বুঝলাম এত বড় ব্যবসার মালকিন। সুপার হাই সোসাইটির বাসিন্দা। আধুনিকতার কথা বলাই বাহুল্য।
যাক। স্নান করে অফিস যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে ঘর থেকে বেরোলাম। মূল বাড়ীর সামনে গোল ছাতার নীচে ব্রেকফাস্ট টেবিল। যেতে শুরু করে দেখলাম মোহনা সেন এসে বসলেন। নীল রঙের শাড়ি আর ম্যাচিং স্লীভলেস ব্লাউজ। কাঁধের স্ট্রাপ আর পিঠের স্ট্রাপ চওড়ায় খুব বেশী হলে এক ইঞ্চি হবে। অদ্ভুত সেক্সি লাগছে।
আমি গিয়ে পৌঁছালাম।
মোহনা: হ্যাঁ রোহন। এসো।
বসলাম।
দু তিনটে ফাইল নিয়ে কথা হল। আমি কাজগুলো করে রেখেছি শুনে খুশি হলেন।
খেয়ে দুজনে রওনা দিলাম। গাড়ীর পিছনের সিটে মোহনা সেন। ড্রাইভারের পাশে আমি। ঠিক সাড়ে নটায় অফিস পৌঁছালাম।
দশটার আগে সবাই আসবে না। আমি , মোহনা সেনের সাথে কেবিনে গিয়ে টেবিলে বসলাম। রজতদা ঠিক পৌনে দশটায় আসবে। নীলা সেন দশটা।
আমরাও দশটাতেই আসি। আজ মোহনা ম্যাডামের মিটিং আছে। তাই আগে।
লেখা ম্যাডাম ঘরে এলেন।
লেখা: গুড মর্নিং ম্যাডাম।
মোহনা: গুড মর্নিং।
লেখা: ম্যাডাম, পাইওনিয়ারের মিঃ রায় এসেছেন।
মোহনা: পাঠাও পাঁচ মিনিট বাদে।
লেখা চলে গেল।
মোহনা: রোহন পাইওনিয়ারের ফাইলটা দাও।
আমি দিলাম। মোহনা খুলে দেখে হেসে আমার দিকে তাকালেন।
মোহনা: গূড। কাজ হলে ইউ উইল গেট রিওয়ার্ড।বোসো।
আমি টেবিলে বসলাম।