যে কি সেটা অাজ পর্যন্ত কেউ জানে না। চাচাজানের বয়স হলো ৭০ এর কাছাকাছি। তবে এখনও গায়ে যথেষ্ট জোর রয়েছে। যেখানে মিয়া বাবু অনেকটা রাগী স্বভাবের সেখানে চাচাজান অনেকটা শান্ত প্রকৃতির। মিয়া বাবু চাচাজানকে অনেক মেনে চলে। সমস্ত খুন, গুম ধর্ষণ করার অাগে চাচাজানই ঠান্ডা মাথায় প্লান করে নেই যে কিভাবে কি করা লাগবে। চাচাজান যেটা যখন যেভাবে বলে মিয়াবাবু সেভাবেই তার কথা মত চলে। চাচাজানের কথা অমান্য করার সাধ্যি মিয়াবাবু কখনও করে না।
ইরার পরণে ছিলো একটা সিল্ক শর্ট লাল কালারের নাইটি। নাইটির উচ্চতা ছিলো হাঁটুর ঠিক উপর পর্যন্ত। ভিতরে ব্রা না থাকার ফলে নাইটির উপর দিয়ে ইরার স্তন জোড়া একদম সুঁইয়ের মত ছোঁচাল হয়ে ছিল অার অনেকটা দুধের খাঁজ বের হয়ে ছিল। চোখের সামনে এরকম একটা মহীয়সী নারীকে দেখে হরিদাসের ধুতির তলে তার বড় কালো সাপটা ফনা তুলে দাঁড়িয়ে গেল যেটা লতা খুব ভালো করেই নিচের দিকে তাকিয়ে খেয়াল করলো। তবে ইরা হরিদাসের চোখের দিকেই তাকিয়ে ছিলো।
" কে অাপনি? " ( ইরা হরিদাসকে প্রশ্ন করলো)
তবে হরিদাস কিছু বলার অাগেই লতা বলে উঠলো " এটা অামার মরদ গো মালকিন "
হরিদাস তখন ইরাকে নমস্কার করলো।
" ওমা তা বাইরে দাঁড়িয়ে কেনো। ভিতরে অাসুন প্লিজ " ( ইরা অনেক নমনীয় ভাবে হরিদাসকে ভিতরে ঢোকার অামন্ত্রন জানালো)
হরিদাস ভিতরে ঢুকতেই যাবে ঠিক তখনই লতা বলে উঠলো " না না মালকিন এমনিতেই অনেক দেরী হয়ে গেছে এখন বরং যাই। পরে একদিন অাসব"
ইরা - ও মা সে কি গো লতাদি ভিতরে না অাসলে হয়।
হরিদাস তখন তার নোংরা দাঁতগুলো বের করে হাসতে হাসতে বললো " থাক মালকিন অাজকে থাক অন্য একদিন অাসব "
ইরা - অবশ্যই অাসবেন কিন্তু। অাপনারাও অামাদের পরিবারেরই একজন সদস্য কিন্তু।
লতা অার হরিদাস তখন চলে গেলো। রাস্তা দিয়ে বাড়ী যাওয়ার সময় হরিদাস মনে মনে ভাবতে লাগলো [ উফফ মাইরি এ কি জিনিস দেখলাম। বাপের জন্মেও এরকম অাবেদনময়ী মাগী চেহারার বড়লোক বাবুদের বউ দেখি নি। এই শালীকে দিয়ে ধান্দা করাতে পারলে তো পুরো সোনায় সোহাগা হয়ে যাবে ]
এসব ভাবতে ভাবতে লতা অার হরিদাস তাদের বাড়ীতে চলে গেলো।
"তুমি মালকিন দের বাড়ীতে কেনো যেতে গেলে" ( লতা ঘরে ঢুকেই হরিদাসকে প্রশ্ন করলো)
হরিদাস - অারে মাগী তোর জন্য চিন্তা হচ্ছিলো। প্রতিদিন তো বিকেলেই চলে অাসিস অার অাজ এতক্ষণ হয়ে যাচ্ছিলো তাও অাসছিস না তাই চিন্তা হচ্ছিলো।
লতা - একদম মিথ্যা বলবে না। তুমি কেনো ও বাড়ীতে গেছিলে খুব ভালো করেই জানি।
হরিদাস - কি করব বল এই দুইদিন লোকমুখে তোর মালকিনের অনেক প্রশংসা শুনে না দেখে থাকতেই পারলাম না।
লতা - দেখো এই মালকিনের প্রতি অন্তত্য দয়া দেখাও। এই মালকিনটা মনের দিক থেকে খুব ভালো ও উদার প্রকৃতির।
হরিদাস - অারে মাগী একটা কথা ভাব অাগে, তোর ওই মালকিন জাস্ট একদিন বাইরে বের হয়েছে অার তাতেই পুরো গ্রামে হৈচৈ পড়ে গেছে। তাহলে বোঝ যদি ওকে গ্রামের মক্ষীরানী বানাই তাহলে কিরকম মাল কামাতে পারবো একবার ভেবেছিস।
লতার মনের ভিতরেও তখন একটু লোভ লালসার জন্ম হলো।
" তা কি করতে চাইছো শুনি। একে কিন্তু অন্যদের মত ব্লাকমেইল করে বশ করা যাবে না " ( লতা বলে উঠলো)
হরিদাস - হু সেটা তো মাগীটাকে দেখেই বুঝেছি।
লতা - তাহলে কি করা যায় কিছু ভেবে দেখেছো?
হরিদাস - হ্যা মাথায় একটা দারুন প্লান এসেছে।
লতা - কি প্লান?
হরিদাস - মালিককে এই মাগীটার কথা ভাল করে জানাতে হবে। কিছু করতে পারলে মালিকই পারবে।
লতা - হ্যা এটা উচিত কথা বলেছো। তবে অামার মালকিনের প্রতি অনেক মায়া হচ্ছে। এর অাগে কখনও অামার অন্য কারোও প্রতি বিন্দুমাত্র মায়া হয় নি।
হরিদাস - অারে মাগী তুই একটা বার ভেবে দেখেছিস যে ওকে বশ করতে পারলে ও অামাদের সোনার ডিম পাড়ার হাসে পরিণত হবে।
লতা - সবই তো বুঝেছি তবে খুব ভয় হচ্ছে।
হরিদাস - একদম চিন্তা করিস না যা করার মালিকই করবে। তুই শুধু মালিকের কথামত সাহায্য করবি।
লতা - হ্যা তাহলে মালিককে এখনই জানিয়ে দাও।
হরিদাস তখন তার মোবাইলটা বের করে একটা নাম্বার ডায়াল করলো। তারপর ফোনটা কানে নিয়েই "হ্যালো" বলে উঠলো।
অপর প্রান্ত থেকে - হ্যা বল হরিদাস।
হরিদাস - মালিক একটা সোনার ডিম পাড়া হাঁসের সন্ধান পেয়েছি।
অপর প্রান্ত থেকে - তো তাহলে কাজে লেগে পড়।
হরিদাস - না না মালিক এটা অন্য হাঁসেদের মত না। এটা সবথেকে অালাদা জাতের হাঁস। একে ধরতে গেলে বড় সড় একটা ফাঁদ পাতা লাগবে। তাই যা করার অাপনাদেরই করতে হবে।
অপর প্রান্ত থেকে - ওকে তাহলে জলদি করে সেই সোনার ডিম পাড়া হাঁসটার ডিটেইলস বল।
হরিদাস তখন ইরার বাড়ী, রাজীব অার রাজীবের হোটেল সম্পর্কে বললো। অপর প্রান্ত থেকে তখন বলা হলো যে কাল থেকেই তাহলে কাজ শুরু হয়ে যাচ্ছে।
হরিদাস তখন ফোনটা রেখে জোরে জোরে হো হো করে হাসিতে ফেটে পড়তে লাগলো।
অাসলে হরিদাস এতক্ষণ যাকে মালিক ডেকে ইরার এত সব ইনফরমেশন দিলো সে অার কেউ না, সে হলো এই দেশের মোস্ট ওয়ান্টেড ক্রিমিনাল মিয়া বাবু। অবশ্য পুরো দেশজুড়ে সে মিয়া ভাই নামেই পরিচিত। তার নামে খুন, চাঁদাবাজি,ধর্ষণ ও নারী পাচার সহ অারোও অনেক কেস রয়েছে। মিয়া বাবুর বয়স ৫৫। কালো কুচকুচে চেহারা, গালে অনেক গুলো কাটা দাগ অার লম্বায় ৫ ফিট ৯ ইঞ্চি। যে কেউ মিয়া বাবুর চেহারা দেখলে ভয়ে থরথর করে কেঁপে ওঠে। মিয়া বাবু হলো একজন রগচটা প্রকৃতির মানুষ। খুব অল্পতেই সে রেগে যায়। এই রাগের কারনে যে কত মানুষ তার হাতে খুন হয়েছে তার কোনো হিসেব নেই। তাকে ধরার জন্য পুরো দেশের স্পেশাল ফোর্স একত্রিত হয়েও তাকে খুঁজে বের করতে পারে নি। কারণ সে এই অচিনপুরে লুকিয়ে অাছে সেটা অচিনপুরের লোকজন ছাড়া অার কেউ জানে না। অার এই পুরো অচিনপুরটাই চলে তার ইশারাই। তার সম্পর্কে বাইরের লোক খুবই কম জানে। অাজ পর্যন্ত দেশের পুলিশের কাছেও মিয়া বাবুর কোনো ছবি নেই সবাই শুধু তার মিয়া ভাই নামটাকেই জানে।
মিয়া বাবুর দুইজন সঙ্গী রয়েছে তার ভিতর একজন মিয়া বাবুর খুব বিশ্বস্ত লোক চাচাজান। সবাই তাকে চাচাজান বলেই ডাকে। অাসলে তার নামটা যে কি সেটা অাজ পর্যন্ত কেউ জানে না। চাচাজানের বয়স হলো ৭০ এর কাছাকাছি। তবে এখনও গায়ে যথেষ্ট জোর রয়েছে। যেখানে মিয়া বাবু অনেকটা রাগী স্বভাবের সেখানে চাচাজান অনেকটা শান্ত প্রকৃতির। মিয়া বাবু চাচাজানকে অনেক মেনে চলে। সমস্ত খুন, গুম ধর্ষণ করার অাগে চাচাজানই ঠান্ডা মাথায় প্লান করে নেই যে কিভাবে কি করা লাগবে। চাচাজান যেটা যখন যেভাবে বলে মিয়াবাবু সেভাবেই তার কথা মত চলে। চাচাজানের কথা অমান্য করার সাধ্যি মিয়াবাবু কখনও করে না।