- 18
- 44
- 14
পরের মঙ্গলবার সন্ধ্যে 7 তে যজ্ঞ শুরু হলো, আমাদের তিনজন কে একটা গন্ডির মধ্যে বসিয়ে রাখা হলো 4 ঘণ্টা পর,
বাবাজি: মোকছেদুল, তুই কি চাস বল, আমি ব্যবস্থা করব।
কিছুক্ষণ চুপ থেকে, অন্য কিছু চা এটা হবে না
আবার কিছুক্ষণ পর
বাবাজি: অন্য কিছু নিলে হবে না?
আবার কিছুক্ষণ পর
বাবাজি: দাড়া আমি কথা বলে দেখি, আজকের মতো তুই যা আর যাওয়ার প্রমাণ দিয়ে যা।
কিছুক্ষণের মধ্যে আমদের একদিকের জানালার কাচ ভেঙে গেলো।
বাবাজি: জাকের মতো যজ্ঞ শেষ কিন্তু এবার তোদের একটা কঠিন ডিসিশন নিতে হবে।
মা: কি কঠিন ডিসিশন?
বাবাজি: চল ঘরে চল বলছি
ঘরে এসে
বাবাজি:এ বড় শক্তিশালী এটা কোনো তান্ত্রিক এর কিসসু করতে পারবে না, ও যা চাইছে তাই করতে হবে নয়তো ও আরো ক্ষতি করবে।
মা: ও যা চায় তাই করবো বাবা, তুমি বলো কি করতে হবে, যে বাড়ি থাক মোকছেদুল এসেছে, সেই বাড়ির সাথে বউ বদল করতে হবে আর অন্তত একটা করে বাচ্চা নিয়ে হবে।
মা: মনে?
বাবাজি: ওই বাড়িতে এখন একটা ছেলে আছে, তার সাথে তোর মেয়ে মুসলিম মতে নিকাহ পড়াতে হবে, আর যেহেতু কোনো মেয়ে নাই সুতরাং ওই বাড়ির বউ কে হিন্দু মতে তোর বাড়ির বউ বানাতে হবে, আর এদের অন্তত একটা বাচ্চা হতে হবে।
মা: এটা কিভাবে সম্ভব?
বাবাজি: আমর মন্ত্র বলে ও দিন পনের তোদের কিছু করবে না কিন্তু তার আগে যদি বিয়ে না হয় তাইলে আমি জানি না কি করে তোরা সমল দিবি।
এই বলে বাবাজি চল গেলেন।
আমরা সবাই চিন্তায় পরে গেলাম শুধু শ্রী কে মনে হলো একটু খুশি খুশি।
মা: আমার ইমরান কে জামাই বানাতে সমস্যা নেই তবে সাজেদা আমার ছেলের বউ?
আমি: শ্রী যদি ইমরান কে বিয়ে করতে রাজি হয় তাহলে আমি সাজেদা আণ্টিকে বিয়ে করতে রাজি।
মা দুদিন পর সাজেদা কে ডেকে পাঠালো
সাজেদা আসলে মা বললো দেখ
মা: সাজেদা তোমাদের বাড়িতে শ্রী গিয়ে একটা অ্যাটম কি ডেকে এনেছে এই বাড়িতে, যার জন্য সুমিত এর পা ভেঙেছে, ইমরান অল্পের জন্য বেঁচে গেছে, আমি এবং শ্রী দুজনেই অল্পের ওপর দিয়ে বেঁচে গেছি। আমি তান্ত্রিক দেখিয়েছি, সেই মোকচদুলের আত্মা একটা শর্তে ছেড়ে যাবে বলেছে, শর্ত টা খুব বাজে, কিভাবে যে বলি।
সাজেদা: মোকছেদুল আমার নানা শ্বশুর ছিল খুঁজে বাজে লোক বিছানায় শুয়ে থাকতো পঙ্গু হয়ে টাও আমর বুক, পচা দেখে লাল ঝরত, আমি অনেক সহ্য করেছি ওই ব্যুরোর অত্যাচার, তুমি বলো?
মা: ইরফানের সাথে শ্রী এর নিকাহ পড়াতে হবে, ওদের একটা বাচ্চা করতে হবে।
সাজেদা: এত ভালো খবর।
মা: দাড়াও আসলটা শোনো, তোমাকে সুমিত কি বিয়ে করতে হবে, আর ওর বাচ্চা পেতে নিতে হবে।
সাজেদা একদম চুপ মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে, অনেক্ষন চুপ থাকার পর বলল
সাজেদা: আমি রাজি একটা শর্তে।
মা: কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলল, কি শর্ত?
সাজেদা: তোমার 30 টা ফ্ল্যাটের 15 টা লিখে দিতে হবে ইমরান আর শ্রী এর নামে আর বাকি 15 টা আমার ও সুমিত এর নাম এ।
মা: একপলক ভেবে বলল রাজি, তাইলে বাবাজি কে খবর দিয়?
সাজেদা: জি মা!
মা: সাজেদার মুখে মা ডাক শুনে হেসে ফেললো।
বাবাজি: মোকছেদুল, তুই কি চাস বল, আমি ব্যবস্থা করব।
কিছুক্ষণ চুপ থেকে, অন্য কিছু চা এটা হবে না
আবার কিছুক্ষণ পর
বাবাজি: অন্য কিছু নিলে হবে না?
আবার কিছুক্ষণ পর
বাবাজি: দাড়া আমি কথা বলে দেখি, আজকের মতো তুই যা আর যাওয়ার প্রমাণ দিয়ে যা।
কিছুক্ষণের মধ্যে আমদের একদিকের জানালার কাচ ভেঙে গেলো।
বাবাজি: জাকের মতো যজ্ঞ শেষ কিন্তু এবার তোদের একটা কঠিন ডিসিশন নিতে হবে।
মা: কি কঠিন ডিসিশন?
বাবাজি: চল ঘরে চল বলছি
ঘরে এসে
বাবাজি:এ বড় শক্তিশালী এটা কোনো তান্ত্রিক এর কিসসু করতে পারবে না, ও যা চাইছে তাই করতে হবে নয়তো ও আরো ক্ষতি করবে।
মা: ও যা চায় তাই করবো বাবা, তুমি বলো কি করতে হবে, যে বাড়ি থাক মোকছেদুল এসেছে, সেই বাড়ির সাথে বউ বদল করতে হবে আর অন্তত একটা করে বাচ্চা নিয়ে হবে।
মা: মনে?
বাবাজি: ওই বাড়িতে এখন একটা ছেলে আছে, তার সাথে তোর মেয়ে মুসলিম মতে নিকাহ পড়াতে হবে, আর যেহেতু কোনো মেয়ে নাই সুতরাং ওই বাড়ির বউ কে হিন্দু মতে তোর বাড়ির বউ বানাতে হবে, আর এদের অন্তত একটা বাচ্চা হতে হবে।
মা: এটা কিভাবে সম্ভব?
বাবাজি: আমর মন্ত্র বলে ও দিন পনের তোদের কিছু করবে না কিন্তু তার আগে যদি বিয়ে না হয় তাইলে আমি জানি না কি করে তোরা সমল দিবি।
এই বলে বাবাজি চল গেলেন।
আমরা সবাই চিন্তায় পরে গেলাম শুধু শ্রী কে মনে হলো একটু খুশি খুশি।
মা: আমার ইমরান কে জামাই বানাতে সমস্যা নেই তবে সাজেদা আমার ছেলের বউ?
আমি: শ্রী যদি ইমরান কে বিয়ে করতে রাজি হয় তাহলে আমি সাজেদা আণ্টিকে বিয়ে করতে রাজি।
মা দুদিন পর সাজেদা কে ডেকে পাঠালো
সাজেদা আসলে মা বললো দেখ
মা: সাজেদা তোমাদের বাড়িতে শ্রী গিয়ে একটা অ্যাটম কি ডেকে এনেছে এই বাড়িতে, যার জন্য সুমিত এর পা ভেঙেছে, ইমরান অল্পের জন্য বেঁচে গেছে, আমি এবং শ্রী দুজনেই অল্পের ওপর দিয়ে বেঁচে গেছি। আমি তান্ত্রিক দেখিয়েছি, সেই মোকচদুলের আত্মা একটা শর্তে ছেড়ে যাবে বলেছে, শর্ত টা খুব বাজে, কিভাবে যে বলি।
সাজেদা: মোকছেদুল আমার নানা শ্বশুর ছিল খুঁজে বাজে লোক বিছানায় শুয়ে থাকতো পঙ্গু হয়ে টাও আমর বুক, পচা দেখে লাল ঝরত, আমি অনেক সহ্য করেছি ওই ব্যুরোর অত্যাচার, তুমি বলো?
মা: ইরফানের সাথে শ্রী এর নিকাহ পড়াতে হবে, ওদের একটা বাচ্চা করতে হবে।
সাজেদা: এত ভালো খবর।
মা: দাড়াও আসলটা শোনো, তোমাকে সুমিত কি বিয়ে করতে হবে, আর ওর বাচ্চা পেতে নিতে হবে।
সাজেদা একদম চুপ মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে, অনেক্ষন চুপ থাকার পর বলল
সাজেদা: আমি রাজি একটা শর্তে।
মা: কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলল, কি শর্ত?
সাজেদা: তোমার 30 টা ফ্ল্যাটের 15 টা লিখে দিতে হবে ইমরান আর শ্রী এর নামে আর বাকি 15 টা আমার ও সুমিত এর নাম এ।
মা: একপলক ভেবে বলল রাজি, তাইলে বাবাজি কে খবর দিয়?
সাজেদা: জি মা!
মা: সাজেদার মুখে মা ডাক শুনে হেসে ফেললো।


